ঢাকা ০৯:৩২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
কিশোরগঞ্জে নিখোঁজের পর ছাত্রলীগ নেতার গলিত মরদেহ উদ্ধার চাঁপাইনবাবগঞ্জে বৃষ্টির জন্য চোখের পানিতে বুক ভাসিয়ে ইসতিসকার নামাজ আদায় মঠবাড়ীয়া তীব্র তাপদাহের হাত থেকে বাঁচতে বৃষ্টির জন্য বিশেষ। প্রার্থনা ময়মনসিংহে আন্তর্জাতিক শব্দদূষণ দিবস উদযাপিত উজিরপুরে সাব রেজিষ্টার মোঃ ইমরান খান এর বিদায় উপলক্ষে সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত রায়পুরে আলোচনায় চেয়ারম্যান প্রার্থী অধ্যক্ষ মামুনুর রশিদ জামালপুরে বিনা খেসারি-১ এর চাষের উজ্জল সম্ভাবনা ব্যাংককের উদ্দেশে বাংলাদেশ ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী মনোহরদী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হলেন এড.মো. মাসউদ তারাকান্দা উপজেলায় ছেঁড়া ১০টাকা নিয়ে সংঘর্ষে ছেলে নিহত-বাবা সংকটাপন্ন

কুমিল্লার -২ (হোমনা-তিতাস) আসনে বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক এপিএস -২ এর বিরুদ্ধে বিএনপির রেজুলেশন, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

কুমিল্লা-২( হোমনা-তিতাস) আসনে বিএনপির ১০ জানুয়ারীর রেজুলেশনের প্রতিবাদ করেছেন বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক এপিএস-২ ইঞ্জিনিয়ার আবদুল মতিন খান।

আজ সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারী) সকাল ১১ টার দিকে কুমিল্লাস্থ তিতাসের মাছিমপুর গ্রামের তাঁর বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এর প্রতিবাদ করেন।

হোমনা – তিতাস উপজেলার কর্মরত সাংবাদিকদের সামনে লিখিত বক্তব্যেরর মাধ্যমর তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগেরর জবাব দেন।
লিখিত বক্তব্যে তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগকে শতভাগ মিথ্যা,বানোয়াট,উদ্দেশ্য প্রনদিত বলে আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, গত ১০ জানুয়ারী হোমনা ও তিতাস উপজেলা বিএনপি আমার বিরুদ্ধে কিছু কাল্পনিক অভিযোগ এনে রেজুলেশন করেছেন। যা দলীয় শৃঙখলার পরিপন্থি। তবু আমি দফা ওয়ারী এর জবাব দিতে চাই।
তিতাস উপজেলার কলাকান্দি ইউনিয়নে দলীয় চেয়ারম্যান প্রর্থীর বিরুদ্ধে, গিয়ে,আওয়ামীলীগের প্রার্থীকে সহযোগীতার অভিযোগ আনা হয়েছে। অথচ তৎকালীন বিএনপি নেতা এম কে আনোয়ার ও আমি চেয়ারম্যান জবেদ আলীকে সমর্থন করেছিলাম এবং চেয়ারম্যন নির্বাচিত হয়েছিলেন।

এ ছাড়া ২০১৬ সালে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী কামাল চেয়ারম্যান হত্যা মামলায় প্রতিহিংসামূলক আমাকে আসামী করা হয়েছিল।পরবর্তীতে মামলার আইও তদন্ত শেষ সেই মামলার চার্জসীট থেকে আমি সহ ১০/১২ জনকে বাদ দিয়ে মামলার চার্জসীট দাখিল করেন। মামলার বাদী নিহতের স্ত্রী কোন নারাজি দেন নি বরং চার্জসীর্টের বিরুদ্ধে কোন আপত্তিনেই বলে আদালতকে জানিয়েছেন।

