বর্তমান ডিসি এবং এডিসি রেভিনিউ গাজীপুর জেলা থেকে বদলি জনিত কারণে বিদায় নিয়ে চলে গিয়েছিলেন ঠিকই কিন্তু গাজীপুরের মানুষ তাদেরকে মন থেকে বিদায় দেননি। বিধায় মহান সৃষ্টিকর্তার বেধে দেওয়া, যাওয়া আসার নিয়মে ।একসময় যিনি ছিলেন ইউ এন ও, তিনিই এখন জেলার ডিসি অপরজন যিনি ছিলেন এসি ল্যান্ড, তিনিই এখন এডিসি রেভিনিউ এই পদে তাদেরকে গাজীপুর জেলার দায়িত্ব পালন করার সুযোগ করে দিয়াছেন মহান সৃষ্টিকর্তা –মানুষ পৃথিবীতে আসবে আবার চলেও যাবে। মহান সৃষ্টিকর্তার বেধে দেওয়া আসা যাওয়ার নিয়মের বাইরে জীবনের অস্তিত্ব নেই।পরম সত্ত্বার বেঁধে দেওয়া অমোঘ সত্যের বাইরে পা রাখার কোন সুযোগ মানুষের হাতে ও নেই- তবুও কোন কোন মানুষ, কোন কোন জীবন ইতিহাসের অমর পাতায় সোনালী হরফে জায়গা করে নিয়েছেন নিজ কর্মগুণে যেমনটা ডিসি এবং এডিসি রেভিনিউ – অনাদীকালের মানুষ তাদেরকে অনুস্মরণ করে, তাহাদের স্তুতিবাক্য জপ করে পরম মমতায়, হৃদয়ের সবটুকু অর্ঘ্য ঢেলে,যাহারা জীবন ইতিহাসের অমর ✋ পাতায় সোনালী হরফে পুর্বে ও জায়গা করে নিয়েছিলেন এবারও নিয়েছেন তাদের নিজ কর্ম গুনে ।

সত্য সুন্দরের অমর বেদীতে যাদের জন্ম।সততাকে লালন, ধারণ ও বিশ্বাসের বেলাভূমিতে প্রতিষ্ঠিত করে মানব সেবার, অমিয় সুধা ঢেলে দিয়ে নিজের কর্মজীবন , অতি সাধারন যারা পৃথিবীর বৃন্তে, বাংলাদেশের, গাজীপুর জেলার মতো জটিল মঞ্চে আবির্ভূত হয়েছেন ! প্রতিনিয়ত সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছেন , এই দেশের উন্নয়নের ক্ষেত্রে যে, প্রধান ব্যাধি, “”” দুর্নীতি “””‘ সেই দুর্নীতি নামক এক ক্যান্সারের বিরুদ্ধে তারা দুজন ছিলেন এবং আছেন সদা গতিশীল।
প্রতিকূলতার মহাসমুদ্রে দাড়িয়ে ডিসি এবং এডিসি রেভিনিউ, সততাকে ধারন করেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর, ভিশন কে বাস্তবায়নে অগ্রনী ভুমিকা পালন ইতিপূর্বে ও করেছেন এবং বর্তমানে ও করছেন।
অশুদ্ধ মানুষের দ্বারা, শত বঞ্চনা বুকে ধারন করে হাসির আড়ালে দেশের এই ক্রান্তির মুহূর্তে ও মানব সেবায় সর্বক্ষণ তাহারাই ।
আরাম আয়েশ, বিলাসিতা আর অহংকারহীন জীবনের প্রান্তে দাড়িয়ে মানুষকে মানবিক বেদীতে অধিষ্ঠিত করে জনসাধারণের প্রাপ্য সেবা প্রদান করার সংগ্রামে নিয়ত ব্রতচারি তাহারা জ্বলন্ত প্রদ্বীপের মত গাজীপুর জেলার, মানুষের প্রাপ্য সেবা দিয়ে যাচ্ছেন । তাদের পরিবার ও ব্যক্তি জীবনকে ,ভোগ ও বিলাসিতা থেকে বহু দূরে রাখছেন সর্বদাই।
