ঢাকা ০১:০৭ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১২ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

জামালপুরে গো শিল্পের আগ্রহ বাড়ায় গ্রামীন অর্থনীতি চাঙ্গা

জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় গো খামারের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। গো খামার বৃদ্ধি পাওয়ায় কৃষক কূল স্বাবলম্বিতা অর্জন করেছে। জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগের সার্বিক সহায়তায় অধিকাংশ কৃষক গো শিল্পের দিকে ঝুকে পড়ায় গ্রামীন অর্থনীতিতে চাঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়, সদর উপজেলায় গো খামার ব্যপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এ উপজেলার এমন কোন এলাকা নেই গো খামার না রয়েছে। বিশেষ করে লক্ষীরচর, রায়েরচর, টেবিরচর, তুলশীর চরে প্রায় শতাধিক গো খামার গড়ে উঠেছে। সরেজমিনে এ এলাকা গুলো ঘুরে দেখা ও জানা গেছে, গো খামার গড়ে তুলার পেছনে জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগ ও কৃষি ব্যাংক ঋণ সুবিধা দিয়েছে। ফলে গো খামার সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে।
সরকারের এ প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রাণী সম্পদ বিভাগ মাঠপর্যায়ে ব্যপক উদ্যোগ নিয়েছে। সরকারের এ প্রকল্প মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় বাস্তবায়ন হচ্ছে। ভাটারা, মহাদান, কামরাবাদ, চিনাডুলি সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় ৩শ গো খামার রয়েছে। খামার গুলোতে আধুনিক পদ্ধতীতে গরু মোটা তাজা করন সহ দুধের চাহিদা মেটাচ্ছে। এতে অধিকাংশ কৃষক স্বাবলম্বি হয়েছে। ফলে জেলার কৃষকরা গ্রামীন অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

১০ বছর পূর্তীতে বিজয় মাহমুদের ফ্রী কোরআন শিক্ষার আসর

জামালপুরে গো শিল্পের আগ্রহ বাড়ায় গ্রামীন অর্থনীতি চাঙ্গা

আপডেট টাইম : ০৫:২৭:১৮ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪

জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় গো খামারের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। গো খামার বৃদ্ধি পাওয়ায় কৃষক কূল স্বাবলম্বিতা অর্জন করেছে। জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগের সার্বিক সহায়তায় অধিকাংশ কৃষক গো শিল্পের দিকে ঝুকে পড়ায় গ্রামীন অর্থনীতিতে চাঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়, সদর উপজেলায় গো খামার ব্যপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এ উপজেলার এমন কোন এলাকা নেই গো খামার না রয়েছে। বিশেষ করে লক্ষীরচর, রায়েরচর, টেবিরচর, তুলশীর চরে প্রায় শতাধিক গো খামার গড়ে উঠেছে। সরেজমিনে এ এলাকা গুলো ঘুরে দেখা ও জানা গেছে, গো খামার গড়ে তুলার পেছনে জেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগ ও কৃষি ব্যাংক ঋণ সুবিধা দিয়েছে। ফলে গো খামার সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে।
সরকারের এ প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রাণী সম্পদ বিভাগ মাঠপর্যায়ে ব্যপক উদ্যোগ নিয়েছে। সরকারের এ প্রকল্প মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় বাস্তবায়ন হচ্ছে। ভাটারা, মহাদান, কামরাবাদ, চিনাডুলি সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় ৩শ গো খামার রয়েছে। খামার গুলোতে আধুনিক পদ্ধতীতে গরু মোটা তাজা করন সহ দুধের চাহিদা মেটাচ্ছে। এতে অধিকাংশ কৃষক স্বাবলম্বি হয়েছে। ফলে জেলার কৃষকরা গ্রামীন অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।