আজমিরীগঞ্জের সবজির উচ্চমূল্যের কারণে সাধারণ মানুষ হিমশিম খাচ্ছে, কারণ অনেক সবজির দাম কেজিতে ১০০ টাকার উপরে চলে গেছে। এই পরিস্থিতি সাধারণ মানুষের আয়-ব্যয়ের হিসাবে ভারসাম্য নষ্ট করছে এবং তাদের জীবনযাত্রার মানকে কঠিন করে তুলছে। বাজার মনিটরিংয়ের অভাব, সিন্ডিকেটের কারসাজি, পরিবহন খরচ বৃদ্ধি । সবজির দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে, যার ফলে তাদের দৈনিক খরচ মেলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। অনেক মানুষ তাদের প্রয়োজনীয় সবজি কিনতে পারছেন না, যার ফলে তাদের খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন আনতে হচ্ছে। ১০ই অক্টোবর রোজ শুক্রবার আজমিরীগঞ্জের বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায় দুই একটি সবজি ৫০টাকার নিচে পাওয়া গেলেও বেশির ভাগ সবজির দাম ৭০ থেকে৮০ টাকার বেশি। কাঁচাবাজারগুলো ঘুরে দেখা যায়,নবেগুন-৭০ টাকা, কেজি মুকি-৪০থেকে৫০ টাকা কেজি,আলু-২৫ টাকা কেজি, টমেটো-১২০ টাকা কেজি,পেপে-২৫ টাকা কেজি, কলরা-৮০ টাকা কেজি,শিম-১৮০ টাকা কেজি মুলা-৭০টাকা কেজি, বটবটি-৭০ টাকা কেজি, ঘইডা-৬০ টাকা কেজি, তেতুল- ১০০ টাকা কেজি, জলপাই -৮০ টাকা কজি, কাঁচামরিচ -২৫০টাকা কজি, মিষ্টি লাউ-৬০ টাকা কেজি, শশা-৬০ টাকা কেজি, কোমড়া-৫০ টাকা পিচা বিক্রি হচ্ছে। সবজির এমন বাড়তি দামে ক্ষুব্ধ সাধারণ ক্রেতারা। , । এখনও ১০০/৮০ টাকার নিচে বাজারে সবজি নেই। বিক্রেতারা যে যার মতো করে দাম আদায় করে নিচ্ছেন। বাজার মনিটরিংয়ের কোনো উদ্যোগও চোখে পড়ে না। সবজির দাম প্রসঙ্গে জলসুখা কাঁচা বাজারের সবজি বিক্রেতা নুরুলহোদা বলেন, আসলে সবজির দাম বাড়তি যাচ্ছে বাজারে। পাইকারি বাজারে প্রতিটি পণ্য আমাদের বেশি দামে কিনতে হচ্ছে, যার প্রভাব পড়েছে খুচরা বাজারে। শীত এলে নতুন সবজি বাজারে উঠবে। তখন দাম কমে যাবে সব ধরনের সবজির। বর্তমানে যেসব সবজি বাজারে আছে, সেগুলো মৌসুম শেষদিকের সবজি। তাই কিছুটা বাড়তি দাম। নতুন করে সবজি ওঠার আগ পর্যন্ত এমন বাড়তি দাম থাকবে সবজির।
প্রকাশক ও সম্পাদকঃ মোঃ বোরহান হাওলাদার জসিম, সহ-সম্পাদক মোসাম্মৎ সাথী আক্তার, নির্বাহী সম্পাদক, সরকার জামাল, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক, মাহফুজুর রহমান দীপ্ত, অতিরিক্ত মফস্বল, সম্পাদক জসীমউদ্দীন রাজিব বার্তা সম্পাদক মোঃ ফোরকান কাজী
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয় : ৪৩, হাটখোলা রোড চৌধুরী মল), টিকাটুলী, ঢাকা-১২০৩
সম্পাদকীয় কার্যালয় :১৯০,সি জামে মসজিদ রোড ফকিরাপুল মতিঝিল ঢাকা -১০০০