ঢাকা ১২:১১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগ নেতার দখলের চেষ্টা।এই বিষয়ে সময়ের কন্ঠস্বরে নিউজ প্রকাশের পর এসিল্যান্ডের নিষেধাজ্ঞা ফার্মেসী ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সমগ্র বাংলাদেশ) পাকুন্দিয়া উপজেলা শাখা কমিটির সকলকে সনদ প্রদান ও আলোচনা সভা ২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুরে স্বাধীন মত প্রকাশের জেরে থানার ওসির নেতৃত্বে একাধিক সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা আজমিরীগঞ্জ পৌর এলাকার গন্জেরহাটি গ্রামের সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব বনিকের দখলের চেষ্টা নরসিংদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনে আহত সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে জনতা ব্যাংক সিবিএ নেতা আফসার আ.লীগের আমলে দাপট দেখিয়ে এখন বিএনপি নিয়োগ, বদলি, চাঁদাবাজি করে কামিয়েছেন টাকা মহারাষ্ট্রে ভূমিধস জয়ের পথে বিজেপি জোট, ঝাড়খণ্ডে ‘ইন্ডিয়া’ পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু জুলাই বিপ্লবে আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুর রহমানের ছেলে মো. বাবুকে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হচ্ছে থাইল্যান্ড

কাকরাইলে মা-ছেলেকে হত্যা ॥ স্বামীসহ ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৮:৩১:২০ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি ২০২১
  • / ৩২৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

রাজধানীর কাকরাইলে মা ও ছেলেকে গলাকেটে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তিন জনের মৃত্যুদণ্ড ও প্রত্যেকের ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আজ রবিবার ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক রবিউল আলম আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—নিহত শামসুন্নাহারের স্বামী আব্দুল করিম, করিমের দ্বিতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা ও মুক্তার ভাই আল-আমিন ওরফে জনি।

এর আগে ১০ জানুয়ারি আসামি আব্দুল করিমের পক্ষে তার আইনজীবী অবশিষ্ট যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুনানি শেষ করেন। শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজকের তারিখ নির্ধারণ করেন বিচারক।

এ মামলায় ২২ জনের মধ্যে ১৭ জন সাক্ষী দিয়েছেন।

এর আগে ২০১৮ সালের ১৬ জুলাই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার পরিদর্শক মো. আলী হোসেন ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলমের আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১ নবেম্বর সন্ধ্যায় কাকরাইলের আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলাম রোডের ৭৯/১ বাড়িতে শামসুন্নাহার (৪৫) ও তার ছেলে শাওনকে (‘ও’ লেভেলের শিক্ষার্থী) গলাকেটে হত্যা করা হয়। নিহতের স্বামী আবদুল করিম পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের ব্যবসায়ী। তিনি আদা, রসুন ও পেঁয়াজের আমদানিকারক।

ওই ঘটনায় পরের দিন নিহতের ভাই আশরাফ আলী বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

২০১৮ সালের ১৬ জুলাই ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলমের আদালতে আবদুল করিমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন রমনা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আলী হোসেন। চার্জশিটভুক্ত অপর দুজন হলেন- করিমের তৃতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা ও তার ভাই আল-আমিন ওরফে জনি।

এরপর ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ রবিউল ইসলাম আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কাকরাইলে মা-ছেলেকে হত্যা ॥ স্বামীসহ ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

আপডেট টাইম : ০৮:৩১:২০ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

রাজধানীর কাকরাইলে মা ও ছেলেকে গলাকেটে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তিন জনের মৃত্যুদণ্ড ও প্রত্যেকের ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আজ রবিবার ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক রবিউল আলম আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—নিহত শামসুন্নাহারের স্বামী আব্দুল করিম, করিমের দ্বিতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা ও মুক্তার ভাই আল-আমিন ওরফে জনি।

এর আগে ১০ জানুয়ারি আসামি আব্দুল করিমের পক্ষে তার আইনজীবী অবশিষ্ট যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুনানি শেষ করেন। শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজকের তারিখ নির্ধারণ করেন বিচারক।

এ মামলায় ২২ জনের মধ্যে ১৭ জন সাক্ষী দিয়েছেন।

এর আগে ২০১৮ সালের ১৬ জুলাই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার পরিদর্শক মো. আলী হোসেন ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলমের আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১ নবেম্বর সন্ধ্যায় কাকরাইলের আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলাম রোডের ৭৯/১ বাড়িতে শামসুন্নাহার (৪৫) ও তার ছেলে শাওনকে (‘ও’ লেভেলের শিক্ষার্থী) গলাকেটে হত্যা করা হয়। নিহতের স্বামী আবদুল করিম পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের ব্যবসায়ী। তিনি আদা, রসুন ও পেঁয়াজের আমদানিকারক।

ওই ঘটনায় পরের দিন নিহতের ভাই আশরাফ আলী বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

২০১৮ সালের ১৬ জুলাই ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলমের আদালতে আবদুল করিমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন রমনা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আলী হোসেন। চার্জশিটভুক্ত অপর দুজন হলেন- করিমের তৃতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা ও তার ভাই আল-আমিন ওরফে জনি।

এরপর ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ রবিউল ইসলাম আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।