ঢাকা ১২:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ নোয়াগড় গ্রামে কোটি টাকার হিসাব নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষে ওসিসহ অর্ধশতাধিক আহত।। সেনাবাহিনীর হাতে ১১ জন আটক ভৈরবে রেলওয়ে থানা পুলিশের হাতে মাদক দ্রব্য গাঁজাসহ হিজরা গ্রেফতার পীরগঞ্জে জুলাই-আগষ্টে ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের স্মরণে স্মরণসভা ধুলাউড়ি বাজারে শুরু হয়েছে পাঁচটি সেলুন পাঠাগার সুন্দরবনের খালে কাঁকড়া ধরায় চাঁদা দাবি। চাঁদা না দেওয়ায় মারধরের অভিযোগ ডাকাত তরিকুলের বিরুদ্ধে আইনজীবী হত্যার নিউজে পুলিশের বক্তব্য নেয়নি রয়টার্স আজমিরীগঞ্জে মোবাইল কোর্টের অভিযানে একটি মাটি ভর্তি ট্রাকটর আটক আজমিরীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সরকারি জায়গা দখল মুক্ত করে উপজেলা প্রশাসন ইসকন নিষিদ্ধের দাবি জানালো হেফাজতে ইসলাম পৃথক মামলায় সাবেক মন্ত্রী আনিসুল-কামরুল রিমান্ডে

করোনার প্রথম টিকা নিলেন নার্স রুনু

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১২:২৩:২২ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৭ জানুয়ারি ২০২১
  • / ৩৩০ ৫০০০.০ বার পাঠক

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে আজ (বুধবার) বিকেলে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেছেন।

ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের একজন নার্সকে টিকা দেওয়ার মধ্য দিয়ে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। প্রথম টিকা নেওয়া রুনু বেরোনিকা কস্তা কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স।

এই কার্যক্রমে আরও ৪ জনকে করোনার টিকা দেওয়া হয়। এসময় পর্যায়ক্রমে টিকা নেন কুর্মিটোলা হাসপাতালের চিকিৎসক আহমেদ লুৎফুল মোবেন, স্বাস্থ্য অধিপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা, পুলিশ সদস্য মো. দিদারুল ইসলাম ও সেনাসদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম ইমরান হামিদ। এছাড়া আরও ২৫ জনকে টিকা দেওয়া হবে।

প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নেন। তার আগে ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল থেকে অংশ নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বক্তব্য দেন।

এসময় টিকাদান ব্যবস্থাপনার ‘সুরক্ষা’প্ল্যাটফর্মের মোবাইল অ্যাপ ও ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে নিবন্ধন কার্যক্রম চালু করা হয়। যারা টিকা নিতে চান তাদের সবাইকেই এই অ্যাপসের মাধ্যমে অনলাইনে নিবন্ধন করতে হবে।

আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৭ জানুয়ারি) থেকে ঢাকার পাঁচটি হাসপাতালের ৪০০ থেকে ৫০০ জনকে টিকা দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। আর সারাদেশে গণটিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে।

রাজধানীর যে পাঁচ হাসপাতালে টিকা দেওয়া হবে, তা হলো ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, মুগদা জেনারেল হাসপাতাল ও কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল। এসব হাসপাতালে টিকা দেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট স্থানে বুথ তৈরি করা হয়েছে।

এছাড়া টিকা প্রয়োগের পরবর্তী পর্যবেক্ষণ ও কারো পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে তাদের স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা করে রেখেছে হাসপাতালগুলো।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

করোনার প্রথম টিকা নিলেন নার্স রুনু

আপডেট টাইম : ১২:২৩:২২ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৭ জানুয়ারি ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে আজ (বুধবার) বিকেলে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে টিকাদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেছেন।

ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের একজন নার্সকে টিকা দেওয়ার মধ্য দিয়ে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। প্রথম টিকা নেওয়া রুনু বেরোনিকা কস্তা কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স।

এই কার্যক্রমে আরও ৪ জনকে করোনার টিকা দেওয়া হয়। এসময় পর্যায়ক্রমে টিকা নেন কুর্মিটোলা হাসপাতালের চিকিৎসক আহমেদ লুৎফুল মোবেন, স্বাস্থ্য অধিপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা, পুলিশ সদস্য মো. দিদারুল ইসলাম ও সেনাসদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম ইমরান হামিদ। এছাড়া আরও ২৫ জনকে টিকা দেওয়া হবে।

প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নেন। তার আগে ঢাকার কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল থেকে অংশ নিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বক্তব্য দেন।

এসময় টিকাদান ব্যবস্থাপনার ‘সুরক্ষা’প্ল্যাটফর্মের মোবাইল অ্যাপ ও ওয়েব অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে নিবন্ধন কার্যক্রম চালু করা হয়। যারা টিকা নিতে চান তাদের সবাইকেই এই অ্যাপসের মাধ্যমে অনলাইনে নিবন্ধন করতে হবে।

আগামীকাল বৃহস্পতিবার (২৭ জানুয়ারি) থেকে ঢাকার পাঁচটি হাসপাতালের ৪০০ থেকে ৫০০ জনকে টিকা দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে। আর সারাদেশে গণটিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে।

রাজধানীর যে পাঁচ হাসপাতালে টিকা দেওয়া হবে, তা হলো ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, মুগদা জেনারেল হাসপাতাল ও কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল। এসব হাসপাতালে টিকা দেওয়ার জন্য নির্দিষ্ট স্থানে বুথ তৈরি করা হয়েছে।

এছাড়া টিকা প্রয়োগের পরবর্তী পর্যবেক্ষণ ও কারো পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া দেখা দিলে তাদের স্বাস্থ্যসেবা দেওয়ার জন্য ব্যবস্থা করে রেখেছে হাসপাতালগুলো।