ঢাকা ০৭:৪২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ড. রেজাউল করিম মসজিদের ইমাম হত্যা মামলার খুনিদের বাঁচাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে ৫ ব্যাংক মিলে হচ্ছে এক ব্যাংক: গভর্নর ৩০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন রাজধানীতে ৫ মাসে ১৬৮ খুনের মামলা, আন্ডার ওয়ার্ল্ড গডফাদারের সংশ্লিষ্টতা এক লক্ষাধিক শিক্ষক নিয়োগের গণবিজ্ঞপ্তি আসছে ইরানের হামলায় ইসরাইলে নিহত ৮, আহত ২০০ আওয়ামী লীগের সাইনবোর্ড ধারী দালাল এখন বিগত রাতে কমপক্ষে ১০০জামাত বিএনপি ধরে হাজত দেওয়ার পরও এখনো কর্মগত অবস্থায় কিভাবে আকবেন নির্বাচনের নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বোয়ালমারীত আসামি ধরতে গিয়ে পুলিশের এসআই নিহত আবারও ইরানে ইসরাইলের হামলা শুরু

একজন বীর মুক্তিযুদ্ধা সন্তান হয়েও পাচ্ছেন না সরকারের কাছে সম্মান-অভিযোগ পরিবারের 

দৈনিক সময়ের কন্ঠ ক্রাইম রিপোর্ট।।
  • আপডেট টাইম : ১২:৪০:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ৩৪৭ ১৫০.০০০ বার পাঠক

