ঢাকা ১০:২৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::

একটি হত্যা মামলায়, অহিদুন্নেসার ২০ বছর জেল ভোগের পর প্রমান মিলে এখন তিনি নির্দোষ

চাঁদপুরে একটি হত্যা মামলায় ২০ বছরের মতো কারাভোগ করার পর,

আদালতে নির্দোষ প্রমাণিত হয় শতবর্ষী এক নারী – অহিদুন্নেসা

তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পর ছাড়া পেয়েছেন কাশিমপুর জেল থেকে ।
কারা কর্তৃপক্ষ বলছে,
ছাড়া পাওয়ার সময় যারা তার মুক্তির জন্য ভূমিকা রেখেছেন,অহিদুন্নেসা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন ।

কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা বলেন, কারাগারের ভেতরেই মারা যেতে হয় কিনা এরকম একটা বিষয় তার মাথায় সবসময় কাজ করতো।

যেহেতু তার অনেক বয়স হয়েছিলো, তার চলাফেরায় অসুবিধা হতো,
কিন্তু মুক্তি পাওয়ার আগেই দৃষ্টিশক্তি প্রায় পুরোটাই হারিয়ে ফেলেছেন অহিদুন্নেসা ।

জেলে থাকা অবস্থাতেই স্বামী ও এক সন্তানকে হারিয়েছেন। তবে মৃত্যুর আগে অন্তত মুক্তির স্বাদ পেলেন ।

সোনার বাংলাদেশে অহিদুন্নেসার মতো হাজারো নিরীহ মানুষ কে, মিথ্যা মামলা দিয়ে প্রতিদিনই ফাঁসানো হয়, অথচ মিথ্যা মামলা কারীদের কখনো শাস্তি হয় না ।
গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হয় কয়কজনের ।
এসব বিষয় গুলো খতিয়ে না দেখার কারনেই আজ অহিদুন্নেসার পরিণতি।

অহিদুন্নেসার একটি অভিযোগ, না জেনে কাউকে ফাঁসানোর চেষ্টা না করা, ষড়যন্ত্রের শিকার মানুষ গুলো জীবিত অবস্থায়ই মৃত।

কারন ষড়যন্ত্রকারীর পক্ষেই বেশি লোক থাকে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

একটি হত্যা মামলায়, অহিদুন্নেসার ২০ বছর জেল ভোগের পর প্রমান মিলে এখন তিনি নির্দোষ

আপডেট টাইম : ০৫:১৪:১৫ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২

চাঁদপুরে একটি হত্যা মামলায় ২০ বছরের মতো কারাভোগ করার পর,

আদালতে নির্দোষ প্রমাণিত হয় শতবর্ষী এক নারী – অহিদুন্নেসা

তিনি নির্দোষ প্রমাণিত হওয়ার পর ছাড়া পেয়েছেন কাশিমপুর জেল থেকে ।
কারা কর্তৃপক্ষ বলছে,
ছাড়া পাওয়ার সময় যারা তার মুক্তির জন্য ভূমিকা রেখেছেন,অহিদুন্নেসা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন ।

কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা বলেন, কারাগারের ভেতরেই মারা যেতে হয় কিনা এরকম একটা বিষয় তার মাথায় সবসময় কাজ করতো।

যেহেতু তার অনেক বয়স হয়েছিলো, তার চলাফেরায় অসুবিধা হতো,
কিন্তু মুক্তি পাওয়ার আগেই দৃষ্টিশক্তি প্রায় পুরোটাই হারিয়ে ফেলেছেন অহিদুন্নেসা ।

জেলে থাকা অবস্থাতেই স্বামী ও এক সন্তানকে হারিয়েছেন। তবে মৃত্যুর আগে অন্তত মুক্তির স্বাদ পেলেন ।

সোনার বাংলাদেশে অহিদুন্নেসার মতো হাজারো নিরীহ মানুষ কে, মিথ্যা মামলা দিয়ে প্রতিদিনই ফাঁসানো হয়, অথচ মিথ্যা মামলা কারীদের কখনো শাস্তি হয় না ।
গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হয় কয়কজনের ।
এসব বিষয় গুলো খতিয়ে না দেখার কারনেই আজ অহিদুন্নেসার পরিণতি।

অহিদুন্নেসার একটি অভিযোগ, না জেনে কাউকে ফাঁসানোর চেষ্টা না করা, ষড়যন্ত্রের শিকার মানুষ গুলো জীবিত অবস্থায়ই মৃত।

কারন ষড়যন্ত্রকারীর পক্ষেই বেশি লোক থাকে।