ঢাকা ০৯:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৪ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
এরা কোথায় যারা ফ্যাসিবাদ সরকারের আমলে সংবাদ মাদ্যম ও সাংবাদিক পেশা ধারন করে দুনীতি করেছে এবং  দেশকে ধ্বংস করেছে প্রবীণ সম্পাদকের অজান্তেই মামলা ও ওয়ারেন্ট: সাংবাদিক মহলে তীব্র প্রতিবাদ বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের ৪৪তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে গাজীপুরের কাশিমপুর ফুটবল খেলারমাঠে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে টিভিতে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে মোংলায় সংবাদ সম্মেলন জি-৭ শীর্ষ সম্মেলনে মোদিকে আমন্ত্রণ পাঠায়নি কানাডা নিজের গুম নিয়ে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশনে অভিযোগ দিলেন সালাহউদ্দিন আহমেদ টাঙ্গাইলের মহাসড়কে ঝরলো বাবা ও দুই ছেলের প্রাণ স্বাধীনতার ৫৪ বছর পর আপেল মাহমুদকে প্রমাণ দিতে হলো তিনি মুক্তিযোদ্ধা নাসিরনগরে কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন বিরলে কমিউনিটি ক্লিনিকের সি,এইচ,সি,পি (CHCP) রাজনৈতিক মামলার আসামি।

আজমিরীগঞ্জ মডেল প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ আশিকুর রহমান এর মেয়ে, আনিশা তাবাসসছুম তারিনের ২য় মৃত্যু বার্ষিকি আজ

আজমিরীগঞ্জ প্রতিনিধি(হবিগঞ্জ)
  • আপডেট টাইম : ০৫:০৭:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ২০৫ ১৫০.০০০ বার পাঠক

জন্মগ্রহণ করলেই মৃত্যুবরণ করতে হবেই আর এটাই চিরন্তন সত্য তাই আমাদের কাছ থেকে অনেক মানুষ প্রতিনিয়ত বিদায় নিয়ে যাচ্ছে। এই পৃথিবী থেকে ছেড়ে, আর তাই তো এই মানুষগুলোর কথা যখন মনে পড়ে তখন ভিতরটা  কেঁদে উঠে, আর একটি মা বাবার কাছ থেকে যখন প্রিয় আদরের কলিজার টুকরো মেয়ে এই পৃথিবী থেকে চলে যায়, তাহলে ওই পরিবারের মানুষেরা বুঝতে পারে যে আসলে মেয়ে কত বড় মূল্যবান ও আদরের আর মেয়ের মৃত্যুবার্ষিকী আসলে মা বাবা মর্মাহত হয়ে যায় মেয়ের কথা স্মরণ করে।
৩০শে জানুয়ারি ২০২২ইং আনিশা তাবাছুম তারিনের মৃত্যু হয়,মৃত্যুকালে বয়স ছিল ৮বছর।

আনিশা তাবাসসছুম তারিন মা, তোমায় নিয়ে আমার স্বপ্ন ছিল যত,সব সুখেরই কল্পনায়, পুষেছি আমি অবিরত।জীবনের পথে, পাড়ি দিতে গিয়ে হায়,তারিন তোমায় বার বারই মনে পড়ে যায়।তারিন তুমি, যেথায় থাকো, ডাক শুনছো কি অসহ্য যন্ত্রণা বুকে পুষে আমি বড় একাকি। তুমি ছোট থেকে ঘুমিয়ে থাকতে আমার বুকে মাথা রেখে,বিনিদ্র রাত্রি কেটেছে তোমায় স্নেহ আদর করে।সেই দিনগুলি আজ বড্ড বেশি মনে পড়ে, স্মৃতিগুলো মনে করে দেয়।

আমার মেয়ে আনিশা তাবাসসুম তারিন এর ২য় মৃত্যুবার্ষিকী নিয়ে একটি কবিতা তুলে ধরলাম—

