ঢাকা ০৯:২৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ঠিকাদার খালেক ও সহকারী প্রকৌশলী আনিসুল দুর্নীতির,,মহারাজ নির্যাতিতরা এলাকা ছাড়া।থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে শান্তিপুর আমতলীতে রিমালে ক্ষতিগ্রস্ত ৪২শ’ পরিবারের মাঝে ত্রান বিতরন কার্যক্রমের উদ্বোধন কপ-২৯ সম্মেলন বৈশ্বিক অর্থনৈতিক কাঠামোই পরিবেশ ধ্বংসের কারণ: ড. ইউনূস মঠবাড়ীয়ায় কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার সরবরাহের নিমিত্তে প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় চাষীদের রাসায়নিক সার ও বীজ বিতরণ করা হয় ডাকাতি সংগঠিতো হওয়া’র ০৫ (পাঁচ) দিনের মধ্যে ডাকাত দলের ০৫ ডাকাত গ্রেফতার সহ শেখদের পতন’ শীর্ষক পোস্টে যা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম সংবিধান সংশোধনে শায়খ আহমাদুল্লাহর প্রস্তাবনা বিদ্যুৎ নিয়ে আদানির সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট বাড়তি উৎপাদন ব্যয়ের ঝুঁকি নিয়েই আগাম আলু চাষে ব্যস্ত ঠাকুরগাঁওয়ের চাষীরা

গাজীপুর ভূমি অফিসে ঘুষ ছাড়া মেলে না ডিজিটাল জরিপ ও পর্চা

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৪:৩৯:১০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২
  • / ১৩০১ ৫০০০.০ বার পাঠক

গাজীপুর  ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধ।।

গাজীপুর সদর উপজেলায় ডিজিটাল ভূমি জরিপে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে বিডিএসের (বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে) সেটেলমেন্ট আঞ্চলিক অফিসের বিরুদ্ধে।

গত ১৯ জানুয়ারি ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে গাজীপুর আঞ্চলিক অফিসের উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার মোঃ মাহবুবুর রহমান ও সার্ভেয়ার মোঃ সোলায়মান হোসেনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম সহ ঘুষ দুর্নীতির অভিযোগ করেন গাজীপুর মহানগরের সারদাগঞ্জ গোবিন্দবাড়ী মৌজার (২২ নং সিট) এলাকার মোঃ এমারত হোসেনের পুত্র সেলিম হোসেন। একই বিষয়ে পৃথক অপর একটি তদন্ত করেন গাজীপুর সদর সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার মোঃ মজিবুর রহমান। পৃথক দু’টি অভিযোগের তদন্ত গত ৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় গাজীপুর সদর সহকারী সেটেলমেন্ট কার্যালয়ে। একইদিন ভূমি ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পক্ষে তদন্তে আসেন অধিদপ্তরের সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার মোঃ আমির হোসেন। তদন্তে হাজির হন সারদাগঞ্জ এলাকার ভুক্তভোগী খেটে খাওয়া শ্রমিক প্রকৃতির আট জন দিনমজুর। এদের প্রত্যেকে বিডিএস জরিপে আঞ্চলিক অফিসের সার্ভেয়ার মোঃ সোলায়মান হোসেনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন হয়রানি, অনিয়ম ও ঘুষ দুর্নীতির সাক্ষ্য অকপটে বলে যান। সার্ভেয়ার মোঃ সোলায়মান হোসেনের ভায়রা ভাই আলাউদ্দিন কিছু ক্ষেত্রে এসব ঘুষ লেনদেনে সহযোগিতা করেন। এদের প্রত্যেকের জমির বিবরণসহ ঘুষের টাকার পরিমাণ বলে যান। তারা নিম্নে ১৫ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা ঘুষ দিয়ে বিডিএস পর্চা সংগ্রহ করতে হয়েছে বলে জানান তদন্তকারীকে। অনুসন্ধানে জানা যায়, সার্ভেয়ার মোঃ সোলায়মান হোসেনের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুর জেলার হাইমচর উপজেলায়।

