ঢাকা ০১:৪২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৮ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
কোম্পানীগঞ্জে জমিয়তের কর্মী সমাবেশ একাধিক পত্রিকায় জিয়াউর রহমান উপসহকারী প্রকৌশলী বিরুদ্ধে দুনীতি সংবাদ প্রকাশ হওয়া কোনো ব্যবস্থা নেয়নি উপজেলা প্রকৌশলী বিপুল কুমার বিশ্বাস রক্ষক যখন ভক্ষক ভেষজ বিজ্ঞানী টিপু সুলতান: কুসুমপুরে সৌখিন কৃষি ও একজন মুক্তিযোদ্ধার মানবসেবায় নিরব বিপ্লব মোংলার সোনাইল তলা এলাকায় ৪২ বিঘা ঘেরে বিষ প্রয়োগ। ২০ থেকে ২২ লক্ষ টাকার আর্থিক ক্ষতি সাভার পৌর বিএনপির দুই নেতার কলঙ্কিত অধ্যায় শাহেদ-১০৭ ড্রোন উন্মোচন ইরানের, যেভাবে কাজ করবে এটি রামপালের বড় কাঠালী গ্রামের বিএনপি সোহাগ আকনের নামে মিথ্যা ও বানোয়াট নিউজের ম্যানার ছড়া বিরুদ্ধে মানববন্ধন আমরা যুদ্ধ পর্যবেক্ষণ করছি, এখনই জ্বালানির দাম বৃদ্ধি নয়: অর্থ উপদেষ্টা পাঁচ কারণে খেলাপি ঋণ বাড়ছে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খানকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে বিজ্ঞপ্তি

ঢাকার নবাবগঞ্জের ইছামতী নদী ভরে গেছে কচুরিপানায়

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০৩:০৯:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ অগাস্ট ২০২১
  • / ৩০২ ১৫০.০০০ বার পাঠক

আবুবকর গাজী ( নবাবগঞ্জ সংবাদাতা)।।নবাবগঞ্জ থানার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোটা জুড়েই রয়েছে এই ইছামতী নদী ।

যার একপান্ত ছিল পদ্মার সাথে সংযোগ ও অপর প্রান্ত ছিল বুড়িগঙ্গার সাথে সংযোগ।
এই নদীতে এক সময় যাত্রী বাহী নৌযান চলত ।
আজ এই অবস্থা। চৈএ মাসে এই নদীর বেশির ভাগ শুকিয়ে যায়। বষাকালে বৃষ্টির ও পানিতে জন্ম নেয় কচুরিপানা। ফলে কোন নৌযান চলাচল করতে পারে না। এর মূলকারন হল পদ্মা নদীর সমান্তরালে ( এই নদীর মাঝ বরাবর ) দেওয়া হয়েছে একটা উচু বেড়িবাঁধ। যাতে পদ্মার হঠাৎ পানি এই এলাকায় বন্যার সৃষ্টি না হয়। ফলে এই নদী টা এখন স্রোতহীন মরা নদীতে পরিনত হয়েছে। তারপর ইছামতী নদী বাঁচাও আন্দোলন হয়েছে অনেক। এতে ব্যানার নিয়ে উপস্থিত হয় হাজার হাজার মানুষ। পানি মন্ত্রানালয়ে গেছে অনেক নেতারা। এই ইছামতী নদীর মাঝে বেশ কয়েকটি সুইচগেট করার কথা বলা হয়েছে। যাতে পদ্মা হতে পানি এসে এই নদীর নাব্যতা ও প্রবাহ ঠিক থাকে আগের মত। কিন্তু পানি মন্ত্রানালয় আজও সাড়া দেয় নি। নদীর মাঝখানে আজও সূইচগেট করা সম্ভব হয় নাই। ফলে মানিকগঞ্জের পদ্ম নদী মোহনা হতে কেরানীগঞ্জের সীমানা পযন্ত ৩০ কিমি সারা নবাবগঞ্জ জুড়ে এখন কচুরিপানা।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঢাকার নবাবগঞ্জের ইছামতী নদী ভরে গেছে কচুরিপানায়

আপডেট টাইম : ০৩:০৯:৫৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৩ অগাস্ট ২০২১

আবুবকর গাজী ( নবাবগঞ্জ সংবাদাতা)।।নবাবগঞ্জ থানার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোটা জুড়েই রয়েছে এই ইছামতী নদী ।

যার একপান্ত ছিল পদ্মার সাথে সংযোগ ও অপর প্রান্ত ছিল বুড়িগঙ্গার সাথে সংযোগ।
এই নদীতে এক সময় যাত্রী বাহী নৌযান চলত ।
আজ এই অবস্থা। চৈএ মাসে এই নদীর বেশির ভাগ শুকিয়ে যায়। বষাকালে বৃষ্টির ও পানিতে জন্ম নেয় কচুরিপানা। ফলে কোন নৌযান চলাচল করতে পারে না। এর মূলকারন হল পদ্মা নদীর সমান্তরালে ( এই নদীর মাঝ বরাবর ) দেওয়া হয়েছে একটা উচু বেড়িবাঁধ। যাতে পদ্মার হঠাৎ পানি এই এলাকায় বন্যার সৃষ্টি না হয়। ফলে এই নদী টা এখন স্রোতহীন মরা নদীতে পরিনত হয়েছে। তারপর ইছামতী নদী বাঁচাও আন্দোলন হয়েছে অনেক। এতে ব্যানার নিয়ে উপস্থিত হয় হাজার হাজার মানুষ। পানি মন্ত্রানালয়ে গেছে অনেক নেতারা। এই ইছামতী নদীর মাঝে বেশ কয়েকটি সুইচগেট করার কথা বলা হয়েছে। যাতে পদ্মা হতে পানি এসে এই নদীর নাব্যতা ও প্রবাহ ঠিক থাকে আগের মত। কিন্তু পানি মন্ত্রানালয় আজও সাড়া দেয় নি। নদীর মাঝখানে আজও সূইচগেট করা সম্ভব হয় নাই। ফলে মানিকগঞ্জের পদ্ম নদী মোহনা হতে কেরানীগঞ্জের সীমানা পযন্ত ৩০ কিমি সারা নবাবগঞ্জ জুড়ে এখন কচুরিপানা।