ঢাকা ১১:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
১০ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব জব্দ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা, বাকিদের কথা ব্যক্তিগত সারাদেশে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে একটি মডেল উদ্ভাবন করেছেন কাজী আবেদ হোসেন নিখোঁজ সংবাদ  ঠাকুরগাঁওয়ে নাগরিক প্লাটফর্মের ত্রৈমাসিক সভা ও জেলা কমিটি পুনর্গঠন মানুষের তৈরি মতবাদ আল্লাহর আইনের সাথে চ্যালেঞ্জ করার শামিল – ড.শফিকুল ইসলাম মাসুদ সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগ নেতার দখলের চেষ্টা।এই বিষয়ে সময়ের কন্ঠস্বরে নিউজ প্রকাশের পর এসিল্যান্ডের নিষেধাজ্ঞা ফার্মেসী ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সমগ্র বাংলাদেশ) পাকুন্দিয়া উপজেলা শাখা কমিটির সকলকে সনদ প্রদান ও আলোচনা সভা ২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুরে স্বাধীন মত প্রকাশের জেরে থানার ওসির নেতৃত্বে একাধিক সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা

আ ক ম মোজাম্মেল হকসহ ৫৬ জনে বিরুদ্ধে কাশিমপুর থানায় মামলা

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট
  • আপডেট টাইম : ০৯:৪৩:১০ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ২৫ আগস্ট ২০২৪
  • / ৮৬ ৫০০০.০ বার পাঠক

গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুর থানাধীন চক্রবর্তী এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক প্রতিবাদ কর্মসূচিতে সন্ত্রাসী হামলার অভিযোগ উঠেছে। হামলায় ছাত্র ও সাধারণ জনগণের মধ্যে আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। এই ঘটনার অভিযোগে কাশিমপুর থানায় একটি এজাহার দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যা পরিস্থিতিকে আরও উত্তেজনাপূর্ণ করে তুলেছে।

ঘটনার বিবরণে জানা যায়, মো. সোহেল রানা নামের এক ব্যক্তি, যিনি একটি স্টেশনারি কোম্পানির সেলসম্যান হিসেবে কাজ করেন। চক্রবর্তী বাসস্ট্যান্ডে ৪ আগস্ট বিকাল ৪টার দিকে অবস্থান করছিলেন। এ সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ছাত্র জনতা সেখানে সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে। অভিযোগে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাদের নির্দেশে একদল সন্ত্রাসী আন্দোলনকারীদের উপর হামলা চালায়। তাদের সাথে ২০০ থেকে ৩০০ জনের একটি বড় দল যুক্ত হয়। হামলাকারীরা আগ্নেয়াস্ত্র, লাঠি, সোঁটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা করে।

গুলির আঘাতে আহত হামলার সময় সোহেল রানা আত্মরক্ষার চেষ্টা করলেও একটি গুলি তার ডান পায়ে হাটুর নীচে আঘাত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরিচিত কয়েকজনের সহায়তায় তাকে স্থানীয় মেডিনোভা ক্লিনিকে নেওয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য শেখ ফজিলাতুন্নেছা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ডাক্তাররা তার ডান পায়ে পাঁচটি এবং ছয়টি সেলাই দিয়েছেন। অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, কাশিমপুর থানা

আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শওকত হোসেন মণ্ডল অবৈধ পিস্তল দিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি চালান, যার ফলে সোহেল রানা গুরুতর আহত হন। এছাড়া, আওয়ামী সন্ত্রাসীদের এই হামলায় আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন, যার মধ্যে মো. সানাউল্লাহ নামে আরেকজন গুরুতর আহত হন।
অভিযোগের ভিত্তিতে দায়েরকৃত এজাহার: কাশিমপুর থানায় দায়েরকৃত এজাহারে প্রধান আসামি

