ঢাকা ০১:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া থানা পুলিশের অভিযানে জুয়া খেলার সরঞ্জামাদি, নগদ টাকা সহ ৬জন আসামী গ্রেপ্তার শান্তি নিবিড় সেবা ফাউন্ডেশন ও শান্তি নিবিড় পাঠাগার এর পক্ষ থেকে সম্মাননা পদক প্রদান করা হলো পাথরঘাটায় শূন্য থেকে কোটিপতি ফ্রিল্যান্সার বেলাল হোসেন, করছেন বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ফুলবাড়ী অনলাইন প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন সড়কে ঝরলো যুবকের প্রান ইবিতে ‘এ’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত গত শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) আনোয়ারা বৈরাগ ইউনিয়নে ডেভ কেয়ার ফাউন্ডেশন আয়োজিত বিশেষজ্ঞ মেডিক্যাল ক্যাম্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন চট্টগ্রামে ১১৫ তম জব্বারের বলী খেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন কুমিল্লার শরীফ।। বলি খেলা এক ধরনের কুস্তি খেলা যে খেলায় অনেক কুস্তি অংশগ্রহণ করেন জামালপুরে অর্থনৈতিক অঞ্চল সম্ভাবনার নতুন দুয়ার ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা রুহিয়া আখানগর ইসতিসকার নামাজে বৃষ্টির জন্য চোখের পানি ফেলে দোয়া

বিশ্বসেরা সুন্দরী ক্রিকেটারদের তালিকায় জাহানারা

  • সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৪:৩৬:০৮ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২১
  • ২২৭ ০.০০০ বার পাঠক

খেলার রিপোর্ট।।

বিশ্বের সেরা নায়িকাদের টক্কর দিতে পারেন এমন সুন্দরী ক্রিকেটারদের নিয়ে প্রতিবেদন করেছে ভারতের একটি অনলাইন পোর্টাল।

কেরালার তিরুবনন্তপুরমের ‘এশিয়ানেট নিউজ’র প্রতিবেদনে বিশ্বসেরা ১২ জন সুন্দরী ক্রিকেটারের তালিকায় রয়েছেন বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক ও তারকা ক্রিকেটার জাহানারা আলম।

এক নজরে দেখে নেওয়া যাক বিশ্বের সেরা ১২ জন সুন্দরী নারী ক্রিকেটার—

জাহানারা আলম

সেরা সুন্দরীদের এ তালিকায় সবার উপরে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক বোলিং অলরাউন্ডার জাহানারা আলম। বাংলাদেশের ওয়ানডে স্ট্যাটাস পাওয়া দলের এই সদস্য অপরূপ সৌন্দর্য্যের অধিকারী। জাতীয় দলের হয়ে ৭১টি টি-টোয়েন্টি আর ৪০টি ওয়ানডে ম্যাচে অংশ নিয়ে ৯৩ উইকেট শিকার করেন ২৮ বছর বয়সী এই তারকা পেসার। লাখো তরুণ তাকে দেখে ক্রাশ খায়।

স্মৃতি মান্দানা

ভারতের জাতীয় ক্রাশ হিসেবে পরিচিত স্মৃতি মান্দানা। ক্রিকেট মাঠে যে কয়জন সুন্দরী নারী ক্রিকেটার হাজারও তরুণের মন জয় করে রেখেছেন তার মধ্যে অন্যতম সেরা স্মৃতি মান্দানা। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম সোশ্যাল মিডিয়াতেও তার ফ্যান ফলোয়ার্সের সংখ্যা আকাশছোঁয়া।

ডেন ভ্যান নাইকারক
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে তিন ফরম্যাটে খেলার পাশাপাশি দলের নেতৃত্ব দেন এই সুন্দরী তরুণী। ডান হাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি লেগ স্পিনেও বেশি পারদর্শী এই অলরাউন্ডার। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে এখনো পর্যন্ত ১টি টেস্ট ৯৯টি ওয়ানডে আর ৭৬টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে ৩ হাজার ৭৬৯ রান করেন।

