ঢাকা ০৪:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৪ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছেলের কবরের বেড়া দিতে গিয়ে মারা গেলেন বাবা বিশ্ব মুক্ত সাংবাদিক দিবস জামালপুরে আমের ফলন কমার আশংকা আজমিরীগঞ্জে জনৈক এক নারীকে ইভটিজিং, মোবাইল কোর্টের জেল ও জরিমানা ইবিতে ‘বি’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন: মুরাদ কবির সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকের হেলপার গুরুতর আহত কুরআনে যাদেরকে আল্লাহর ওলি বলা হয়েছে। দুধরচকী। পাকুন্দিয়া উপজেলার পাটুয়াবাঙ্গা দর্গাবাজারে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হাজী মো: মকবুল হোসেনের পথসভা ও গণসংযোগ জামালপুরে হাত পাখা শিল্পের প্রসার

আশুলিয়ায় পলাতক আসামী জুয়েল রানা জনতার হাতে আটক

সাভারের আশুলিয়ায় নারী নির্যাতন ও শিশু মার্ডার এর মুল আসামী জুয়েল রানা জনতার হাতে আটক হয়,,এ আসামীকে ধৃত করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন মামলার বাদীপক্ষ সামিয়া আক্তার শামসুল আলম সহ স্থানীয় জনতা,,ফরিদপুর বোয়ালমারী থানার মামলা হওয়ায়,,আসামীর নিকট থেকে মোটা অংকের দেনদরবার করে ছেড়ে দেয়া হয়েছে,এমনটাই বললেন মামলার বাদীপক্ষ সামিয়া আক্তার পপি ও তার পিতা শামসুল আলম,এবং মামলার বাদীপক্ষকে দেয়া হয়েছে শুধু সান্তনার বুলি,,পরিশেষে বিষয়টি ভিন্নক্ষাতে প্রবাহিত করার জন্য ও আসামী পক্ষরা বিভিন্ন ভাবে,,বাদীপক্ষকে দিয়ে যাচ্ছে হুমকি ধামকি।

বিগত ৪ বছর পূর্বে ফরিদপুর জেলার আলফাডাঙ্গা থানার হেলেক্কা.গ্রামের শামসুল কন্যা সামিয়া আক্তার পপির সহিত মুসলিম শরিয়া মোতাবেক ২ লক্ষ টাকা দেনমোহর ধার্য করিয়া বিবাহ করেন বোয়ালমারী থানার গঙ্গানান্দপূর গ্রামের জাহানারা খাতুন এর পাষান্ড পুত্র মাজহারুল ইসলাম(জুয়েল রানা)।বিয়ের বছর যেতে না যেতেই স্ত্রী সামিয়া আক্তার পপি গর্ভবতী হয়,পপির গর্ভে ৬ মাসের সন্তান দেখা যায় যেটা আল্ট্রোসোনা রিপোর্টে সম্পূর্ন বিস্তারিত পাওয়া যায়,,মা হওয়ার লক্ষন তার সারা দেহে ফুটে ওঠে,,ঠিক তখনই পাষান্ড জুয়েল রানা পপির গর্ভের.সন্তান নষ্ট করার পায়তারা করেন,তবে স্ত্রী পপি রাজি না হওয়ায় তাকে অমানবিক নির্যাতন করেন জুয়েল ও তার মাতা জাহানারা পরিবার।পরিশেষে তার অবৈধ পন্থা অবলম্বন সাকসেসফুল করতে নিজ স্ত্রীকে চেতনা নাসক ঔষধ খাওয়ায়ে গর্ভের সন্তান কে হর্ত্তা করতে সক্ষম হয় জুয়েল পরিবার।