হিসেবে ৫৬ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তাদের

মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ ও কর্মীরা। অভিযোগে আ ক ম মোজাম্মেল হক, এড. আজমত উল্লাহ খান, মো. আনোয়ার হোসেন, মীর আসাদুজ্জামান তুলা, কামরুজ্জামান খানসহ আরও অনেকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া অজ্ঞাতনামা ২০০ থেকে ৩০০ জনকে আসামি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

সোহেল রানার অভিযোগে বলা হয়েছে, তিনি একটি পণ্য সরবরাহের কাজে নিয়োজিত ছিলেন এবং অন্যান্য দিনের মতো চক্রবর্তী বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়েছিলেন। এসময় হঠাৎ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা লাঠি, সোঁটা, রামদা এবং আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে আন্দোলনকারীদের ওপর চড়াও হয়।

সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপট:

বিগত কয়েক মাস ধরে গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন

অঞ্চলে আওয়ামী লীগ বিরোধী দলগুলো আন্দোলন করছে। এই আন্দোলনের অংশ হিসেবে চক্রন এলাকায় ছাত্র জনতা বৈষম্যবিরোধী আন্দোল নেমেছিল। তবে, আন্দোলন শান্তিপূর্ণ থাকে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সহিংস প্রতিক্রিয়া যারাই করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

সোহেল রানা তার এজাহারে উল্লেখ করেছেন যে, দিকেছুটা সুস্থ হয়ে উঠার পর পরিবারের সাথে আলোচনা করে থানায় এজাহার দায়ের করতে গিয়ে বিলম্ব হয়ে তবে তিনি এই ঘটনায় দোষীদের তদন্তমূলক শাজা দাবি করেছেন এবং আইনগত ব্যবস্থার জন্য থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। পরবর্তী পদক্ষেপ:

এজাহার দায়ের হওয়ার পর পুলিশ এই ঘটনার ত শুরু করেছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্য গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের কাজ চলে তবে এখনো গ্রেপ্তার বা কোন আইনগত পদক্ষেপ নে হয়নি। এই হামলা নিয়ে গাজীপুরের রাজনৈতিক অগ্র তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সুষ্ঠু তদন্ত ন্যায়বিচারের দাবি উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে। স্থানী এ ধরনের সহিংসতা বন্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কে

হস্তক্ষেপের দাবি করেছেন। উল্লেখ্য, গাজীপুরে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতা সহিংসতা আগামীতেও তীব্রতর হতে পারে, যদি যথা ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। হস্তক্ষেপই পারে এই ধরনের সহিংসতার পুনরাবৃত্তিে করতে।
আরো খবরঃ-
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ষণকারী ও মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক রাজাকার এর বিভিন্ন অর্থ বাণিজ্য অভিযোগ বাংলাদেশের ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো ও গাজীপুরের পদ বাণিজ্য ভূমি দখল বাজি জাল দলিলসহ অনিয়ম ও দুর্নীতি অর্থনীতির অভিযোগ রয়েছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক

গাজীপুর জেলার নামের তালিকা একে কাশিমপুর মহানগর ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইজুদ্দিন মোল্লা দুই তুলা তিন মনির মন্ডল চার মুকুল খানকা শরীফ আওয়ামী লীগের দালাল এবং ভূমি দখল (৫)বিশিষ্ট আওয়ামী লীগের কাউন্সিলরদের নয়ন মনি ব্যবসায়িক মাহবুর আলম ৬ ইন্ডিয়ান র কৃষ্ণ গোপাল একাধিক মামলা থাকার পরও কেন এদেরকে আইনের আওতায় আনা হয়নি জেলার তালিকা এক হয়েছে আকামের মোজাম্মেল মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক রাজাকার অর্থ বাণিজ্যে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা করনের এবং কমিটি বাণিজ্য সহ এই ধর্ষণকারী কে আইনের আওতায় আনা হয়নি দুই অ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ বটতলা উকিল বিভিন্ন ভূমি এবং ভুয়া কমিটির করে অর্থ বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে ৩ কানাইয়া মামার বাড়ি বড় হওয়া এবং গাজীপুরের টোকাই বিভিন্ন মামলা থাকাও সহ জাহাঙ্গীর আলম হাজার হাজার কোটি টাকা অর্থ থেকে এবং ভূমি দখলসহ তারও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। চলবে