রেজুরেশনে অভিযোগ করেছেন ১/১১ সময় মঈন উদ্দিন ফখরুদ্দিন সরকারের সাথে আতাত করার কারনে নাকি আমার বিরুদ্ধে কোন মামলা হয়নি। অথচ প্রধান মন্ত্রীর কার্যলয়ের ২২২ জন স্টাফদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এবং দুদক অনেক অনুসন্ধান করে জ্ঞত আয় বহিঃভুত কোন সম্পদ না পেয়ে আমার বিরুদ্ধে ফাইনাল রিপোর্ট দেন দুদক ।বেগম খালেদা জিয়া যেমন সৎ ছিলেন আমিও তেমন সৎ আছি এবং থাকবো ইন্সা আল্লাহ।

আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ আমি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও দেশ নায়ক তারেক রহমানের ছবি দিয়ে ইংরেজী নববর্ষের শুভেচ্ছা জানোর কারনে নাকি দলের নেতাকর্মীদের অপমান করেছি। কিন্ত দীর্ঘ ৫ বছর তাঁর এপিএস-২ হিসাবে সততার সাথে কাজ করেছি। অতএব আমি এ পরিবারের একজন এক্সটেন্ডেড অংশের সদস্য হিসাবে অথবা বিএনপির একজন কর্মী হিসাবে নববর্ষের শুভেচ্ছা ফেস্টুন দেয়ায় কি ভাবে নেতাকর্মীদের অবমাননা হয় তা আমার জানা নেই।
আমার চাকুরি কালীন সময় অনেক বেকার যুবকের চাকুরির জন্য সুপারিশ করছি। এর বিনিময়ে এক কাপ চা পর্যন্ত পান করিনি। তা ছাড়া একজন ব্যক্তি সৎ না দুর্নীতিবাজ তা প্রমান করবে দুদক/এনবিআর/ আদালত। আমি দূর্নীতিবাজ নই আমি দুর্নীতিবাজ হলে বেগম খালেদা জিয়ার মত এক প্রজ্ঞাময়ী রমনী আমাকে তাঁর এপিএস হিসাবে রাখতেন না। কোন প্রমান ছাড়া আমাকে দুর্নীতিবাজ আখ্যা দিয়ে রেজুলেশন করার অর্থ দলের মধ্যে সুবিধা ভোগী কিছু নেতার চরিত্র দিয়ে আমাকে বিচার করা। পাশা পাশি বেগম খালেদা জিয়ার আস্থার প্রতি বৃদ্ধাঙ্গলী প্রদর্শনের সামিল বলে আমি মনে করি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এপিএস-২ ইঞ্জিনিয়ার আবদুল মতিন খান বলেন, আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদে বিশ্বাস করি,আমি বিএনপির এক কর্মী হিসাবে এলাকার সেবক হিসাবে কাজ করতে চাই। আগামী সংসদ নির্বাচনে বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে এ আসনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইব কিন্ত মনোনয়ন না পাইলে যে মনোনয়ন পাবে আমি তার পক্ষেই কাজ করবো।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ আসনের সর্বজন শ্রদ্ধেয় সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মরহুম এম কে আনোয়ার স্যারের ইচ্ছা তাঁর অবর্তমানে যাতে আমি দলের হাল ধরি। তার ছেলে মাহমুদ আনোয়ার কাইজার সাহেবের সামনে মরহুম এমকে আনোয়ার স্যার এ কথা বলেছেন। তাই আমার আরেক অভিভাবক বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ডঃ খন্দকার মোশাররফ হোসেন স্যারের আস্থা ভাজন হিসাবে বিএনপির কর্মী হিসাবে কাজ করার ঘোষনা দিয়েছি । তারই অংশ হিসাবে জনগনকে ইংরেজী নববর্ষের শুভেচ্ছা ফেস্টুন দিয়েছিলাম।
সংবাদ সম্মেলনে মতিন খান বলেন, দেশের এ ক্লান্তি লগ্নে নেতাকর্মীদেরকে সুসংঘটিত করে দলকে শক্তিশালী করা প্রয়োজন। এ সময় এ ধরনের রেজুলেশন করা উদ্দেশ্যপ্রনদিত, দলের শক্তিবৃদ্ধি হউক তারা তা চায় না। এ নিয়ে দলের নেতাকর্মীদের মতামতকে গুরুত্ব দেয়া উচিত বলে আমি মনে করি। তবে দায়িত্ব প্রাপ্ত কোন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে আমার কোন অভিযোগ নাই।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, দলের যে কোনো কর্মসূচিতে আমি অংশ গ্রহন করবো। আমাকে দায়িত্ব দেয়া হলে দলের আভ্যন্তরীন কোন্দল নিরসনেও কাজ করে যাবো।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিক ছাড়াও হোমনা এবং তিতাস উপজেলার শতাধিক বিএনপির নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

