ঢাকা ১০:৫৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
রায়পুরে দেশীয় শিল্প ও পণ্য মেলায় ভ্রাম্যমান আদালত, নগদ অর্থদণ্ড কালিয়াকৈরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের উঠান বৈঠক ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  মোংলায় জলবায়ু ন্যায্যতার গণসংলাপে বক্তারা : সুন্দরবন উপকূলীয় অঞ্চলের বাস্তুতন্ত্রের সুরক্ষা দিন অভিনব কায়দায় কুমড়া শাকের আড়ালে গাঁজা পাচারকালে ডিএনসি- কুমিল্লার হাতে ১৩ কেজি গাঁজাসহ আটক ০২ নারী মঠবাড়ীয়া সাফলেজা কচুবাড়ীয়া বসত ঘর ভাঙচুর লুটপাট ও যখম এর অভিযোগ আঃ খালেক হাওলাদার গংদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির আখড়া বরগুনার পাসপোর্ট অফিস, দালাল ছাড়া মিলছে না পাসপোর্ট কাশেমপুর থানায় অভিযোগ করতে গিয়ে বিট্টিমরাই স্কুল ছাত্র মোঃ রাব্বি নিজ খালাকে আটকিয়ে ? ওসি সাইফুল ইসলাম মোটা অংকের টাকার বিনিময় তাদের আসামি করে গ্রেফতার দেখান আনন্দবাজারকে ডা. শফিকুর রহমান কোনও রাজনৈতিক দলকে খারিজ বা সরিয়ে দেয়ার ইচ্ছা জামায়াতের নেই রাজনৈতিক দলগুলো যদি বলে যে তারা সংস্কার চায় না, তাহলে এখনই নির্বাচন দিয়ে দেবো: ড. ইউনূস দেশবাসীকে ফের কাঁদালেন শহিদ নাফিজের মা

শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের পরিচিতি থেবেন।।প্রধানমন্ত্রীর

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৬:৪৩:১৯ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০১১
  • / ২৯৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট গঠনের পটভূমি      

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০ এপ্রিল, ২০১০ খ্রি: তারিখে অর্থের অভাবে শিক্ষার সুযোগ বঞ্চিত দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে বৃত্তি প্রদানের জন্য একটি ‘ট্রাস্ট ফান্ড’ গঠনের লক্ষ্যে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়কে একটি লিখিত নির্দেশনা প্রদান করেন। এ ফান্ড গঠনের সম্ভাব্যতা পরীক্ষাপূর্বক প্রয়োজনীয় সুপারিশমালা প্রণয়নের জন্য মাননীয় পরিকল্পনামন্ত্রীকে আহবায়ক করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক ১৪ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ১৭ আগস্ট, ২০১০ খ্রি. তারিখের প্রজ্ঞাপনে মুখ্যসচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কে আহবায়ক করে ট্রাস্ট ফান্ড গঠন ও বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নীতিমালা প্রণয়নের জন্য একটি উপ-কমিটি গঠন করা হয়। মুখ্যসচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ০৯ আগস্ট, ২০১০ খ্রি. তারিখের সভায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) কে আহবায়ক করে একটি টেকনিক্যাল উপ-কমিটি গঠন করা হয়। এ বিষয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রীর সভাপতিত্বে (০৫) পাঁচটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার সিদ্ধান্তের আলোকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ৩১ জানুয়ারি, ২০১১ খ্রি. তারিখের পত্রে ট্রাস্ট ফান্ড গঠন সম্পর্কিত প্রতিবেদন, নীতিমালা ও আইনের খসড়া পরিকল্পনা কমিশনে পেশ করা হয়।
পরবর্তীতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনটি পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় থেকে সার-সংক্ষেপের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট পেশ করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট ফান্ড আইন, ২০১১ প্রণয়নের জন্য মাননীয় পরিকল্পনামন্ত্রী ০৬ মার্চ, ২০১১ খ্রি: তারিখে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাবরে একটি আধা-সরকারি পত্র প্রেরণ করেন। মাননীয় পরিকল্পনামন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট ফান্ড আইন, ২০১১ এর খসড়া প্রণয়ন করে Rules of Business,1996 এবং সচিবালয় নির্দেশমালা, ২০০৮ এর বিধান অনুযায়ী উক্ত ট্রাস্ট ফান্ড সংক্রান্ত প্রণীত খসড়া আইনটি ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১১ খ্রি. তারিখের মন্ত্রিসভায় নীতিগতভাবে অনুমোদিত হয়।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী প্রণীত প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট আইন, ২০১১ বিগত ১২ ডিসেম্বর, ২০১১ খ্রি. তারিখে মন্ত্রিসভার চূড়ান্ত অনুমোদন লাভ করে। ১১ মার্চ, ২০১২ খ্রি. তারিখে নবম জাতীয় সংসদের দ্বাদশ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট বিল, ২০১২ পাস হয়। সংবিধানের ৮০(২) অনুচ্ছেদ অনুসারে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ১৪ মার্চ, ২০১২ খ্রি. তারিখে উক্ত বিলে সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেন এবং একই তারিখে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট আইন, ২০১২ বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত হয়।
ট্রাস্ট আইনের ৩(১) উপ-ধারার বিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট নামে একটি ‘ট্রাস্ট’ স্থাপন করা হয়। এ আইনের ৭(১) উপ-ধারার বিধান অনুযায়ী ০৫ (পাঁচ) সদস্যবিশিষ্ট একটি ‘উপদেষ্টা পরিষদ’ গঠন করা হয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উপদেষ্টা পরিষদ এর চেয়ারপার্সন। এ আইনের ৮(১) উপ-ধারা অনুযায়ী ২৬ (ছাব্বিশ) সদস্যবিশিষ্ট একটি ‘ট্রাস্টি বোর্ড’ গঠন করা হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ট্রাস্টি বোর্ড এর চেয়ারপার্সন।

