ঢাকা ১০:৩৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
বাড়ির উঠানে ধান শুকানোর সময় বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু পটুয়াখালী আমখোলা ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতি অভিযোগ রাজধানীর কালশীতে ট্রাফিক পুলিশের বক্সে আগুন দিয়েছে আন্দোলনরত অটোরিকশা চালকরা জামালপুরে পাট চাষে হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নতুন পরিবেশবান্ধব আসবাবপত্র তৈরি হচ্ছে পরিত্যক্ত সুপারির খোলসে পার্বতীপুরে সেচ মৌসুম গভীর নলকূপের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, বিপাকে কৃষকরা মোংলায় ফ্যামিলি সাইকেল র‍্যালি নরসিংদীতে বজ্রপাতের পৃথক ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৪ জনের মৃত্যু জামালপুরে ধানের বাজার মধ্যস্বত্বভোগীরদের দখলে রানীশংকৈলে জিপিএ—৫ পাওয়া ৪ শিক্ষার্থীর স্বপ্ন পূরণের বাধা অর্থিক সংকট

সংকটে জামালপুরের বাঁশ ও বেত শিল্প

চরম সংকটের মুখে রয়েছে জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় বাঁশ ও বেত শিল্প। কাচাঁমাল সংকটের কারনে গৃহস্থালীর প্রয়োজনীয় সামগ্রী তৈরি করা যাচ্ছে না। যার কারনে কৃষকরা চরম বিপাকে পড়েছে
জানা যায়, সদর উপজেলার লক্ষীরচর, কাজিয়ার চর এলাকায় অনেকেই এ পেশার সাথে জড়িত ছিলো। ধান রাখার জন ছোট বড় ওড়গা টুকরি কূলা সাজি, খাচি টেপা, ডালা, চালুন তৈরি করতো। চাহিদাও ছিলো ব্যাপক। হাট বাজারে বিক্রি হতো। এখন নান্দিনা বাজার নরুন্দী বাজার পিয়ারপুর বাজারে আগের মতো চোখে পড়ে না। এর কারন অনুসন্ধান কালে জানা গেছে কারিগর হাসেম (৩৫) খালেক (৪০) এর সাথে কথা বললে তারা বলেন, বাঁশ ও বেতের তীব্র সংকট। তাছাড়া পাওয়া গেলেও দাম বেশি। যার জন্যে গৃহস্থালীর সামগ্রী তৈরি করা সম্ভব হচ্ছে না।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় একই অবস্থা দেখা দিয়েছে। এ সব উপজেলাধীন বিভিন্ন হাট বাজারে দেখা যায় না বললেই চলে। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, এ শিল্পের সাথে জড়িত কারিগররা অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন। যার জন্য বাঁশ ও বেত শিল্প হারিয়ে যাচ্ছে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

বাড়ির উঠানে ধান শুকানোর সময় বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু

সংকটে জামালপুরের বাঁশ ও বেত শিল্প

আপডেট টাইম : ০৬:৫০:০৩ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২৯ জানুয়ারি ২০২৪

চরম সংকটের মুখে রয়েছে জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় বাঁশ ও বেত শিল্প। কাচাঁমাল সংকটের কারনে গৃহস্থালীর প্রয়োজনীয় সামগ্রী তৈরি করা যাচ্ছে না। যার কারনে কৃষকরা চরম বিপাকে পড়েছে
জানা যায়, সদর উপজেলার লক্ষীরচর, কাজিয়ার চর এলাকায় অনেকেই এ পেশার সাথে জড়িত ছিলো। ধান রাখার জন ছোট বড় ওড়গা টুকরি কূলা সাজি, খাচি টেপা, ডালা, চালুন তৈরি করতো। চাহিদাও ছিলো ব্যাপক। হাট বাজারে বিক্রি হতো। এখন নান্দিনা বাজার নরুন্দী বাজার পিয়ারপুর বাজারে আগের মতো চোখে পড়ে না। এর কারন অনুসন্ধান কালে জানা গেছে কারিগর হাসেম (৩৫) খালেক (৪০) এর সাথে কথা বললে তারা বলেন, বাঁশ ও বেতের তীব্র সংকট। তাছাড়া পাওয়া গেলেও দাম বেশি। যার জন্যে গৃহস্থালীর সামগ্রী তৈরি করা সম্ভব হচ্ছে না।
এ দিকে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ, ইসলামপুর, দেওয়ানগঞ্জ, বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় একই অবস্থা দেখা দিয়েছে। এ সব উপজেলাধীন বিভিন্ন হাট বাজারে দেখা যায় না বললেই চলে। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, এ শিল্পের সাথে জড়িত কারিগররা অনেকেই এ পেশা ছেড়ে দিয়েছেন। যার জন্য বাঁশ ও বেত শিল্প হারিয়ে যাচ্ছে।