সূএ তথ্য মতে জানান-মোঃ সালাউদ্দিন সোহাগ, পিতা-মরহুম আব্দুল আহাদ(বাচ্চু মজুমদার),সাং-চাপাচোঁ পশ্চিম পাড়া(মজুমদার বাড়ি),ডাকঘর-গুনবতী,থানা-চৌদ্দগ্রাম, জেলা-কুমিল্লা।তাঁর পিতা মরহুম আবদুল আহাদ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্টিলারিতে (ওসিইউ,তাহার লাল বহি নং-১০৩৪১০৩)পদে দীর্ঘ অনেক বছর চাকুরী করিয়া অত্যন্ত সন্মানের সহিত অবসরপ্রাপ্ত হন।তাঁর পিতা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় সেনাবাহিনীর আর্টিলারিতে থাকা অবস্থায় অংশগ্রহণ করে থাকেন-উনি মুক্তিযোদ্ধাদের সময় ১৮টি যুদ্ধ কামানের দায়িত্বে থেকে হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত বোম্পিং করেছিলেন।একদিন মাইন সেট‌আপ করার সময় অসাবধানতাবশত ব্লাষ্ট হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন-যাহার কারণে আমার পিতার কানের শ্রবণ শক্তিও হারান।এর কিছুদিন পর চিকিৎসকাধীন অবস্থায় তাঁর পিতাকে হানাদার বাহিনী বন্ধি করে পাকিস্তানের কারাগারে নিয়ে যায়,সেখানে দেশ ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সাথে পাশাপাশি রুমে অত্যন্ত অমানবিক ভাবে কারাবন্দি ছিলেন।পরবর্তীতে উক্ত জেল হ‌ইতে সেনাবাহিনী তাঁর পিতা কে বাহির করেন,এবং দুইটি গোল্ড মেডেল প্রদান করেন।বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বারবার সুযোগ দেয়া সত্ত্বেও তাহার জীবনদ্দশায় তিনি কখনও মুক্তিযুদ্ধের ভাতার জন্য বা তালিকায় নাম উঠানোর জন্য চেষ্টা কিংবা আবেদন ও করেন নাই,এরকম একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার করুন মৃত্যুর কাহিনী জাতীকে ভাবায়।তাঁর পিতার সঙ্গে এক‌ই এলাকার দূঃসম্পর্কের আত্বীয় এবং পাড়া প্রতিবেশী ওৎপ্রেতভাবে জড়িত জনৈক ব্যক্তিবর্গ জানান-প্রায় ৫০ ডিসিম সম্পত্তি গ্রাস করার জন্য প্রতিনিয়ত তাঁর পিতাকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করছিল।তাঁর পিতা সর্বশেষ বিগত অনেক গুলো বছর এই সম্পত্তির জন্য মামলাও জীবন যুদ্ধ করতে করতে গত ০৪/০৮/২০২০ইং স্ট্রোক করলে পরিবারের লোকজন চৌদ্দগ্রাম সরকারী মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।এবং আমাদেরকে মৃত্যু সনদ প্রদান করেন যাহাতে উল্লেখ ছিল তাঁর পিতা স্ট্রৌক করে মারা গেছেন।যথা নিয়মে তারা মুক্তিযুদ্ধাকে বাড়িতে দাফন করার জন্য নিয়ে আসার পর তাঁর পিতার জমির মামলার বিবাদী পক্ষদ্বয়ের পাঁয়তারার কারণে এবং বিবাদী পক্ষ মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে ৯৯৯ ফোন করে পুলিশকে মিথ্যা তথ্য দিলে পুলিশ আসিয়া তাঁর পিতার লাশকে জোর করে নিয়ে যায়।তাঁরা পুলিশকে বলেন-আমরা সেনাবাহিনীর লোক,মহান মুক্তিযুদ্ধা বঙ্গবন্ধুর সথে কারাবন্দী এবং তাহার লাল বহি দেখানোর পরও তারা কোন কর্ণপাত করে নাই ।এবং বলে যে তারা খবর পাইছে তাঁর পিতাকে নাকি আমার বোন পাথর দিয়ে হত্যা করেছে।এরপর তারা তাঁর পিতার মৃত দেহকে গরুর মত গলায় রশি বাঁধিয়া সিএনজি করে অত্যন্ত খারাপ ভাবে নিয়ে যায়।তাঁরা থানায় গেলে সেখান থেকে পোষ্টমর্টৈম করিয়া কোন প্রকার সমস্যা না পাইয়া আমাদেরকে লাশ বুঝিয়ে দেয়। তারপর তাঁরা সেনাবাহিনী কুমিল্লা ক্যান্টরমেন্ট এ ফোন দিলে সেনাবাহিনীর টিম আসিয়া তাঁর পিতার লাশ কে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করে।সেনাবাহিনী চলে যাবার পর বিকেলে আমার বোনকে জমির বিবাদী পক্ষ মারে এবং তার মাথায় হত্যার উদ্দেশ্যে কয়েকটি কোপ দেয়,পরে এ ব্যাপারে মামলা হয়।তার কয়েক মাস পর মামলার জের ধরে তাঁর মা কেও হত্যার উদ্দেশ্যে শারীরিক ভাবে মারধোর ও জখম করে।ভুক্তভোগীরা আবারও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে মামলা করে। এমনকি ডিসি, এসপি, চেয়ারম্যান সহ সবাই কে দরখাস্ত করে সশরীরে উপস্থিত হয়ে অবহিত করে।বর্তমানে আসামি পক্ষের কারণে ভুক্তভোগীরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে, এলাকার লোকজন তাদের পক্ষে থাকলেও আসামি পক্ষ সন্ত্রাসী হ‌ওয়ার কারণে ভয়ে ভুক্তভোগীর পক্ষে কেউ কথা ও বলতে পারছেনা।তাঁর পিতার মৃত্যুর পর থেকে জমির রায় তাদের পক্ষে হ‌ওয়াতে ঐসব জমির বিবাদী পক্ষ জোর পূর্বক জমি দখলে নিয়ে তাদের উপর প্রতিনিয়ত অত্যাচার নির্যাতন জোর জুলুম চালিয়ে যাচ্ছে,ভুক্তভোগীর বাড়ি ঘরে পাথর ও ময়লা আবর্জনা টিনের চালে নিক্ষেপ করে এবং রাতে জোরে জোরে দরজা জানালা ধাক্কা ধাক্কি করে পালিয়ে যায়। তাদের অত্যাচারে ভুক্তভোগীরা এলাকায় বসবাস করতেও এখন অনেক কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।আসামী সন্ত্রাসী হ‌ওয়ায় তাঁর মা বোন কে মেরেও আসামিরা হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে বুক ফুলিয়ে ঘুরাঘুরি করছে,হুমকি ধামকি দিয়ে বলছে-ভুক্তভো গীদের বাড়ী থেকে চলে যেতে।বসত বাড়িও জমিটুকু ছাড়া ভুক্তভোগীদের আর কিছুই নাই,তাঁর পিতা আবেদন না করাতে তাঁরা মুক্তিযোদ্ধার কোন প্রকার সু্যোগ সুবিধা কিংবা ভাতাদিও পায়নি।এখন করোনা কালীন সময়ে অনেক অভাব অনটনে এবং সারক্ষণ মৃত্যুর ভয় নিয়ে জীবন যাপন করছে,

