মাদক সম্রাট ভাতিজা মনির ও সোর্স কবির গংদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী । অভিযোগ দায়ের বিভিন্ন প্রশাসনের দপ্তরে
- আপডেট টাইম : ০৮:১৬:০৮ পূর্বাহ্ণ, সোমবার, ২ অক্টোবর ২০২৩
- / ২১৭ ৫০০০.০ বার পাঠক
রাজধানী যাত্রাবাড়ী থানাধীন শনিরআখড়া গোবিন্দপুর এলাকার একাধিক মামলার আসামি কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী (১) ভাতিজা মনির পিতা :-মোশারফ (২) সোর্স কবির (৩) সোর্স আমিন (৪) সোর্স গাফফার (৫) মাদক সম্রাট মারজান গংদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। নিজেকে রক্ষা ও মাদকের হাত থেকে যুব সমাজকে রক্ষার দাবি জানিয়ে এলাকার এক যুবতী মোসাঃ রেখা আক্তার স্বামী শাকিল গত,২০-০৯-২০২৩ ইং তারিখ ডিএমপির পুলিশ কমিশনার ও উপ পুলিশ কমিশনার ওয়ারী জোনের বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ।অভিযোগে বলা হয়
যাত্রাবাড়ী থানা এলাকার শনির আখড়া গোবিন্দপুর পুলিশের সোর্স কবির, সোর্স আজম ও সোর্স আমিন গং শাওন ,মার্জান ,মনির, ইয়াছিন এবং বিল্লালদের দিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মদ, গাঁজা, ফেনসিডিল, ইয়াবা মাদকদ্রব্য শনির আখড়া গোবিন্দপুর এলাকায় ঘুরে ঘুরে বিক্রি করছে।
এলাকায় প্রতিদিনই মাদকসেবীদের জমজমাট আড্ডা ও আসর বসে। এলাকায় এখন মাদকদ্রব্য হাত বাড়ালেই সহজে মিলছে মাদক এবং সঙ্গ দোষে স্কুল কলেজের ছাত্রসহ এলাকার উঠতি বয়সের যুব যুবতী সমাজে ক্রমান্বয়ে মাদক সেবনে আসক্ত হয়ে পড়ছে। নেশার টাকা জোগাড় করতে তারা চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইসহ নানা ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে। এলাকার রেখা আক্তার এ সকল অপকর্মের প্রতিবাদ ও লিখিত অভিযোগ করেছে জানতে পেরে মাদকসম্রাট ভাতিজা মনির , মাদক ব্যবসায়ী মার্জান, সোর্স ও মাদক ব্যবসায়ী গাফফার,অকথ্য ভাষায় গালাগালি ও মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে জেল খাটানোর হুমকি দিচ্ছে। এ বিষয়ে যাত্রাবাড়ী থানায় গত ২১/০৯/২০২৩ ইং তারিখ রেখা আক্তার একটি জিডি করেন ।মাদক সম্রাট ভাতিজা মনির গংদের যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশ বেশ কয়েকবার মাদকদ্রব্যসহ হাতে নাতে আটক করলেও এলাকায় মাদক ব্যবসা থামছে না। গ্রেফতারের কদিন পরেই জামিনে বেরিয়ে আসছে, এসেই তারা আবার মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে এলাকার যুব সমাজের ভবিষ্যত নষ্ট করে দিচ্ছে। ভাতিজা মনির এর বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মাদক , জাল টাকা ও মার্ডার মামলা রয়েছে।স্থানীয় প্রশাসনের কাছে এলাকাবাসীর প্রশ্ন, তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ থাকা এবং একাধিক মামলা থাকার পরও কীভাবে এলাকায় প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা পরিচালনা করছে। তাদের খুঁটির জোর কোথায়? এলাকাবাসী অবিলম্বে কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীদের কে গ্রেপ্তার করে এলাকার যুব সমাজকে মাদকের করাল গ্রাস থেকে রক্ষার জন্য স্থানীয় প্রশানের সুদৃষ্টি কামনা করেন।
