ঢাকা ০৫:৩৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
রায়পুরে চিকিৎসকের বিচার দাবীতে মানববন্ধন বিরামপুরে এক পা ওয়ালা শিশু সহ জমজ শিশু জন্ম দিলো এক প্রসুতি মা সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার,ট্রাকসহ ২১ লক্ষ টাকার ভারতীয় চিনি জব্দ ভন্ড ও দুর্নীতিবাজদের আড্ডাখানা রাজধানী উন্নয়ন কতৃপক্ষ আজমিরীগঞ্জে আউট অব স্কুল চিল্ড্রেন এডুকেশন এর উদ্যেগে মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন ইবি ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রস্তুত, দ্রুত হতে পারে ঘোষণা হল-অনুষদ সম্মেলন ঈদের পর মোংলায় ছাত্রদলের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত ইবি সাইন্স ক্লাবের সভাপতি নিরব, সম্পাদক জুনাইদ ইবিতে স্বাধীনতা দিবসে বিনামূল্যে উন্নতমানের খাবার পাচ্ছেন আবাসিক শিক্ষার্থীরা পঞ্চগড়ের সুগারমিল চালু হলে কর্মসংস্থান ফিরে পাবে শ্রমিকরা, সচল হবে জেলার অর্থনীতি

বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের আদেশ অমান্য করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশেই চালিয়ে যাচ্ছে ইটের ভাটা

বড়রিয়া গোপালপুর গরীব হোসেন বারিমিয়া স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা। যেটা ১৯৮৪ সালে স্থাপিত হয়েছিল । তখনকার বড়রিয়া এবং গোপালপুর লোকজনের জন্য ছিল সবচেয়ে বড় চাওয়া পাওয়া । কারণ তখন আশেপাশে কোন স্কুল ছিল না । তখন এই মাদ্রাসাটি খুব সুন্দর ভাবে পরিচালনা করেছিলেন তৎকালীন প্রতিষ্ঠাতা গরীব হোসেন, তিনি মারা যাওয়ার পরে তার সুযোগ্য সন্তান একেএম সামছুল হক পেয়ারা মাষ্টার ,উক্ত মাদ্রাসারটির দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন । ( বর্তমান উনার মৃত্যুতে মাদ্রাসার পরিচালনা কমিটির সভাপতি হচ্ছেন উনার সুযোগ্য সন্তান ড: মোঃ শাহীন আজাদ। মাদ্রাসার উত্তর পাশে ১৫ ফিটের একটি সরকারি রাস্তা চলে গেছে ।সে রাস্তা দিয়ে গোপালপুর গ্রামের বসবাসকারীদের চলার একমাত্র রাস্তা । সে রাস্তার পাশেই আরব ব্রিকস অর্থাৎ ইটের ভাটা তৈরি করেন ভোলা মিয়া। তিনি মৃত্যুবরণ করার পরে তার সন্তান মেজবাউল হক মেজবা উক্ত ভাটা পরিচালনা করেন । ধীরে ধীরে সরকারী রাস্তাটা তার ভাটার কাজে ব্যবহার করতে থাকেন ।এমনকি মাদ্রাসার জায়গার ভিতরেও ইটভাটার সরঞ্জাম ,ভাঙ্গাইট বা ইটের খামাল দেয়া শুরু করেন । এতে গ্রামের জনগণ একটু অস্বস্তি বোধ করেন এবং প্রতিবাদ করেন, তাতে কোন কর্ণপাত করেন নাই। তিনি উল্টো নিজের ক্ষমতা বলে সরকারী রাস্তার মাথায় বাশ বেঁধে দিয়ে রাস্তা বন্ধ করার চেষ্টা করেন। তাতে গ্রামবাসী একত্রিত হয়ে তার এই কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ জানায়, তাতেও মেজবা কর্নপাত করেন নাই ।

