ঢাকা ০৯:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুরে স্বাধীন মত প্রকাশের জেরে থানার ওসির নেতৃত্বে একাধিক সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা আজমিরীগঞ্জ পৌর এলাকার গন্জেরহাটি গ্রামের সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব বনিকের দখলের চেষ্টা নরসিংদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনে আহত সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে জনতা ব্যাংক সিবিএ নেতা আফসার আ.লীগের আমলে দাপট দেখিয়ে এখন বিএনপি নিয়োগ, বদলি, চাঁদাবাজি করে কামিয়েছেন টাকা মহারাষ্ট্রে ভূমিধস জয়ের পথে বিজেপি জোট, ঝাড়খণ্ডে ‘ইন্ডিয়া’ পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু জুলাই বিপ্লবে আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুর রহমানের ছেলে মো. বাবুকে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হচ্ছে থাইল্যান্ড আজমিরীগঞ্জে  বিয়ের ছয় মাস পর গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা রায়পুরে দেশীয় শিল্প ও পণ্য মেলায় ভ্রাম্যমান আদালত, নগদ অর্থদণ্ড

জামালপুরে ধান কাটার মৌসুম শুরু

কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর।।
  • আপডেট টাইম : ০৬:৩৩:৫৬ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪
  • / ১১৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

সরকারের কৃষক স্বনির্ভর প্রকল্পের আওতায় এবার ইরি বোরো মৌসুমকে ঘিরে সারা দেশের ন্যায় যে প্রকল্প হাতে নিয়েছিলো তা জামালপুরে পুরোপুরি বাস্তবায়ন হয়েছে। ধান কাটার মৌসুম শুরু হওয়ায় কৃষকরা ব্যস্ত সময় পার করছে। সর্বত্র ফলন হয়েছে বাম্পার। বাম্পার ফলন হওয়ায় কৃষকদের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে এবং গ্রামীন অর্থনীতিতে চাঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়,জামালপুর সদর উপজেলা কৃষি সর্মৃদ্ধ এলাকা। এ উপজেলার সর্বত্র বাম্পার ফলন হয়েছে। সরকারের কৃষক স্বনির্ভর প্রকল্পের আওতায় এ উপজেলাধীন লক্ষীরচর, রায়েরচর, টেবিরচর, তুলশীরচর, কাজিয়রচর, চর যথার্থপুর, রানাগাছা, শরিফুর, শাহাবাজপুর, তুলশীপুর, রশিদপুর, দিঘপাইত সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় ইরি বোরো মৌসুম কে ঘিরে যে প্রকল্প হাতে নিয়েছিলো তা কৃষি বিভাগ বাস্তবায়ন করেছে। কৃষি বিভাগের টার্গেটের দ্বিগূণ জমিতে বোরো ধান চাষ করে বাম্পার ফলন হয়েছে। সরেজমিনে এ এলাকা গুলো ঘুরে কথা হয় বেশ কয়েকজন কৃষকের সাথে তারা এ প্রতিবেদক কে বলেন, এবার মৌসুমে যে পরিমাণ ফলন হয়েছে তা বিগত মৌসুমকে ছাড়িয়ে গেছে। বিঘা প্রতি ৩০ থেকে ৪০মণ ধান হয়েছে। লক্ষীরচরের কৃষক আজাহার(৫০) সাদেক(৪৮) জানান কৃষি বিভাগের সার্বিক সহযোগিতার কারণে ধান ক্ষেতে পোকার আক্রমন করতে পারেনি। যার জন্যে বাম্পার ফলন হয়েছে।
সরকারের এ প্রকল্প মেলান্দহ,মাদারগঞ্জ,ইসলামপুর,দেওয়ানগঞ্জ,বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় কৃষি বিভাগ ব্যপক ভাবে বাস্তবায়ন করেছে। এ উপজেলা গুলোর সর্বত্র ধান কাটা শুরু হয়েছে। তাছাড়া ফলন হয়েছে বাম্পার। ডাংধরা, পাররামপুর, হাতীবান্দ, বগারচর, বাট্রাজোর, চিকাজানি, নাংলা, আদ্রা, মহাদান, ভাটারা, কামরাবাদ, পোগলদিঘা, সাতপোয়া, ডোয়াইল, আওনা এলাকায় ফলন এতো বেশি হয়েছে যা বিগত কোন মৌসুমে হয়নি। বাম্পার ফলন সম্পর্কে অনুসন্ধান কালে মহাদান গ্রামের কৃষক আবুল(৬৮) ডাংধরা গ্রামের কৃষক সাত্তার(৫০) জানান, কৃষক স্বনির্ভর প্রকল্প ছিলো সরকারের গ্রামীন অর্থনীতি চাঙ্গা করার প্রকল্প। এ প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকরা কৃষি বিভাগের সার্বিক সহযোগিতা পেয়েছে। যার জন্যে বাম্পার ফলন হয়েছে। তারা আরো বলেন, কৃষক বান্ধব আওয়ামীলীগ সরকারের সফল কৃষিনীতির কারনে কৃষকরা স্বচ্ছলতা ফিরে পেয়েছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জামালপুরে ধান কাটার মৌসুম শুরু

