ঢাকা ১২:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
রাজধানীতে ৫ মাসে ১৬৮ খুনের মামলা, আন্ডার ওয়ার্ল্ড গডফাদারের সংশ্লিষ্টতা এক লক্ষাধিক শিক্ষক নিয়োগের গণবিজ্ঞপ্তি আসছে ইরানের হামলায় ইসরাইলে নিহত ৮, আহত ২০০ আওয়ামী লীগের সাইনবোর্ড ধারী দালাল এখন বিগত রাতে কমপক্ষে ১০০জামাত বিএনপি ধরে হাজত দেওয়ার পরও এখনো কর্মগত অবস্থায় কিভাবে আকবেন নির্বাচনের নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বোয়ালমারীত আসামি ধরতে গিয়ে পুলিশের এসআই নিহত আবারও ইরানে ইসরাইলের হামলা শুরু আজমিরীগঞ্জে ব্রজপাতে নিহত ১ আহত ১ ঠাকুরগাঁও সীমান্তে ২৩ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ চাঁদা না দেওয়ায় বসতবাড়িতে হামলা ও লুটপাট: নারীসহ আহত ৬, মামলা নিতে গড়িমসি থানার ওসি

আওয়ামী লীগের সাইনবোর্ড ধারী দালাল এখন বিগত রাতে কমপক্ষে ১০০জামাত বিএনপি ধরে হাজত দেওয়ার পরও এখনো কর্মগত অবস্থায় কিভাবে আকবেন

তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল
  • আপডেট টাইম : ০৩:৫২:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫
  • / ৩ ১৫০.০০০ বার পাঠক

অনকলে ওসিকে এসপি সিলেট(নুরে আলম মিনা)। পুরা বিপ্লব ব্যর্থ হবে যদি এই গোপালগঞ্জের কাশিয়ানি থানার নুরে আলম মিনা’কে আইনের আওতায় না আনা হয়। হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক সিলেট এবং চট্রগ্রামে প্রায় নয় বছর পুলিশ সুপার থেকে আবারো চট্রগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি হিসেবে ৫ আগষ্ট পর্যন্ত ছিলেন। দীর্ঘ সময় চট্টগ্রাম জেলার এসপি থাকাকালীন একাধিক নারী অফিসারকে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে বাধ্য করেন। ১.গোপালগঞ্জ এর কাশিয়ানির রাতারাতি সিনিয়র টপকে জুনিয়র ডিআইজি হয়ে প্রথমে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ ডিআইজি হিসেবে কাজ শুরু করেন। ২.ছয়মাস পরেই গোপালগঞ্জ কোটায় দেশের সবচেয়ে পুলিশের আর্থিক ইনকামের জান্নাতুল ফেরদৌস খ্যাত চট্রগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি হিসেবে দুই বছর অর্থাৎ ৫ আগষ্ট পর্যন্ত দেশের অর্থনৈতিক রাজধানী চট্রগ্রামের রেঞ্জ ডিআইজি ছিলেন। ৩.পুলিশ সুপার হিসেবে প্রায় ৯ বছর সিলেট-চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার। ৪.তার স্ত্রী সন্তান পরিবার আমেরিকায় বিশাল সম্পদ নিয়ে দুবাই ধনকুবের লাইফ স্টাইলে বসবাস করছেন। ৫.অনেক সিনিয়র অফিসার সিরিয়াল ব্রেক করে গোপালগঞ্জ কোটায় পুলিশ সুপার এবং ডিআইজি হয়েছেন। বর্তমানে পাহাড় সমান অপরাধের দোসর নুরে আলন মিনা রাজশাহী পুলিশ একাডেমিতে ফ্রেশমানী সহ রাজকীয় লর্ড ভাইসরয় এর মত জীবন যাপন করছেন এবং তার ফলায় বিষ সংগ্রহ সঞ্চয় করছেন সুযোগ বুঝে পরিবর্তিত পরিস্থিতে আবার অস্ত্র হাতে মাষ্টার মাইন্ড হয়ে ফিরে আসবেন। তার বড়ো ভাই হাসুদির প্রেস সেক্রেটারি ছিলো। যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি তামিম তার বায়রা ভাই। সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাসুক মিয়া মিনা’র তালই! তার চাকুরিতে কর্মকালীন অফিসারদের সাথে কথা বলে জানা গেছে জামায়াত বিএনপি নির্মুলে কোন শৈথিল্য পাওয়া গেলেই বিভাগীয় মামলা রুজু করে সাময়িক বরখাস্থ করতেন এই নুরে আলম মিনা পরে ফিক্সট প্রাইজ পাচ লাখ টাকার বিনিময়ে বিভাগীয় মামলা থেকে অব্যাহতি দিতেন। বিঃদ্রঃ অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে পুলিশের কোন ব্যক্তিকে ব্যবহার করতেন না, তিনি তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে অর্থ লেনদেন করতেন।

