ঢাকা ১২:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
গাজীপুরের কাশিমপুরে  ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে পটুয়াখালীতে আতশবাজি ফোটাতে গিয়ে নিহত ১ গুরুতর আহত ২ জাতীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল, প্রধান জামাত শুরু সকাল সাড়ে ৮টায় দেশবাসীকে জামায়াত আমিরের ঈদের শুভেচ্ছা পিরোজপুর জেলার, মঠবাড়িয়া উপজেলায়, স্বপ্নের মুক্তি ফাউন্ডেশন, এর প্রতিষ্ঠাতা, আব্দুল্লাহ আল অভি, এর উদ্যোগে, আশ্রয়ন প্রকল্পের সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের নিয়ে মেহেদি উৎসব ঢাকাস্থ ফুলবাড়ী সমিতির উদ্যোগে দুস্থদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ লক্ষ্মীপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার নবগঠিত এ‍্যডহক কমিটির সদস্য জয়নাল আবেদীন ফিরোজের ব্যক্তিগত পরিচয় ও তার বর্ণাঢ্য ক্রিকেট ক্যারিয়ার নান্দাইলে বিএনপি নেতা মেজর জেনারেল (অব:) আনোয়ারুল মোমেনের সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল ও মতবিনিময় সভা গাজীপুরের কোনাবাড়ীতে বাস চাপায় অটোরিকশার যাত্রী নারীসহ নিহত ৩ সময়ের কন্ঠ’র অনুসন্ধানে রহস্যজনক ভাবে বিএনপির কর্মী সোহাগসহ চারজন কনডেম সেলে রাখার রহস্য উৎপাটন!

আজমিরীগঞ্জ মডেল প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ আশিকুর রহমান এর মেয়ে, আনিশা তাবাসসছুম তারিনের ২য় মৃত্যু বার্ষিকি আজ

আজমিরীগঞ্জ প্রতিনিধি(হবিগঞ্জ)
  • আপডেট টাইম : ০৫:০৭:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ১৭২ ৫০০০.০ বার পাঠক

জন্মগ্রহণ করলেই মৃত্যুবরণ করতে হবেই আর এটাই চিরন্তন সত্য তাই আমাদের কাছ থেকে অনেক মানুষ প্রতিনিয়ত বিদায় নিয়ে যাচ্ছে। এই পৃথিবী থেকে ছেড়ে, আর তাই তো এই মানুষগুলোর কথা যখন মনে পড়ে তখন ভিতরটা  কেঁদে উঠে, আর একটি মা বাবার কাছ থেকে যখন প্রিয় আদরের কলিজার টুকরো মেয়ে এই পৃথিবী থেকে চলে যায়, তাহলে ওই পরিবারের মানুষেরা বুঝতে পারে যে আসলে মেয়ে কত বড় মূল্যবান ও আদরের আর মেয়ের মৃত্যুবার্ষিকী আসলে মা বাবা মর্মাহত হয়ে যায় মেয়ের কথা স্মরণ করে।
৩০শে জানুয়ারি ২০২২ইং আনিশা তাবাছুম তারিনের মৃত্যু হয়,মৃত্যুকালে বয়স ছিল ৮বছর।

আনিশা তাবাসসছুম তারিন মা, তোমায় নিয়ে আমার স্বপ্ন ছিল যত,সব সুখেরই কল্পনায়, পুষেছি আমি অবিরত।জীবনের পথে, পাড়ি দিতে গিয়ে হায়,তারিন তোমায় বার বারই মনে পড়ে যায়।তারিন তুমি, যেথায় থাকো, ডাক শুনছো কি অসহ্য যন্ত্রণা বুকে পুষে আমি বড় একাকি। তুমি ছোট থেকে ঘুমিয়ে থাকতে আমার বুকে মাথা রেখে,বিনিদ্র রাত্রি কেটেছে তোমায় স্নেহ আদর করে।সেই দিনগুলি আজ বড্ড বেশি মনে পড়ে, স্মৃতিগুলো মনে করে দেয়।

আমার মেয়ে আনিশা তাবাসসুম তারিন এর ২য় মৃত্যুবার্ষিকী নিয়ে একটি কবিতা তুলে ধরলাম—

