ঢাকা ০৪:৩৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ঢাকা রাজধানী খিলগাঁও, ঈদুল আযহারের তৃতীয় দিনে ডিপুর পরিচ্ছন্ন কর্মীদের সাথে প্রেরণামূলক দেখা সাক্ষাৎ। কাউন্সিলর পতপ্রার্থী বিক্ষোভে উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলস, গাড়িতে আগুন বিক্ষোভ চলাকালে গাড়িতে আগুন ২ মেয়েকে বিষ খাইয়ে হত্যার পর বাবার আত্মহত্যার চেষ্টা নির্বাচনে ভিন্ন কোনো দেশের হস্তক্ষেপ কাম্য নয়: জামায়াত আমির এইবারে ঈদুল আযহারঃকুরবানির পশু চামড়া ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত আশুলিয়ার জিরাবো বাজারে কাপড়ের দোকানে আগুন ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সম্পর্ক ছিন্ন করলেন ট্রাম্প, নতুন দল করছেন মাস্ক! ৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন সব সিটি কর্পোরেশন: আসিফ মাহমুদ ঈদের দ্বিতীয় দিনে ৭৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল

পুরাতন ভারানী খাল এখন যেন সমতল ভূমি

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০৩:০৪:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • / ৩১৮ ১৫০.০০০ বার পাঠক
  • নিজস্ব প্রতিবেদক।।
    বরগুনা জেলাধীন,পাথরঘাটা উপজেলার কাকচিড়া বাজার এবং রায়হানপুর ইউনিয়নের সংযোগ খালে এক সময়ে নৌকা ট্রলার চলত ফসলী জমিতে পানির প্রয়োজন হলে কৃষকরা পানি তাদের নিজেদের সুবিদা মত উঠাতে নামাতে পারত। এ খালের উপর নির্ভর করে রায়হানপুর,লেমুয়া খাসতবক, কালির খাল এবং এরসাথে সংশ্লিষ্ট আরও কিছু এলাকার আবাদি জমির ভাগ্য নির্ধারণ হত কৃষকের ঘরে গোলা ভরে ফসল আসত হাসিখুশিতে মাতোয়ারা থাকত তারা আজ তাদের সেই স্বপ্ন অধরাই থেকে যায়। এই খালের উপর নির্ভর করে খালের দুই পাড়ের মানুষ তাদের নিত্য দিনের কাজ কর্ম সেরে ফেলত আজ তারা তা পারছে না কারন খালটি শুকিয়ে সমতল ভূমিতে পরিনত হয়েছে, এইখালটি সাথে নদীর একটা নামে মাত্র স্লুইস রয়েছে যা দিয়ে প্রয়োজনীয় পানি সম্প্রসারিত হয় না। যার ফলে পানির মৌসুমে জলাবদ্ধতা সৃস্টি হয় এবং খড়ার মৌসুমে প্রচুর খড়ার সৃষ্টি হয় তাই এই খালের দুই পাড়ের বাসিন্দারা “দৈনিক সময়ের কন্ঠ” বলে যাতে এই খালটির স্লুইসগেট বড় করা হয় জোয়ার ভাটার অবস্থা পূর্বের ন্যায় ফিরে আসে তাহলে তারা উপকৃত হবে।
আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

পুরাতন ভারানী খাল এখন যেন সমতল ভূমি

আপডেট টাইম : ০৩:০৪:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • নিজস্ব প্রতিবেদক।।
    বরগুনা জেলাধীন,পাথরঘাটা উপজেলার কাকচিড়া বাজার এবং রায়হানপুর ইউনিয়নের সংযোগ খালে এক সময়ে নৌকা ট্রলার চলত ফসলী জমিতে পানির প্রয়োজন হলে কৃষকরা পানি তাদের নিজেদের সুবিদা মত উঠাতে নামাতে পারত। এ খালের উপর নির্ভর করে রায়হানপুর,লেমুয়া খাসতবক, কালির খাল এবং এরসাথে সংশ্লিষ্ট আরও কিছু এলাকার আবাদি জমির ভাগ্য নির্ধারণ হত কৃষকের ঘরে গোলা ভরে ফসল আসত হাসিখুশিতে মাতোয়ারা থাকত তারা আজ তাদের সেই স্বপ্ন অধরাই থেকে যায়। এই খালের উপর নির্ভর করে খালের দুই পাড়ের মানুষ তাদের নিত্য দিনের কাজ কর্ম সেরে ফেলত আজ তারা তা পারছে না কারন খালটি শুকিয়ে সমতল ভূমিতে পরিনত হয়েছে, এইখালটি সাথে নদীর একটা নামে মাত্র স্লুইস রয়েছে যা দিয়ে প্রয়োজনীয় পানি সম্প্রসারিত হয় না। যার ফলে পানির মৌসুমে জলাবদ্ধতা সৃস্টি হয় এবং খড়ার মৌসুমে প্রচুর খড়ার সৃষ্টি হয় তাই এই খালের দুই পাড়ের বাসিন্দারা “দৈনিক সময়ের কন্ঠ” বলে যাতে এই খালটির স্লুইসগেট বড় করা হয় জোয়ার ভাটার অবস্থা পূর্বের ন্যায় ফিরে আসে তাহলে তারা উপকৃত হবে।