ঢাকা ০৭:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছেলের কবরের বেড়া দিতে গিয়ে মারা গেলেন বাবা বিশ্ব মুক্ত সাংবাদিক দিবস জামালপুরে আমের ফলন কমার আশংকা আজমিরীগঞ্জে জনৈক এক নারীকে ইভটিজিং, মোবাইল কোর্টের জেল ও জরিমানা ইবিতে ‘বি’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন: মুরাদ কবির সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকের হেলপার গুরুতর আহত কুরআনে যাদেরকে আল্লাহর ওলি বলা হয়েছে। দুধরচকী। পাকুন্দিয়া উপজেলার পাটুয়াবাঙ্গা দর্গাবাজারে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হাজী মো: মকবুল হোসেনের পথসভা ও গণসংযোগ জামালপুরে হাত পাখা শিল্পের প্রসার

গাজীপুরের কাশিমপুরের থানাধীন জিতার মোড় এলাকায় এক নারীর আত্মহত্যা।

(মানসুরা আক্তার কাকলী স্টাফ রিপোর্ট।।

গাজীপুর কাশিমপুরের জিতার মোড় এলাকায় হাফিজা আক্তার (২৫) নামে এক নারী গলায় উড়না পেচিয়ে আত্মহত্যা করে।
আজ বিকেল ৪টায় মৃত হাসু খন্দকারের বাড়ীতে এ ঘটনা ঘটে। মৃত হাসু খন্দকারের ছেলে সুজন খন্দকারের স্ত্রী হাফিসা আক্তার নিজ রুমে গলায় উড়না পেচিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্বহত্যা করে।
মৃত হাফিজা ও সুজনের একমাত্র ছেলে তাওহীদের (২) কান্না শুনে পাশের রুমে থাকা এক ভাড়াটিয়া এগিয়ে গেলে হাফিজাকে ঘরের ধরনার সাথে ঝুলতে দেখে চিৎকার করে। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে নামিয়ে হাফিজাকে আশুলিয়ার “নারী ও শিশু হাসপাতালে” নিয়ে যায়।
মৃত হাফিজার স্বামী সুজন খন্দকার ডিবিএল গ্রুপের মাইমুন টেক্সটাইল এ ডাইং সেকশনে চাকরী করে। সে কাশিমপুরের স্থায়ী বাসিন্দা।
মৃত হাফিসা আক্তার গাজীপুর কোনাবাড়ীর ইটাহাটি গ্রামের কন্যা।
৫ বছর আগে হাফিজা ও সুজন খন্দকারের বিয়ে হয়। তাদের ঘরে তাওহীদ নামে ২ বছরের এক পুত্র শিশু রয়েছে।
এসময় কোনাবাড়ী জোনের এসি বেলাল হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছেলের কবরের বেড়া দিতে গিয়ে মারা গেলেন বাবা

গাজীপুরের কাশিমপুরের থানাধীন জিতার মোড় এলাকায় এক নারীর আত্মহত্যা।

আপডেট টাইম : ০৫:০৩:৪৭ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১১ অক্টোবর ২০২১

(মানসুরা আক্তার কাকলী স্টাফ রিপোর্ট।।

গাজীপুর কাশিমপুরের জিতার মোড় এলাকায় হাফিজা আক্তার (২৫) নামে এক নারী গলায় উড়না পেচিয়ে আত্মহত্যা করে।
আজ বিকেল ৪টায় মৃত হাসু খন্দকারের বাড়ীতে এ ঘটনা ঘটে। মৃত হাসু খন্দকারের ছেলে সুজন খন্দকারের স্ত্রী হাফিসা আক্তার নিজ রুমে গলায় উড়না পেচিয়ে ফাঁস লাগিয়ে আত্বহত্যা করে।
মৃত হাফিজা ও সুজনের একমাত্র ছেলে তাওহীদের (২) কান্না শুনে পাশের রুমে থাকা এক ভাড়াটিয়া এগিয়ে গেলে হাফিজাকে ঘরের ধরনার সাথে ঝুলতে দেখে চিৎকার করে। তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে ঝুলন্ত অবস্থা থেকে নামিয়ে হাফিজাকে আশুলিয়ার “নারী ও শিশু হাসপাতালে” নিয়ে যায়।
মৃত হাফিজার স্বামী সুজন খন্দকার ডিবিএল গ্রুপের মাইমুন টেক্সটাইল এ ডাইং সেকশনে চাকরী করে। সে কাশিমপুরের স্থায়ী বাসিন্দা।
মৃত হাফিসা আক্তার গাজীপুর কোনাবাড়ীর ইটাহাটি গ্রামের কন্যা।
৫ বছর আগে হাফিজা ও সুজন খন্দকারের বিয়ে হয়। তাদের ঘরে তাওহীদ নামে ২ বছরের এক পুত্র শিশু রয়েছে।
এসময় কোনাবাড়ী জোনের এসি বেলাল হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।