মাদক সম্রাট ভাতিজা মনির ও সোর্স কবির গংদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী । অভিযোগ দায়ের বিভিন্ন প্রশাসনের দপ্তরে
নিজস্ব প্রতিনিধি ঃ-
রাজধানী যাত্রাবাড়ী থানাধীন শনিরআখড়া গোবিন্দপুর এলাকার একাধিক মামলার আসামি কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ী (১) ভাতিজা মনির পিতা :-মোশারফ (২) সোর্স কবির (৩) সোর্স আমিন (৪) সোর্স গাফফার (৫) মাদক সম্রাট মারজান গংদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী। নিজেকে রক্ষা ও মাদকের হাত থেকে যুব সমাজকে রক্ষার দাবি জানিয়ে এলাকার এক যুবতী মোসাঃ রেখা আক্তার স্বামী শাকিল গত,২০-০৯-২০২৩ ইং তারিখ ডিএমপির পুলিশ কমিশনার ও উপ পুলিশ কমিশনার ওয়ারী জোনের বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ।অভিযোগে বলা হয়
যাত্রাবাড়ী থানা এলাকার শনির আখড়া গোবিন্দপুর পুলিশের সোর্স কবির, সোর্স আজম ও সোর্স আমিন গং শাওন ,মার্জান ,মনির, ইয়াছিন এবং বিল্লালদের দিয়ে দীর্ঘদিন যাবৎ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মদ, গাঁজা, ফেনসিডিল, ইয়াবা মাদকদ্রব্য শনির আখড়া গোবিন্দপুর এলাকায় ঘুরে ঘুরে বিক্রি করছে।
এলাকায় প্রতিদিনই মাদকসেবীদের জমজমাট আড্ডা ও আসর বসে। এলাকায় এখন মাদকদ্রব্য হাত বাড়ালেই সহজে মিলছে মাদক এবং সঙ্গ দোষে স্কুল কলেজের ছাত্রসহ এলাকার উঠতি বয়সের যুব যুবতী সমাজে ক্রমান্বয়ে মাদক সেবনে আসক্ত হয়ে পড়ছে। নেশার টাকা জোগাড় করতে তারা চুরি, ডাকাতি, ছিনতাইসহ নানা ধরনের অপরাধ কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে। এলাকার রেখা আক্তার এ সকল অপকর্মের প্রতিবাদ ও লিখিত অভিযোগ করেছে জানতে পেরে মাদকসম্রাট ভাতিজা মনির , মাদক ব্যবসায়ী মার্জান, সোর্স ও মাদক ব্যবসায়ী গাফফার,অকথ্য ভাষায় গালাগালি ও মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে জেল খাটানোর হুমকি দিচ্ছে। এ বিষয়ে যাত্রাবাড়ী থানায় গত ২১/০৯/২০২৩ ইং তারিখ রেখা আক্তার একটি জিডি করেন ।মাদক সম্রাট ভাতিজা মনির গংদের যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশ বেশ কয়েকবার মাদকদ্রব্যসহ হাতে নাতে আটক করলেও এলাকায় মাদক ব্যবসা থামছে না। গ্রেফতারের কদিন পরেই জামিনে বেরিয়ে আসছে, এসেই তারা আবার মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে এলাকার যুব সমাজের ভবিষ্যত নষ্ট করে দিচ্ছে। ভাতিজা মনির এর বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মাদক , জাল টাকা ও মার্ডার মামলা রয়েছে।স্থানীয় প্রশাসনের কাছে এলাকাবাসীর প্রশ্ন, তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ থাকা এবং একাধিক মামলা থাকার পরও কীভাবে এলাকায় প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা পরিচালনা করছে। তাদের খুঁটির জোর কোথায়? এলাকাবাসী অবিলম্বে কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীদের কে গ্রেপ্তার করে এলাকার যুব সমাজকে মাদকের করাল গ্রাস থেকে রক্ষার জন্য স্থানীয় প্রশানের সুদৃষ্টি কামনা করেন।