ঢাকা ১২:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪

নাজিরপুরে সর্বনাশা নদী গর্ভে ৮ একর জমি বিলীন

মোঃ তারিকুল ইসলাম সিন্টুু।নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : ০৩:২৯:৪১ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১৩ আগস্ট ২০২২
  • / ১৮৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

পিরোজপুর জেলার নাজিরপুরের মধূরাবাদ ও ভুবনখালী গ্রাম সংলগ্ন কালীগঙ্গা নদীর তীরবর্তী চরে শনিবার (১৩ আগস্ট) সকাল আনুমানিক ৭টা থেকে ১০ টার ভিতরে মুহূর্তের মধ্যে প্রায় ৭ থেকে ৮ একর আবাদী জমি নদীতে বিলীন হয়ে যায় এবং সর্বনাশা নদী ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। সমুদ্রে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে উপকূলীয় অঞ্চলে অসাভাবিক পানি বেড়ে যায়,নদীর পানি কমার সাথে সাথে নদীতে তীব্র স্রোত হওয়ায় এই ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়েছে,নদী ভাঙ্গনের খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ আবদুল্লাহ সাদীদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।স্থানীয় সুত্রে জানা যায়,নদীগর্ভে বিলীন হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মধূরাবাদ ও ভুবনখালী এলাকার প্রায় ২০টি বাড়িসহ রাস্তাঘাট ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মন্দির। খুবই আতংকের মধ্যে রয়েছেন এলাকার সাধারন মানুষেরা।শ্রীরামকাঠী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন বেপারী বলেন,নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্তদের সংখ্যা প্রতিদিন বাড়বে বলে আশংকা করা হচ্ছে,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ আবদুল্লাহ সাদীদ বলেন,আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে পুনর্বাসন করার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা করছি।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

নাজিরপুরে সর্বনাশা নদী গর্ভে ৮ একর জমি বিলীন

আপডেট টাইম : ০৩:২৯:৪১ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১৩ আগস্ট ২০২২

পিরোজপুর জেলার নাজিরপুরের মধূরাবাদ ও ভুবনখালী গ্রাম সংলগ্ন কালীগঙ্গা নদীর তীরবর্তী চরে শনিবার (১৩ আগস্ট) সকাল আনুমানিক ৭টা থেকে ১০ টার ভিতরে মুহূর্তের মধ্যে প্রায় ৭ থেকে ৮ একর আবাদী জমি নদীতে বিলীন হয়ে যায় এবং সর্বনাশা নদী ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। সমুদ্রে সৃষ্ট লঘুচাপের কারণে উপকূলীয় অঞ্চলে অসাভাবিক পানি বেড়ে যায়,নদীর পানি কমার সাথে সাথে নদীতে তীব্র স্রোত হওয়ায় এই ভাঙ্গনের সৃষ্টি হয়েছে,নদী ভাঙ্গনের খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ আবদুল্লাহ সাদীদ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।স্থানীয় সুত্রে জানা যায়,নদীগর্ভে বিলীন হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মধূরাবাদ ও ভুবনখালী এলাকার প্রায় ২০টি বাড়িসহ রাস্তাঘাট ও হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মন্দির। খুবই আতংকের মধ্যে রয়েছেন এলাকার সাধারন মানুষেরা।শ্রীরামকাঠী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন বেপারী বলেন,নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্তদের সংখ্যা প্রতিদিন বাড়বে বলে আশংকা করা হচ্ছে,উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ আবদুল্লাহ সাদীদ বলেন,আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি এবং ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে পুনর্বাসন করার জন্য দ্রুত ব্যবস্থা করছি।