ঢাকা ০৭:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
এইবারে ঈদুল আযহারঃকুরবানির পশু চামড়া ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত আশুলিয়ার জিরাবো বাজারে কাপড়ের দোকানে আগুন ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সম্পর্ক ছিন্ন করলেন ট্রাম্প, নতুন দল করছেন মাস্ক! ৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন সব সিটি কর্পোরেশন: আসিফ মাহমুদ ঈদের দ্বিতীয় দিনে ৭৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল মুসলমানদের ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন পুতিন দেশের মঙ্গলে দোয়া চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ছেলের মুখে হাসি ফোটাতে ২১ ঘণ্টায় সাইকেলে ২০০ কিমি পাড়ি দিলেন বাবা মোংলায় যৌথ অভিযানে প্রায় ২ কোটি টাকা মূল্যের বিপুল পরিমাণ অবৈধ পলিথিন ও সিমফ্রাই জাল জব্দ

জামালপুরে শজনে ডাটার চাহিদা বেশি,কিন্তু উৎপাদন কম

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর।।
  • আপডেট টাইম : ০৯:৫১:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ মার্চ ২০২৪
  • / ১৬৫ ১৫০.০০০ বার পাঠক

জামালপুরে শজনে ডাটার ব্যপক চাহিদা। চাহিদা অনুপাতে শজনে গাছ কম। তবে কিছু কিছু এলাকায় বানিজ্যিক ভাবে শজনে বাগান তৈরি করেছে। শজনে বিক্রি করে অধিকাংশ কৃষক লাভবান হয়ে শজনে তৈরিতে ঝুকে পড়েছে। ফলে গ্রামীন অর্থনীতিতে চাঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়,জামালপুর সদর উপজেলাধীন শ্রপুর,বাঁশচড়া,সাহাবাজপুর,দিকপইত,ছোনাটিয়া এলাকার কৃষকরা শজনে গাছের বাগান তৈরি করেছে। এ সব এলাকার বাড়ীর আঙ্গিনা থেকে শুরু করে পতিত ফসলি জমিতে অসংখ্য শজনে বাগান। জেলা কৃষি বিভাগ কৃষকদেও স্বাবলম্বি করার লক্ষ্যে শজনে বাগান তৈরিতে উদ্বুদ্ধকরণ নীতি গ্রহণ করে। যার জন্যে কৃষকরা শজনে বাগান তৈরি করেছে। সরেজমিনে এ সব এলাকা ঘুরে দেখা ও জানা গেছে,অনেকেই দেড় থেকে দুশো শজনে বাগান তৈরি করেছে কথা হয় কৃষক সাদেক আলী(৫০) এর সাথে শজনের চাহিদা বেশি থাকায় জেলা কৃষি বিভাগের অক্লান্ত প্রচেষ্টার কারণে শজনে বাগান তৈরি হচ্ছে। ইতোমধ্যে অনেকেই শজনে বগান তৈরি ও বিক্রি করে স্বাবলম্বিতা অর্জন করেছে।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ,ইসলামাপুর,দেওয়ানগঞ্জ,বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় শজনে বাগানের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। উপজেলা কৃষি বিভাগ কৃষক পর্যায়ে ব্যপক সহযোগিতার কারণে শজনে বাগান অর্থকরী ফসলে পরিনত হয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জামালপুরে শজনে ডাটার চাহিদা বেশি,কিন্তু উৎপাদন কম

আপডেট টাইম : ০৯:৫১:৩১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ মার্চ ২০২৪

জামালপুরে শজনে ডাটার ব্যপক চাহিদা। চাহিদা অনুপাতে শজনে গাছ কম। তবে কিছু কিছু এলাকায় বানিজ্যিক ভাবে শজনে বাগান তৈরি করেছে। শজনে বিক্রি করে অধিকাংশ কৃষক লাভবান হয়ে শজনে তৈরিতে ঝুকে পড়েছে। ফলে গ্রামীন অর্থনীতিতে চাঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়,জামালপুর সদর উপজেলাধীন শ্রপুর,বাঁশচড়া,সাহাবাজপুর,দিকপইত,ছোনাটিয়া এলাকার কৃষকরা শজনে গাছের বাগান তৈরি করেছে। এ সব এলাকার বাড়ীর আঙ্গিনা থেকে শুরু করে পতিত ফসলি জমিতে অসংখ্য শজনে বাগান। জেলা কৃষি বিভাগ কৃষকদেও স্বাবলম্বি করার লক্ষ্যে শজনে বাগান তৈরিতে উদ্বুদ্ধকরণ নীতি গ্রহণ করে। যার জন্যে কৃষকরা শজনে বাগান তৈরি করেছে। সরেজমিনে এ সব এলাকা ঘুরে দেখা ও জানা গেছে,অনেকেই দেড় থেকে দুশো শজনে বাগান তৈরি করেছে কথা হয় কৃষক সাদেক আলী(৫০) এর সাথে শজনের চাহিদা বেশি থাকায় জেলা কৃষি বিভাগের অক্লান্ত প্রচেষ্টার কারণে শজনে বাগান তৈরি হচ্ছে। ইতোমধ্যে অনেকেই শজনে বগান তৈরি ও বিক্রি করে স্বাবলম্বিতা অর্জন করেছে।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ,ইসলামাপুর,দেওয়ানগঞ্জ,বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় শজনে বাগানের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। উপজেলা কৃষি বিভাগ কৃষক পর্যায়ে ব্যপক সহযোগিতার কারণে শজনে বাগান অর্থকরী ফসলে পরিনত হয়েছে।