কিশোরগঞ্জে নিখোঁজের পর ছাত্রলীগ নেতার গলিত মরদেহ উদ্ধার

কুমিল্লার -২ (হোমনা-তিতাস) আসনে বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক এপিএস -২ এর বিরুদ্ধে বিএনপির রেজুলেশন, প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

আপডেট টাইম : ১২:০২:৩২ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

কুমিল্লা-২( হোমনা-তিতাস) আসনে বিএনপির ১০ জানুয়ারীর রেজুলেশনের প্রতিবাদ করেছেন বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার সাবেক এপিএস-২ ইঞ্জিনিয়ার আবদুল মতিন খান।

আজ সোমবার (৬ ফেব্রুয়ারী) সকাল ১১ টার দিকে কুমিল্লাস্থ তিতাসের মাছিমপুর গ্রামের তাঁর বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এর প্রতিবাদ করেন।

হোমনা – তিতাস উপজেলার কর্মরত সাংবাদিকদের সামনে লিখিত বক্তব্যেরর মাধ্যমর তার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগেরর জবাব দেন।
লিখিত বক্তব্যে তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগকে শতভাগ মিথ্যা,বানোয়াট,উদ্দেশ্য প্রনদিত বলে আখ্যা দিয়ে তিনি বলেন, গত ১০ জানুয়ারী হোমনা ও তিতাস উপজেলা বিএনপি আমার বিরুদ্ধে কিছু কাল্পনিক অভিযোগ এনে রেজুলেশন করেছেন। যা দলীয় শৃঙখলার পরিপন্থি। তবু আমি দফা ওয়ারী এর জবাব দিতে চাই।
তিতাস উপজেলার কলাকান্দি ইউনিয়নে দলীয় চেয়ারম্যান প্রর্থীর বিরুদ্ধে, গিয়ে,আওয়ামীলীগের প্রার্থীকে সহযোগীতার অভিযোগ আনা হয়েছে। অথচ তৎকালীন বিএনপি নেতা এম কে আনোয়ার ও আমি চেয়ারম্যান জবেদ আলীকে সমর্থন করেছিলাম এবং চেয়ারম্যন নির্বাচিত হয়েছিলেন।

এ ছাড়া ২০১৬ সালে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী কামাল চেয়ারম্যান হত্যা মামলায় প্রতিহিংসামূলক আমাকে আসামী করা হয়েছিল।পরবর্তীতে মামলার আইও তদন্ত শেষ সেই মামলার চার্জসীট থেকে আমি সহ ১০/১২ জনকে বাদ দিয়ে মামলার চার্জসীট দাখিল করেন। মামলার বাদী নিহতের স্ত্রী কোন নারাজি দেন নি বরং চার্জসীর্টের বিরুদ্ধে কোন আপত্তিনেই বলে আদালতকে জানিয়েছেন।

রেজুরেশনে অভিযোগ করেছেন ১/১১ সময় মঈন উদ্দিন ফখরুদ্দিন সরকারের সাথে আতাত করার কারনে নাকি আমার বিরুদ্ধে কোন মামলা হয়নি। অথচ প্রধান মন্ত্রীর কার্যলয়ের ২২২ জন স্টাফদের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে এবং দুদক অনেক অনুসন্ধান করে জ্ঞত আয় বহিঃভুত কোন সম্পদ না পেয়ে আমার বিরুদ্ধে ফাইনাল রিপোর্ট দেন দুদক ।বেগম খালেদা জিয়া যেমন সৎ ছিলেন আমিও তেমন সৎ আছি এবং থাকবো ইন্সা আল্লাহ।