ভুক্তভোগীদের মধ্যে সাক্ষ্য প্রদান করেন আনিছ মিয়া পিতা- আব্দুস জাব্বার, শুকুর আলী পিতা- মীর বক্স, শাহিন শাহ্ (শালসা) পিতা- বৈরাম খান, এমারত হোসেন পিতা- মরহুম আবেদ আলী, মোঃ রিয়াজ পিতা- রমজান আলী, মোঃ রায়হান পিতা- মোঃ আবুল হোসেন, উজ্জল পিতা- ছায়েদ আলী ও মাহমুদ আলী পিতা- আলী উদ্দিন সর্বসাং- সারদাগঞ্জ, ৪নং ওয়ার্ড, গাজীপুর সিটি করপোরেশন, গাজীপুর।

পৃথক দু’টি তদন্তে ওইদিন ভুক্তভোগী ছাড়াও উপস্থিত থাকেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোঃ রফিকুল ইসলাম, ওই এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও একাধিক সাংবাদিক।

তা ছাড়াও মরহুম আবেদ আলীর পুত্র এমারত হোসেন তদন্তে অভিযোগ উত্থাপন করেন, জেলা গাজীপুর, সাবেক থানা- গাজীপুর সদর হালে থানা- কাশিমপুর মৌজা- গোবিন্দবাড়ীস্থিত এসএ খতিয়ান নং- ৪৩০ ও আরএস খতিয়ান নং- ১২৪ এসএ দাগ নং- ২০৫৪ এবং আরএস দাগ নং- ৮৬১ জমির পরিমাণ ৩১৫ শতাংশ এর রেকর্ডীয় মালিক আবেদ আলী পিতা একাব্বর আলী। পিতার উত্তরসূরী হিসেবে এমারত হোসেনরা ৫ ভাই, ৬ বোনের মধ্যে হারাহারি (ফরায়েজ) এবং ক্রয়সূত্রে যে সম্পত্তির পর্চা পাওয়ার কথা তা থেকে বঞ্চিত রয়েছেন এমারত হোসেন।

অপরদিকে আবেদ আলীর এক বোন ছাবিহা বেগম আরএস রেকর্ডে বাদ পরায় পিতার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত হন এমন অভিযোগ করেন এমারত হোসেনের বড় ভাই মহর আলীর পুত্র মোঃ মোসলেম মিয়া।
মোসলেম মিয়ার দাবী- একাব্বর আলীর উরফে আকবর আলীর একপুত্র আবেদ আলী, এককন্যা ছাবিহা বেগম। আরএস রেকর্ডে ছাবিহা পিতার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত হন।
এমারত হোসেনের দাবী- আমার পিতার (আবেদ আলী) অর্জিত এবং পৈত্রিক সূত্রে রেকর্ডীয় সম্পত্তিতে কখনো বোনের সম্পত্তি দাবী থাকতে পারে না।
বর্তমানে এ নিয়ে বিবাদ বিদ্যমান। সুরাহা দিতে পারছেন না জরিপ বিভাগের আঞ্চলিক অফিস। এ নিয়ে দু’পক্ষের একাধিক দেন দরবার চলছে।

পরদিন বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকালে এ প্রতিবেদক এ ঘটনার অনুসন্ধানে সারদাগঞ্জ ও গোবিন্দবাড়ী এলাকার বিভিন্ন ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলেন। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বিডিএস জরিপ কাজের প্রায় দুই বছর যাবত সাধারণ মানুষকে নানাভাবে হয়রানি করছে ক্যাম্পে দায়িত্বপ্রাপ্তরা। তাদের অভিযোগ, সংশ্লিষ্ট এলাকার হাজার হাজার মানুষকে ঘুষ দিয়ে পর্চা আনতে হয়েছে। ঘুষ ছাড়া পর্চা মেলে না।