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আ ক ম মোজাম্মেল হকসহ ৫৬ জনে বিরুদ্ধে কাশিমপুর থানায় মামলা

আপডেট টাইম : ০৯:৪৩:১০ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ২৫ আগস্ট ২০২৪

গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুর থানাধীন চক্রবর্তী এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের এক প্রতিবাদ কর্মসূচিতে সন্ত্রাসী হামলার অভিযোগ উঠেছে। হামলায় ছাত্র ও সাধারণ জনগণের মধ্যে আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। এই ঘটনার অভিযোগে কাশিমপুর থানায় একটি এজাহার দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, যা পরিস্থিতিকে আরও উত্তেজনাপূর্ণ করে তুলেছে।

ঘটনার বিবরণে জানা যায়, মো. সোহেল রানা নামের এক ব্যক্তি, যিনি একটি স্টেশনারি কোম্পানির সেলসম্যান হিসেবে কাজ করেন। চক্রবর্তী বাসস্ট্যান্ডে ৪ আগস্ট বিকাল ৪টার দিকে অবস্থান করছিলেন। এ সময় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের ছাত্র জনতা সেখানে সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকে। অভিযোগে বলা হয়েছে, আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতাদের নির্দেশে একদল সন্ত্রাসী আন্দোলনকারীদের উপর হামলা চালায়। তাদের সাথে ২০০ থেকে ৩০০ জনের একটি বড় দল যুক্ত হয়। হামলাকারীরা আগ্নেয়াস্ত্র, লাঠি, সোঁটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা করে।

গুলির আঘাতে আহত হামলার সময় সোহেল রানা আত্মরক্ষার চেষ্টা করলেও একটি গুলি তার ডান পায়ে হাটুর নীচে আঘাত করে। গুরুতর আহত অবস্থায় তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। পরিচিত কয়েকজনের সহায়তায় তাকে স্থানীয় মেডিনোভা ক্লিনিকে নেওয়া হয় এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য শেখ ফজিলাতুন্নেছা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ডাক্তাররা তার ডান পায়ে পাঁচটি এবং ছয়টি সেলাই দিয়েছেন। অভিযোগে আরও বলা হয়েছে, কাশিমপুর থানা

আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শওকত হোসেন মণ্ডল অবৈধ পিস্তল দিয়ে এলোপাতাড়ি গুলি চালান, যার ফলে সোহেল রানা গুরুতর আহত হন। এছাড়া, আওয়ামী সন্ত্রাসীদের এই হামলায় আরও কয়েকজন আহত হয়েছেন, যার মধ্যে মো. সানাউল্লাহ নামে আরেকজন গুরুতর আহত হন।
অভিযোগের ভিত্তিতে দায়েরকৃত এজাহার: কাশিমপুর থানায় দায়েরকৃত এজাহারে প্রধান আসামি

হিসেবে ৫৬ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তাদের

মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতৃবৃন্দ ও কর্মীরা। অভিযোগে আ ক ম মোজাম্মেল হক, এড. আজমত উল্লাহ খান, মো. আনোয়ার হোসেন, মীর আসাদুজ্জামান তুলা, কামরুজ্জামান খানসহ আরও অনেকের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া অজ্ঞাতনামা ২০০ থেকে ৩০০ জনকে আসামি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।

সোহেল রানার অভিযোগে বলা হয়েছে, তিনি একটি পণ্য সরবরাহের কাজে নিয়োজিত ছিলেন এবং অন্যান্য দিনের মতো চক্রবর্তী বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়েছিলেন। এসময় হঠাৎ আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীরা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা লাঠি, সোঁটা, রামদা এবং আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে আন্দোলনকারীদের ওপর চড়াও হয়।