আমার বিরুদ্ধে অভিযোগ আমি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও দেশ নায়ক তারেক রহমানের ছবি দিয়ে ইংরেজী নববর্ষের শুভেচ্ছা জানোর কারনে নাকি দলের নেতাকর্মীদের অপমান করেছি। কিন্ত দীর্ঘ ৫ বছর তাঁর এপিএস-২ হিসাবে সততার সাথে কাজ করেছি। অতএব আমি এ পরিবারের একজন এক্সটেন্ডেড অংশের সদস্য হিসাবে অথবা বিএনপির একজন কর্মী হিসাবে নববর্ষের শুভেচ্ছা ফেস্টুন দেয়ায় কি ভাবে নেতাকর্মীদের অবমাননা হয় তা আমার জানা নেই।
আমার চাকুরি কালীন সময় অনেক বেকার যুবকের চাকুরির জন্য সুপারিশ করছি। এর বিনিময়ে এক কাপ চা পর্যন্ত পান করিনি। তা ছাড়া একজন ব্যক্তি সৎ না দুর্নীতিবাজ তা প্রমান করবে দুদক/এনবিআর/ আদালত। আমি দূর্নীতিবাজ নই আমি দুর্নীতিবাজ হলে বেগম খালেদা জিয়ার মত এক প্রজ্ঞাময়ী রমনী আমাকে তাঁর এপিএস হিসাবে রাখতেন না। কোন প্রমান ছাড়া আমাকে দুর্নীতিবাজ আখ্যা দিয়ে রেজুলেশন করার অর্থ দলের মধ্যে সুবিধা ভোগী কিছু নেতার চরিত্র দিয়ে আমাকে বিচার করা। পাশা পাশি বেগম খালেদা জিয়ার আস্থার প্রতি বৃদ্ধাঙ্গলী প্রদর্শনের সামিল বলে আমি মনে করি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এপিএস-২ ইঞ্জিনিয়ার আবদুল মতিন খান বলেন, আমি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদে বিশ্বাস করি,আমি বিএনপির এক কর্মী হিসাবে এলাকার সেবক হিসাবে কাজ করতে চাই। আগামী সংসদ নির্বাচনে বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে এ আসনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইব কিন্ত মনোনয়ন না পাইলে যে মনোনয়ন পাবে আমি তার পক্ষেই কাজ করবো।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এ আসনের সর্বজন শ্রদ্ধেয় সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মরহুম এম কে আনোয়ার স্যারের ইচ্ছা তাঁর অবর্তমানে যাতে আমি দলের হাল ধরি। তার ছেলে মাহমুদ আনোয়ার কাইজার সাহেবের সামনে মরহুম এমকে আনোয়ার স্যার এ কথা বলেছেন। তাই আমার আরেক অভিভাবক বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা ডঃ খন্দকার মোশাররফ হোসেন স্যারের আস্থা ভাজন হিসাবে বিএনপির কর্মী হিসাবে কাজ করার ঘোষনা দিয়েছি । তারই অংশ হিসাবে জনগনকে ইংরেজী নববর্ষের শুভেচ্ছা ফেস্টুন দিয়েছিলাম।
সংবাদ সম্মেলনে মতিন খান বলেন, দেশের এ ক্লান্তি লগ্নে নেতাকর্মীদেরকে সুসংঘটিত করে দলকে শক্তিশালী করা প্রয়োজন। এ সময় এ ধরনের রেজুলেশন করা উদ্দেশ্যপ্রনদিত, দলের শক্তিবৃদ্ধি হউক তারা তা চায় না। এ নিয়ে দলের নেতাকর্মীদের মতামতকে গুরুত্ব দেয়া উচিত বলে আমি মনে করি। তবে দায়িত্ব প্রাপ্ত কোন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে আমার কোন অভিযোগ নাই।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, দলের যে কোনো কর্মসূচিতে আমি অংশ গ্রহন করবো। আমাকে দায়িত্ব দেয়া হলে দলের আভ্যন্তরীন কোন্দল নিরসনেও কাজ করে যাবো।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিক ছাড়াও হোমনা এবং তিতাস উপজেলার শতাধিক বিএনপির নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।