ঢাকা ০১:২৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগ নেতার দখলের চেষ্টা।এই বিষয়ে সময়ের কন্ঠস্বরে নিউজ প্রকাশের পর এসিল্যান্ডের নিষেধাজ্ঞা ফার্মেসী ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সমগ্র বাংলাদেশ) পাকুন্দিয়া উপজেলা শাখা কমিটির সকলকে সনদ প্রদান ও আলোচনা সভা ২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুরে স্বাধীন মত প্রকাশের জেরে থানার ওসির নেতৃত্বে একাধিক সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা আজমিরীগঞ্জ পৌর এলাকার গন্জেরহাটি গ্রামের সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব বনিকের দখলের চেষ্টা নরসিংদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনে আহত সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে জনতা ব্যাংক সিবিএ নেতা আফসার আ.লীগের আমলে দাপট দেখিয়ে এখন বিএনপি নিয়োগ, বদলি, চাঁদাবাজি করে কামিয়েছেন টাকা মহারাষ্ট্রে ভূমিধস জয়ের পথে বিজেপি জোট, ঝাড়খণ্ডে ‘ইন্ডিয়া’ পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু জুলাই বিপ্লবে আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুর রহমানের ছেলে মো. বাবুকে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হচ্ছে থাইল্যান্ড

ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদ জানিয়েছে ওসি তানভিরুল ইসলাম

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৬:১১:২৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
  • / ২৭৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি।।

ঠাকুরগাঁওয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এক পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মনগড়া, মিথ্যা কাল্পনিক অভিযোগ করার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ওসি তানভিরুল ইসলাম।

বুধবার দুপুরে গণমাধ্যমকে পাঠানো স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ প্রতিবাদ জানান ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৩১ মে রাত ৮টার শহরের টিকাপাড়া এলাকার বাসিন্দা আলমগীরের বাড়িতে গোলযোগের খবর পেয়ে থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই আব্দুস সামাদকে ঘটনাস্থলে পাঠান সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম। এছাড়াও সেখানে ফাঁড়ি ইনচার্জ ও এএসআই মাসুদকেও ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। এসময় ঘটনাস্থলে পারুল বেগম নামে একজন নারী কান্না করছিল। উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা ওই নারীর কাছে ঘটনার বর্ণনা জানতে গেলে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিক এসআই আব্দুস সামাদ মুঠোফোনের মাধ্যমে বিষয়টি ওসি তানভিরকে অবগত করেন। ওই নারীর সাথে ঘটনাস্থলে তার মা ও দুলাভাইও ছিল। এরপর ওসি তানভির ওই নারীর চিকিৎসা গ্রহণ শেষে থানায় এজাহার দেওয়ার পরামর্শ দেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১ জুন রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে পারুল বেগম বাদী হয়ে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এরপর অভিযোগটি মামলা হিসেবে রুজু করা হয়। মামলার তদন্তভার দেয়া হয় এসআই আব্দুস সামাদকে দেয়া হয়। এরপর অভিযুক্ত আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান পরিচালনা করা হয়। কিন্তু আসামীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে আসামীদের জামিন সংক্রান্ত রিকল পাওয়া যায়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৫ জুন ঠাকুরগাঁও শহরের টিএসফি রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলন করেন মামলার বাদী পারুল বেগম। উপস্থিত সংবাদকর্মীদের কাছে পারুল বেগম অভিযোগ করেন- মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আব্দুস সামাদ তাকে ভয়ভীতি, হুমকি দেখিয়েছে এবং পারুলের প্রদানকৃত এজাহার রাখিয়া দিয়া সাদা কাগজে স্বাক্ষর গ্রহণ করেছে এসআই আব্দুস সামাদ। পারুল বেগম যে অভিযোগ করেছে তা আদৌ সত্য নয়। পারুল অন্যের প্ররোচনায় কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়ে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকৃত ঘটনা আড়াল করার জন্য মনগড়া বক্তব্য প্রদান করেছে।

পারুল বেগমের মনগড়া বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম। সেই সাথে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পারুল বেগমের দায়েরকৃত মামলাটি তদন্তাধীন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদ জানিয়েছে ওসি তানভিরুল ইসলাম

আপডেট টাইম : ০৬:১১:২৫ অপরাহ্ণ, বুধবার, ১৬ জুন ২০২১

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি।।

ঠাকুরগাঁওয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এক পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মনগড়া, মিথ্যা কাল্পনিক অভিযোগ করার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ওসি তানভিরুল ইসলাম।

বুধবার দুপুরে গণমাধ্যমকে পাঠানো স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ প্রতিবাদ জানান ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৩১ মে রাত ৮টার শহরের টিকাপাড়া এলাকার বাসিন্দা আলমগীরের বাড়িতে গোলযোগের খবর পেয়ে থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই আব্দুস সামাদকে ঘটনাস্থলে পাঠান সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম। এছাড়াও সেখানে ফাঁড়ি ইনচার্জ ও এএসআই মাসুদকেও ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। এসময় ঘটনাস্থলে পারুল বেগম নামে একজন নারী কান্না করছিল। উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা ওই নারীর কাছে ঘটনার বর্ণনা জানতে গেলে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিক এসআই আব্দুস সামাদ মুঠোফোনের মাধ্যমে বিষয়টি ওসি তানভিরকে অবগত করেন। ওই নারীর সাথে ঘটনাস্থলে তার মা ও দুলাভাইও ছিল। এরপর ওসি তানভির ওই নারীর চিকিৎসা গ্রহণ শেষে থানায় এজাহার দেওয়ার পরামর্শ দেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১ জুন রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে পারুল বেগম বাদী হয়ে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এরপর অভিযোগটি মামলা হিসেবে রুজু করা হয়। মামলার তদন্তভার দেয়া হয় এসআই আব্দুস সামাদকে দেয়া হয়। এরপর অভিযুক্ত আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান পরিচালনা করা হয়। কিন্তু আসামীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে আসামীদের জামিন সংক্রান্ত রিকল পাওয়া যায়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৫ জুন ঠাকুরগাঁও শহরের টিএসফি রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলন করেন মামলার বাদী পারুল বেগম। উপস্থিত সংবাদকর্মীদের কাছে পারুল বেগম অভিযোগ করেন- মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আব্দুস সামাদ তাকে ভয়ভীতি, হুমকি দেখিয়েছে এবং পারুলের প্রদানকৃত এজাহার রাখিয়া দিয়া সাদা কাগজে স্বাক্ষর গ্রহণ করেছে এসআই আব্দুস সামাদ। পারুল বেগম যে অভিযোগ করেছে তা আদৌ সত্য নয়। পারুল অন্যের প্ররোচনায় কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়ে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকৃত ঘটনা আড়াল করার জন্য মনগড়া বক্তব্য প্রদান করেছে।

পারুল বেগমের মনগড়া বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম। সেই সাথে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পারুল বেগমের দায়েরকৃত মামলাটি তদন্তাধীন।