ঢাকা ০৭:৩৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪

ই-পেপার


( প্রথম পাতা)

দৈনিক সময়ের কন্ঠ ফোরাম বাংলাদেশ জেলা  শাখার আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত।

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

আজ ১৬ আগষ্ট গাজীপুরের জেলায়।

১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ সকল শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও দুঃস্থদের মাঝে রান্না করা খাবার বিতরণ করেছেন।

প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক জনাব মোঃ বোরহান হাওলাদার (জসিম)
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোঃ অনিক সরকার
সাবেক সদস্য, বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ।
আরও উপস্থিত ছিলেন,
সাংবাদিক মোঃ রাসেল হোসাইন নুরানি।
আর এইচ নুরানি টিভি
সাংবাদিক মোঃ শেখ শহিদুল ইসলাম
দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার বিশেষ প্রতিনিধি।
সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ শামীম হোসেন
বাংলাদেশ তৃনমূল সিনিয়র সভাপতি।
স্টাফ রিপোর্টার,মোসাঃ কাকলি আক্তার
সময়ের কন্ঠ পত্রিকা।
রিপোর্টার,মোঃ ফয়সাল আহমেদ (মুন্না)
দৈনিক আজকের আলোকিত সকাল পত্রিকা।
স্টাফ রিপোর্টার,মোসাঃ সাদিয়া আক্তার(কলি)
দৈনিক আমার দিগন্ত পত্রিকা।
সাংবাদিক মোঃ হিরা সরকার
সাপ্তাহিক বিশ্ব বাংলা পত্রিকা।
রিপোর্টার,মোসাঃ গোলাপি আক্তার (তিশা)
দৈনিক ভোরের ধ্বনি পত্রিকা।
সাংবাদিক মোঃ সেলিম বেপারী সহ গণমাধ্যম কর্মী।

আয়োজনেঃ
দৈনিক সময়ের কন্ঠ সাংবাদিক ফোরাম বাংলাদেশ গাজীপুর জেলা

(৮)  সম্পাদকীয় পাতায়

নিয়ম-নীতির বাইরে গিয়ে রাজনীতি করলে সমাজ ও রাষ্ট্র হুমকির মুখে পড়বেন।

নিয়ম-নীতির বাইরে গিয়ে রাজনীতি করলে সমাজ ও রাষ্ট্র হুমকির মুখে পড়বে!

রাজনীতি হচ্ছে প্রাচীনতম একটি শিল্প; যে শিল্প অনন্তকাল ধরে পৃথিবীতে আজ অব্দি প্রতিষ্ঠিত রয়েছে। যে কারণে আমরা অনেকেই রাজনীতি অনেক পছন্দ করি আবার অনেকেই খুব বেশী পছন্দ করি না। আসলে সব কিছুরই ভালো খারাপ দিক আছে । ঠিক তেমনি পলিটিক্স/রাজনীতিরও ভালো খারাপ দুই দিক আছে। এই ভালো খারাপ উভয় দিক নিয়ে বিভিন্ন লেখক ও কবিরা বিভিন্ন কথা বা উক্তি করেছেন। তার মধ্যে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছেন- রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের ৪টি জিনিসের প্রয়োজন, তা হচ্ছে: নেতৃত্ব, আদর্শ, নিঃস্বার্থ কর্মী এবং সংগঠন। কিন্তু বর্তমান সময়ে রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মধ্যে ৪টি বিষয়ের একটিও পরিলক্ষিত হয় না।

নেতৃত্বঃ সঠিক নেতৃত্বের প্রভাবে একটি পরিবার, প্রতিষ্ঠান, দেশ এমনকি বিশ্বও বদলে যেতে পারে। পৃথিবীর ইতিহাস আসলে নেতৃত্বের ইতিহাস। একজন যোগ্য নেতা ও তাঁর নেতৃত্বের হাত ধরে একটি নতুন সভ্যতার জন্ম হতে পারে, শুরু হতে পারে নতুন যুগ। একজন মানুষের মাঝে যদি সঠিক নেতৃত্বের গুণাবলী থাকে তবে একদল অযোগ্য লোককেও তিনি অনেক বড় অর্জনের দিকে নিয়ে যেতে পারেন। এটা এমন একটা বিষয় যেটির মাধ্যমে সংগঠন ও সমাজ ব্যবস্থার উন্নতি হয়। নেতৃত্বগুনেই সমাজ ও রাষ্ট্রের নানাবিধ সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। অথচ বিংশ শতাব্দীর নেতৃত্ব দিচ্ছে কারা? যাদের দ্বারা সমস্যার সমাধান তো দূরেই থাক, তারা নিজেরাই বিভিন্নভাবে সমাজের সমস্যা সৃষ্টি করে রেখেছে। তাদের নেতৃত্বে যারা সমাজের সমাজপতি  তারাও নয়-ছয় করে সমাজের নেতৃত্ব দিচ্ছে। এসব অযোগ্য নেতৃত্বের কারণে নাগরিকদের ক্ষতি এবং দুর্ভোগের শেষ নেই। অযোগ্য নেতৃত্ব দিয়ে সমাজ ব্যবস্থা পরিচালিত হলে এর চেয়ে ভালো কিছু প্রত্যাশা করা যায় না। এহেন পরিস্থিতির পরিবর্তন করতে হলে অবশ্যই শিক্ষিত, মার্জিত এবং সাংগঠনিক দূরদর্শিতা সম্পূর্ণ নেতৃত্বের হাতে দায়িত্ব হস্তান্তর করতে হবে।

