ঢাকা ০৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪

হাবিবুল্লাহ বাহার বিশ্ব বিদ্যালয়র  অধ্যক্ষর কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ 

  • সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০১:৫৭:৪১ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১ ফেব্রুয়ারি ২০২১
  • ২৭৪ ০.০০০ বার পাঠক

এস এম মনির স্টাফ রিপোর্টার।।

করোনার এই মহামারীতে দীর্ঘদিন যাবৎ স্কুল কলেজের শিক্ষকরা বেতন ভাতা না পাওয়াতে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। ১০ মাস যাবৎ শিক্ষক কর্মচারী রা বেতন পাচ্ছে না। এদিকে কলেজের অধ্যক্ষ ডঃ আব্দুল জব্বার মিয়া ছাত্র ছাত্রীদের ফরম ফি, কলেজের উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা নিজে নগদ উত্তোলন করে নিচ্ছেন। তার এই দূর্নীতির বিরুদ্ধে শনিবার রাতে কলেজে  বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি প্রতিবাদ সম্মেলন অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।এই ব্যপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাছে জানতে চাওয়া হলে শিক্ষক রা জানান তিনি একজন দূর্নীতিবাজ অধ্যক্ষ তাকে আমরা চাই না, গতো দুই বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের আয় হয়েছে কমপক্ষে বিশ কোটি তা পুরাটাই তিনি নগত উত্তোলন করে নিয়েছে, ছাত্র দের ফি, ফরম ফি,বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা,কলেজের সৌন্দর্য বর্দ্ধনের টাকা শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন ভাতা নগদ উত্তোলন করে সে আত্মসাৎ করেছে। আমরা তার পদত্যাগ দাবি করছি।

উল্লেখ্য পরিচালোনা পরষদের সদস্য  ক্যসোনো খালেদের মাধ্যমে ২০১০ হতে ২০১৮ পযন্ত উপধ্যক্ষ ও ২০১৯ হতে অধ্যাক্ষর দায়িত্বে আছেন প্রফেসর আব্দুল জব্বার মিয়া।

এই প্রসংগে অধ্যাক্ষের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন যে এগু মিথ্যা বানোয়াট,আমি নির্দোষ আমার বিরুদ্ধে কিছু শিক্ষকরা ষড়যন্ত্র করছে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

হাবিবুল্লাহ বাহার বিশ্ব বিদ্যালয়র  অধ্যক্ষর কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ 

আপডেট টাইম : ০১:৫৭:৪১ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১ ফেব্রুয়ারি ২০২১

এস এম মনির স্টাফ রিপোর্টার।।

করোনার এই মহামারীতে দীর্ঘদিন যাবৎ স্কুল কলেজের শিক্ষকরা বেতন ভাতা না পাওয়াতে মানবেতর জীবন যাপন করছেন। ১০ মাস যাবৎ শিক্ষক কর্মচারী রা বেতন পাচ্ছে না। এদিকে কলেজের অধ্যক্ষ ডঃ আব্দুল জব্বার মিয়া ছাত্র ছাত্রীদের ফরম ফি, কলেজের উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা নিজে নগদ উত্তোলন করে নিচ্ছেন। তার এই দূর্নীতির বিরুদ্ধে শনিবার রাতে কলেজে  বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি প্রতিবাদ সম্মেলন অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।এই ব্যপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কাছে জানতে চাওয়া হলে শিক্ষক রা জানান তিনি একজন দূর্নীতিবাজ অধ্যক্ষ তাকে আমরা চাই না, গতো দুই বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের আয় হয়েছে কমপক্ষে বিশ কোটি তা পুরাটাই তিনি নগত উত্তোলন করে নিয়েছে, ছাত্র দের ফি, ফরম ফি,বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা,কলেজের সৌন্দর্য বর্দ্ধনের টাকা শিক্ষক কর্মচারীদের বেতন ভাতা নগদ উত্তোলন করে সে আত্মসাৎ করেছে। আমরা তার পদত্যাগ দাবি করছি।

উল্লেখ্য পরিচালোনা পরষদের সদস্য  ক্যসোনো খালেদের মাধ্যমে ২০১০ হতে ২০১৮ পযন্ত উপধ্যক্ষ ও ২০১৯ হতে অধ্যাক্ষর দায়িত্বে আছেন প্রফেসর আব্দুল জব্বার মিয়া।

এই প্রসংগে অধ্যাক্ষের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন যে এগু মিথ্যা বানোয়াট,আমি নির্দোষ আমার বিরুদ্ধে কিছু শিক্ষকরা ষড়যন্ত্র করছে।