প্রধান পৃষ্ঠপোষক
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ট্রাস্টি বোর্ড এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক।

উপদেষ্টা পরিষদ

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট আইন, ২০১২ এর ৭(১) উপ-ধারার বিধান অনুযায়ী ০৫ (পাঁচ) সদস্যবিশিষ্ট একটি উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অথবা তদকর্তৃক মনোনীত অন্য কোন মন্ত্রী, যিনি উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, উপদেষ্টা পরিষদ এর চেয়ারপার্সন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টের পরিচিতি থেবেন।।প্রধানমন্ত্রীর

আপডেট টাইম : ০৬:৪৩:১৯ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০১১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট গঠনের পটভূমি      

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০ এপ্রিল, ২০১০ খ্রি: তারিখে অর্থের অভাবে শিক্ষার সুযোগ বঞ্চিত দরিদ্র ও মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের শিক্ষা নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যে বৃত্তি প্রদানের জন্য একটি ‘ট্রাস্ট ফান্ড’ গঠনের লক্ষ্যে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়কে একটি লিখিত নির্দেশনা প্রদান করেন। এ ফান্ড গঠনের সম্ভাব্যতা পরীক্ষাপূর্বক প্রয়োজনীয় সুপারিশমালা প্রণয়নের জন্য মাননীয় পরিকল্পনামন্ত্রীকে আহবায়ক করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক ১৪ সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়। এছাড়া প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের ১৭ আগস্ট, ২০১০ খ্রি. তারিখের প্রজ্ঞাপনে মুখ্যসচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়কে আহবায়ক করে ট্রাস্ট ফান্ড গঠন ও বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নীতিমালা প্রণয়নের জন্য একটি উপ-কমিটি গঠন করা হয়। মুখ্যসচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ০৯ আগস্ট, ২০১০ খ্রি. তারিখের সভায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) কে আহবায়ক করে একটি টেকনিক্যাল উপ-কমিটি গঠন করা হয়। এ বিষয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রীর সভাপতিত্বে (০৫) পাঁচটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভার সিদ্ধান্তের আলোকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ৩১ জানুয়ারি, ২০১১ খ্রি. তারিখের পত্রে ট্রাস্ট ফান্ড গঠন সম্পর্কিত প্রতিবেদন, নীতিমালা ও আইনের খসড়া পরিকল্পনা কমিশনে পেশ করা হয়।
পরবর্তীতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনটি পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় থেকে সার-সংক্ষেপের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট পেশ করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট ফান্ড আইন, ২০১১ প্রণয়নের জন্য মাননীয় পরিকল্পনামন্ত্রী ০৬ মার্চ, ২০১১ খ্রি: তারিখে মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর বরাবরে একটি আধা-সরকারি পত্র প্রেরণ করেন। মাননীয় পরিকল্পনামন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট ফান্ড আইন, ২০১১ এর খসড়া প্রণয়ন করে Rules of Business,1996 এবং সচিবালয় নির্দেশমালা, ২০০৮ এর বিধান অনুযায়ী উক্ত ট্রাস্ট ফান্ড সংক্রান্ত প্রণীত খসড়া আইনটি ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১১ খ্রি. তারিখের মন্ত্রিসভায় নীতিগতভাবে অনুমোদিত হয়।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী প্রণীত প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট আইন, ২০১১ বিগত ১২ ডিসেম্বর, ২০১১ খ্রি. তারিখে মন্ত্রিসভার চূড়ান্ত অনুমোদন লাভ করে। ১১ মার্চ, ২০১২ খ্রি. তারিখে নবম জাতীয় সংসদের দ্বাদশ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট বিল, ২০১২ পাস হয়। সংবিধানের ৮০(২) অনুচ্ছেদ অনুসারে মহামান্য রাষ্ট্রপতি ১৪ মার্চ, ২০১২ খ্রি. তারিখে উক্ত বিলে সদয় সম্মতি জ্ঞাপন করেন এবং একই তারিখে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট আইন, ২০১২ বাংলাদেশ গেজেটের অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত হয়।
ট্রাস্ট আইনের ৩(১) উপ-ধারার বিধান অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট নামে একটি ‘ট্রাস্ট’ স্থাপন করা হয়। এ আইনের ৭(১) উপ-ধারার বিধান অনুযায়ী ০৫ (পাঁচ) সদস্যবিশিষ্ট একটি ‘উপদেষ্টা পরিষদ’ গঠন করা হয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী উপদেষ্টা পরিষদ এর চেয়ারপার্সন। এ আইনের ৮(১) উপ-ধারা অনুযায়ী ২৬ (ছাব্বিশ) সদস্যবিশিষ্ট একটি ‘ট্রাস্টি বোর্ড’ গঠন করা হয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী ট্রাস্টি বোর্ড এর চেয়ারপার্সন।

প্রধান পৃষ্ঠপোষক
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ট্রাস্টি বোর্ড এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক।

উপদেষ্টা পরিষদ

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট আইন, ২০১২ এর ৭(১) উপ-ধারার বিধান অনুযায়ী ০৫ (পাঁচ) সদস্যবিশিষ্ট একটি উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হয়। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী অথবা তদকর্তৃক মনোনীত অন্য কোন মন্ত্রী, যিনি উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য, উপদেষ্টা পরিষদ এর চেয়ারপার্সন।