ঢাকা ০৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নবীনগরে অগ্নি নিরাপত্তা বিষয়ক প্রশিক্ষণ ও মহড়া অনুষ্ঠিত ১৯ দিনে এলো ২১ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সম্মিলিত আন্তর্জাতিক উদ্যোগ প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশ থেকে আরও বেশি হারে ফোর্স নিতে জাতিসংঘকে আহ্বান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাকরাইলে জাল জালিয়াতির রাজউক নকশার মাধ্যমে গড়ে তোলেন বহুতল ভবন কোস্ট গার্ডের অভিযানে ডাকাত করিম শরীফ বাহিনীর দুই সহযোগী আটকসহ জিম্মি থাকা দুই জেলে উদ্ধার ভূমি অফিসের বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ ইউনিফর্ম ও অস্ত্রধারী আরাকান আর্মি বাংলাদেশের সার্বভৌম সীমা লঙ্ঘন করার ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ : মিয়া গোলাম পরওয়ার চকলেটের লোভ দেখিয়ে কিন্ডার গার্টেনের শিশুদের মাদ্রাসায় উপস্থাপন// ঠাকুরগাঁওয়ে দুদকে ধরা ভুয়া মাদ্রাসা কান্ড পুরোনো চেহারায় ফিরবে আওয়ামী লীগ, তৈরি হচ্ছে মাস্টারপ্ল্যান

নির্যাতিত নারীর ন্যায়বিচার প্রাপ্তি নিশ্চিত করা জরুরি সাক্ষাৎকারে মহিলা পরিষদের সভাপতি

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৬:৪৫:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২১
  • / ৩২০ ৫০০০.০ বার পাঠক

সাথী হাওলাদার রিপোর্ট।।
সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি বদলানোর জন্য কাজ করতে হবে। প্রত্যেক প্রাতিষ্ঠানিক পেশায় নারীকে সচেতন হয়ে নারী সমাজকে নতুনভাবে দক্ষ নাগরিক হিসেবে দাঁড়াতে ভূমিকা পালন করবে নারী আন্দোলন। সাম্প্রতিক সময়ে নারী নির্যাতন, বিশেষ করে ধর্ষণ মূল সমস্যা। ধর্ষণের শিকার নারী বিচারপ্রাপ্তিতে প্রতিবন্ধকতা আছে।এ জন্য ধর্ষণ আইন পরিবর্তন করতে হবে। কত বড় সাজা হল তা নয়। অপরাধী সাজা কতটা পাচ্ছে, কত দিনে পাচ্ছে, নির্যাতিতার কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না, এক্সসেস টু জাস্টিস এক কথায় ‘নির্যাতিত নারীর জন্য ন্যায়বিচার প্রাপ্তি’ নিশ্চিত করা জরুরি—এভাবে ইত্তেফাকের সঙ্গে আলাপচারিতায় বর্তমান সময়ের নারীর নির্যাতন প্রতিরোধে নারী আন্দোলনের লক্ষ্য নিয়ে কথা বলেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের নবনির্বাচিত সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম।বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের চতুর্থতম সভাপতি হিসেবে গত ৬ ফেব্রুয়ারি মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির ভার্চ্যুয়াল সভায় সর্বসম্মতিক্রমে ফওজিয়া মোসলেমকে সভাপতি মনোনীত করা হয়। এ তথ্য জানান সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু। ফওজিয়া মোসলেম এ সংগঠনের অন্যতম সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

মহিলা পরিষদের প্রতিষ্ঠাকালীন সংগঠকদের অন্যতম ফওজিয়া ষাটের দশকে গতিশীল ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সে সময় ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসাধারণ সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, মুক্তিযুদ্ধ, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন এবং নারী নির্যাতন প্রতিরোধ আন্দোলনসহ এদেশের প্রগতিশীল রাজনৈতিক আন্দোলনেও তার সক্রিয় ভূমিকা ছিল। ১৯৭০ সালে তিনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাশ করেন। পরে নিউক্লিয়ার মেডিসিন নিয়ে কাজ করেন তিনি। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি প্রখ্যাত বাম নেতা মরহুম সাইফুদ্দীন আহাম্মেদ মানিকের স্ত্রী।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

নির্যাতিত নারীর ন্যায়বিচার প্রাপ্তি নিশ্চিত করা জরুরি সাক্ষাৎকারে মহিলা পরিষদের সভাপতি

আপডেট টাইম : ০৬:৪৫:৩২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০২১

সাথী হাওলাদার রিপোর্ট।।
সমাজের দৃষ্টিভঙ্গি বদলানোর জন্য কাজ করতে হবে। প্রত্যেক প্রাতিষ্ঠানিক পেশায় নারীকে সচেতন হয়ে নারী সমাজকে নতুনভাবে দক্ষ নাগরিক হিসেবে দাঁড়াতে ভূমিকা পালন করবে নারী আন্দোলন। সাম্প্রতিক সময়ে নারী নির্যাতন, বিশেষ করে ধর্ষণ মূল সমস্যা। ধর্ষণের শিকার নারী বিচারপ্রাপ্তিতে প্রতিবন্ধকতা আছে।এ জন্য ধর্ষণ আইন পরিবর্তন করতে হবে। কত বড় সাজা হল তা নয়। অপরাধী সাজা কতটা পাচ্ছে, কত দিনে পাচ্ছে, নির্যাতিতার কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না, এক্সসেস টু জাস্টিস এক কথায় ‘নির্যাতিত নারীর জন্য ন্যায়বিচার প্রাপ্তি’ নিশ্চিত করা জরুরি—এভাবে ইত্তেফাকের সঙ্গে আলাপচারিতায় বর্তমান সময়ের নারীর নির্যাতন প্রতিরোধে নারী আন্দোলনের লক্ষ্য নিয়ে কথা বলেন বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের নবনির্বাচিত সভাপতি ডা. ফওজিয়া মোসলেম।বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের চতুর্থতম সভাপতি হিসেবে গত ৬ ফেব্রুয়ারি মহিলা পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির ভার্চ্যুয়াল সভায় সর্বসম্মতিক্রমে ফওজিয়া মোসলেমকে সভাপতি মনোনীত করা হয়। এ তথ্য জানান সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মালেকা বানু। ফওজিয়া মোসলেম এ সংগঠনের অন্যতম সহসভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

মহিলা পরিষদের প্রতিষ্ঠাকালীন সংগঠকদের অন্যতম ফওজিয়া ষাটের দশকে গতিশীল ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। সে সময় ছাত্র ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসাধারণ সম্পাদক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, মুক্তিযুদ্ধ, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন এবং নারী নির্যাতন প্রতিরোধ আন্দোলনসহ এদেশের প্রগতিশীল রাজনৈতিক আন্দোলনেও তার সক্রিয় ভূমিকা ছিল। ১৯৭০ সালে তিনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাশ করেন। পরে নিউক্লিয়ার মেডিসিন নিয়ে কাজ করেন তিনি। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি প্রখ্যাত বাম নেতা মরহুম সাইফুদ্দীন আহাম্মেদ মানিকের স্ত্রী।