তখন গ্রামবাসী একত্রিত হয়ে আইনের আশ্রয় নেয়।
বন এবং পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ করলে গত ১৫ ইং ফেব্রুয়ারী ২০২৩ ইং তারিখে বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উক্ত মাদ্রাসা এবং ইটের ভাটা পরিদর্শন করেন। সেখানে মাদ্রাসার ভিতরে রাখা ভাটার সরঞ্জাম উপস্থিত থেকে সরিয়ে ফেলায় এবং সরকারের রাস্তা গ্রামবাসীর কাছে ফিরিয়ে দেন। তখন মেজবা কে আড়াই লক্ষ টাকা নগদে জরিমানা করা হয় এবং চার মাসের মধ্যে উক্ত ভাটা ওইখান থেকে সরিয়ে নেয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন, উল্লেখযোগ্য ,এই চার মাস ভাটার সমস্ত কার্যক্রম বন্ধ থাকিবে।কারন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশেই ইটের ভাটা হওয়ায় ধুলা বালি ও আগুনের ধোঁয়ায় স্কুলের শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ভুগছেন তাছাড়া অভিভাবকরা এরকম পরিবেশে সন্তান দের কে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠাতে অনিহা প্রকাশ করায় ছাত্র ছাত্রী কমতে শুরু করেছে।

স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ নজরুল ইসলাম এবং স্কুল কমিটির সভাপতি ড: মোঃ শাহীন আজাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে উনারা বলেন এই মাদ্রাসায় অনেক ছাত্রছাত্রী লেখাপড়া করতো। কিন্তু মাদ্রাসার পাশেই ভাটা হওয়ার কারণে ধুলাবালি আগুনের ধোঁয়া ও ভাটার শ্রমিকদের চলাফেরা ও কার্যকলাপের জন্য অভিভাবকরা ছেলে মেয়ে দের কে এখানে পাঠাতে অনিহা প্রকাশ করেন।
তিনি আরও বলেন ঐ ভাটার মধ্যে স্কুলের ১৫ শতাংশ জমি রয়েছে,যে জমি (তত্কালীন জমিদাতা) বারিমিয়ার ছেলে হান্নান এবং হুমায়ূন এর কাছ থেকে ক্রয়কৃত জমি,সে জমিটি এখন পর্যন্ত আমাদের স্কুলের আওতায় আনতে পারছিনা।যেটা আমাদের রেষ্টিকৃত জমি। এরপর এই মাদ্রাসায় তত্কালীন জমিদাতা বারিমিয়ার দানকৃত ২৭ শতাংশ জমি অবৈধ ভাবে নিজের নামে রেকর্ড করে নিয়েছে,এই জমির জন্য গোপালপুর, বড়ড়িয়া গ্রামের মাতবর সাহেব রা এবং স্কুল পরিচালনা কমিটি মোঃ মেজবাকে নিয়ে সমঝোতায় বসেছিলেন। তখন মোঃ মেজবা উক্ত জমি মাদ্রাসার দখলে দিতে সম্মতি জানালেও এখন সেটা ফিরিয়ে দেবে না বলে জানিয়েছে।

উল্লেখ্য, গত চার মাসে ভাটার সমস্ত কার্যক্রম বন্ধ রাখার বিপরীতে সমস্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে গত ২৩শে মে ২০২৩ ইং রোজ মঙ্গলবার, মহাম্মদপুর উপজেলার , সহকারী কমিশনার (ভূমি) বাসুদেব কুমার মালো মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে নগদ ১ লক্ষ টাকা জরিমানা সহ এক মাসের মধ্যে, (শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ বাঁচিয়ে রাখতে ) উক্ত ভাটাটি ঐ খান থেকে অন্যত্রে সরিয়ে নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। অন্যথায় পরবর্তী পদক্ষেপ নিবেন বলে জানিয়েছেন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা কারী সহকারী কমিশনার (ভূমি) বাসুদেব কুমার মালো।

অতএব মাগুরা জেলা প্রশাসকের নিকট আকুল আবেদন , ঐ খানে ভাটা থাকার কারণে উক্ত এলাকার গাছপালা কেটে সাবাড় করছে ইট পোড়ানোর জন্য,যেটা সরকারী আইনে নিষিদ্ধ। তাছাড়া মাটি খননসহ পরিবেশ দূষণের কারণে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ, এখানকার মানুষের একটাই দাবি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি স্থানীয় লোকজনের সুবিধার্থে, উক্ত বিষয়টি বিবেক বিবেচনা করিয়া আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মান বাঁচাতে ,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের জীবনের কথা ভেবে অনুতিবিলম্বে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশেই অবৈধ ইটের ভাটাটি দ্রুত সরিয়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা গেল।
এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে মোঃ শফিকুল ইসলাম।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