স্বামীর সংসার টিকিয়ে রাখতে নিজের সুখ স্বপ্ন বলি দিয়ে দির্ঘ এক বছর পরে পুনরায় পুত্র সন্তান এর জন্মদেন.সামিয়া আক্তার পপি। কিন্তুু পাষান্ড সামী.জুয়েল রানা.স্ত্রী পপি ও পুত্রের ভরন পোষন না করে নিজেকে নিরুদ্দেশ করেন,,বহু অপেক্ষার পরে,উপায় না পেয়ে আদালতের দ্বারপ্রান্তে বিচারের দাবী নিয়ে স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন অসহায় সামিয়া আক্তার পপি সে মামলায় বিজ্ঞ আদালত আসামী জুয়েল কে ওয়ারিন্ট ভুক্ত করে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন,,আসামী থেকে কুক্ষাত আসামীতে পরিনত হয়.জুয়েল রানা,,গত ১৫ ই এপ্রিল ২০২৩. এ এ কুক্ষাত আসামীকে জনতা আটক করে আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করেন।
আসামী ধৃত করেও কোনো লাভ হয়নি কালো টাকার কাছে আইনের হাত ও বিবেক বিক্রি হয়েগেছে,,আসামীকে ছেড়ে দিয়েছে থানা পুলিশ,,বিচারের দাবী নিয়ে আদালতে দাঁড়ানো অসহায় এক গৃহবধূর চোঁখের জল হয়েছে সম্বল,,আর এর জন্য দায়ী কে সমাজের মধ্যমনি অসাধু রাজনৈতিক নেতারা,,নাকি বিধাতার কলমে লেখা তার ভাগ্য।

তবে শামসুল আলম বলেন আমি এক হতভাগা পিতা পারলাম না কন্যাকে স্বামীর সংসারে ফেরাতে,,পাইলাম না আদালতে বিচার,,থানার সামনে ডিসপ্লেতে যখন বড় বড় অক্ষরে লেখা দেখি সেবাই পুলিশের ধর্ম,, তখন মাঝে মাঝে কান্না পায় আবার হাসিও পায় বটে,,আইন তুমি কার একজন হতদরিদ্র পিতার নাকি অবৈধ টাকাওয়ালাদের।তারপরেও জানি সত্য জিতবে তাই আসা ছাড়েনি,,আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসনের নিকট অনুরোধ করবো শুধু একটিবার তদন্ত পর্যবেক্ষণ করুন সত্যটা যাচাই করুন,প্রকৃত দোষী ব্যাক্তিদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিন,আমার মত অসহায় পিতা চিৎকার করে বলবে হ্যা হ্যা এটা সঠিক সেবাই পুলিশের ধর্ম।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছেলের কবরের বেড়া দিতে গিয়ে মারা গেলেন বাবা

আশুলিয়ায় পলাতক আসামী জুয়েল রানা জনতার হাতে আটক

আপডেট টাইম : ১২:৪১:২৯ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৩

সাভারের আশুলিয়ায় নারী নির্যাতন ও শিশু মার্ডার এর মুল আসামী জুয়েল রানা জনতার হাতে আটক হয়,,এ আসামীকে ধৃত করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন মামলার বাদীপক্ষ সামিয়া আক্তার শামসুল আলম সহ স্থানীয় জনতা,,ফরিদপুর বোয়ালমারী থানার মামলা হওয়ায়,,আসামীর নিকট থেকে মোটা অংকের দেনদরবার করে ছেড়ে দেয়া হয়েছে,এমনটাই বললেন মামলার বাদীপক্ষ সামিয়া আক্তার পপি ও তার পিতা শামসুল আলম,এবং মামলার বাদীপক্ষকে দেয়া হয়েছে শুধু সান্তনার বুলি,,পরিশেষে বিষয়টি ভিন্নক্ষাতে প্রবাহিত করার জন্য ও আসামী পক্ষরা বিভিন্ন ভাবে,,বাদীপক্ষকে দিয়ে যাচ্ছে হুমকি ধামকি।