মিগনন দুপ্রেজ

দক্ষিণ আফ্রিকার এই ডানহাতি উইকেটকিপার ব্যাটসওম্যান ২০১১ থেকেই ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিন ফরম্যাটের ক্রিকেটে জাতীয় দলকে নেতৃত্ব দেন। মাত্র ৪ বছর বয়স থেকেই ক্রিকেট খেলা শুরু মিগনন দেশের হয়ে ১৪২টি ওয়ানডে, ১০৮টি টি-টোয়েন্টি আর একটি টেস্ট ম্যাচে অংশ নিয়ে ৩টি সেঞ্চুরি আর ২৪টি ফিফটির সাহায্যে ৫ হাজার ৪২৩ রান করেন।

সানা মির
পাকিস্তানের এই অলরাউন্ডারকে দেখলে মডেলের মতো মনে হয়। অসাধারণ সুন্দরী সানা মির পাকিস্তান নারী দলের সাবেক অধিনায়ক। তার নেতৃত্বে ২০১০ ও ২০১৪ সালে এশিয়ান গেমস জিতে পাকিস্তান। সানা মির দেশের হয়ে ১২০টি ওয়ানডে আর ১০৬টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে অংশ নিয়ে ২৪০টি উইকেট শিকারের পাশাপাশি ২ হাজার ৪৩২ রান সংগ্রহ করেন।  ক্রিকেট থেকে অবসরে ধারাভাষ্য পেশায় জড়িয়ে যান ৩৬ বছর ছুঁই ছুঁই সানা।

সিসিলিয়া জয়াস
আয়ারল্যান্ডের নারী ক্রিকেট দলের সদস্য ইসোবেলার জয়াজের যমজ বোন সিসিলিয়া জয়াস। তারা দুই বোনই ব্যাটসওম্যান। তাদের তিন ভাই ডমিনিক, এড গাচ আয়ারল্যান্ড পুরুষ দলের হয়ে ক্রিকেট খেলছেন। এর মধ্যে এড আবার ইংল্যান্ড টিমের হয়েও খেলেছেন।

হলি ফার্লিং
২০১৩ সালে অস্ট্রেলিয়া জাতীয় দলে অভিষেক হয় তার। মিডিয়াম ফাস্ট বোলার ফার্লিং ২০১৩ মহিলা বিশ্বকাপে মাত্র ৪টি ম্যাচ খেলেছিলেন। কুইন্সল্যান্ডের হয়ে মাত্র ১৪ বছর বয়সে অভিষেকের মঞ্চে প্রথম তিন বলে হ্যাটট্রিক হয়েছে তার। ২০১৩ বিশ্বকাপে তাদের মহিলা ক্রিকেট দলে ফার্লিংকে দ্বাদশ সদস্য রূপেও রেখেছিল আইসিসি।

এলিস পেরি

এই নারী ক্রিকেটার নিজের রূপের গুণে সবাইকে মুগ্ধ করেছেন। মাত্র ১৬ বছর বয়সে ২০০৭ সালে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল এবং ফুটবল দলে একসঙ্গে অভিষেক হয় তার। দেশের হয়ে ১২৬টি টি-টোয়েন্টি, ১১৮টি ওয়ানডে আর ৯টি টেস্ট ম্যাচে অংশ নিয়ে ব্যাট হাতে ৪টি সেঞ্চুরি আর ৩৫টি ফিফটির সাহায্যে ৫ হাজার ৮১ রান সংগ্রহের পাশাপাশি ৩০০ উইকেট শিকার করেন।

সারা টেলর
ইংল্যান্ড নারী ক্রিকেট দলের এই উইকেটকিপার ওপেনিং ব্যাটসওম্যান অনেকের ক্রাশ। জাতীয় দলের হয়ে ১২৬টি ওয়ানডে, ৯০টি টি-টোয়েন্টি আর ১০টি টেস্ট ম্যাচে অংশ নিয়ে ৭টি সেঞ্চুরি আর ৩৬টি ফিফটির সাহায্যে ৬ হাজার ৫৩৩ রান করেন। ২০০৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ইংল্যান্ড নারী দলের অ্যাশেজ সিরিজ জয়ের অন্যতম সদস্য ছিলেন সারা।