গোবিন্দবাড়ী মৌজা এলাকার ডিজিটাল ভূমি জরিপ ক্যাম্পের উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার মো. মাহবুবুর রহমান ও সার্ভেয়ার মো. সোলায়মান হোসেনের সঙ্গে এসব অভিযোগের বিষয় নিয়ে কথা হয়। সার্ভেয়ার সোলায়মানের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগীরা সাক্ষ্য প্রমাণ দিলেও তিনি এ প্রতিবেদকের সঙ্গে এসব বিষয়ে মুখ খুলেননি। তবে সাবলিল ভাবে কথা বলেন, উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার মো. মাহবুবুর রহমান। তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘অভিযোগকারীরা তিলকে তাল বানিয়ে অভিযোগ করছেন’।সময়ের  কন্ঠ পত্রিকায় চোখ রাখুন

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাজীপুর ভূমি অফিসে ঘুষ ছাড়া মেলে না ডিজিটাল জরিপ ও পর্চা

আপডেট টাইম : ০৪:৩৯:১০ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২

গাজীপুর  ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধ।।

গাজীপুর সদর উপজেলায় ডিজিটাল ভূমি জরিপে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে বিডিএসের (বাংলাদেশ ডিজিটাল সার্ভে) সেটেলমেন্ট আঞ্চলিক অফিসের বিরুদ্ধে।

গত ১৯ জানুয়ারি ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে গাজীপুর আঞ্চলিক অফিসের উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার মোঃ মাহবুবুর রহমান ও সার্ভেয়ার মোঃ সোলায়মান হোসেনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম সহ ঘুষ দুর্নীতির অভিযোগ করেন গাজীপুর মহানগরের সারদাগঞ্জ গোবিন্দবাড়ী মৌজার (২২ নং সিট) এলাকার মোঃ এমারত হোসেনের পুত্র সেলিম হোসেন। একই বিষয়ে পৃথক অপর একটি তদন্ত করেন গাজীপুর সদর সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার মোঃ মজিবুর রহমান। পৃথক দু’টি অভিযোগের তদন্ত গত ৯ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় গাজীপুর সদর সহকারী সেটেলমেন্ট কার্যালয়ে। একইদিন ভূমি ও জরিপ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পক্ষে তদন্তে আসেন অধিদপ্তরের সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার মোঃ আমির হোসেন। তদন্তে হাজির হন সারদাগঞ্জ এলাকার ভুক্তভোগী খেটে খাওয়া শ্রমিক প্রকৃতির আট জন দিনমজুর। এদের প্রত্যেকে বিডিএস জরিপে আঞ্চলিক অফিসের সার্ভেয়ার মোঃ সোলায়মান হোসেনের বিরুদ্ধে বিভিন্ন হয়রানি, অনিয়ম ও ঘুষ দুর্নীতির সাক্ষ্য অকপটে বলে যান। সার্ভেয়ার মোঃ সোলায়মান হোসেনের ভায়রা ভাই আলাউদ্দিন কিছু ক্ষেত্রে এসব ঘুষ লেনদেনে সহযোগিতা করেন। এদের প্রত্যেকের জমির বিবরণসহ ঘুষের টাকার পরিমাণ বলে যান। তারা নিম্নে ১৫ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা ঘুষ দিয়ে বিডিএস পর্চা সংগ্রহ করতে হয়েছে বলে জানান তদন্তকারীকে। অনুসন্ধানে জানা যায়, সার্ভেয়ার মোঃ সোলায়মান হোসেনের গ্রামের বাড়ি চাঁদপুর জেলার হাইমচর উপজেলায়।

ভুক্তভোগীদের মধ্যে সাক্ষ্য প্রদান করেন আনিছ মিয়া পিতা- আব্দুস জাব্বার, শুকুর আলী পিতা- মীর বক্স, শাহিন শাহ্ (শালসা) পিতা- বৈরাম খান, এমারত হোসেন পিতা- মরহুম আবেদ আলী, মোঃ রিয়াজ পিতা- রমজান আলী, মোঃ রায়হান পিতা- মোঃ আবুল হোসেন, উজ্জল পিতা- ছায়েদ আলী ও মাহমুদ আলী পিতা- আলী উদ্দিন সর্বসাং- সারদাগঞ্জ, ৪নং ওয়ার্ড, গাজীপুর সিটি করপোরেশন, গাজীপুর।