রায়পুরে চিকিৎসকের বিচার দাবীতে মানববন্ধন

বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের আদেশ অমান্য করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশেই চালিয়ে যাচ্ছে ইটের ভাটা

আপডেট টাইম : ০২:০৫:৩৬ অপরাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৫ মে ২০২৩

বড়রিয়া গোপালপুর গরীব হোসেন বারিমিয়া স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদ্রাসা। যেটা ১৯৮৪ সালে স্থাপিত হয়েছিল । তখনকার বড়রিয়া এবং গোপালপুর লোকজনের জন্য ছিল সবচেয়ে বড় চাওয়া পাওয়া । কারণ তখন আশেপাশে কোন স্কুল ছিল না । তখন এই মাদ্রাসাটি খুব সুন্দর ভাবে পরিচালনা করেছিলেন তৎকালীন প্রতিষ্ঠাতা গরীব হোসেন, তিনি মারা যাওয়ার পরে তার সুযোগ্য সন্তান একেএম সামছুল হক পেয়ারা মাষ্টার ,উক্ত মাদ্রাসারটির দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন । ( বর্তমান উনার মৃত্যুতে মাদ্রাসার পরিচালনা কমিটির সভাপতি হচ্ছেন উনার সুযোগ্য সন্তান ড: মোঃ শাহীন আজাদ। মাদ্রাসার উত্তর পাশে ১৫ ফিটের একটি সরকারি রাস্তা চলে গেছে ।সে রাস্তা দিয়ে গোপালপুর গ্রামের বসবাসকারীদের চলার একমাত্র রাস্তা । সে রাস্তার পাশেই আরব ব্রিকস অর্থাৎ ইটের ভাটা তৈরি করেন ভোলা মিয়া। তিনি মৃত্যুবরণ করার পরে তার সন্তান মেজবাউল হক মেজবা উক্ত ভাটা পরিচালনা করেন । ধীরে ধীরে সরকারী রাস্তাটা তার ভাটার কাজে ব্যবহার করতে থাকেন ।এমনকি মাদ্রাসার জায়গার ভিতরেও ইটভাটার সরঞ্জাম ,ভাঙ্গাইট বা ইটের খামাল দেয়া শুরু করেন । এতে গ্রামের জনগণ একটু অস্বস্তি বোধ করেন এবং প্রতিবাদ করেন, তাতে কোন কর্ণপাত করেন নাই। তিনি উল্টো নিজের ক্ষমতা বলে সরকারী রাস্তার মাথায় বাশ বেঁধে দিয়ে রাস্তা বন্ধ করার চেষ্টা করেন। তাতে গ্রামবাসী একত্রিত হয়ে তার এই কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ জানায়, তাতেও মেজবা কর্নপাত করেন নাই ।

তখন গ্রামবাসী একত্রিত হয়ে আইনের আশ্রয় নেয়।
বন এবং পরিবেশ মন্ত্রণালয়ে অভিযোগ করলে গত ১৫ ইং ফেব্রুয়ারী ২০২৩ ইং তারিখে বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উক্ত মাদ্রাসা এবং ইটের ভাটা পরিদর্শন করেন। সেখানে মাদ্রাসার ভিতরে রাখা ভাটার সরঞ্জাম উপস্থিত থেকে সরিয়ে ফেলায় এবং সরকারের রাস্তা গ্রামবাসীর কাছে ফিরিয়ে দেন। তখন মেজবা কে আড়াই লক্ষ টাকা নগদে জরিমানা করা হয় এবং চার মাসের মধ্যে উক্ত ভাটা ওইখান থেকে সরিয়ে নেয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন, উল্লেখযোগ্য ,এই চার মাস ভাটার সমস্ত কার্যক্রম বন্ধ থাকিবে।কারন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশেই ইটের ভাটা হওয়ায় ধুলা বালি ও আগুনের ধোঁয়ায় স্কুলের শিক্ষার্থীরা স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ভুগছেন তাছাড়া অভিভাবকরা এরকম পরিবেশে সন্তান দের কে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠাতে অনিহা প্রকাশ করায় ছাত্র ছাত্রী কমতে শুরু করেছে।

