বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ ও অর্থ আত্মসাৎ।
- আপডেট টাইম : ০৪:০৭:৩১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২২
- / ১৬৭ ৫০০০.০ বার পাঠক
গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুর মেট্রো থানার ১নং ওয়ার্ড দক্ষিণ পানিশাইল এর সোনালীপল্লী এলাকায় এমন ঘটনা ঘটে ।
অভিযোগ সূত্রে জানাযায় , অভিযোগকারী মোছাঃ আক্তারা খাতুন কে, আনোয়ার হোসেন এর ছোট ভাই রানার সঙ্গে বিবাহ দিবে মর্মে ,বিভিন্ন অপকৌশল অবলম্বন করে দুই দফায়,একশত টাকার নন জুডিশিয়াল স্টাম্পে স্বাক্ষর করে ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা গ্রহন করেন।
এছাড়াও বাদীনি আক্তারা কে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে,আনোয়ার গংদের সহযোগিতায় রানা বাসা ভাড়া নিয়ে দিনের পর দিন ধর্ষন করেছেন।অবশেষে টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়ে।অসহায় আক্তারার বাসাবাড়ির আসবাবপত্র লুট করেন।এবং বেধড়ক পিটিয়ে নির্যাতন করে এক কাপড়ে বিতাড়িত করেন।
উক্ত বিষয়টি ১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর এর ভ্রাতা আহম্মদ শরিফ রাজন ও গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ মিমাংসা করার চেষ্টা করেন।উভয় কে প্রমাণাদি কাগজপত্র নিয়ে ১৮ ই ডিসেম্বর বসতে হবে মর্মে একটি দিন ধার্য করেন।
বিবাদী পক্ষ আনোয়ার গং গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গের কথা উপেক্ষা করে।অভিযোগকারী আক্তারা খাতুন এর অভিযোগ মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্য প্রনদীত আখ্যায়িত করে।গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ কে জড়িয়ে কাশিমপুর থানায় পাল্টা একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
অভিযোগের আয়ু কাশিমপুর থানার চৌকস পুলিশ অফিসার আব্দুর রশিদ বিষয়টি মিমাংসা করার চেষ্টা করে গত ২৫ শে ডিসেম্বর বিকাল ৩ টায় বসার দিন ধার্য করেন।
অভিযোগের বিষয়ে অভিযুক্ত আনোয়ার এর ভ্রাতা রানার ধর্ষণ এর বিষয়টি স্পষ্ট হলে।আনোয়ার গং এলাকার গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গের সহযোগীতায় অর্থের বিনিময়ে বিষয়টি মিমাংসা করার অফার দিয়ে,, পরবর্তী সময় নিয়ে টালবাহানা শুরু করেন।
বিষয়টি তদন্ত পর্যবেক্ষণ করে দোষী ব্যাক্তিদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি দিতে প্রশাসনের আশু হস্থক্ষেপ কামনা করেন নির্যাতিতা ও সুধী,সমাজ।