দু চোখ ভেসে যায় কান্নার জলে বুক জুরে রয়েছে হাহাকার।
আমার কলিজার টুকরো তারিন মারা যাওয়ার হলো দুই বছর।।
আমায় কত বাসতো ভালো
আমার আদরের মেয়ে আম্মু আব্বু ডাকতো যখন মধুর সুরে সুরে
ভরে যেতো প্রাণ।।কখনো যদি আমি যেতাম
দুরের কোনো কেথাও অপেক্ষায় বসে থাকতো দরজার সামনে
না ঘুমিয়ে থাকতো জেগে থাকিত আমার অপেক্ষায় ।
ফোনে আলাপ করার পর স্বস্তি পেত ঠিক তখুনি
আজকে কেহ এমন করে নেয়না যে খোঁজ আর,
তারিন তোমার কথা তাইতো
মনে পড়ছে বারেবার। আজকে তোমার কথা ভেবে
ভাসছি অঝোর নয়ন ঝরে,
তোমায় কাছে পেলে চুমু দিতাম বারে বারে।।
ভাবতে গিয়ে ডুকরে কাঁদছে হতভাগার এ মন
তারিন আমায় ছেরে
চলে গেছো খোদার আরশে। ও দয়াময় ওগো প্রভু
তোমার অপার দয়ায়,জায়গা দিও মোর তারিনকে
তোমার আরশের ছায়ায়।।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আজমিরীগঞ্জ মডেল প্রেসক্লাবের সভাপতি মোঃ আশিকুর রহমান এর মেয়ে, আনিশা তাবাসসছুম তারিনের ২য় মৃত্যু বার্ষিকি আজ

আপডেট টাইম : ০৫:০৭:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জানুয়ারী ২০২৪

জন্মগ্রহণ করলেই মৃত্যুবরণ করতে হবেই আর এটাই চিরন্তন সত্য তাই আমাদের কাছ থেকে অনেক মানুষ প্রতিনিয়ত বিদায় নিয়ে যাচ্ছে। এই পৃথিবী থেকে ছেড়ে, আর তাই তো এই মানুষগুলোর কথা যখন মনে পড়ে তখন ভিতরটা  কেঁদে উঠে, আর একটি মা বাবার কাছ থেকে যখন প্রিয় আদরের কলিজার টুকরো মেয়ে এই পৃথিবী থেকে চলে যায়, তাহলে ওই পরিবারের মানুষেরা বুঝতে পারে যে আসলে মেয়ে কত বড় মূল্যবান ও আদরের আর মেয়ের মৃত্যুবার্ষিকী আসলে মা বাবা মর্মাহত হয়ে যায় মেয়ের কথা স্মরণ করে।
৩০শে জানুয়ারি ২০২২ইং আনিশা তাবাছুম তারিনের মৃত্যু হয়,মৃত্যুকালে বয়স ছিল ৮বছর।

আনিশা তাবাসসছুম তারিন মা, তোমায় নিয়ে আমার স্বপ্ন ছিল যত,সব সুখেরই কল্পনায়, পুষেছি আমি অবিরত।জীবনের পথে, পাড়ি দিতে গিয়ে হায়,তারিন তোমায় বার বারই মনে পড়ে যায়।তারিন তুমি, যেথায় থাকো, ডাক শুনছো কি অসহ্য যন্ত্রণা বুকে পুষে আমি বড় একাকি। তুমি ছোট থেকে ঘুমিয়ে থাকতে আমার বুকে মাথা রেখে,বিনিদ্র রাত্রি কেটেছে তোমায় স্নেহ আদর করে।সেই দিনগুলি আজ বড্ড বেশি মনে পড়ে, স্মৃতিগুলো মনে করে দেয়।

আমার মেয়ে আনিশা তাবাসসুম তারিন এর ২য় মৃত্যুবার্ষিকী নিয়ে একটি কবিতা তুলে ধরলাম—

দু চোখ ভেসে যায় কান্নার জলে বুক জুরে রয়েছে হাহাকার।
আমার কলিজার টুকরো তারিন মারা যাওয়ার হলো দুই বছর।।
আমায় কত বাসতো ভালো
আমার আদরের মেয়ে আম্মু আব্বু ডাকতো যখন মধুর সুরে সুরে
ভরে যেতো প্রাণ।।কখনো যদি আমি যেতাম
দুরের কোনো কেথাও অপেক্ষায় বসে থাকতো দরজার সামনে
না ঘুমিয়ে থাকতো জেগে থাকিত আমার অপেক্ষায় ।
ফোনে আলাপ করার পর স্বস্তি পেত ঠিক তখুনি
আজকে কেহ এমন করে নেয়না যে খোঁজ আর,
তারিন তোমার কথা তাইতো
মনে পড়ছে বারেবার। আজকে তোমার কথা ভেবে
ভাসছি অঝোর নয়ন ঝরে,
তোমায় কাছে পেলে চুমু দিতাম বারে বারে।।
ভাবতে গিয়ে ডুকরে কাঁদছে হতভাগার এ মন
তারিন আমায় ছেরে
চলে গেছো খোদার আরশে। ও দয়াময় ওগো প্রভু
তোমার অপার দয়ায়,জায়গা দিও মোর তারিনকে
তোমার আরশের ছায়ায়।।