ঢাকা ১০:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৪

আশুলিয়ায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১২:৫৭:৫০ অপরাহ্ণ, রবিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২২
  • / ১৯৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

মোঃ আকরাম হোসেন।।

আশুলিয়া থানার ইয়ারপুর ইউনিয়ন পরিষদ এর পূর্ব নরসিংহ পুরে ইফতার সামগ্রী কেনা কে কেন্দ্র করে হোসেন আলীর পুত্র আমান উল্লাহ আমান এর সহিত হালকা গোলযোগ সৃষ্টি হয় ইলিয়াস হোসেন এর,উক্ত ঘটনায় কে বা কারা ত্রিফল লাইনে ফোন করলে আশুলিয়া থানার চৌকস পুলিশ অফিসার এস আই মামুন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন,এবং ঘটনা সাভাবিক অবস্থা পরিলক্ষন করেন,এস আই চলে যাওয়ার পরে,বিষয় টি ভিন্নখাতে প্রভাবিত করতে সৌরভ নামের এক যুবক কে আশরাফ হোসেন এর নেতৃত্বে তার নিজ বাড়িতে ধরে নিয়ে মধ্যযুগি কায়দায় ব্যাপক নির্যাতন করেন আশরাফ,ইলিয়াস,জাকির হোসেন ও সানাউল্লাহ,হাবিবুল্লাহ সহ অজ্ঞাত নামা আরো ৭ থেকে ৮ জন মিলে,তখন সবার হাতে ছিলো বাশের লাঠি লোগার রড ও দেশীয় ইত্যাদি সরঞ্জাম,তাৎক্ষনিক সৌরভ কে বাঁচাতে এগিয়ে আসেন সৌরভের ভাই মিজান,আমান উল্লাহ আমান,আসাদুল ইসলাম ও আত্নীয় স্বজন ও এলাকাবাসী, তবে তাদের ও হাতে ছিলো বাশের লাঠি লোহার রড ও ইত্যাদি দেশীয় সরঞ্জাম,তাৎক্ষনিক উভয় পক্ষের হাতাহাতিতে ও লাঠির বাড়িতে আহত হন উভয় পক্ষের প্রায় সাত জন ব্যাক্তি,আহত ব্যাক্তিদের নিয়ে এলাকার কুচক্রী মহলেরা নাটক ও উপ নাটক তৈরি করতে ভুল করেনি,উভয় পক্ষকে কু বুদ্ধি দিয়ে পাল্টাপাল্টি মামলা করার জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা পাঠিয়েছেন উভয় পক্ষের লোকজন,এলাকাবাসী বলেন এটা নিয়ে বা তুচ্ছ বিষয় নিয়ে মামলা মোকদ্দমা না করাই ভালো,সকলে একই যায়গার লোকজন একজনের সমস্যা হলে অপর জন ছুটে আসবে এটাই সাভাবিক,সুতরাং নিজেদের ভিতরে বসাবসির মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করাই ভালো,এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিষয়টি সরজমিনে তদন্ত পর্যবেক্ষন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য এলাকাবাসীর দাবী।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আশুলিয়ায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ

আপডেট টাইম : ১২:৫৭:৫০ অপরাহ্ণ, রবিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২২

মোঃ আকরাম হোসেন।।

আশুলিয়া থানার ইয়ারপুর ইউনিয়ন পরিষদ এর পূর্ব নরসিংহ পুরে ইফতার সামগ্রী কেনা কে কেন্দ্র করে হোসেন আলীর পুত্র আমান উল্লাহ আমান এর সহিত হালকা গোলযোগ সৃষ্টি হয় ইলিয়াস হোসেন এর,উক্ত ঘটনায় কে বা কারা ত্রিফল লাইনে ফোন করলে আশুলিয়া থানার চৌকস পুলিশ অফিসার এস আই মামুন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন,এবং ঘটনা সাভাবিক অবস্থা পরিলক্ষন করেন,এস আই চলে যাওয়ার পরে,বিষয় টি ভিন্নখাতে প্রভাবিত করতে সৌরভ নামের এক যুবক কে আশরাফ হোসেন এর নেতৃত্বে তার নিজ বাড়িতে ধরে নিয়ে মধ্যযুগি কায়দায় ব্যাপক নির্যাতন করেন আশরাফ,ইলিয়াস,জাকির হোসেন ও সানাউল্লাহ,হাবিবুল্লাহ সহ অজ্ঞাত নামা আরো ৭ থেকে ৮ জন মিলে,তখন সবার হাতে ছিলো বাশের লাঠি লোগার রড ও দেশীয় ইত্যাদি সরঞ্জাম,তাৎক্ষনিক সৌরভ কে বাঁচাতে এগিয়ে আসেন সৌরভের ভাই মিজান,আমান উল্লাহ আমান,আসাদুল ইসলাম ও আত্নীয় স্বজন ও এলাকাবাসী, তবে তাদের ও হাতে ছিলো বাশের লাঠি লোহার রড ও ইত্যাদি দেশীয় সরঞ্জাম,তাৎক্ষনিক উভয় পক্ষের হাতাহাতিতে ও লাঠির বাড়িতে আহত হন উভয় পক্ষের প্রায় সাত জন ব্যাক্তি,আহত ব্যাক্তিদের নিয়ে এলাকার কুচক্রী মহলেরা নাটক ও উপ নাটক তৈরি করতে ভুল করেনি,উভয় পক্ষকে কু বুদ্ধি দিয়ে পাল্টাপাল্টি মামলা করার জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা পাঠিয়েছেন উভয় পক্ষের লোকজন,এলাকাবাসী বলেন এটা নিয়ে বা তুচ্ছ বিষয় নিয়ে মামলা মোকদ্দমা না করাই ভালো,সকলে একই যায়গার লোকজন একজনের সমস্যা হলে অপর জন ছুটে আসবে এটাই সাভাবিক,সুতরাং নিজেদের ভিতরে বসাবসির মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করাই ভালো,এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী বিষয়টি সরজমিনে তদন্ত পর্যবেক্ষন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করার জন্য এলাকাবাসীর দাবী।