ঢাকা ০৮:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৮ মে ২০২৪

বরগুনার তালতলী উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অন্তর্ভুক্ত

  • সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১০:৪৭:১৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২২
  • ২৪৮ ০.০০০ বার পাঠক

নিজস্ব প্রতিবেদক।

বরগুনার তালতলীতে ১০ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠিয়েছেন তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাওসার হোসেন। গত সপ্তাহে সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কাওসার হোসেন সাংবাদিকদেরকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, কড়ইবাড়িয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যা মো.জালাল গাজী ১০ জন মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে বরগুনা জেলা প্রশাসক বরাবর একটি আবেদন জানায়। বরগুনা জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান, তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাওসার হোসেনের কাছে তদন্তের ভার অর্পন করেন।

তদন্ত কর্মকর্তা কাওসার হোসেন তদন্ত শেষে এই মনির মাঝি, ইসহাক মাঝি, আ.বারেক মাঝি, সোনা মিয়া, আ.মান্নান খাঁন, নূরুল হক, আ.বারেক তালুকদার, ইয়াছিন খাঁন, শাহ্জাহান হাওলাদার, দলিল উদ্দিন আকন, মো.গোলাম মোস্তফাসহ মোট ১০ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে বরগুনা জেলা প্রশাসক বরাবরে প্রতিবেদন দাখিল করেন।

এবিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা (ইউএনও) মো.কাওসার হোসেন
দৈনিক সময়ের কন্ঠকে বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকায় বরগুনা জেলা প্রশাসক আমার কাছে মুক্তিযোদ্ধার তদন্তের দায়িত্ব দিলে তদন্ত শেষে আমি ১০ মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক বরাবরে প্রতিবেদন পাঠিয়েছি। এখন সার্বিক বিবেচনা করে জেলা প্রশাসক মহোদয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন।এ বিষয়ে আজ বরগুনা জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমানের সাথে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি দৈনিক সময়ের কন্ঠ কে জানান, তালতলী উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তার দেয়া প্রতিবেদনটি হাতে পাওয়ার পর তাতে তারা ভুয়া বলে বিবেচিত হয়েছে এবং সেটি আমি মন্ত্রনালয়ে পাঠিয়েছি সেখান থেকে পূর্নাঙ্গ প্রতিবেদন আসার পরে পুরোপুরি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

বরগুনার তালতলী উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অন্তর্ভুক্ত

আপডেট টাইম : ১০:৪৭:১৪ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক।

বরগুনার তালতলীতে ১০ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠিয়েছেন তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাওসার হোসেন। গত সপ্তাহে সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কাওসার হোসেন সাংবাদিকদেরকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, কড়ইবাড়িয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যা মো.জালাল গাজী ১০ জন মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে বরগুনা জেলা প্রশাসক বরাবর একটি আবেদন জানায়। বরগুনা জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান, তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাওসার হোসেনের কাছে তদন্তের ভার অর্পন করেন।

তদন্ত কর্মকর্তা কাওসার হোসেন তদন্ত শেষে এই মনির মাঝি, ইসহাক মাঝি, আ.বারেক মাঝি, সোনা মিয়া, আ.মান্নান খাঁন, নূরুল হক, আ.বারেক তালুকদার, ইয়াছিন খাঁন, শাহ্জাহান হাওলাদার, দলিল উদ্দিন আকন, মো.গোলাম মোস্তফাসহ মোট ১০ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে বরগুনা জেলা প্রশাসক বরাবরে প্রতিবেদন দাখিল করেন।

এবিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা (ইউএনও) মো.কাওসার হোসেন
দৈনিক সময়ের কন্ঠকে বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকায় বরগুনা জেলা প্রশাসক আমার কাছে মুক্তিযোদ্ধার তদন্তের দায়িত্ব দিলে তদন্ত শেষে আমি ১০ মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক বরাবরে প্রতিবেদন পাঠিয়েছি। এখন সার্বিক বিবেচনা করে জেলা প্রশাসক মহোদয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন।এ বিষয়ে আজ বরগুনা জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমানের সাথে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি দৈনিক সময়ের কন্ঠ কে জানান, তালতলী উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তার দেয়া প্রতিবেদনটি হাতে পাওয়ার পর তাতে তারা ভুয়া বলে বিবেচিত হয়েছে এবং সেটি আমি মন্ত্রনালয়ে পাঠিয়েছি সেখান থেকে পূর্নাঙ্গ প্রতিবেদন আসার পরে পুরোপুরি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।