সারদা পুলিশ ট্রেনিং একাডেমিতে বহাল তবিয়তে চাকরি করে যাচ্ছে। ” জামায়াত বিএনপি নিধনে এসপিদের উপর বল প্রয়োগ, নারী অফিসারদের সাথে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন। সে চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি থাকা কালে প্রত্যেক এসআই বদলীতে ২ লাখ থেকে ২.৫ লাখ টাকা নিয়েছে। যারা টাকা দিতে পারতো না তাদেরকে হিলে বদলী করে দিত। হিলে যারা দীর্ঘদিন ছিল, তারা বদলীর আবেদন দিলে, সেটা সে গ্রহণ করতো না। যারা টাকা দিতো শুধু তাদের বদলী হত। একেকটা থানা পরিদর্শনে গেলে কয়েক লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে আসতো। যে সকল থানায় গিয়ে বেশি টাকা পেত না, সে সেই সকল থানার অফিসারদেরকে বিভিন্ন অজুহাতে শোকজ করে সর্বনিম্ন ১ লাখ টাকা নিতো না হয় বিভাগীয় মামলা নিয়ে হয়রানি করে পানিশমেন্ট দিতো। গুরুত্বপূর্ণ থানায় ওসি নিয়োগে সে কোটি টাকার উপরে নিতো। চট্টগ্রাম রেঞ্জে যে কয়মাস ছিল, সে কয় মাসে সে কয়েক হাজার কুটি টাকার উপরে কামাইছে। সে সিলেট জেলার এসপি থাকা কালে প্রত্যেক থানায় এসআই বদলীতে ২ লাখ ৪০ হাজার এবং এএসআই বদলীতে ১.৫ লাখ করে নিছে। যারা নতুন সিলেট জেলায় যোগদান করছে তাদের জন্য ছিল এই নিয়ম আর যারা আগে থেকে বিভিন্ন থানায় ছিল, তাদেরকে ৬ মাস হলেই বদলী করতো না হয় বিভিন্ন ইস্যু সৃষ্টি করে শোকজ করে টাকা নিতো। জামায়াত আর বিএনপি নিধনের জন্য প্রতিনিয়ত চাপ দিতো এসপিকে, আর এসপি চাপ দিতো ওসিকে। পরিতাপের বিষয় হচ্ছে এই মিনা এখনো জনগণের টেক্সের অর্থ ভোগ বিলাসিতা করছে। চট্টগ্রাম রেঞ্জে এখনো তার প্রভাব, আছে তার অনুসারী এসপি।

নুরে আলম মিনার শেকড় কত গভীরে! সিলেট জেলা পুলিশ সুপার থাকাকালীন সময়ে একজন কনস্টেবলকে লাথি মেরে কোমর ভেঙে দেওয়ার অভিযোগে নূরে আলম মিনা’র বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজু হয় এবং সকল সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তাকে দোষী সাব্যস্ত করার পরেও কোন প্রকার শাস্তি ভোগ করতে হয়নি! বরঞ্চ নিয়মবহির্ভূত পদোন্নতি এবং পছন্দ মতো পদায়ন পেয়েছেন। উল্টো তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়েরের কারণে ঐ ভুক্তভোগী কনস্টেবলকে চাকরিচ্যুত করে! । তার অধীনস্থ নারী পুলিশ অফিসারদের বাধ্য করতেন তার সাথে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনে! তার চাহিদা অনুযায়ী ঘুষ দিতে অপারগতা প্রকাশ করলেই জুনিয়র অফিসারদের ঝামেলায় ফেলে প্রভিডেন্ট ফান্ড ভেঙে টাকা আদায় করে নিতো। বিঃদ্রঃ- নুরে আলম মিনা’র দোসররা এখনো চট্টগ্রাম রেঞ্জে বিভিন্ন পদে বসে আছে।