এমতাবস্থায় কি করবে বুঝতে পারছে না,তাদের কাছে সমস্ত প্রমাণ পত্র থাকা সত্ত্বেও সবার দ্বারে দ্বারে ঘুরেও কিছুই করতে পারছে না,সব জায়গায় শুধু টাকা আর ক্ষমতার খেলা অথচ তাদের কাছে দু’টোর একটা ও নেই, অতঃপর  তাঁরা ক্ষান্ত হয়ে গেছে।এখন দেশ, জাতি,সকল বীর মুক্তিযোদ্ধা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ সকল বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের কাছে ভুক্তভোগীর আকুল আবেদন তাঁরা এখন কি করবে-কোথায় যাবে?সরকার যেন-উক্ত  ব্যাপারটা দেখেন-এ দাবী করছেন ভুক্তভোগী-মৃত মুক্তিযুদ্ধার পরিবার।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

একজন বীর মুক্তিযুদ্ধা সন্তান হয়েও পাচ্ছেন না সরকারের কাছে সম্মান-অভিযোগ পরিবারের 

আপডেট টাইম : ১২:৪০:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২২

সূএ তথ্য মতে জানান-মোঃ সালাউদ্দিন সোহাগ, পিতা-মরহুম আব্দুল আহাদ(বাচ্চু মজুমদার),সাং-চাপাচোঁ পশ্চিম পাড়া(মজুমদার বাড়ি),ডাকঘর-গুনবতী,থানা-চৌদ্দগ্রাম, জেলা-কুমিল্লা।তাঁর পিতা মরহুম আবদুল আহাদ বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আর্টিলারিতে (ওসিইউ,তাহার লাল বহি নং-১০৩৪১০৩)পদে দীর্ঘ অনেক বছর চাকুরী করিয়া অত্যন্ত সন্মানের সহিত অবসরপ্রাপ্ত হন।তাঁর পিতা ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় সেনাবাহিনীর আর্টিলারিতে থাকা অবস্থায় অংশগ্রহণ করে থাকেন-উনি মুক্তিযোদ্ধাদের সময় ১৮টি যুদ্ধ কামানের দায়িত্বে থেকে হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত বোম্পিং করেছিলেন।একদিন মাইন সেট‌আপ করার সময় অসাবধানতাবশত ব্লাষ্ট হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন-যাহার কারণে আমার পিতার কানের শ্রবণ শক্তিও হারান।এর কিছুদিন পর চিকিৎসকাধীন অবস্থায় তাঁর পিতাকে হানাদার বাহিনী বন্ধি করে পাকিস্তানের কারাগারে নিয়ে যায়,সেখানে দেশ ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সাথে পাশাপাশি রুমে অত্যন্ত অমানবিক ভাবে কারাবন্দি ছিলেন।পরবর্তীতে উক্ত জেল হ‌ইতে সেনাবাহিনী তাঁর পিতা কে বাহির করেন,এবং দুইটি গোল্ড মেডেল প্রদান করেন।বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা বারবার সুযোগ দেয়া সত্ত্বেও তাহার জীবনদ্দশায় তিনি কখনও মুক্তিযুদ্ধের ভাতার জন্য বা তালিকায় নাম উঠানোর জন্য চেষ্টা কিংবা আবেদন ও করেন নাই,এরকম একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার করুন মৃত্যুর কাহিনী জাতীকে ভাবায়।তাঁর পিতার সঙ্গে এক‌ই এলাকার দূঃসম্পর্কের আত্বীয় এবং পাড়া প্রতিবেশী ওৎপ্রেতভাবে জড়িত জনৈক ব্যক্তিবর্গ জানান-প্রায় ৫০ ডিসিম সম্পত্তি গ্রাস করার জন্য প্রতিনিয়ত তাঁর পিতাকে বিভিন্ন ভাবে হয়রানি করছিল।তাঁর পিতা সর্বশেষ বিগত অনেক গুলো বছর এই সম্পত্তির জন্য মামলাও জীবন যুদ্ধ করতে করতে গত ০৪/০৮/২০২০ইং স্ট্রোক করলে পরিবারের লোকজন চৌদ্দগ্রাম সরকারী মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন।এবং আমাদেরকে মৃত্যু সনদ প্রদান করেন যাহাতে উল্লেখ ছিল তাঁর পিতা স্ট্রৌক করে মারা গেছেন।