গাজীপুর ৩ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর এর শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই যোগ্যতা কৌশল জানেন পরের ভূমি নকল দলিল করে নেওয়া নিজের বলে চালিয়ে দেন
- আপডেট টাইম : ০৫:৩৫:০৭ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২৪ আগস্ট ২০২২
- / ২৯১ ৫০০০.০ বার পাঠক
গাজীপুর ৩ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লার এর শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই যোগ্যতা কৌশল জানেন পরের ভূমি নকল দলিল করে নিজের ভূমি বলে চালিয়ে দেন অনুসন্ধান করে জানা যায় ক্লাস ফোর এর ফেলের ছাত্র তিনি সেই সার্টিফিকেট নেই কিন্তু এবার নকল বিয়ের পাশের সার্টিফিকেট সংগ্রহ করেছেন টাকার বিনিময় তাই সতর্ক থাকতে বলেই নির্বাচন কমিশন এবং গাজীপুর জেলার ডিসি কে এমন আরো কিছু গোপন তথ্য জানা যায় আওয়ামী লীগের থানার লেভেলের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার জন্য দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন তাহলে কি আমরা ভেবে নিব তার এত অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে।
আবারো মিডিয়াকে কিনার জন্য তার ভাই ইদ্রিস মোল্লাকে দিয়ে মোটা টাকার অফার করলেন যেন তার ভাইয়ের পক্ষে হয়ে লেখেন কিন্তু দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকা হার মানতে শিখি নি আমাদের কাগজ মানুষের কথা বলে যেখানে অনিয়ম এবং দুর্নীতি সেখানে সময়ের অনুসন্ধান আছে তাদের ব্যাপারে একাধিক অনেক অভিযোগ এবং হাজারো জনতার সাথে জোর জুলুম খুন ডাকাতি করে গেছেন এই ব্যাপারে যদি কেউ মুখ খুলতে চান তাকেও অনেক নির্যাতনের শিকার হতে হয় পূর্বের তথ্য আমরা প্রকাশ করেছিলাম সেই তথ্যের প্রকাশ্যে সত্যটা বেরিয়ে আসছে।
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইজুউদ্দিন মোল্লা রাজনৈতিক প্রাতি হিংসায় বসবতী হয়ে এডভোকেট আতিকুর রহমানকে খুন করেন বলে যানা যায়।
আতিকুর রহমান ২০০৩ সালে কাশিমপুর ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন রাজনীতি প্রতি হিংসা নিয়ে আতিকুর রহমানকে প্রতিহিংসা চোখে দেখেন কাউন্সিলর সাইজুউদ্দিন মোল্লা। শুধু তাই না আতিকুর রহমান কে সাধরন সম্পাদকের পদ থেকে সরিয়ে দিয়ে নিজেই পদটি দখল করতেই কাউন্সিলর সাইজুদ্দিন মোল্লা ২০০৩ সালে বেপরোয়া হয়ে উঠে। এমনকি তার সন্ত্রাসী বাহিনীর মাধ্যমে বিভিন্ন জায়গায় চুরি ডাকাতি ছিনতাই এবং জায়গা দখল করতো ও জাল দলিল তৈরী করে বিক্রি করতেন।এসব কিছুর প্রতিবাদ করতে গেলে তাকেও জিবন দিতে হতো।
যানাযায় ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর জায়গা জমির মালিকদের বাসায় এনে বিভিন্নভাবে ভয়ভীতি দেখাতেন এবং তার কথায় রাজী না হইলে তাকে নিখোঁজ করে ফেলতেন এমনকি তার বাড়ির ভিতরে নিজকক্ষে গোপন স্থানে টর্চাল সেল আছে কেউ যদি তার কথা না শুনে নিয়ে তাকে বিভিন্নভাবে টর্চার করা হয় তার,, বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হওয়ার পর থেকেই এই কাউন্সিলর ভূমিদস্যুতায় যেন হোলিখেলায় মেতে উঠেছে।অন্যের জমি দখল ও তার নেশায় পরিণত হয়েছে। এই ভূমিদস্যু সাইজু উদ্দিন মোল্লার রয়েছে এক ক্যাডার বাহিনী যার ভয়ে কেউ তার বিরুদ্ধে টু শব্দ টুকু করতে পারে না।এই ভূমিদস্যুর বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে এবং জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনেও ভুক্তভোগীরা মানববন্ধন করেছে। এই কাউন্সিলরের এক সাথে কাজ করা এক ব্যক্তি বলেন, সাইজুউদ্দিন মোল্লা এক সময় আমার সাথে গাছ কাটার কাজ করতো,খুব কষ্ট করে এই তার সংসার চালাতো তবে তিনি এটাও বলেন যে সাইজুউদ্দিন মোল্লার বাপের অনেক সুনাম ছিল সব জমিজমা বিক্রি করতে করতে শেষে খুব গরীব অসহায় হয়ে যায় তবে তার বাপ খুব ভাল মানুষ ছিল।আর এখন সে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে। এমনও তথ্য পাওয়া যায় এই কাউন্সিলর বয়স্ক ভাতাও নাকি সঠিক ভাবে দেয়না।৩ নং ওয়ার্ডে অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিয়েও লক্ষ লক্ষ টাকা কামিয়ে নিয়েছে এই কাউন্সিলর। তার নেতৃত্বেই চলে অবৈধ গ্যাস সংযোগ ব্যাবসা,তিনি সরাসরি না থাকলেও তারই ইশারায় চলে এসব কাজ। বিভিন্ন বিচারেও টাকার বিনিময়ে রায় দেন তিনি।তার কবলে পরে অনেকেই আজ ভুমিহীন। জনমনে আজ বার বার একই কথা কিভাবে এতো টাকার মালিক তিনি।এলাকাবাসীর দাবি দুদক যেন তদন্ত করে শত কোটি টাকার উৎস খুঁজে বের করে এবং সঠিক বিচার করে।এদিকে তারই আপন ছোট ভাই ইদ্রিস মোল্লা এক সময় দর্জির কাজ করতো এখন সে শতকোটি টাকার মালিক কিভাবে হলো সেটা নিয়েও জনমনে প্রশ্ন জেগেছে। যে লোক দর্জির কাজ করতো নুন আনতে পান্তা ফুরায় সে এখন শত কোটি টাকার অট্টালিকায় ঘুমায়। এটা যেন এক আলাদিনের চেরাগের মতো।সাধারণ মানুষ এই কাউন্সিলর এবং তার ভাইয়ের অর্থ-সম্পদের উৎস
খুঁজে বের করে এবং সঠিক বিচার দাবি করেন এলাকাবাসী
নিউজ( পর্ব ৩)