পৃথক দু’টি তদন্তে ওইদিন ভুক্তভোগী ছাড়াও উপস্থিত থাকেন গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মোঃ রফিকুল ইসলাম, ওই এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি ও একাধিক সাংবাদিক।

তা ছাড়াও মরহুম আবেদ আলীর পুত্র এমারত হোসেন তদন্তে অভিযোগ উত্থাপন করেন, জেলা গাজীপুর, সাবেক থানা- গাজীপুর সদর হালে থানা- কাশিমপুর মৌজা- গোবিন্দবাড়ীস্থিত এসএ খতিয়ান নং- ৪৩০ ও আরএস খতিয়ান নং- ১২৪ এসএ দাগ নং- ২০৫৪ এবং আরএস দাগ নং- ৮৬১ জমির পরিমাণ ৩১৫ শতাংশ এর রেকর্ডীয় মালিক আবেদ আলী পিতা একাব্বর আলী। পিতার উত্তরসূরী হিসেবে এমারত হোসেনরা ৫ ভাই, ৬ বোনের মধ্যে হারাহারি (ফরায়েজ) এবং ক্রয়সূত্রে যে সম্পত্তির পর্চা পাওয়ার কথা তা থেকে বঞ্চিত রয়েছেন এমারত হোসেন।

অপরদিকে আবেদ আলীর এক বোন ছাবিহা বেগম আরএস রেকর্ডে বাদ পরায় পিতার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত হন এমন অভিযোগ করেন এমারত হোসেনের বড় ভাই মহর আলীর পুত্র মোঃ মোসলেম মিয়া।
মোসলেম মিয়ার দাবী- একাব্বর আলীর উরফে আকবর আলীর একপুত্র আবেদ আলী, এককন্যা ছাবিহা বেগম। আরএস রেকর্ডে ছাবিহা পিতার সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত হন।
এমারত হোসেনের দাবী- আমার পিতার (আবেদ আলী) অর্জিত এবং পৈত্রিক সূত্রে রেকর্ডীয় সম্পত্তিতে কখনো বোনের সম্পত্তি দাবী থাকতে পারে না।
বর্তমানে এ নিয়ে বিবাদ বিদ্যমান। সুরাহা দিতে পারছেন না জরিপ বিভাগের আঞ্চলিক অফিস। এ নিয়ে দু’পক্ষের একাধিক দেন দরবার চলছে।

পরদিন বৃহস্পতিবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বিকালে এ প্রতিবেদক এ ঘটনার অনুসন্ধানে সারদাগঞ্জ ও গোবিন্দবাড়ী এলাকার বিভিন্ন ভুক্তভোগীদের সঙ্গে কথা বলেন। তারা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বিডিএস জরিপ কাজের প্রায় দুই বছর যাবত সাধারণ মানুষকে নানাভাবে হয়রানি করছে ক্যাম্পে দায়িত্বপ্রাপ্তরা। তাদের অভিযোগ, সংশ্লিষ্ট এলাকার হাজার হাজার মানুষকে ঘুষ দিয়ে পর্চা আনতে হয়েছে। ঘুষ ছাড়া পর্চা মেলে না।

গোবিন্দবাড়ী মৌজা এলাকার ডিজিটাল ভূমি জরিপ ক্যাম্পের উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার মো. মাহবুবুর রহমান ও সার্ভেয়ার মো. সোলায়মান হোসেনের সঙ্গে এসব অভিযোগের বিষয় নিয়ে কথা হয়। সার্ভেয়ার সোলায়মানের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগীরা সাক্ষ্য প্রমাণ দিলেও তিনি এ প্রতিবেদকের সঙ্গে এসব বিষয়ে মুখ খুলেননি। তবে সাবলিল ভাবে কথা বলেন, উপ-সহকারী সেটেলমেন্ট অফিসার মো. মাহবুবুর রহমান। তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, ‘অভিযোগকারীরা তিলকে তাল বানিয়ে অভিযোগ করছেন’।সময়ের  কন্ঠ পত্রিকায় চোখ রাখুন