সাম্প্রতিক প্রেক্ষাপট:

বিগত কয়েক মাস ধরে গাজীপুরসহ দেশের বিভিন্ন

অঞ্চলে আওয়ামী লীগ বিরোধী দলগুলো আন্দোলন করছে। এই আন্দোলনের অংশ হিসেবে চক্রন এলাকায় ছাত্র জনতা বৈষম্যবিরোধী আন্দোল নেমেছিল। তবে, আন্দোলন শান্তিপূর্ণ থাকে আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে সহিংস প্রতিক্রিয়া যারাই করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

সোহেল রানা তার এজাহারে উল্লেখ করেছেন যে, দিকেছুটা সুস্থ হয়ে উঠার পর পরিবারের সাথে আলোচনা করে থানায় এজাহার দায়ের করতে গিয়ে বিলম্ব হয়ে তবে তিনি এই ঘটনায় দোষীদের তদন্তমূলক শাজা দাবি করেছেন এবং আইনগত ব্যবস্থার জন্য থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন। পরবর্তী পদক্ষেপ:

এজাহার দায়ের হওয়ার পর পুলিশ এই ঘটনার ত শুরু করেছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্য গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের কাজ চলে তবে এখনো গ্রেপ্তার বা কোন আইনগত পদক্ষেপ নে হয়নি। এই হামলা নিয়ে গাজীপুরের রাজনৈতিক অগ্র তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। সুষ্ঠু তদন্ত ন্যায়বিচারের দাবি উঠেছে বিভিন্ন মহল থেকে। স্থানী এ ধরনের সহিংসতা বন্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কে

হস্তক্ষেপের দাবি করেছেন। উল্লেখ্য, গাজীপুরে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতা সহিংসতা আগামীতেও তীব্রতর হতে পারে, যদি যথা ব্যবস্থা গ্রহণ করা না হয়। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের। হস্তক্ষেপই পারে এই ধরনের সহিংসতার পুনরাবৃত্তিে করতে।
আরো খবরঃ-
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ষণকারী ও মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক রাজাকার এর বিভিন্ন অর্থ বাণিজ্য অভিযোগ বাংলাদেশের ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো ও গাজীপুরের পদ বাণিজ্য ভূমি দখল বাজি জাল দলিলসহ অনিয়ম ও দুর্নীতি অর্থনীতির অভিযোগ রয়েছে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হোক

গাজীপুর জেলার নামের তালিকা একে কাশিমপুর মহানগর ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইজুদ্দিন মোল্লা দুই তুলা তিন মনির মন্ডল চার মুকুল খানকা শরীফ আওয়ামী লীগের দালাল এবং ভূমি দখল (৫)বিশিষ্ট আওয়ামী লীগের কাউন্সিলরদের নয়ন মনি ব্যবসায়িক মাহবুর আলম ৬ ইন্ডিয়ান র কৃষ্ণ গোপাল একাধিক মামলা থাকার পরও কেন এদেরকে আইনের আওতায় আনা হয়নি জেলার তালিকা এক হয়েছে আকামের মোজাম্মেল মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক রাজাকার অর্থ বাণিজ্যে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা করনের এবং কমিটি বাণিজ্য সহ এই ধর্ষণকারী কে আইনের আওতায় আনা হয়নি দুই অ্যাডভোকেট আজমত উল্লাহ বটতলা উকিল বিভিন্ন ভূমি এবং ভুয়া কমিটির করে অর্থ বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে ৩ কানাইয়া মামার বাড়ি বড় হওয়া এবং গাজীপুরের টোকাই বিভিন্ন মামলা থাকাও সহ জাহাঙ্গীর আলম হাজার হাজার কোটি টাকা অর্থ থেকে এবং ভূমি দখলসহ তারও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। চলবে