রাজধানীর বায়তুল মোকাররমে “মাসব্যাপী ইফতার বিতরণ কর্মসুচি-২০২৪” পালিত
- আপডেট টাইম : ০৯:২৩:৩৯ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ১০ এপ্রিল ২০২৪
- / ৯২ ৫০০০.০ বার পাঠক
রাজধানীর বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে গোটা রমজান মাসব্যাপী সরব ও মুখরিত ছিল ফ্রি ইফতার বিতরণ ও দোয়া মাহফিলে । উক্ত কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয় বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সায়েম সোবহান আনভির এর সৌজন্যে।
জানা যায়, দেশের স্বনামধন্য ও শীর্ষস্থানীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সায়েম সোবহান আনভির এর আর্থিক সহযোগিতা ও শুভেচ্ছা স্বরূপ এবারের রমজানে ” মাসব্যাপী ইফতার বিতরণ কর্মসূচি-২০২৪” পালিত হয়। উক্ত কর্মসূচির আয়োজন ও ব্যবস্থাপনায় ছিলেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লী কমিটি। প্রতিদিন গড়ে অন্তত: তিন হাজার মুসল্লী ইফতার গ্রহণে সারিবদ্ধভাবে বসেন। সবার সামনে সুন্দর ও সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনায় ইফতার সামগ্রী পরিবেশন করে দোয়া মাহফিল পরিচালনা করা হয়। যথাসময়ে ইফতার শেষে সকলে নামাজ আদায় করে বিদায় নেন।
ইফতার ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত বিভিন্ন রোজাদার মুসল্লিগণ সকলে আত্মতৃপ্তির সাথে সায়েম সোবহান আনভীরকে আন্তরিকভাবে ভালোবাসেন ও দোয়া করেন বলে একযোগে জানা গেছে।তারা আরো জানান, সায়েম সোবহান দেশের বহু স্থানে নিয়মিত ভাবে দান খয়রাত করে অগনিত ভক্ত-জনতার অন্তরে দানবীর হিসেবে আখ্যায়িত হয়েছেন ইতিপূর্বেই ।
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লী কমিটি কর্তৃপক্ষ জানান, সায়েম সোবাহান একজন উঁচু মাপের জনদরদি, সুন্দর ও স্বচ্ছ মনের মানুষ। গোটা রমজান মাসব্যাপী তার এমন আন্তরিক সহযোগিতা পেয়ে আমরা অতি আনন্দিত ও ধন্য। তার এমন মহত্ব ও অবদান আমরা কিংবা উপস্থিত মুসল্লীগন কখনোই ভুলতে পারবো না। আমরা মনেপ্রাণে দোয়া করি, মহান আল্লাহ পাক তাকে আরও মহান ও সম্মানিত অবস্থানে নিয়ে যাক।সেই সাথে সপরিবারের তার সুস্থ, সুখী জীবন ও দীর্ঘায়ু কামনা করি।
সায়েম সোবহান সম্পর্কে জানা যায়, তিনি দেশের সর্বোচ্চ মানের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সমাজসেবী ও দানশীল ব্যক্তিত্ব।তাছাড়াও তিনি বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন(বাজুস) এর প্রেসিডেন্ট এবং বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ মুসল্লী কমিটি’র প্রধান উপদেষ্টা।তিনি বহু বছর ধরেই দেশ-জাতির মঙ্গল ও কল্যাণের লক্ষ্যে নানান সেবা কার্যক্রম সুনাম ও সফলতার সাথে পরিচালনা করে আসছেন।একজন সফলকাম,মহানুভব, উদার ও মানবিক ব্যক্তি হিসেবে দেশ ও দেশের বাহিরে তার যথেষ্ট সুনাম-সুখ্যাতি ছড়িয়ে রয়েছে। তিনি বলেন,
“ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার পাশাপাশি দেশ ও জনতার খেদমতে কাজ করা আমাদের পরিবারের প্রাচীন ঐতিহ্য। দুঃখী, দরিদ্র ও অসহায় মানুষের চোখে মুখে হাসি ফোটাতে পারলে আমি অন্তরে স্বর্গীয় সুখ অনুভব ও গর্ববোধ করে থাকি।সকলের কাছে দোয়া চাই যেন আমি আজীবন দেশ ও দশের খেদমত আরো বেশি বেশি করতে পারি”।