জামালপুরে ক্যাপসিকাম চাষের উজ্জল সম্ভাবন গ্রামনী অর্থনীতি চাঙ্গা
- আপডেট টাইম : ০৬:৩৪:১৭ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪
- / ৭০ ৫০০০.০ বার পাঠক
সরকার গ্রামীন অর্থনীতি চাঙ্গা করার জন্য কৃষি বিভাগকে ঘিরে ব্যপক কর্মসূচী হাতে বিয়েছে। ইতোমধ্যে মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু হয়ে গেছে। কৃষকদের কে স¦নির্ভরতা অর্জন করার লক্ষ্যে কৃষি বিভাগ ক্যাপসিকাম চাষের মনোযোগ দিয়েছে। জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় ক্যাপসিকাম চাষের উজ্জল সম্ভাবনা রয়েছে।
জানা যায়,জামালপুর সদর উপজেলাধীন লক্ষির চর,রায়ের চর,টেবির চর সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় ক্যাপসিকাম চাষের সম্ভাবনা ব্যপক। কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ক্যাপসিকাম চাষের জন্য সরকারী কর্মসূচীর আওতায় কৃষক পর্যায়ে প্রশিক্ষন দেয়া হয়েছে। আরো প্রশিক্ষন কাজ চলছে। প্রশিক্ষন নিয়ে লক্ষীর চরের কৃষক সামাদ(৪৮) রায়ের চরের সবুর মিয়া(৪২) ও কাজ্বিয়ার চরের সাত্তার(৫৯) ক্যাপসিকাম চাষের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সরেজমিনে এদের সাথে কথা বললে তারা এ প্রতিবেদক কে বলেন,কৃষি বিভাগ যে ভাবে প্রশিক্ষন দিয়েছে সে ভাবে কাজ করলে ক্যাপসিকামের বাম্পার ফলন হবে।
এ দিকে সরকারের এ সফল কার্যক্রম মেলান্দহ,মাদারগঞ্জ,ইসলামপুর,দেওয়ানঞ্জ,বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় ছড়িয়ে পড়েছে। উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ক্যাপসিকাম চাষের জন্য কিছু কিছু এলাকা বেছে নেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ডাংধরা,পাররামপুর,হাতিবান্দা,বগারচর,আওনা, মেরুর চরের বেশ কয়েকজন কৃষকের সাথে কথা বললে তারা জানান,এ অঞ্চলের মাটি আবহাওয়া ক্যাপসিকাম চাষের উপযোগী অনেকেই পরীক্ষামূলক ভাবে চাষ শুরু করে দিয়েছেন। আশাকরা যাচ্ছে আগামীতে ব্যপক পরিসরে ক্যাপসিকাম চাষ শুরু হবে।জামালপুরে ক্যাপসিকাম চাষের উজ্জল সম্ভাবনা।। গ্রামনী অর্থনীতি চাঙ্গা।।∎
কাজী রফিকুল হাসান জামালপুর।। সরকার গ্রামীন অর্থনীতি চাঙ্গা করার জন্য কৃষি বিভাগকে ঘিরে ব্যপক কর্মসূচী হাতে বিয়েছে। ইতোমধ্যে মাঠ পর্যায়ে কাজ শুরু হয়ে গেছে। কৃষকদের কে স¦নির্ভরতা অর্জন করার লক্ষ্যে কৃষি বিভাগ ক্যাপসিকাম চাষের মনোযোগ দিয়েছে। জামালপুর জেলার ৭টি উপজেলায় ক্যাপসিকাম চাষের উজ্জল সম্ভাবনা রয়েছে।
জানা যায়,জামালপুর সদর উপজেলাধীন লক্ষির চর,রায়ের চর,টেবির চর সহ আরো বেশ কয়েকটি এলাকায় ক্যাপসিকাম চাষের সম্ভাবনা ব্যপক। কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ক্যাপসিকাম চাষের জন্য সরকারী কর্মসূচীর আওতায় কৃষক পর্যায়ে প্রশিক্ষন দেয়া হয়েছে। আরো প্রশিক্ষন কাজ চলছে। প্রশিক্ষন নিয়ে লক্ষীর চরের কৃষক সামাদ(৪৮) রায়ের চরের সবুর মিয়া(৪২) ও কাজ্বিয়ার চরের সাত্তার(৫৯) ক্যাপসিকাম চাষের আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সরেজমিনে এদের সাথে কথা বললে তারা এ প্রতিবেদক কে বলেন,কৃষি বিভাগ যে ভাবে প্রশিক্ষন দিয়েছে সে ভাবে কাজ করলে ক্যাপসিকামের বাম্পার ফলন হবে।
এ দিকে সরকারের এ সফল কার্যক্রম মেলান্দহ,মাদারগঞ্জ,ইসলামপুর,দেওয়ানঞ্জ,বকশীগঞ্জ ও সরিষাবাড়ী উপজেলায় ছড়িয়ে পড়েছে। উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ক্যাপসিকাম চাষের জন্য কিছু কিছু এলাকা বেছে নেয়া হয়েছে। এর মধ্যে ডাংধরা,পাররামপুর,হাতিবান্দা,বগারচর,আওনা, মেরুর চরের বেশ কয়েকজন কৃষকের সাথে কথা বললে তারা জানান,এ অঞ্চলের মাটি আবহাওয়া ক্যাপসিকাম চাষের উপযোগী অনেকেই পরীক্ষামূলক ভাবে চাষ শুরু করে দিয়েছেন। আশাকরা যাচ্ছে আগামীতে ব্যপক পরিসরে ক্যাপসিকাম চাষ শুরু হবে।