স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ নজরুল ইসলাম এবং স্কুল কমিটির সভাপতি ড: মোঃ শাহীন আজাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে উনারা বলেন এই মাদ্রাসায় অনেক ছাত্রছাত্রী লেখাপড়া করতো। কিন্তু মাদ্রাসার পাশেই ভাটা হওয়ার কারণে ধুলাবালি আগুনের ধোঁয়া ও ভাটার শ্রমিকদের চলাফেরা ও কার্যকলাপের জন্য অভিভাবকরা ছেলে মেয়ে দের কে এখানে পাঠাতে অনিহা প্রকাশ করেন।
তিনি আরও বলেন ঐ ভাটার মধ্যে স্কুলের ১৫ শতাংশ জমি রয়েছে,যে জমি (তত্কালীন জমিদাতা) বারিমিয়ার ছেলে হান্নান এবং হুমায়ূন এর কাছ থেকে ক্রয়কৃত জমি,সে জমিটি এখন পর্যন্ত আমাদের স্কুলের আওতায় আনতে পারছিনা।যেটা আমাদের রেষ্টিকৃত জমি। এরপর এই মাদ্রাসায় তত্কালীন জমিদাতা বারিমিয়ার দানকৃত ২৭ শতাংশ জমি অবৈধ ভাবে নিজের নামে রেকর্ড করে নিয়েছে,এই জমির জন্য গোপালপুর, বড়ড়িয়া গ্রামের মাতবর সাহেব রা এবং স্কুল পরিচালনা কমিটি মোঃ মেজবাকে নিয়ে সমঝোতায় বসেছিলেন। তখন মোঃ মেজবা উক্ত জমি মাদ্রাসার দখলে দিতে সম্মতি জানালেও এখন সেটা ফিরিয়ে দেবে না বলে জানিয়েছে।

উল্লেখ্য, গত চার মাসে ভাটার সমস্ত কার্যক্রম বন্ধ রাখার বিপরীতে সমস্ত কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে গত ২৩শে মে ২০২৩ ইং রোজ মঙ্গলবার, মহাম্মদপুর উপজেলার , সহকারী কমিশনার (ভূমি) বাসুদেব কুমার মালো মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে নগদ ১ লক্ষ টাকা জরিমানা সহ এক মাসের মধ্যে, (শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ বাঁচিয়ে রাখতে ) উক্ত ভাটাটি ঐ খান থেকে অন্যত্রে সরিয়ে নেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। অন্যথায় পরবর্তী পদক্ষেপ নিবেন বলে জানিয়েছেন মোবাইল কোর্ট পরিচালনা কারী সহকারী কমিশনার (ভূমি) বাসুদেব কুমার মালো।

অতএব মাগুরা জেলা প্রশাসকের নিকট আকুল আবেদন , ঐ খানে ভাটা থাকার কারণে উক্ত এলাকার গাছপালা কেটে সাবাড় করছে ইট পোড়ানোর জন্য,যেটা সরকারী আইনে নিষিদ্ধ। তাছাড়া মাটি খননসহ পরিবেশ দূষণের কারণে এলাকার মানুষ অতিষ্ঠ, এখানকার মানুষের একটাই দাবি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি স্থানীয় লোকজনের সুবিধার্থে, উক্ত বিষয়টি বিবেক বিবেচনা করিয়া আমাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মান বাঁচাতে ,শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছাত্র-ছাত্রীদের জীবনের কথা ভেবে অনুতিবিলম্বে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের পাশেই অবৈধ ইটের ভাটাটি দ্রুত সরিয়ে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা গেল।
এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে মোঃ শফিকুল ইসলাম।