ঢাকা ০৭:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
রাঙামাটিতে ১৪৪ ধারা জারি পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষ হয়েছে আগের খতিব ফিরে আসায় বায়তুল মোকাররমে সংঘর্ষ রাষ্ট্র সংস্কারে প্রস্তাব দেবে বিএনপি, জ্যেষ্ঠ নেতাদের নিয়ে কমিটি ইসরাইলকে ‘বিপর্যয়কর জবাব’ দেওয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের অতিরিক্ত ডিআইজি মশিউর রহমান গ্রেপ্তার নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক লতিফ হোসেন গ্রেফতার পত্রিকার সম্পাদক ও একাধিক সাংবাদিকদের নামে বিতর্কিত সাবেক এসপি হারুনের করা মামলা থেকে অব্যাহতির দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাসহ সকল উপদেষ্টা মহোদয়ের সুদৃষ্টি কামনা বলিউড সিনেমা ‘লাক’ এর গল্প চুরি করে তৈরি ‘স্কুইড গেম’! শেখ হাসিনার ভারতেই থাকা উচিত এ সময় প্রধান উপদেষ্টাসহ সকল উপদেষ্টার সম্পদের হিসাব বিবরণী প্রকাশ হবে

মাঠ পর্যায়ে পুলিশ সদস্যরা ভালো ব্যবহার করলে তখনই সাফল্য ইত্তেফাকের সঙ্গে আলাপকালে আইজিপি

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৮:১৫:৪১ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১ জানুয়ারি ২০২১
  • / ২৮০ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

মাঠ পর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা সাধারণ মানুষের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করলে তখনই নিজেকে সফল বলে মনে করব।’ ইত্তেফাকের সঙ্গে আলাপকালে এমন মন্তব্য করেছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ।

তিনি বলেন, পুলিশের বিরুদ্ধে যখন মানুষের কোনো অভিযোগ থাকবে না, সবাই থানায় গিয়ে ভালো সেবা পাবেন; তখন আমি আইজিপি হিসেবে মনে করব মানুষের জন্য কিছু করতে পেরেছি, নিজে সফল হয়েছি।

ড. বেনজীর আহমেদ বলেন, আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর পুলিশ কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সদস্য পর্যন্ত অনেকের মধ্যেই পদোন্নতি নিয়ে ক্ষোভ ছিল। সম্প্রতিকালে আমি ডিআইজি থেকে কনস্টেবল পর্যন্ত সবার পদোন্নতির ব্যবস্থা করেছি। পুলিশ সদর দপ্তরে একটা শক্তিশালী মনিটরিং সেল খোলা হয়েছে। সেখান থেকে প্রতিটি সদস্যের কার্যক্রম মনিটরিং করা হয়। মানুষের সঙ্গে শুধু ভালো ব্যবহার নয়, কেউ দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ছে কি না, সে ব্যাপারেও খোঁজখবর নেওয়া হয়। আমি নিজে থেকে পদোন্নতি প্রক্রিয়া মনিটরিং করেছি। যারা ভালো পরীক্ষা দিয়েছে তারাই পদোন্নতি পেয়েছে। কোনো ধরনের স্বজনপ্রীতি হয়নি।

বেনজীর আহমেদ বলেন, তবে এসআই পদে যারা পরীক্ষা দিয়ে চাকরিতে আসেন তারা আসলে ইন্সপেক্টরের ওপরে যেতেই পারে না। দীর্ঘদিন তাদের একই পদে চাকরি করতে হয়। এখানে আসলে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত দরকার। একজন অফিসার সারা জীবন একই পদে চাকরি করতে পারেন না। তার পদোন্নতির ব্যবস্থা থাকা উচিত।

নিজে দায়িত্ব নেওয়ার পর পুলিশের চেইন অব কমান্ড শক্তিশালী হয়েছে উল্লেখ করে পুলিশপ্রধান বলেন, একটি শৃঙ্খল বাহিনীতে চেইন অব কমান্ড খুবই দরকার। অনিয়ম দুর্নীতি একটি শৃঙ্খলা বাহিনীতে থাকতে পারে না। পাশাপাশি দক্ষ ও যোগ্যদের মূল্যায়ন করতে হবে। আমি প্রতিটি নিয়োগ পরীক্ষা স্বচ্ছতার সঙ্গে করেছি। নিজে মনিটরিং করেছি। যাতে কোনো ধরনের স্বজনপ্রীতি না হয়। যোগ্যরা মূল্যায়িত হন। এখন বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে একটা বিষয় পরিষ্কার হয়েছে যে, যারা দক্ষ ও যোগ্য তারাই শুধু মূল্যায়িত হবেন। অনিয়ম ও দুর্নীতি এবং মানুষকে সেবা না দিয়ে এই বাহিনীতে টিকে থাকা যাবে না।

