ঢাকা ১০:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪

গোবিন্দগঞ্জে ক্রয়কৃত জমিতে চাঁদা না দেওয়ায় জোরপূর্বক ঘর নির্মানের অভিযোগ

গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ
  • আপডেট টাইম : ০৯:৩৮:৩৫ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ৫ নভেম্বর ২০২৩
  • / ১৪১ ৫০০০.০ বার পাঠক

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের কোচাশহর ইউনিয়নের জগন্নাথপুর মন্ডলপাড়া গ্রামের খাজা মিয়ার ছেলে মোঃ রফিকুল ইসলাম (বাদশা) চাঁদপাড়া বাজার গ্রামের স্যামনাল রবিদাসের নিকট থেকে গত ২০২২ সালে ৫.৩৪ শতক জমি দলিল মুলে ক্রয় করে। স্যামনাল বিক্রিয়কৃত জমি মোঃ রফিকুল ইসলাম বাদশা কে দখলে দিয়ে অন্যত্র চলে যায়। ঐ সময় জমির মালিক মোঃ রফিকুল ইসলাম বাদশা জমিতে ইটের গাথুনি দিয়ে তার ক্রয়কৃত জমি প্রাচীর তোলা কালে স্যামনালের অন্য ভাইরা উক্ত ক্রয়কৃত জমি নিজেদের দাবি করে প্রাচীর তুলতে বাধা দেয়। ফলে জমির মালিক সংশ্লিষ্ঠ ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সহ শালিসী মিমাংসার চেষ্টা করেও ব্যার্থ হয়। স্যামনালের অন্য ভাইরা শালিস না মানার কারনে জমির মালিক আদালতের দ্বারস্থ হয় যার মোকদ্দমা নং ৯৮/২০২৩। আদালতের মোকদ্দমা চলমান থাকা অবস্থায় রুপনাল গংরা মোঃ রফিকুল ইসলাম বাদশা এর কাছে চাঁদা দাবী করে এতে অস্বীকৃতি জানালে তারা জোরপূর্বক মোকদ্দমা জমিতে টিন সেডের ঘর নির্মান করে । উক্ত ঘটনায় রুপনাল রবিদাস,বুদারাম রবিদাস এবং শ্রমতি জানিয়া রবিদাসকে অভিযুক্ত করে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। উক্ত ঘটনায় সুষ্ঠ তদন্ত সাপেক্ষে অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনার দাবি ভুক্তভোগী পরিবারের।

এ বিষয়ে, গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি সামছুল আলম শাহ বলেন অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
উলেখ্যঃ মোকদ্দমা জমি জগন্নাথপুর মৌজার জে এল-২৭৮,সিএস-৯১,আরএস-১১১,বিআরএস-৮৭১,দাগ নং সাবেক-৫৩১,বর্তমান দাগ-৯৮। জমির পরিমান-৫.৩৮ শতাংশ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গোবিন্দগঞ্জে ক্রয়কৃত জমিতে চাঁদা না দেওয়ায় জোরপূর্বক ঘর নির্মানের অভিযোগ

আপডেট টাইম : ০৯:৩৮:৩৫ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ৫ নভেম্বর ২০২৩

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের কোচাশহর ইউনিয়নের জগন্নাথপুর মন্ডলপাড়া গ্রামের খাজা মিয়ার ছেলে মোঃ রফিকুল ইসলাম (বাদশা) চাঁদপাড়া বাজার গ্রামের স্যামনাল রবিদাসের নিকট থেকে গত ২০২২ সালে ৫.৩৪ শতক জমি দলিল মুলে ক্রয় করে। স্যামনাল বিক্রিয়কৃত জমি মোঃ রফিকুল ইসলাম বাদশা কে দখলে দিয়ে অন্যত্র চলে যায়। ঐ সময় জমির মালিক মোঃ রফিকুল ইসলাম বাদশা জমিতে ইটের গাথুনি দিয়ে তার ক্রয়কৃত জমি প্রাচীর তোলা কালে স্যামনালের অন্য ভাইরা উক্ত ক্রয়কৃত জমি নিজেদের দাবি করে প্রাচীর তুলতে বাধা দেয়। ফলে জমির মালিক সংশ্লিষ্ঠ ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সহ শালিসী মিমাংসার চেষ্টা করেও ব্যার্থ হয়। স্যামনালের অন্য ভাইরা শালিস না মানার কারনে জমির মালিক আদালতের দ্বারস্থ হয় যার মোকদ্দমা নং ৯৮/২০২৩। আদালতের মোকদ্দমা চলমান থাকা অবস্থায় রুপনাল গংরা মোঃ রফিকুল ইসলাম বাদশা এর কাছে চাঁদা দাবী করে এতে অস্বীকৃতি জানালে তারা জোরপূর্বক মোকদ্দমা জমিতে টিন সেডের ঘর নির্মান করে । উক্ত ঘটনায় রুপনাল রবিদাস,বুদারাম রবিদাস এবং শ্রমতি জানিয়া রবিদাসকে অভিযুক্ত করে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। উক্ত ঘটনায় সুষ্ঠ তদন্ত সাপেক্ষে অভিযুক্তদের আইনের আওতায় আনার দাবি ভুক্তভোগী পরিবারের।

এ বিষয়ে, গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি সামছুল আলম শাহ বলেন অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
উলেখ্যঃ মোকদ্দমা জমি জগন্নাথপুর মৌজার জে এল-২৭৮,সিএস-৯১,আরএস-১১১,বিআরএস-৮৭১,দাগ নং সাবেক-৫৩১,বর্তমান দাগ-৯৮। জমির পরিমান-৫.৩৮ শতাংশ।