আপডেট টাইম : ০৬:৩৩:৫৬ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪

সরকারের কৃষক স্বনির্ভর প্রকল্পের আওতায় এবার ইরি বোরো মৌসুমকে ঘিরে সারা দেশের ন্যায় যে প্রকল্প হাতে নিয়েছিলো তা জামালপুরে পুরোপুরি বাস্তবায়ন হয়েছে। ধান কাটার মৌসুম শুরু হওয়ায় কৃষকরা ব্যস্ত সময় পার করছে। সর্বত্র ফলন হয়েছে বাম্পার। বাম্পার ফলন হওয়ায় কৃষকদের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে এবং গ্রামীন অর্থনীতিতে চাঙ্গা ভাব ফিরে এসেছে।
জানা যায়,জামালপুর সদর উপজেলা কৃষি সর্মৃদ্ধ এলাকা। এ উপজেলার সর্বত্র বাম্পার ফলন হয়েছে। সরকারের কৃষক স্বনির্ভর প্রকল্পের আওতায় এ উপজেলাধীন লক্ষীরচর, রায়েরচর, টেবিরচর, তুলশীরচর, কাজিয়রচর, চর যথার্থপুর, রানাগাছা, শরিফুর, শাহাবাজপুর, তুলশীপুর, রশিদপুর, দিঘপাইত সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় ইরি বোরো মৌসুম কে ঘিরে যে প্রকল্প হাতে নিয়েছিলো তা কৃষি বিভাগ বাস্তবায়ন করেছে। কৃষি বিভাগের টার্গেটের দ্বিগূণ জমিতে বোরো ধান চাষ করে বাম্পার ফলন হয়েছে। সরেজমিনে এ এলাকা গুলো ঘুরে কথা হয় বেশ কয়েকজন কৃষকের সাথে তারা এ প্রতিবেদক কে বলেন, এবার মৌসুমে যে পরিমাণ ফলন হয়েছে তা বিগত মৌসুমকে ছাড়িয়ে গেছে। বিঘা প্রতি ৩০ থেকে ৪০মণ ধান হয়েছে। লক্ষীরচরের কৃষক আজাহার(৫০) সাদেক(৪৮) জানান কৃষি বিভাগের সার্বিক সহযোগিতার কারণে ধান ক্ষেতে পোকার আক্রমন করতে পারেনি। যার জন্যে বাম্পার ফলন হয়েছে।
সরকারের এ প্রকল্প মেলান্দহ,মাদারগঞ্জ,ইসলামপুর,দেওয়ানগঞ্জ,বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় কৃষি বিভাগ ব্যপক ভাবে বাস্তবায়ন করেছে। এ উপজেলা গুলোর সর্বত্র ধান কাটা শুরু হয়েছে। তাছাড়া ফলন হয়েছে বাম্পার। ডাংধরা, পাররামপুর, হাতীবান্দ, বগারচর, বাট্রাজোর, চিকাজানি, নাংলা, আদ্রা, মহাদান, ভাটারা, কামরাবাদ, পোগলদিঘা, সাতপোয়া, ডোয়াইল, আওনা এলাকায় ফলন এতো বেশি হয়েছে যা বিগত কোন মৌসুমে হয়নি। বাম্পার ফলন সম্পর্কে অনুসন্ধান কালে মহাদান গ্রামের কৃষক আবুল(৬৮) ডাংধরা গ্রামের কৃষক সাত্তার(৫০) জানান, কৃষক স্বনির্ভর প্রকল্প ছিলো সরকারের গ্রামীন অর্থনীতি চাঙ্গা করার প্রকল্প। এ প্রকল্পের মাধ্যমে কৃষকরা কৃষি বিভাগের সার্বিক সহযোগিতা পেয়েছে। যার জন্যে বাম্পার ফলন হয়েছে। তারা আরো বলেন, কৃষক বান্ধব আওয়ামীলীগ সরকারের সফল কৃষিনীতির কারনে কৃষকরা স্বচ্ছলতা ফিরে পেয়েছে।