ঢাকা ০৮:৪৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ইবিতে ‘বি’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন: মুরাদ কবির সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকের হেলপার গুরুতর আহত কুরআনে যাদেরকে আল্লাহর ওলি বলা হয়েছে। দুধরচকী। পাকুন্দিয়া উপজেলার পাটুয়াবাঙ্গা দর্গাবাজারে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হাজী মো: মকবুল হোসেনের পথসভা ও গণসংযোগ জামালপুরে হাত পাখা শিল্পের প্রসার পুলিশ স্ত্রীর দাপটে বেপরোয়া জালাল উদ্দিন সাগর, সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা মোংলায় মহান মে দিবস উদযাপন উপলক্ষে বিশাল শ্রমিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত পাকুন্দিয়া থানা পুলিশের অভিযানে ৪০০ গ্রাম গাঁজা সহ ১ আসামী গ্রেফতার সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে অপহরণ ও ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার-১

ডিসিরা জানেন, কোথায় কোথায় দুর্নীতির সুযোগ আছে: দুদক চেয়ারম্যান

  • সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৭:১৫:১৭ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারি ২০২২
  • ১৯০ ০.০০০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টে।।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘একজন ডিসি জানেন, তার অফিসে কোথায় কোথায় দুর্নীতির সুযোগ আছে। এজন্য আমরা ডিসিদের অনুরোধ জানিয়েছি, তারা যেন আমাদের সব সময় সাহায্য করেন।… কোন অফিসে কোথায় কোথায় দুর্নীতির সুযোগ আছে এটা কিন্তু জেলা প্রশাসকরা জানেন। ওই জায়গায় তারা যেন সচেতনতা বৃদ্ধির কাজ করেন।’

ডিসি সম্মেলনের শেষ দিন বৃহস্পতিবার বিকালের অধিবেশনে ডিসিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘কমিশনের একটি কাজ হল সচেতনতা বৃদ্ধি। দুর্নীতি যেন না হয়, দুর্নীতি থেকে যেন মানুষ দূরে থাকে, সেটা দেখাও দুদকের কাজ।’

ডিসিদের সহযোগিতা চেয়ে তিনি বলেন, ‘দুদকের আরেকটি কাজ হলো গণশুনানি।  প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে দুর্নীতির ধরণও বদলায়। কোথাও গণশুনানি করা হলে দুর্নীতির নতুন ধরণগুলোও জানা যায়। অবশ্য মহামারির কারণে এখন তা সীমিত আছে। ডিসিদের বলেছি, তারাও যেন গণশুনানি করেন। আমরাও করব। কোথায় নতুন রূপে দুর্নীতি হচ্ছে এবং কীভাবে- তা বন্ধ করা যায় সে বিষয়ে তারা যেন সহযোগিতা করেন।’

দুর্নীতির তদন্তের সময় কমিয়ে আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে দুদকপ্রধান বলেন, ‘আমাদের একটি সমস্যা হলো তদন্ত বা অনুসন্ধানে একটু সময় লেগে যায়। এটার কারণে হয়ত অনেক অভিযোগ থাকলেও সমাধানে সমস্যা হয়। এটা আমাদের একটি সীমাবদ্ধতা। এটা আমরা অ্যাড্রেস করার চেষ্টা করছি। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যেন আমাদের তদন্তগুলো শেষ হয়, আমরা চেষ্টা করছি।

তার ভাষ্য, ‘দুর্নীতি এমন একটি জিনিস, প্রমাণ পাওয়াটা খুব কঠিন। অকাট্য প্রমাণ ছাড়া তো আমরা এগোতে পারি না। কারণ এটা না হলে আদালত মামলা গ্রহণ করবে না। যিনি ঘুষ নেন ও যিনি দেন তারা কেউ তো স্বীকার করে না। এটি কমিয়ে আনতে আমরা চেষ্টা করছি। আমাদের যারা অনুসন্ধান করে, তাদেরকেও আমরা জবাবদিহির আওতায় আনার চেষ্টা করছি।’

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইবিতে ‘বি’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

ডিসিরা জানেন, কোথায় কোথায় দুর্নীতির সুযোগ আছে: দুদক চেয়ারম্যান

আপডেট টাইম : ০৭:১৫:১৭ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২০ জানুয়ারি ২০২২

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টে।।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘একজন ডিসি জানেন, তার অফিসে কোথায় কোথায় দুর্নীতির সুযোগ আছে। এজন্য আমরা ডিসিদের অনুরোধ জানিয়েছি, তারা যেন আমাদের সব সময় সাহায্য করেন।… কোন অফিসে কোথায় কোথায় দুর্নীতির সুযোগ আছে এটা কিন্তু জেলা প্রশাসকরা জানেন। ওই জায়গায় তারা যেন সচেতনতা বৃদ্ধির কাজ করেন।’

ডিসি সম্মেলনের শেষ দিন বৃহস্পতিবার বিকালের অধিবেশনে ডিসিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘কমিশনের একটি কাজ হল সচেতনতা বৃদ্ধি। দুর্নীতি যেন না হয়, দুর্নীতি থেকে যেন মানুষ দূরে থাকে, সেটা দেখাও দুদকের কাজ।’

ডিসিদের সহযোগিতা চেয়ে তিনি বলেন, ‘দুদকের আরেকটি কাজ হলো গণশুনানি।  প্রযুক্তির উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে দুর্নীতির ধরণও বদলায়। কোথাও গণশুনানি করা হলে দুর্নীতির নতুন ধরণগুলোও জানা যায়। অবশ্য মহামারির কারণে এখন তা সীমিত আছে। ডিসিদের বলেছি, তারাও যেন গণশুনানি করেন। আমরাও করব। কোথায় নতুন রূপে দুর্নীতি হচ্ছে এবং কীভাবে- তা বন্ধ করা যায় সে বিষয়ে তারা যেন সহযোগিতা করেন।’

দুর্নীতির তদন্তের সময় কমিয়ে আনার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে দুদকপ্রধান বলেন, ‘আমাদের একটি সমস্যা হলো তদন্ত বা অনুসন্ধানে একটু সময় লেগে যায়। এটার কারণে হয়ত অনেক অভিযোগ থাকলেও সমাধানে সমস্যা হয়। এটা আমাদের একটি সীমাবদ্ধতা। এটা আমরা অ্যাড্রেস করার চেষ্টা করছি। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যেন আমাদের তদন্তগুলো শেষ হয়, আমরা চেষ্টা করছি।

তার ভাষ্য, ‘দুর্নীতি এমন একটি জিনিস, প্রমাণ পাওয়াটা খুব কঠিন। অকাট্য প্রমাণ ছাড়া তো আমরা এগোতে পারি না। কারণ এটা না হলে আদালত মামলা গ্রহণ করবে না। যিনি ঘুষ নেন ও যিনি দেন তারা কেউ তো স্বীকার করে না। এটি কমিয়ে আনতে আমরা চেষ্টা করছি। আমাদের যারা অনুসন্ধান করে, তাদেরকেও আমরা জবাবদিহির আওতায় আনার চেষ্টা করছি।’