যথা নিয়মে তারা মুক্তিযুদ্ধাকে বাড়িতে দাফন করার জন্য নিয়ে আসার পর তাঁর পিতার জমির মামলার বিবাদী পক্ষদ্বয়ের পাঁয়তারার কারণে এবং বিবাদী পক্ষ মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে ৯৯৯ ফোন করে পুলিশকে মিথ্যা তথ্য দিলে পুলিশ আসিয়া তাঁর পিতার লাশকে জোর করে নিয়ে যায়।তাঁরা পুলিশকে বলেন-আমরা সেনাবাহিনীর লোক,মহান মুক্তিযুদ্ধা বঙ্গবন্ধুর সথে কারাবন্দী এবং তাহার লাল বহি দেখানোর পরও তারা কোন কর্ণপাত করে নাই ।এবং বলে যে তারা খবর পাইছে তাঁর পিতাকে নাকি আমার বোন পাথর দিয়ে হত্যা করেছে।এরপর তারা তাঁর পিতার মৃত দেহকে গরুর মত গলায় রশি বাঁধিয়া সিএনজি করে অত্যন্ত খারাপ ভাবে নিয়ে যায়।তাঁরা থানায় গেলে সেখান থেকে পোষ্টমর্টৈম করিয়া কোন প্রকার সমস্যা না পাইয়া আমাদেরকে লাশ বুঝিয়ে দেয়। তারপর তাঁরা সেনাবাহিনী কুমিল্লা ক্যান্টরমেন্ট এ ফোন দিলে সেনাবাহিনীর টিম আসিয়া তাঁর পিতার লাশ কে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করে।সেনাবাহিনী চলে যাবার পর বিকেলে আমার বোনকে জমির বিবাদী পক্ষ মারে এবং তার মাথায় হত্যার উদ্দেশ্যে কয়েকটি কোপ দেয়,পরে এ ব্যাপারে মামলা হয়।তার কয়েক মাস পর মামলার জের ধরে তাঁর মা কেও হত্যার উদ্দেশ্যে শারীরিক ভাবে মারধোর ও জখম করে।ভুক্তভোগীরা আবারও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে মামলা করে। এমনকি ডিসি, এসপি, চেয়ারম্যান সহ সবাই কে দরখাস্ত করে সশরীরে উপস্থিত হয়ে অবহিত করে।বর্তমানে আসামি পক্ষের কারণে ভুক্তভোগীরা চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে, এলাকার লোকজন তাদের পক্ষে থাকলেও আসামি পক্ষ সন্ত্রাসী হ‌ওয়ার কারণে ভয়ে ভুক্তভোগীর পক্ষে কেউ কথা ও বলতে পারছেনা।তাঁর পিতার মৃত্যুর পর থেকে জমির রায় তাদের পক্ষে হ‌ওয়াতে ঐসব জমির বিবাদী পক্ষ জোর পূর্বক জমি দখলে নিয়ে তাদের উপর প্রতিনিয়ত অত্যাচার নির্যাতন জোর জুলুম চালিয়ে যাচ্ছে,ভুক্তভোগীর বাড়ি ঘরে পাথর ও ময়লা আবর্জনা টিনের চালে নিক্ষেপ করে এবং রাতে জোরে জোরে দরজা জানালা ধাক্কা ধাক্কি করে পালিয়ে যায়। তাদের অত্যাচারে ভুক্তভোগীরা এলাকায় বসবাস করতেও এখন অনেক কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।আসামী সন্ত্রাসী হ‌ওয়ায় তাঁর মা বোন কে মেরেও আসামিরা হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে আমাদের বাড়ির সামনে দিয়ে বুক ফুলিয়ে ঘুরাঘুরি করছে,হুমকি ধামকি দিয়ে বলছে-ভুক্তভো গীদের বাড়ী থেকে চলে যেতে।বসত বাড়িও জমিটুকু ছাড়া ভুক্তভোগীদের আর কিছুই নাই,তাঁর পিতা আবেদন না করাতে তাঁরা মুক্তিযোদ্ধার কোন প্রকার সু্যোগ সুবিধা কিংবা ভাতাদিও পায়নি।এখন করোনা কালীন সময়ে অনেক অভাব অনটনে এবং সারক্ষণ মৃত্যুর ভয় নিয়ে জীবন যাপন করছে,

এমতাবস্থায় কি করবে বুঝতে পারছে না,তাদের কাছে সমস্ত প্রমাণ পত্র থাকা সত্ত্বেও সবার দ্বারে দ্বারে ঘুরেও কিছুই করতে পারছে না,সব জায়গায় শুধু টাকা আর ক্ষমতার খেলা অথচ তাদের কাছে দু’টোর একটা ও নেই, অতঃপর  তাঁরা ক্ষান্ত হয়ে গেছে।এখন দেশ, জাতি,সকল বীর মুক্তিযোদ্ধা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সহ সকল বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের কাছে ভুক্তভোগীর আকুল আবেদন তাঁরা এখন কি করবে-কোথায় যাবে?সরকার যেন-উক্ত  ব্যাপারটা দেখেন-এ দাবী করছেন ভুক্তভোগী-মৃত মুক্তিযুদ্ধার পরিবার।