২০১৪ সালের নির্বাচনে সিলেটের এসপি।
২০১৮সালের নির্বাচনে চট্টগ্রামে এসপি ।
২০২৪সালের নির্বাচনে চট্টগ্রামের ডিআইজি।
পেয়েছেন পুরস্কার, জুলাই আগস্ট আন্দোলনে নির্বিচারে গুলি করার নির্দেশ দিয়েছেন এসপিদের ।এখন তিনি ধরা ছোঁয়ার বাইরে। (c)

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আওয়ামী লীগের সাইনবোর্ড ধারী দালাল এখন বিগত রাতে কমপক্ষে ১০০জামাত বিএনপি ধরে হাজত দেওয়ার পরও এখনো কর্মগত অবস্থায় কিভাবে আকবেন

আপডেট টাইম : ০৩:৫২:২৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫

অনকলে ওসিকে এসপি সিলেট(নুরে আলম মিনা)। পুরা বিপ্লব ব্যর্থ হবে যদি এই গোপালগঞ্জের কাশিয়ানি থানার নুরে আলম মিনা’কে আইনের আওতায় না আনা হয়। হাজার হাজার কোটি টাকার মালিক সিলেট এবং চট্রগ্রামে প্রায় নয় বছর পুলিশ সুপার থেকে আবারো চট্রগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি হিসেবে ৫ আগষ্ট পর্যন্ত ছিলেন। দীর্ঘ সময় চট্টগ্রাম জেলার এসপি থাকাকালীন একাধিক নারী অফিসারকে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনে বাধ্য করেন। ১.গোপালগঞ্জ এর কাশিয়ানির রাতারাতি সিনিয়র টপকে জুনিয়র ডিআইজি হয়ে প্রথমে রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ ডিআইজি হিসেবে কাজ শুরু করেন। ২.ছয়মাস পরেই গোপালগঞ্জ কোটায় দেশের সবচেয়ে পুলিশের আর্থিক ইনকামের জান্নাতুল ফেরদৌস খ্যাত চট্রগ্রাম রেঞ্জ ডিআইজি হিসেবে দুই বছর অর্থাৎ ৫ আগষ্ট পর্যন্ত দেশের অর্থনৈতিক রাজধানী চট্রগ্রামের রেঞ্জ ডিআইজি ছিলেন। ৩.পুলিশ সুপার হিসেবে প্রায় ৯ বছর সিলেট-চট্টগ্রাম জেলার পুলিশ সুপার। ৪.তার স্ত্রী সন্তান পরিবার আমেরিকায় বিশাল সম্পদ নিয়ে দুবাই ধনকুবের লাইফ স্টাইলে বসবাস করছেন। ৫.অনেক সিনিয়র অফিসার সিরিয়াল ব্রেক করে গোপালগঞ্জ কোটায় পুলিশ সুপার এবং ডিআইজি হয়েছেন। বর্তমানে পাহাড় সমান অপরাধের দোসর নুরে আলন মিনা রাজশাহী পুলিশ একাডেমিতে ফ্রেশমানী সহ রাজকীয় লর্ড ভাইসরয় এর মত জীবন যাপন করছেন এবং তার ফলায় বিষ সংগ্রহ সঞ্চয় করছেন সুযোগ বুঝে পরিবর্তিত পরিস্থিতে আবার অস্ত্র হাতে মাষ্টার মাইন্ড হয়ে ফিরে আসবেন। তার বড়ো ভাই হাসুদির প্রেস সেক্রেটারি ছিলো। যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের সভাপতি তামিম তার বায়রা ভাই। সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মাসুক মিয়া মিনা’র তালই! তার চাকুরিতে কর্মকালীন অফিসারদের সাথে কথা বলে জানা গেছে জামায়াত বিএনপি নির্মুলে কোন শৈথিল্য পাওয়া গেলেই বিভাগীয় মামলা রুজু করে সাময়িক বরখাস্থ করতেন এই নুরে আলম মিনা পরে ফিক্সট প্রাইজ পাচ লাখ টাকার বিনিময়ে বিভাগীয় মামলা থেকে অব্যাহতি দিতেন। বিঃদ্রঃ অর্থ লেনদেনের ক্ষেত্রে পুলিশের কোন ব্যক্তিকে ব্যবহার করতেন না, তিনি তৃতীয় পক্ষের মাধ্যমে অর্থ লেনদেন করতেন।

