ঢাকা ০২:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

ইবিতে সহকারী রেজিস্ট্রারকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ

ইবি প্রতিনিধিঃ
  • আপডেট টাইম : ১১:৫৩:৪৭ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩
  • / ১৬০ ৫০০০.০ বার পাঠক

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) অস্থায়ী কর্মচারী কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সহকারী রেজিস্ট্রারকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (২৯ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় অনুষদ ভবনে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার বিচার চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী আ. হালিম।

ভুক্তভোগী আ. হালিম কলা অনুষদের ডিন অফিসে সহকারী রেজিস্ট্রার পদে কর্মরত। অপরদিকে অভিযুক্ত কামরুল ইসলাম ব্যবসায় অনুষদের ডিন অফিসে অস্থায়ী কর্মচারী হিসেবে কর্মরত।

লিখিত অভিযোগে বলা হয়, আজ বুধবার দুপুরে ভুক্তভোগী আ. হালিম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী মাসুদকে সাথে নিয়ে অভিযুক্ত অস্থায়ী কর্মচারী কামরুলের কাছে একটি জরুরি বিষয় নিয়ে আলাপ করতে যায়। আলাপের মাঝে অভিযুক্ত কামরুল তার অফিসে থাকা লাঠি দিয়ে ভুক্তভোগীকে আঘাত করতে উদ্যত হলে উপস্থিত লোকজন তা প্রতিহত করে। তাছাড়া সে পা দিয়ে আমাকে লাথি মারে। আমি এই ন্যাক্কারজনক কাজের সুষ্ঠু বিচার চাই।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত কামরুল ইসলাম বলেন, হালিম ভাই চার বছর আগে একটা চেক দিয়ে আমার থেকে ৩০ হাজার টাকা নিয়েছে। চার বছর ধরে আমি টাকাটা চাই। কিন্তু উনি দেয় না। ওনার দেওয়া চেক দিয়ে টাকাটা আমি তুলে নিয়েছি। এটা হচ্ছে মূল ঝামেলা। উনি যে অভিযোগ করেছে ওটা মিথ্যা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রুটিন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার দায়িত্বে থাকা উপ- রেজিস্ট্রার আলীবদ্দীন খান বলেন, আমার কাছে আজকে এ ধরনের কোনো অভিযোগ আসেনি।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ইবিতে সহকারী রেজিস্ট্রারকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ

আপডেট টাইম : ১১:৫৩:৪৭ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৩

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) অস্থায়ী কর্মচারী কর্তৃক বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সহকারী রেজিস্ট্রারকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার অভিযোগ উঠেছে। বুধবার (২৯ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় অনুষদ ভবনে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার বিচার চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার বরাবর অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগী আ. হালিম।

ভুক্তভোগী আ. হালিম কলা অনুষদের ডিন অফিসে সহকারী রেজিস্ট্রার পদে কর্মরত। অপরদিকে অভিযুক্ত কামরুল ইসলাম ব্যবসায় অনুষদের ডিন অফিসে অস্থায়ী কর্মচারী হিসেবে কর্মরত।

লিখিত অভিযোগে বলা হয়, আজ বুধবার দুপুরে ভুক্তভোগী আ. হালিম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী মাসুদকে সাথে নিয়ে অভিযুক্ত অস্থায়ী কর্মচারী কামরুলের কাছে একটি জরুরি বিষয় নিয়ে আলাপ করতে যায়। আলাপের মাঝে অভিযুক্ত কামরুল তার অফিসে থাকা লাঠি দিয়ে ভুক্তভোগীকে আঘাত করতে উদ্যত হলে উপস্থিত লোকজন তা প্রতিহত করে। তাছাড়া সে পা দিয়ে আমাকে লাথি মারে। আমি এই ন্যাক্কারজনক কাজের সুষ্ঠু বিচার চাই।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত কামরুল ইসলাম বলেন, হালিম ভাই চার বছর আগে একটা চেক দিয়ে আমার থেকে ৩০ হাজার টাকা নিয়েছে। চার বছর ধরে আমি টাকাটা চাই। কিন্তু উনি দেয় না। ওনার দেওয়া চেক দিয়ে টাকাটা আমি তুলে নিয়েছি। এটা হচ্ছে মূল ঝামেলা। উনি যে অভিযোগ করেছে ওটা মিথ্যা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রুটিন ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার দায়িত্বে থাকা উপ- রেজিস্ট্রার আলীবদ্দীন খান বলেন, আমার কাছে আজকে এ ধরনের কোনো অভিযোগ আসেনি।