ঢাকা ০৩:২৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ মে ২০২৪

আনোয়ারায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বটতলী রুস্তমহাটে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে তিনটি রাইস মিলসহ পুড়ে গেছে অন্তত সাতটি দোকান।

শনিবার(২৭ জানুয়ারি) রাত ৮ টার দিকে এ দূর্ঘটনা ঘটে।
এতে অন্তত ৪ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিক ধারণা করছেন ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়িরা।

স্থানীয় একাধিক প্রত্যক্ষদর্শি জানান, রাত ৮টার দিকে হঠাৎ আগুন দেখা দিলে স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণের অনেক চেষ্টা করে, পরে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে আনোয়ারা ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে এবং আগুন নিয়ন্ত্রনের কাজ শুরু করে। পরে তাদের সাথে যুক্ত হয় কর্ণফুলী মডার্ন ফায়ার স্টেশনের আরও একটি ইউনিট। তিনটি ইউনিটের সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রায় আড়াই ঘন্টা পর আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রনে আসে।

আগুনে পাশাপাশি অবস্থিত গোলাম মোহাম্মদ সওদাগেরর রাইসমিল, জামাল সওদাগরের রাইসমিল এবং দৌলত সওদাগরের রাইসমিল সম্পূর্ণ পুড়ে যায়।
এ ছাড়াও একই স্থানের কাকলী স্টুডিও, একটি ঔষধের দোকান ও দুইটি মুদি দোকানও পুড়ে যায়।

আগুনের লেলিহান শিখা অনেক উপরে উঠছে। এ দুটি রাইসমিলের ধান ও চালসহ অন্তত ৩ কোটি টাকার মালামাল পুড়ে নষ্ট হয়ে গেছে ।

আনোয়ারা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সাব অফিসার মংসইনু মারমা জানান, রাত ৮ টার দিকে আগুন লাগার খবর পেয়ে দুটি ইউনিট নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছি,পরে কর্ণফুলী মডার্ন ষ্টেশন থেকেও একটি ইউনিট আমাদের সাথে যুক্ত হলে আড়াই ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হই।

পাশাপাশি তিনটি রাইসমিলের যে কোন একটি থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে বলে প্রাথমিক ধারণা এ কর্মকর্তার। তবে আগুন লাগার কারন তাৎক্ষনাত জানাতে পারেননি তিনি। তদন্তের পর আগুন লাগার কারণ ও প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতির পরিমান জানা যাবে বলে জানান তিনি।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

আনোয়ারায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

আপডেট টাইম : ০৫:৩৪:৩৯ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ২৮ জানুয়ারি ২০২৪

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলার বটতলী রুস্তমহাটে ভয়াবহ অগ্নিকান্ডে তিনটি রাইস মিলসহ পুড়ে গেছে অন্তত সাতটি দোকান।

শনিবার(২৭ জানুয়ারি) রাত ৮ টার দিকে এ দূর্ঘটনা ঘটে।
এতে অন্তত ৪ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে প্রাথমিক ধারণা করছেন ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়িরা।

স্থানীয় একাধিক প্রত্যক্ষদর্শি জানান, রাত ৮টার দিকে হঠাৎ আগুন দেখা দিলে স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণের অনেক চেষ্টা করে, পরে ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে আনোয়ারা ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে এবং আগুন নিয়ন্ত্রনের কাজ শুরু করে। পরে তাদের সাথে যুক্ত হয় কর্ণফুলী মডার্ন ফায়ার স্টেশনের আরও একটি ইউনিট। তিনটি ইউনিটের সমন্বিত প্রচেষ্টায় প্রায় আড়াই ঘন্টা পর আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রনে আসে।

আগুনে পাশাপাশি অবস্থিত গোলাম মোহাম্মদ সওদাগেরর রাইসমিল, জামাল সওদাগরের রাইসমিল এবং দৌলত সওদাগরের রাইসমিল সম্পূর্ণ পুড়ে যায়।
এ ছাড়াও একই স্থানের কাকলী স্টুডিও, একটি ঔষধের দোকান ও দুইটি মুদি দোকানও পুড়ে যায়।

আগুনের লেলিহান শিখা অনেক উপরে উঠছে। এ দুটি রাইসমিলের ধান ও চালসহ অন্তত ৩ কোটি টাকার মালামাল পুড়ে নষ্ট হয়ে গেছে ।

আনোয়ারা ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের সাব অফিসার মংসইনু মারমা জানান, রাত ৮ টার দিকে আগুন লাগার খবর পেয়ে দুটি ইউনিট নিয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছি,পরে কর্ণফুলী মডার্ন ষ্টেশন থেকেও একটি ইউনিট আমাদের সাথে যুক্ত হলে আড়াই ঘন্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রনে আনতে সক্ষম হই।

পাশাপাশি তিনটি রাইসমিলের যে কোন একটি থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে বলে প্রাথমিক ধারণা এ কর্মকর্তার। তবে আগুন লাগার কারন তাৎক্ষনাত জানাতে পারেননি তিনি। তদন্তের পর আগুন লাগার কারণ ও প্রকৃত ক্ষয়ক্ষতির পরিমান জানা যাবে বলে জানান তিনি।