লরা মার্শ
একজন সুদর্শনা ইংলিশ ক্রিকেটার। লরার জন্ম কেন্টের পেমবুরিতে। ১১ বছর বয়স থেকে ক্রিকেট খেলা শুরু। ২০০৮ ও ২০০৯ সালে ঐতিহ্যবাহী অ্যাশেজ সিরিজে অংশ নেওয়া লরা ২০০৬ সালে ইংল্যান্ডের জাতীয় দলে প্রথম সুযোগ পান। দেশের হয়ে ১০৩টি ওয়ানডে, ৬৭টি টি-টোয়েন্টি আর ৯টি টেস্ট ম্যাচে অংশ নিয়ে ৩টি ফিফটির সাহায্যে ১ হাজার ৫৮৮ রান সংগ্রহের পাশাপাশি ডান হাতি ফাস্ট বোলিংয়ে

পাশাপাশি ডান হাতি ফাস্ট বোলিংয়ে ২১৭ উইকেট শিকার করেন।

ইশা গুহ
ইংল্যান্ডের এই নারী ক্রিকেটার জন্মসূত্রে বাঙালি। এক দশক ইংলিশ টিমের হয়ে ক্রিকেট খেলার পর ২০১২ সালে অবসর নেন। দেশের হয়ে ৮৩টি ওয়ানডে, ২২টি টি-টোয়েন্টি আর ৮টি টেস্ট ম্যাচে অংশ নিয়ে ১৪৮ উইকেট শিকার করেন। ২০০৮-০৯ সালে আইসিসি র‌্যাংকিংয়ে এক নম্বর বোলার ছিলেন। ক্রিকেট থেকে অবসরে ধারাভাষ্যে ক্যারিয়ার গড়েন ৩৬ বছর বয়সী এই তারকা পেসার।

মিতালি রাজ
মাত্র ১৯ বছর বয়সে ভারতীয় ক্রিকেট দলে অভিষেক হয় মিতালির। ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই দুর্দান্ত পারফর্ম করে নিজেকে লিজেন্ড ক্রিকেটারদের স্তরে নিয়ে গেছেন। ভারতের এই অধিনায়ক ওয়ানডে ক্রিকেটে ৭টি সেঞ্চুরি আর রেকর্ড সর্বোচ্চ ৫৯টি ফিফটির সাহায্যে সবচেয়ে বেশি ৭ হাজার ৩৯১ রান সংগ্রহ করেছেন। ক্রিকেট মাঠে ব্যাট হাতে রানের বন্যা বসিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি মিতালি সব সময় আলোচনায় থাকেন তার রূপের সৌন্দর্যে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া থানা পুলিশের অভিযানে জুয়া খেলার সরঞ্জামাদি, নগদ টাকা সহ ৬জন আসামী গ্রেপ্তার

বিশ্বসেরা সুন্দরী ক্রিকেটারদের তালিকায় জাহানারা

আপডেট টাইম : ০৪:৩৬:০৮ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২১

খেলার রিপোর্ট।।

বিশ্বের সেরা নায়িকাদের টক্কর দিতে পারেন এমন সুন্দরী ক্রিকেটারদের নিয়ে প্রতিবেদন করেছে ভারতের একটি অনলাইন পোর্টাল।

কেরালার তিরুবনন্তপুরমের ‘এশিয়ানেট নিউজ’র প্রতিবেদনে বিশ্বসেরা ১২ জন সুন্দরী ক্রিকেটারের তালিকায় রয়েছেন বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক ও তারকা ক্রিকেটার জাহানারা আলম।

এক নজরে দেখে নেওয়া যাক বিশ্বের সেরা ১২ জন সুন্দরী নারী ক্রিকেটার—

জাহানারা আলম

সেরা সুন্দরীদের এ তালিকায় সবার উপরে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক বোলিং অলরাউন্ডার জাহানারা আলম। বাংলাদেশের ওয়ানডে স্ট্যাটাস পাওয়া দলের এই সদস্য অপরূপ সৌন্দর্য্যের অধিকারী। জাতীয় দলের হয়ে ৭১টি টি-টোয়েন্টি আর ৪০টি ওয়ানডে ম্যাচে অংশ নিয়ে ৯৩ উইকেট শিকার করেন ২৮ বছর বয়সী এই তারকা পেসার। লাখো তরুণ তাকে দেখে ক্রাশ খায়।

