ঢাকা ১২:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
দেশে তিন স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম নবীনগরে অগ্নি নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ ও মহড়া অনুষ্ঠিত ১৯ দিনে এলো ২১ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সম্মিলিত আন্তর্জাতিক উদ্যোগ প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি হারে ফোর্স নিতে জাতিসংঘকে আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাকরাইলে জাল জালিয়াতির রাজউক নকশার মাধ্যমে গড়ে তোলেন বহুতল ভবন কোস্ট গার্ডের অভিযানে ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর দুই সহযোগী আটকসহ জিম্মি থাকা দুই জেলে উদ্ধার ভূমি অফিসের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ ইউনিফর্ম ও অস্ত্রধারী আরাকান আর্মি বাংলাদেশের সার্বভৌম সীমা লঙ্ঘন করার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ : মিয়া গোলাম পরওয়ার চকলেটের লোভ দেখিয়ে কিন্ডার গার্টেনের শিশুদের মাদ্রাসায় উপস্থাপন// ঠাকুরগাঁওয়ে দুদকে ধরা ভুয়া মাদ্রাসা কান্ড

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শের প্রতিক মির্জা আজম ৭ম বার নির্বাচিত সাংসদ

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর জেলা প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৮:৩১:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ১১১ ৫০০০.০ বার পাঠক

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর : মাদারগঞ্জ উপজেলার বালিজুড়ি গ্রামের ছোট্ট ছেলে মির্জা আজম কখনও স্বপ্নেও ভাবেনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শের প্রতিক হবে। আজ সে সমস্ত আশা আখাংকার প্রতিফলন ঘটিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিবিম্ব হয়ে রেকর্ড সপ্তম বার সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন। রাজপথের লডাকু যোদ্ধা হিসেবে শ্বৈরাচার এরশাদ সরকারের ভীত কাঁপিয়ে তুলেছিলেন। তিনি সেই ব্যক্তি সর্বমহলের কাছে পরিচিত আপনজন আমাদের আজম ভাই।
মির্জা আজম ছাত্র অবস্থায় সরকারী আশেক মাহমুদ কলেজের ছাত্র লীগের কান্ডারী ছিলেন। তার রাজনৈতিক দীক্ষাগুরু ছিলেন তৎকালীন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদার। মতিয়র রহমান তালুকদারের অনুপ্রেরনায় ১৯৯১ সনে বিএনপির হেডিওয়েট প্রার্থী শাহ মো: খায়রুল বাশার চিশতিকে পরাজিত করে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ নিয়ে জামালপুর ৩ আসনে সংসদ নির্বাচিত হন। সে সময় তিনি ছিলেন সর্বকনিষ্ট সাংসদ। তিনি হয়েছিলেন কেন্দ্রিয় যুবলীগের সাধারন সম্পাদক। দেশব্যাপি যুবকন্ঠ নামে আক্ষায়িত হন। মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ উপজেলার উন্নয়নের কর্নধার ছিলেন। এ দুটি উপজেলার এমন কোন রাস্তাঘাট নেই পাঁকা না করেছেন। যোগাযোগ ব্যবস্থার আমুল পরিবর্তন ঘটিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থায় অসংখ্য স্কুল কলেজ নির্মান করেন। মির্জা আজম কলেজ, আলেয়া আজম কলেজ, পিতার নামে মির্জা আবুল কাশেম স্কুল নির্মান করেন। তিনি প্রথম বেসরকারী বিশ^বিদ্যালয় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বিশ^বিদ্যালয় সহ শেখ ফজিলাতুন নেছা প্রযুক্তি বিজ্ঞান বিশ^বিদ্যালয় নির্মান করেন। তার কল্যানে জামালপুরে শিক্ষাঙ্গনে ব্যপক উন্নতি সাধন করায় তৎকালীন সরকারী আশেক মাহমুদ কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তাকিম বিল্লাহ ফারুকী তাকে শিক্ষাবন্ধু উপাধী দেন। সেই থেকে মির্জা আজম জামালপুরের শিক্ষাবন্ধু।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শের প্রতিক মির্জা আজম ৭ম বার নির্বাচিত সাংসদ

আপডেট টাইম : ০৮:৩১:২৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৪

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর : মাদারগঞ্জ উপজেলার বালিজুড়ি গ্রামের ছোট্ট ছেলে মির্জা আজম কখনও স্বপ্নেও ভাবেনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের আদর্শের প্রতিক হবে। আজ সে সমস্ত আশা আখাংকার প্রতিফলন ঘটিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিবিম্ব হয়ে রেকর্ড সপ্তম বার সাংসদ নির্বাচিত হয়েছেন। রাজপথের লডাকু যোদ্ধা হিসেবে শ্বৈরাচার এরশাদ সরকারের ভীত কাঁপিয়ে তুলেছিলেন। তিনি সেই ব্যক্তি সর্বমহলের কাছে পরিচিত আপনজন আমাদের আজম ভাই।
মির্জা আজম ছাত্র অবস্থায় সরকারী আশেক মাহমুদ কলেজের ছাত্র লীগের কান্ডারী ছিলেন। তার রাজনৈতিক দীক্ষাগুরু ছিলেন তৎকালীন জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এডভোকেট মতিয়র রহমান তালুকদার। মতিয়র রহমান তালুকদারের অনুপ্রেরনায় ১৯৯১ সনে বিএনপির হেডিওয়েট প্রার্থী শাহ মো: খায়রুল বাশার চিশতিকে পরাজিত করে মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ নিয়ে জামালপুর ৩ আসনে সংসদ নির্বাচিত হন। সে সময় তিনি ছিলেন সর্বকনিষ্ট সাংসদ। তিনি হয়েছিলেন কেন্দ্রিয় যুবলীগের সাধারন সম্পাদক। দেশব্যাপি যুবকন্ঠ নামে আক্ষায়িত হন। মেলান্দহ, মাদারগঞ্জ উপজেলার উন্নয়নের কর্নধার ছিলেন। এ দুটি উপজেলার এমন কোন রাস্তাঘাট নেই পাঁকা না করেছেন। যোগাযোগ ব্যবস্থার আমুল পরিবর্তন ঘটিয়ে শিক্ষা ব্যবস্থায় অসংখ্য স্কুল কলেজ নির্মান করেন। মির্জা আজম কলেজ, আলেয়া আজম কলেজ, পিতার নামে মির্জা আবুল কাশেম স্কুল নির্মান করেন। তিনি প্রথম বেসরকারী বিশ^বিদ্যালয় বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বিশ^বিদ্যালয় সহ শেখ ফজিলাতুন নেছা প্রযুক্তি বিজ্ঞান বিশ^বিদ্যালয় নির্মান করেন। তার কল্যানে জামালপুরে শিক্ষাঙ্গনে ব্যপক উন্নতি সাধন করায় তৎকালীন সরকারী আশেক মাহমুদ কলেজের অধ্যক্ষ মোস্তাকিম বিল্লাহ ফারুকী তাকে শিক্ষাবন্ধু উপাধী দেন। সেই থেকে মির্জা আজম জামালপুরের শিক্ষাবন্ধু।