গাজীপুর জেলার মানুষ রাজস্ব দপ্তরের অধিনস্থ সকল ভুমি অফিসের কর্মকর্তা কর্তৃক কর্মকাণ্ডের মূলত বৃটিশ ঔপনিবেশিক শাসন, ব্যবস্থা থেকে মুক্তি চেয়েছিলেন, যুগে যুগে।কিন্তু কুটিল চক্রান্তের নাগপাশ ছিড়তে পারেননি অতীতের কোন ডিসি এবং এডিসি রেভিনিউ এর দায়িত্বে ছিলেন যে সকল কর্মকর্তা কিন্তু বর্তমানে তাহারা দুজন কর্মে ও চিন্তায় সততার সঙ্গে মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়েছেন। চক্রান্তের অতলান্তে , ইতিহাসের নির্মম বেদীতে, পুর্বের কতিপয় দুর্নীতিবাজ গং-নি:শেষ হয়ে গেছেন , বলীদান দিতে বাধ্য হয়েছেন, — ষড়যন্ত্রকারিদের বহুমুখি চক্রান্তে সফল হয়নি ।
গাজীপুরবাসী একজন দেবদূত চেয়েছিলেন মানুষ। কিন্তু পায়নি
অবশেষে কাঙ্খিত, ( সে-ই) লোক দুটো অতি সাধারন মানুষ, দুর্নীতিবাজ, লুটেরা, বিপক্ষ শক্তির শত মিথ্যে নাটকীয়তার কবর রচনা করেছিলেন কাপাসিয়ার এসি ল্যান্ড অফিসে, ঠিক তেমনি গাজীপুর জেলার রাজস্ব দপ্তরে ও নতুন সূর্য ছিনিয়ে আনতে, মহান আল্লাহর রহমতে সক্ষম হয়েছেন – সততা এবং, সত্যবাদী কে, স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক হেফাজত করেন। ভালো কাজের বিরোধী প্রপাগন্ডায় প্রশাসনে বিভ্রান্ত করে, বিষিয়ে তুলে ফায়দা হাসিলের নগ্ন খেলায় ও মত্ত ছিলেন,কতিপয় কুচক্রী দুর্নীতিবাজ মহল। কিন্তু সফল হতে পারেননি, তাহারা সর্বোপরি সততাকে প্রাধান্য দিয়েছেন কর্ম সাধনে, সর্বদাই যেমনটা ছিলেন এসি ল্যান্ডের দায়িত্বে থাকাবস্থায় ঠিক তেমনি বর্তমানে এডিসি রেভিনিউ হিসেবে।
একইসাথে সততাকে প্রাধান্য দিয়েই কাজ করছেন। যিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে, জনগণের সেবায় সুনাম অর্জন করেছেন
তিনি, বিনিদ্র রজনীর সুখ-সম্ভোগ ত্যাগের যে ইতিহাস রচিয়েছিলেন, গাজীপুর জেলার কাপাসিয়ায় এসি ল্যান্ড হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে, তিনিই ( সে-ই লোকটা) গাজীপুরের মানব মনের গোপন জমিনে যেভাবে নিজের অস্তিত্বের শেকড় প্রথিত করেছিলেন তিনি । সেই দুর্নীতির সিন্ডিকেট চক্রান্তকারীদের নিয়ন্ত্রণ করা শুধু দু:সাধ্যই ছিল না , দূরুহও ছিল বটে। ঠিক তেমনি গাজীপুরের ডিসি এবং এডিসি রেভিনিউ হিসেবে দায়িত্ব বুঝে নিয়ে, তাহারা তাদের মেধা,কর্মে, চিন্তায়, সততা, বিচক্ষণতা এবং দক্ষতার সঙ্গে রাজস্ব দপ্তরের মতো, কঠিন দু;সাধ্যের মোকাবিলা করতে ইতিমধ্যেই সক্ষম হয়েছেন।
ইনশাআল্লাহ
নি:সন্দেহে বলা যায় মুক্ত সকালের শুভ্রতা একদিন অবশ্যই স্পর্শ করবে
হয়ত সূর্য উঠার আর বেশি দেরি নেই।।