সারদা পুলিশ ট্রেনিং একাডেমিতে বহাল তবিয়তে চাকরি করে যাচ্ছে। ” জামায়াত বিএনপি নিধনে এসপিদের উপর বল প্রয়োগ, নারী অফিসারদের সাথে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন। সে চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি থাকা কালে প্রত্যেক এসআই বদলীতে ২ লাখ থেকে ২.৫ লাখ টাকা নিয়েছে। যারা টাকা দিতে পারতো না তাদেরকে হিলে বদলী করে দিত। হিলে যারা দীর্ঘদিন ছিল, তারা বদলীর আবেদন দিলে, সেটা সে গ্রহণ করতো না। যারা টাকা দিতো শুধু তাদের বদলী হত। একেকটা থানা পরিদর্শনে গেলে কয়েক লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে আসতো। যে সকল থানায় গিয়ে বেশি টাকা পেত না, সে সেই সকল থানার অফিসারদেরকে বিভিন্ন অজুহাতে শোকজ করে সর্বনিম্ন ১ লাখ টাকা নিতো না হয় বিভাগীয় মামলা নিয়ে হয়রানি করে পানিশমেন্ট দিতো। গুরুত্বপূর্ণ থানায় ওসি নিয়োগে সে কোটি টাকার উপরে নিতো। চট্টগ্রাম রেঞ্জে যে কয়মাস ছিল, সে কয় মাসে সে কয়েক হাজার কুটি টাকার উপরে কামাইছে। সে সিলেট জেলার এসপি থাকা কালে প্রত্যেক থানায় এসআই বদলীতে ২ লাখ ৪০ হাজার এবং এএসআই বদলীতে ১.৫ লাখ করে নিছে। যারা নতুন সিলেট জেলায় যোগদান করছে তাদের জন্য ছিল এই নিয়ম আর যারা আগে থেকে বিভিন্ন থানায় ছিল, তাদেরকে ৬ মাস হলেই বদলী করতো না হয় বিভিন্ন ইস্যু সৃষ্টি করে শোকজ করে টাকা নিতো। জামায়াত আর বিএনপি নিধনের জন্য প্রতিনিয়ত চাপ দিতো এসপিকে, আর এসপি চাপ দিতো ওসিকে। পরিতাপের বিষয় হচ্ছে এই মিনা এখনো জনগণের টেক্সের অর্থ ভোগ বিলাসিতা করছে। চট্টগ্রাম রেঞ্জে এখনো তার প্রভাব, আছে তার অনুসারী এসপি।

নুরে আলম মিনার শেকড় কত গভীরে! সিলেট জেলা পুলিশ সুপার থাকাকালীন সময়ে একজন কনস্টেবলকে লাথি মেরে কোমর ভেঙে দেওয়ার অভিযোগে নূরে আলম মিনা’র বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা রুজু হয় এবং সকল সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে তাকে দোষী সাব্যস্ত করার পরেও কোন প্রকার শাস্তি ভোগ করতে হয়নি! বরঞ্চ নিয়মবহির্ভূত পদোন্নতি এবং পছন্দ মতো পদায়ন পেয়েছেন। উল্টো তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়েরের কারণে ঐ ভুক্তভোগী কনস্টেবলকে চাকরিচ্যুত করে! । তার অধীনস্থ নারী পুলিশ অফিসারদের বাধ্য করতেন তার সাথে অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনে! তার চাহিদা অনুযায়ী ঘুষ দিতে অপারগতা প্রকাশ করলেই জুনিয়র অফিসারদের ঝামেলায় ফেলে প্রভিডেন্ট ফান্ড ভেঙে টাকা আদায় করে নিতো। বিঃদ্রঃ- নুরে আলম মিনা’র দোসররা এখনো চট্টগ্রাম রেঞ্জে বিভিন্ন পদে বসে আছে।

২০১৪ সালের নির্বাচনে সিলেটের এসপি।
২০১৮সালের নির্বাচনে চট্টগ্রামে এসপি ।
২০২৪সালের নির্বাচনে চট্টগ্রামের ডিআইজি।
পেয়েছেন পুরস্কার, জুলাই আগস্ট আন্দোলনে নির্বিচারে গুলি করার নির্দেশ দিয়েছেন এসপিদের ।এখন তিনি ধরা ছোঁয়ার বাইরে। (c)