বিগত ৪ বছর পূর্বে ফরিদপুর জেলার আলফাডাঙ্গা থানার হেলেক্কা.গ্রামের শামসুল কন্যা সামিয়া আক্তার পপির সহিত মুসলিম শরিয়া মোতাবেক ২ লক্ষ টাকা দেনমোহর ধার্য করিয়া বিবাহ করেন বোয়ালমারী থানার গঙ্গানান্দপূর গ্রামের জাহানারা খাতুন এর পাষান্ড পুত্র মাজহারুল ইসলাম(জুয়েল রানা)।বিয়ের বছর যেতে না যেতেই স্ত্রী সামিয়া আক্তার পপি গর্ভবতী হয়,পপির গর্ভে ৬ মাসের সন্তান দেখা যায় যেটা আল্ট্রোসোনা রিপোর্টে সম্পূর্ন বিস্তারিত পাওয়া যায়,,মা হওয়ার লক্ষন তার সারা দেহে ফুটে ওঠে,,ঠিক তখনই পাষান্ড জুয়েল রানা পপির গর্ভের.সন্তান নষ্ট করার পায়তারা করেন,তবে স্ত্রী পপি রাজি না হওয়ায় তাকে অমানবিক নির্যাতন করেন জুয়েল ও তার মাতা জাহানারা পরিবার।পরিশেষে তার অবৈধ পন্থা অবলম্বন সাকসেসফুল করতে নিজ স্ত্রীকে চেতনা নাসক ঔষধ খাওয়ায়ে গর্ভের সন্তান কে হর্ত্তা করতে সক্ষম হয় জুয়েল পরিবার।

স্বামীর সংসার টিকিয়ে রাখতে নিজের সুখ স্বপ্ন বলি দিয়ে দির্ঘ এক বছর পরে পুনরায় পুত্র সন্তান এর জন্মদেন.সামিয়া আক্তার পপি। কিন্তুু পাষান্ড সামী.জুয়েল রানা.স্ত্রী পপি ও পুত্রের ভরন পোষন না করে নিজেকে নিরুদ্দেশ করেন,,বহু অপেক্ষার পরে,উপায় না পেয়ে আদালতের দ্বারপ্রান্তে বিচারের দাবী নিয়ে স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন অসহায় সামিয়া আক্তার পপি সে মামলায় বিজ্ঞ আদালত আসামী জুয়েল কে ওয়ারিন্ট ভুক্ত করে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন,,আসামী থেকে কুক্ষাত আসামীতে পরিনত হয়.জুয়েল রানা,,গত ১৫ ই এপ্রিল ২০২৩. এ এ কুক্ষাত আসামীকে জনতা আটক করে আশুলিয়া থানায় হস্তান্তর করেন।
আসামী ধৃত করেও কোনো লাভ হয়নি কালো টাকার কাছে আইনের হাত ও বিবেক বিক্রি হয়েগেছে,,আসামীকে ছেড়ে দিয়েছে থানা পুলিশ,,বিচারের দাবী নিয়ে আদালতে দাঁড়ানো অসহায় এক গৃহবধূর চোঁখের জল হয়েছে সম্বল,,আর এর জন্য দায়ী কে সমাজের মধ্যমনি অসাধু রাজনৈতিক নেতারা,,নাকি বিধাতার কলমে লেখা তার ভাগ্য।

তবে শামসুল আলম বলেন আমি এক হতভাগা পিতা পারলাম না কন্যাকে স্বামীর সংসারে ফেরাতে,,পাইলাম না আদালতে বিচার,,থানার সামনে ডিসপ্লেতে যখন বড় বড় অক্ষরে লেখা দেখি সেবাই পুলিশের ধর্ম,, তখন মাঝে মাঝে কান্না পায় আবার হাসিও পায় বটে,,আইন তুমি কার একজন হতদরিদ্র পিতার নাকি অবৈধ টাকাওয়ালাদের।তারপরেও জানি সত্য জিতবে তাই আসা ছাড়েনি,,আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসনের নিকট অনুরোধ করবো শুধু একটিবার তদন্ত পর্যবেক্ষণ করুন সত্যটা যাচাই করুন,প্রকৃত দোষী ব্যাক্তিদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিন,আমার মত অসহায় পিতা চিৎকার করে বলবে হ্যা হ্যা এটা সঠিক সেবাই পুলিশের ধর্ম।