ঢাকা ০৪:৪৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯০ ইলা লালালালা: সবুজ ঘাসের লাল দ্রোহের সুর যার কন্ঠে তরুণ আইনজীবী সাইফুলকে যেভাবে হত্যা করা হয় গাজীপুরে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত রায়পুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের দুর্নীতিত অতিষ্ঠ জনসাধারণ সমাবেশে গিয়ে টাকা না পেয়ে বাড়ি ঘেরাও, ৫ প্রতারক আটক অভিনব সিন্ডিকেট: সয়াবিন তেলের সঙ্গে চাল-ডাল কেনা বাধ্যতামূলক! সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত ডেপুটি রেজিস্ট্রার হয়েও নার্সিং ইনস্টিটিউট ব্যবসা নিলুফার ইয়াসমিনের অভিযোগ তদন্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তলব পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি

গাজীপুরের কাশিমপুর জিরানী বাজারে টোকেন দিয়ে অটো রিস্কা ও ইজিবাইক নিরবে চলছে চাঁদাবাজি।

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১১:১৪:৫৪ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ৩৫৩ ৫০০০.০ বার পাঠক

মানসুরা আক্তার কাকলী স্টাফ রিপোর্ট।।

গাজীপুরের জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন নামে
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ১ নং ওয়ার্ডের জিরানী বাজার হইতে সখিপুর বাজার পজান্ত অটো রিস্কা ইজিবাইক ও ফুটওভার ব্রিজে ২০ টাকা টোকেন দিয়ে প্রতিধিন হাতিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা নিরবে চলছে চাঁদাবাজি। জিরানী বাজার এর আশেপাশে রয়েছে অসংখ্য গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি আর এ সকল গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির শ্রমিকদের এবং সাধারন মানুষের রাস্তা পারাপারের জন্য রয়েছে একটি মাত্র ফুটওভার ব্রিজ যেখান দিয়ে সাধারণ শ্রমিক এবং সাধারন মানুষ যাতায়াতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করে এবং এই ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহারে অনেকাংশে দুর্ঘটনাও কমে আসছে। আগে মাঝেমধ্যে দেখা যেত রাস্তা পারাপারের সময় দুর্ঘটনার সম্মুখীন হতো কিন্তু সেই ফুটওভার ব্রিজে দেখা যাচ্ছে বেশ কিছু দোকান বসিয়ে ছে একটি অসাধু চক্র আর সেখান থেকে প্রতিদিন হাতিয়ে নিচ্ছে টাকা। এই ফুটওভার ব্রিজে দোকানদারদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন গাজীপুর জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতি মোঃ আলফ্জ উদ্দিন ও সাত্তার এবং সখিপুর বাজার সভাপতি মোঃ আব্দুল আলীম নামের এক লোক প্রতিদিন আমাদের কাছ থেকে ৫০ টাকা থেকে ১০০ টাকা নিয়ে যায় আর টাকা না দিলে আমাদের বসতে দেয়না।সাধারণ জনগনও বলেন এসকল দোকানের জন্য আমরা নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারছিনা। সাধারণ জনগনের প্রত্যাশা এসকল দোকান উচ্ছেদ করে নির্বিঘ্নে চলাচলের ব্যবস্থা করে দেওয়া হোক।পরবর্তীতে জানানোর চেষ্টা করব কে এই চাঁদাবাজির মূল হোতা। এ ব্যাপারে ১ নং ওয়ার্ডের বিট পুলিশিং অফিসার উপ-পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল মুন্সির কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন ফুটওভার ব্রিজে সাধারণ মানুষ নির্বিঘ্নে চলাচলের জন্য আমরা নিয়মিত উচ্ছেদ করে দেই আমরা চলে যাওয়ার পর আবার কে বা কাহারা দোকান গুলো বসিয়ে দেয় পরবর্তীতে আমরা উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নিব।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাজীপুরের কাশিমপুর জিরানী বাজারে টোকেন দিয়ে অটো রিস্কা ও ইজিবাইক নিরবে চলছে চাঁদাবাজি।

আপডেট টাইম : ১১:১৪:৫৪ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২১

মানসুরা আক্তার কাকলী স্টাফ রিপোর্ট।।

গাজীপুরের জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন নামে
গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ১ নং ওয়ার্ডের জিরানী বাজার হইতে সখিপুর বাজার পজান্ত অটো রিস্কা ইজিবাইক ও ফুটওভার ব্রিজে ২০ টাকা টোকেন দিয়ে প্রতিধিন হাতিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা নিরবে চলছে চাঁদাবাজি। জিরানী বাজার এর আশেপাশে রয়েছে অসংখ্য গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি আর এ সকল গার্মেন্টস ফ্যাক্টরির শ্রমিকদের এবং সাধারন মানুষের রাস্তা পারাপারের জন্য রয়েছে একটি মাত্র ফুটওভার ব্রিজ যেখান দিয়ে সাধারণ শ্রমিক এবং সাধারন মানুষ যাতায়াতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করে এবং এই ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহারে অনেকাংশে দুর্ঘটনাও কমে আসছে। আগে মাঝেমধ্যে দেখা যেত রাস্তা পারাপারের সময় দুর্ঘটনার সম্মুখীন হতো কিন্তু সেই ফুটওভার ব্রিজে দেখা যাচ্ছে বেশ কিছু দোকান বসিয়ে ছে একটি অসাধু চক্র আর সেখান থেকে প্রতিদিন হাতিয়ে নিচ্ছে টাকা। এই ফুটওভার ব্রিজে দোকানদারদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন গাজীপুর জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতি মোঃ আলফ্জ উদ্দিন ও সাত্তার এবং সখিপুর বাজার সভাপতি মোঃ আব্দুল আলীম নামের এক লোক প্রতিদিন আমাদের কাছ থেকে ৫০ টাকা থেকে ১০০ টাকা নিয়ে যায় আর টাকা না দিলে আমাদের বসতে দেয়না।সাধারণ জনগনও বলেন এসকল দোকানের জন্য আমরা নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারছিনা। সাধারণ জনগনের প্রত্যাশা এসকল দোকান উচ্ছেদ করে নির্বিঘ্নে চলাচলের ব্যবস্থা করে দেওয়া হোক।পরবর্তীতে জানানোর চেষ্টা করব কে এই চাঁদাবাজির মূল হোতা। এ ব্যাপারে ১ নং ওয়ার্ডের বিট পুলিশিং অফিসার উপ-পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল মুন্সির কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন ফুটওভার ব্রিজে সাধারণ মানুষ নির্বিঘ্নে চলাচলের জন্য আমরা নিয়মিত উচ্ছেদ করে দেই আমরা চলে যাওয়ার পর আবার কে বা কাহারা দোকান গুলো বসিয়ে দেয় পরবর্তীতে আমরা উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে ব্যবস্থা নিব।