কাশিমপুরে টাকার বিনিময়ে ধর্ষন মামলা থানার কর্মকর্তারা নেন
- আপডেট টাইম : ০৫:০৫:২২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১০ অক্টোবর ২০২২
- / ২৬১ ৫০০০.০ বার পাঠক
দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদকের কাছে তিনজনেরই মুঠোফোনের কল রেকর্ড আছে
গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানায় গত ২৯ শে সেপ্টেম্বর সালমা আক্তার বয়েস ৪০ নামের একটি নারী ৫ নং ওয়ার্ডে বসবাসরত হাবেল গং এর বিরুদ্ধে তার নারীত্ব হরন তথা ধর্ষন এর অভিযোগ তুলে কাশিমপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সৈয়দ রাফিউল করিমের বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন, উক্ত মামলাটি প্রভাবশালী জামায়াতের আমির মাহবুব আলম গং এর পোষা বাহিনীদ্বারা করা হয়েছে মর্মে জানাযায়,জমি জমা সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে হাবেল গং কে মিথ্যা মামলায় ফাঁসাতে এমন নাটকে উপনীত হয়েছেন (১)মুকুল (২)খাজা (৩)জসিম( ৪) বাড়িওয়ালা জাকির (৫) মাদক সম্রাট ওয়াজউদ্দিন(৬) মাইনুল গাং এরা মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে কাশিমপুর থানা পুলিশ কে ম্যানেজ করে কোনো তদন্ত ছাড়াই মামলাটি দায়ের করেছেন,একাধিক গণমাধ্যমকর্মীদের পর্যবেক্ষনে বেরিয়ে আসে এই চ্যান্চল্য তথ্য,অভিযোগ কৃত নারীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন সাংবাদিক এরা,তারা চমৎকার ভাবে দেখতে পান সেখানে ধর্ষন করার মত কোনো জায়গা নাই, জনগনের চলাচলের একটি পাকা রোড সমস্ত রাত সেখানে মানুষের চলাচল,এবং সেখানে বসবাসরত জনগন এমন বিষয় টি দুঃখ জনক বলে দাবী করেন,অনেকেই প্রকাশ্য বলেন যে এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন, হাবেল সম্ভ্রান্ত পরিবারে লোক এমন ঘটনা সে ঘটাতেই পারেনা,অপরদিকে কাশিমপুর থানার চৌকশ পুলিশ অফিসার মোজাম্মেল হক বলেন আমি মামলার আয়ু মাত্র আমি এধরণের মামলা সম্পর্কে কিছুই জানিনা,মামলাটি তদন্ত পর্যবেক্ষন করে মামলা দায়ের হয়েছেন কিনা সে বিষয়ে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান উদ্দিন হাওলাদার জসিম মুঠো ফোনে তদন্ত ওসি আল মামুন এর নিকট জানতে চাইলে তিনি তদন্ত পর্যবেক্ষন এর কথা না বলে তিনি বলেন মামলা রেকর্ড করেছেন,নবাগত ওসি রাফিউল নিকটে মুঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন মামলার বিষয়ে ওসি তদন্তের নিকট জানতে, অপরদিকে সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান হাওলাদার জসিম গোপন সুত্র অনুযায়ী জানতে পারেন যে ধর্ষনের দাবী করা,সালমা আক্তার নিজেই স্বীকার করেন যে তাকে যে টাকা দেওয়ার কথা ছিলো হাবেল গং না দেওয়ায় তিনি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন,এদিকে থানার দালাল ও কাশিমপুর থানা পুলিশে উক্ত অভিযোগ এর বিষয়ে ঘরোয়া ভাবে তিন লক্ষ টাকার বিনিময়ে সমাধান করার প্রচেষ্টা চালিয়ে ব্যার্থ হয়ে ধর্ষন হওয়া ওই নারীকে তিন দিন থানায় আটক রাখার পরে ডি এন এ টেষ্টে পাঠিয়েছেন।টাকার বিনিময়ে দেহ বিক্রি করা নারী করেন ধর্ষন মামলা,উক্ত বিষয়ে নাটকের পর নাটকের আবির্ভাব,যত দিন যাচ্ছে ততই রহস্যের উদঘাটন হচ্ছে, কাশিমপুর থানার বিভিন্ন জায়গায় এমন চরিত্রহীন নারীর রমরমা দেহব্যবসা চলমান এটা একাধিক পত্র পত্রিকায় প্রকাশ হয়েছেন,এ ধরনের অভিযোগ তুলে থানার দালাল ও অসাধু পুলিশ প্রশাসনের অবৈধ পন্থা অবলম্বন এর বিষয় নিয়ে,বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণের ভিত্তিতে অভিযুক্ত হাবেল গং একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।সব মিলিয়ে সত্য উদ্ঘাটন করে সময়ের অনুসন্ধানে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করবে,চোঁখ রাখুন দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার পাতায়