স্মৃতি মান্দানা

ভারতের জাতীয় ক্রাশ হিসেবে পরিচিত স্মৃতি মান্দানা। ক্রিকেট মাঠে যে কয়জন সুন্দরী নারী ক্রিকেটার হাজারও তরুণের মন জয় করে রেখেছেন তার মধ্যে অন্যতম সেরা স্মৃতি মান্দানা। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম সোশ্যাল মিডিয়াতেও তার ফ্যান ফলোয়ার্সের সংখ্যা আকাশছোঁয়া।

ডেন ভ্যান নাইকারক
দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে তিন ফরম্যাটে খেলার পাশাপাশি দলের নেতৃত্ব দেন এই সুন্দরী তরুণী। ডান হাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি লেগ স্পিনেও বেশি পারদর্শী এই অলরাউন্ডার। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে এখনো পর্যন্ত ১টি টেস্ট ৯৯টি ওয়ানডে আর ৭৬টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলে ৩ হাজার ৭৬৯ রান করেন।

মিগনন দুপ্রেজ

দক্ষিণ আফ্রিকার এই ডানহাতি উইকেটকিপার ব্যাটসওম্যান ২০১১ থেকেই ২০১৬ সাল পর্যন্ত তিন ফরম্যাটের ক্রিকেটে জাতীয় দলকে নেতৃত্ব দেন। মাত্র ৪ বছর বয়স থেকেই ক্রিকেট খেলা শুরু মিগনন দেশের হয়ে ১৪২টি ওয়ানডে, ১০৮টি টি-টোয়েন্টি আর একটি টেস্ট ম্যাচে অংশ নিয়ে ৩টি সেঞ্চুরি আর ২৪টি ফিফটির সাহায্যে ৫ হাজার ৪২৩ রান করেন।

সানা মির
পাকিস্তানের এই অলরাউন্ডারকে দেখলে মডেলের মতো মনে হয়। অসাধারণ সুন্দরী সানা মির পাকিস্তান নারী দলের সাবেক অধিনায়ক। তার নেতৃত্বে ২০১০ ও ২০১৪ সালে এশিয়ান গেমস জিতে পাকিস্তান। সানা মির দেশের হয়ে ১২০টি ওয়ানডে আর ১০৬টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচে অংশ নিয়ে ২৪০টি উইকেট শিকারের পাশাপাশি ২ হাজার ৪৩২ রান সংগ্রহ করেন।  ক্রিকেট থেকে অবসরে ধারাভাষ্য পেশায় জড়িয়ে যান ৩৬ বছর ছুঁই ছুঁই সানা।

সিসিলিয়া জয়াস
আয়ারল্যান্ডের নারী ক্রিকেট দলের সদস্য ইসোবেলার জয়াজের যমজ বোন সিসিলিয়া জয়াস। তারা দুই বোনই ব্যাটসওম্যান। তাদের তিন ভাই ডমিনিক, এড গাচ আয়ারল্যান্ড পুরুষ দলের হয়ে ক্রিকেট খেলছেন। এর মধ্যে এড আবার ইংল্যান্ড টিমের হয়েও খেলেছেন।

হলি ফার্লিং
২০১৩ সালে অস্ট্রেলিয়া জাতীয় দলে অভিষেক হয় তার। মিডিয়াম ফাস্ট বোলার ফার্লিং ২০১৩ মহিলা বিশ্বকাপে মাত্র ৪টি ম্যাচ খেলেছিলেন। কুইন্সল্যান্ডের হয়ে মাত্র ১৪ বছর বয়সে অভিষেকের মঞ্চে প্রথম তিন বলে হ্যাটট্রিক হয়েছে তার। ২০১৩ বিশ্বকাপে তাদের মহিলা ক্রিকেট দলে ফার্লিংকে দ্বাদশ সদস্য রূপেও রেখেছিল আইসিসি।