সময়ের কন্ঠ পএিকার

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মাঠ পর্যায়ে পুলিশ সদস্যরা ভালো ব্যবহার করলে তখনই সাফল্য ইত্তেফাকের সঙ্গে আলাপকালে আইজিপি

আপডেট টাইম : ০৮:১৫:৪১ পূর্বাহ্ণ, শুক্রবার, ১ জানুয়ারি ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

মাঠ পর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা সাধারণ মানুষের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করলে তখনই নিজেকে সফল বলে মনে করব।’ ইত্তেফাকের সঙ্গে আলাপকালে এমন মন্তব্য করেছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক ড. বেনজীর আহমেদ।

তিনি বলেন, পুলিশের বিরুদ্ধে যখন মানুষের কোনো অভিযোগ থাকবে না, সবাই থানায় গিয়ে ভালো সেবা পাবেন; তখন আমি আইজিপি হিসেবে মনে করব মানুষের জন্য কিছু করতে পেরেছি, নিজে সফল হয়েছি।

ড. বেনজীর আহমেদ বলেন, আমি দায়িত্ব নেওয়ার পর পুলিশ কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সদস্য পর্যন্ত অনেকের মধ্যেই পদোন্নতি নিয়ে ক্ষোভ ছিল। সম্প্রতিকালে আমি ডিআইজি থেকে কনস্টেবল পর্যন্ত সবার পদোন্নতির ব্যবস্থা করেছি। পুলিশ সদর দপ্তরে একটা শক্তিশালী মনিটরিং সেল খোলা হয়েছে। সেখান থেকে প্রতিটি সদস্যের কার্যক্রম মনিটরিং করা হয়। মানুষের সঙ্গে শুধু ভালো ব্যবহার নয়, কেউ দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ছে কি না, সে ব্যাপারেও খোঁজখবর নেওয়া হয়। আমি নিজে থেকে পদোন্নতি প্রক্রিয়া মনিটরিং করেছি। যারা ভালো পরীক্ষা দিয়েছে তারাই পদোন্নতি পেয়েছে। কোনো ধরনের স্বজনপ্রীতি হয়নি।

বেনজীর আহমেদ বলেন, তবে এসআই পদে যারা পরীক্ষা দিয়ে চাকরিতে আসেন তারা আসলে ইন্সপেক্টরের ওপরে যেতেই পারে না। দীর্ঘদিন তাদের একই পদে চাকরি করতে হয়। এখানে আসলে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত দরকার। একজন অফিসার সারা জীবন একই পদে চাকরি করতে পারেন না। তার পদোন্নতির ব্যবস্থা থাকা উচিত।

নিজে দায়িত্ব নেওয়ার পর পুলিশের চেইন অব কমান্ড শক্তিশালী হয়েছে উল্লেখ করে পুলিশপ্রধান বলেন, একটি শৃঙ্খল বাহিনীতে চেইন অব কমান্ড খুবই দরকার। অনিয়ম দুর্নীতি একটি শৃঙ্খলা বাহিনীতে থাকতে পারে না। পাশাপাশি দক্ষ ও যোগ্যদের মূল্যায়ন করতে হবে। আমি প্রতিটি নিয়োগ পরীক্ষা স্বচ্ছতার সঙ্গে করেছি। নিজে মনিটরিং করেছি। যাতে কোনো ধরনের স্বজনপ্রীতি না হয়। যোগ্যরা মূল্যায়িত হন। এখন বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে একটা বিষয় পরিষ্কার হয়েছে যে, যারা দক্ষ ও যোগ্য তারাই শুধু মূল্যায়িত হবেন। অনিয়ম ও দুর্নীতি এবং মানুষকে সেবা না দিয়ে এই বাহিনীতে টিকে থাকা যাবে না।

সময়ের কন্ঠ পএিকার