দু চোখ ভেসে যায় কান্নার জলে বুক জুরে রয়েছে হাহাকার।
আমার কলিজার টুকরো তারিন মারা যাওয়ার হলো দুই বছর।।
আমায় কত বাসতো ভালো
আমার আদরের মেয়ে আম্মু আব্বু ডাকতো যখন মধুর সুরে সুরে
ভরে যেতো প্রাণ।।কখনো যদি আমি যেতাম
দুরের কোনো কেথাও অপেক্ষায় বসে থাকতো দরজার সামনে
না ঘুমিয়ে থাকতো জেগে থাকিত আমার অপেক্ষায় ।
ফোনে আলাপ করার পর স্বস্তি পেত ঠিক তখুনি
আজকে কেহ এমন করে নেয়না যে খোঁজ আর,
তারিন তোমার কথা তাইতো
মনে পড়ছে বারেবার। আজকে তোমার কথা ভেবে
ভাসছি অঝোর নয়ন ঝরে,
তোমায় কাছে পেলে চুমু দিতাম বারে বারে।।
ভাবতে গিয়ে ডুকরে কাঁদছে হতভাগার এ মন
তারিন আমায় ছেরে
চলে গেছো খোদার আরশে। ও দয়াময় ওগো প্রভু
তোমার অপার দয়ায়,জায়গা দিও মোর তারিনকে
তোমার আরশের ছায়ায়।।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আজমিরীগঞ্জ মডেল প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ আশিকুর রহমান এর মেয়ে, আনিশা তাবাসসছুম তারিনের ২য় মৃত্যু বার্ষিকি আজ

আপডেট টাইম : ০৫:০৭:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪

জন্মগ্রহণ করলেই মৃত্যুবরণ করতে হবেই আর এটাই চিরন্তন সত্য তাই আমাদের কাছ থেকে অনেক মানুষ প্রতিনিয়ত বিদায় নিয়ে যাচ্ছে। এই পৃথিবী থেকে ছেড়ে, আর তাই তো এই মানুষগুলোর কথা যখন মনে পড়ে তখন ভিতরটা  কেঁদে উঠে, আর একটি মা বাবার কাছ থেকে যখন প্রিয় আদরের কলিজার টুকরো মেয়ে এই পৃথিবী থেকে চলে যায়, তাহলে ওই পরিবারের মানুষেরা বুঝতে পারে যে আসলে মেয়ে কত বড় মূল্যবান ও আদরের আর মেয়ের মৃত্যুবার্ষিকী আসলে মা বাবা মর্মাহত হয়ে যায় মেয়ের কথা স্মরণ করে।
৩০শে জানুয়ারি ২০২২ইং আনিশা তাবাছুম তারিনের মৃত্যু হয়,মৃত্যুকালে বয়স ছিল ৮বছর।

আনিশা তাবাসসছুম তারিন মা, তোমায় নিয়ে আমার স্বপ্ন ছিল যত,সব সুখেরই কল্পনায়, পুষেছি আমি অবিরত।জীবনের পথে, পাড়ি দিতে গিয়ে হায়,তারিন তোমায় বার বারই মনে পড়ে যায়।তারিন তুমি, যেথায় থাকো, ডাক শুনছো কি অসহ্য যন্ত্রণা বুকে পুষে আমি বড় একাকি। তুমি ছোট থেকে ঘুমিয়ে থাকতে আমার বুকে মাথা রেখে,বিনিদ্র রাত্রি কেটেছে তোমায় স্নেহ আদর করে।সেই দিনগুলি আজ বড্ড বেশি মনে পড়ে, স্মৃতিগুলো মনে করে দেয়।

আমার মেয়ে আনিশা তাবাসসুম তারিন এর ২য় মৃত্যুবার্ষিকী নিয়ে একটি কবিতা তুলে ধরলাম—

দু চোখ ভেসে যায় কান্নার জলে বুক জুরে রয়েছে হাহাকার।
আমার কলিজার টুকরো তারিন মারা যাওয়ার হলো দুই বছর।।
আমায় কত বাসতো ভালো
আমার আদরের মেয়ে আম্মু আব্বু ডাকতো যখন মধুর সুরে সুরে
ভরে যেতো প্রাণ।।কখনো যদি আমি যেতাম
দুরের কোনো কেথাও অপেক্ষায় বসে থাকতো দরজার সামনে
না ঘুমিয়ে থাকতো জেগে থাকিত আমার অপেক্ষায় ।
ফোনে আলাপ করার পর স্বস্তি পেত ঠিক তখুনি
আজকে কেহ এমন করে নেয়না যে খোঁজ আর,
তারিন তোমার কথা তাইতো
মনে পড়ছে বারেবার। আজকে তোমার কথা ভেবে
ভাসছি অঝোর নয়ন ঝরে,
তোমায় কাছে পেলে চুমু দিতাম বারে বারে।।
ভাবতে গিয়ে ডুকরে কাঁদছে হতভাগার এ মন
তারিন আমায় ছেরে
চলে গেছো খোদার আরশে। ও দয়াময় ওগো প্রভু
তোমার অপার দয়ায়,জায়গা দিও মোর তারিনকে
তোমার আরশের ছায়ায়।।