এলিস পেরি

এই নারী ক্রিকেটার নিজের রূপের গুণে সবাইকে মুগ্ধ করেছেন। মাত্র ১৬ বছর বয়সে ২০০৭ সালে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দল এবং ফুটবল দলে একসঙ্গে অভিষেক হয় তার। দেশের হয়ে ১২৬টি টি-টোয়েন্টি, ১১৮টি ওয়ানডে আর ৯টি টেস্ট ম্যাচে অংশ নিয়ে ব্যাট হাতে ৪টি সেঞ্চুরি আর ৩৫টি ফিফটির সাহায্যে ৫ হাজার ৮১ রান সংগ্রহের পাশাপাশি ৩০০ উইকেট শিকার করেন।

সারা টেলর
ইংল্যান্ড নারী ক্রিকেট দলের এই উইকেটকিপার ওপেনিং ব্যাটসওম্যান অনেকের ক্রাশ। জাতীয় দলের হয়ে ১২৬টি ওয়ানডে, ৯০টি টি-টোয়েন্টি আর ১০টি টেস্ট ম্যাচে অংশ নিয়ে ৭টি সেঞ্চুরি আর ৩৬টি ফিফটির সাহায্যে ৬ হাজার ৫৩৩ রান করেন। ২০০৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ইংল্যান্ড নারী দলের অ্যাশেজ সিরিজ জয়ের অন্যতম সদস্য ছিলেন সারা।

লরা মার্শ
একজন সুদর্শনা ইংলিশ ক্রিকেটার। লরার জন্ম কেন্টের পেমবুরিতে। ১১ বছর বয়স থেকে ক্রিকেট খেলা শুরু। ২০০৮ ও ২০০৯ সালে ঐতিহ্যবাহী অ্যাশেজ সিরিজে অংশ নেওয়া লরা ২০০৬ সালে ইংল্যান্ডের জাতীয় দলে প্রথম সুযোগ পান। দেশের হয়ে ১০৩টি ওয়ানডে, ৬৭টি টি-টোয়েন্টি আর ৯টি টেস্ট ম্যাচে অংশ নিয়ে ৩টি ফিফটির সাহায্যে ১ হাজার ৫৮৮ রান সংগ্রহের পাশাপাশি ডান হাতি ফাস্ট বোলিংয়ে

পাশাপাশি ডান হাতি ফাস্ট বোলিংয়ে ২১৭ উইকেট শিকার করেন।

ইশা গুহ
ইংল্যান্ডের এই নারী ক্রিকেটার জন্মসূত্রে বাঙালি। এক দশক ইংলিশ টিমের হয়ে ক্রিকেট খেলার পর ২০১২ সালে অবসর নেন। দেশের হয়ে ৮৩টি ওয়ানডে, ২২টি টি-টোয়েন্টি আর ৮টি টেস্ট ম্যাচে অংশ নিয়ে ১৪৮ উইকেট শিকার করেন। ২০০৮-০৯ সালে আইসিসি র‌্যাংকিংয়ে এক নম্বর বোলার ছিলেন। ক্রিকেট থেকে অবসরে ধারাভাষ্যে ক্যারিয়ার গড়েন ৩৬ বছর বয়সী এই তারকা পেসার।

মিতালি রাজ
মাত্র ১৯ বছর বয়সে ভারতীয় ক্রিকেট দলে অভিষেক হয় মিতালির। ক্যারিয়ারের শুরু থেকেই দুর্দান্ত পারফর্ম করে নিজেকে লিজেন্ড ক্রিকেটারদের স্তরে নিয়ে গেছেন। ভারতের এই অধিনায়ক ওয়ানডে ক্রিকেটে ৭টি সেঞ্চুরি আর রেকর্ড সর্বোচ্চ ৫৯টি ফিফটির সাহায্যে সবচেয়ে বেশি ৭ হাজার ৩৯১ রান সংগ্রহ করেছেন। ক্রিকেট মাঠে ব্যাট হাতে রানের বন্যা বসিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি মিতালি সব সময় আলোচনায় থাকেন তার রূপের সৌন্দর্যে।