ঢাকা ০৭:৩৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

নিয়োগ বাতিলের পর সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সচিবালয়ের সামনে অবস্থান, সব গেট বন্ধ

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : ০৮:৩৪:৩৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
  • / ১ ৫০০০.০ বার পাঠক

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের সুপারিশপ্রাপ্তরা সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন।
গত বছরের অক্টোবরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের ৬ হাজার ৫৩১ জনকে চূড়ান্তভাবে সুপারিশ করা হলেও বৃহস্পতিবার (৬ বৃহস্পতিবার) আদালতের রায়ে কোটা পদ্ধতি অনুসরণ করে প্রকাশিত ফল বাতিল করা হয়।

আজ সকালে বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ প্রকাশিত ফল বাতিল করে রায় দেন। এরপরই সচিবালয়ের সামনে ব্যানার নিয়ে শান্তিপূর্ণ অবস্থান শুরু করেন। বেলা পৌনে ১টার দিকে সচিবালয়ের সবগুলো গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়।

সচিবালয় নিরাপত্তায় দায়িত্বরত পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ফারহানা মৃধা বলেন, পৌনে ১টার দিকে তারা সচিবালয়ের মূল ফটকের সামনে এসে বসে পড়েন। এরপর পরিস্থিতি বিবেচনায় গেটগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে কথা বলা হচ্ছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

নিয়োগ বাতিলের পর সুপারিশপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সচিবালয়ের সামনে অবস্থান, সব গেট বন্ধ

আপডেট টাইম : ০৮:৩৪:৩৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপের সুপারিশপ্রাপ্তরা সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন।
গত বছরের অক্টোবরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগের তৃতীয় ধাপের ৬ হাজার ৫৩১ জনকে চূড়ান্তভাবে সুপারিশ করা হলেও বৃহস্পতিবার (৬ বৃহস্পতিবার) আদালতের রায়ে কোটা পদ্ধতি অনুসরণ করে প্রকাশিত ফল বাতিল করা হয়।

আজ সকালে বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ প্রকাশিত ফল বাতিল করে রায় দেন। এরপরই সচিবালয়ের সামনে ব্যানার নিয়ে শান্তিপূর্ণ অবস্থান শুরু করেন। বেলা পৌনে ১টার দিকে সচিবালয়ের সবগুলো গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়।

সচিবালয় নিরাপত্তায় দায়িত্বরত পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার ফারহানা মৃধা বলেন, পৌনে ১টার দিকে তারা সচিবালয়ের মূল ফটকের সামনে এসে বসে পড়েন। এরপর পরিস্থিতি বিবেচনায় গেটগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন পর্যায়ে কথা বলা হচ্ছে।