বিশেষ প্রতিবেদক
নরসিংদীর পলাশে একটি ওয়াকফকৃত হাফিজিয়া মাদ্রাসা দখল, ভাড়া আত্মসাৎ এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থী উচ্ছেদের চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় হাফেজ মাওলানা নূহ পলাশ থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি নং ১৪৯১, তারিখ ২৯ জুন ২০২৫) করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ভাগ্যেরপাড়া এলাকায় অবস্থিত **‘তাফিজুল কোরআন আল-উলুমিদ্দীনিয়া হাফিজিয়া মাদ্রাসা’**র ২০ শতাংশ জমি ও স্থাপনা মৃত হাজ্বী সিরাজুল হক জীবদ্দশায় ওয়াকফ করে যান। পরে তার স্ত্রী সাবেরা সুলতানা মাদ্রাসা পরিচালনার জন্য তাদের আরেকটি বাড়ির অর্ধেক অংশ মাওলানা নূহকে মুতওয়াল্লি করে দান করেন।
কিন্তু অভিযোগ অনুযায়ী, বর্তমানে ওই মাদ্রাসার বাড়ি ১নং বিবাদী মো. মোখলেছের দখলে এবং তিনি ২নং বিবাদী মো. জাহিদ হোসেন গাজীর ছেলের মাধ্যমে ভাড়া তোলেন। গত পাঁচ মাস ধরে কোনো ভাড়ার টাকা মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ পাননি। অভিযোগে বলা হয়, ভাড়াটিয়াদের মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষকে ভাড়া দিতে নিষেধ করা হয় এবং মাদ্রাসার সাইনবোর্ডও তুলে ফেলা হয়।
মাওলানা নূহের দাবি, ২৯ মে ২০২৫ তারিখে বিবাদীরা জমিদাতার স্ত্রীকে সাথে নিয়ে এসে দুইজন শিক্ষক ও পনেরো জন শিক্ষার্থীকে জোরপূর্বক বের করে দেয়। পুরনো শিক্ষকদের এক মাসের মধ্যে চলে যেতে বলা হয়, ফলে মাদ্রাসা কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার মুখে পড়েছে।
স্থানীয় গণ্যমান্যদের সঙ্গে পরামর্শ শেষে বিষয়টি থানায় অভিযোগ আকারে দাখিল করা হয়।
এ বিষয়ে থানার ওসি বলেন, অভিযোগটি তদন্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গত ১৬ আগস্টে শুক্রবার জুম্মার পরেই একদল সন্ত্রাসী ২০ থেকে ২৫ জন একটি বাহিনী মাদ্রাসায় এসে বর্তমানে পরিচালককে মাদ্রাসার চাবি বুঝিয়ে দিতে বললেন উনি বলেন কেন আপনারা কার মিতু আলহাজ্ব সাহেবের প্রথম স্ত্রীকে সামনে রেখে মাদ্রাসাটি দখল করার পায়তারা করেন এক পর্যায়ে বর্তমানে দায়িত্ব থাকায় হুজুরকে গায়ে হাতদেওয়ার ঘটনা ঘটেছে। অনুসন্ধান চলছে
প্রকাশক ও সম্পাদকঃ মোঃ বোরহান হাওলাদার জসিম, সহ-সম্পাদক মোসাম্মৎ সাথী আক্তার, নির্বাহী সম্পাদক, সরকার জামাল, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক, মাহফুজুর রহমান দীপ্ত, অতিরিক্ত মফস্বল, সম্পাদক জসীমউদ্দীন রাজিব বার্তা সম্পাদক মোঃ ফোরকান কাজী
বার্তা ও বাণিজ্যক কার্যালয় : ৪৩, হাটখোলা রোড চৌধুরী মল), টিকাটুলী, ঢাকা-১২০৩
সম্পাদকীয় কার্যালয় :১৯০,সি জামে মসজিদ রোড ফকিরাপুল মতিঝিল ঢাকা -১০০০