আদর্শঃ আপনি হয়-তো রাজনীতি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি। রাজনীতি করছেন দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণের জন্য। রাজনৈতিক মানুষগুলো এমনই হয়, নিজের সুখ বিসর্জন দিয়েও কোন কোন ক্ষেত্রে কাজ করে যায়। যারা এই পথের পথিক তাঁরাই আদর্শবান আদর্শিক নেতা। যে কারণে বঙ্গবন্ধু অনুধাবন করেছেন আদর্শ ছাড়া রাজনীতি করা অসম্ভব। তবে বর্তমান প্রেক্ষাপটে রাজনৈতিক নেতাদের চরিত্রে আদর্শের উপস্থিতি তেমন একটা নেই বললেই চলে। ছোট থেকে বড়, কেন্দ্র থেকে ইউনিট কমিটির নেতাদের নব্বই ভাগের মধ্যেই আদর্শ নামক মহান শব্দের যোগাযোগ নেই। আদর্শের পথে উৎসাহ দিতে অবশ্যই  সঠিক সিদ্ধান্ত, নিয়মিত সভা-সেমিনার এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের উপর উপহার বা বনাস দেওয়া যেতে পারে। এই সিদ্ধান্ত যুগের সাথে চাহিদা সম্পন্ন সিদ্ধান্ত হবে বলে আমি মনে করি।

নিঃস্বার্থ কর্মীঃ বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘দেশ শাসন করতে হলে নিঃস্বার্থ কর্মী প্রয়োজন। হাওয়া-কথায় চলে না। সেদিন ছাত্ররা আমার সঙ্গে দেখা করতে এসেছিল। তাদের বলেছিলাম, আত্মসমালোচনা করো। মনে রেখো, আত্মসমালোচনা করতে না পারলে নিজেকে চিনতে পারবা না। তারপর আত্মসংযম করো, আর আত্মশুদ্ধি করো। তাহলেই দেশের মঙ্গল করতে পারবা।’ এমন আত্মসমালোচক-দেশপ্রেমিক নেতা সবার কাছে শ্রদ্ধার, ভালোবাসার ও আত্মশক্তির প্রতীক হয়ে থাকবেন চিরকাল। যিনি নিঃস্বার্থভাবে দেশ ও জনগণের জন্য যে পরিমাণ ত্যাগ স্বীকার করেছেন সেই বিবেচনায় বঙ্গবন্ধু তাঁর রাজনৈতিক জীবনে নিঃস্বার্থ কর্মীর উপাধি অলংকৃত করেছেন। কেননা বাঙালিকে অধিকার সচেতন করে তোলার ক্ষেত্রে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা অপরিসীম। হাজার বছর ধরে শোষিত বাঙালিকে তিনি শুধু স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বপ্নই দেখাননি; সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপদান করেছেন। বাঙালির অধিকার আদায়ের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে গিয়ে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর হাতে বঙ্গবন্ধুকে বারবার নির্যাতিত হতে হয়েছে, কারাবরণ করতে হয়েছে। কিন্তু এরপরও তিনি মনোবল হারাননি; বরং প্রতিবারই আরও শক্তিশালী হয়ে ফিরে এসেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সাংগঠনিক দক্ষতা, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও বিচক্ষণতা বাঙালিকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রই উপহার দেয়নি; অপ্রতিরোধ্য সোনার বাংলা গড়ে তোলার পথও দেখিয়েছে। যে দেশের জন্য তিনি ছাত্রজীবন থেকে দিয়ে গেছেন সেই তাঁকেই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে হত্যা করা হয়। ঘাতকরা তাকে হত্যার মাধ্যমে হত্যা করতে চেয়েছিল বাঙালি জাতীয়তাবাদের আদর্শকে, পুনরুজ্জীবিত করতে চেয়েছিল মৌলবাদ আর স্বৈরাচারকে। কিন্তু জাতির পিতা তার কর্মের মাধ্যমেই কোটি বাঙালির হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন। হাজার চেষ্টা করেও তা মুছে ফেলা যাবে না। কিন্তু বর্তমানকালে নিঃস্বার্থ কর্মীর সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে বহুগুণ। নিঃস্বার্থ কর্মী ছাড়া সংগঠন টিকিয়ে রাখা বা শক্তিশালী করা অসম্ভব। শীর্ষ নেতৃত্ব তার কর্মীর প্রতি দায়িত্ববান, যত্নশীল এবং সহনশীল আচরণ করলেই নিঃস্বার্থ কর্মী বৃদ্ধি পাবে।

সংগঠনঃ সংগঠনের সমৃদ্ধির জন্য যে কোনো ধরনের পরিবর্তন আনতে হলে নেতৃত্বকে দূরদর্শী হতে হয়। সে নেতাই দূরদর্শী যিনি ভবিষ্যৎকে পরিষ্কার দেখতে পান, বিশ্লেষণ করতে পারেন এবং ফলাফল অর্জনে লক্ষ্য স্থির করতে পারেন। যেমন বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের সুস্পষ্ট স্বাধীনতা দেখতে পেয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ নামক সংগঠনের লক্ষ্য (ভিশন) এবং উদ্দেশ্য (মিশন) স্পষ্ট ধারণা ছিলো বলে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিলো। লক্ষ্য বা ভিশন হচ্ছে একটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বক্তব্য যা একটি সংগঠন মধ্যবর্তী বা দীর্ঘমেয়াদে অর্জন করতে চায়। আর উদ্দেশ্য বা মিশন হচ্ছে লক্ষ্য পূরণে সংগঠনটি মধ্যবর্তী মেয়াদে বা দীর্ঘমেয়াদে কী কী কাজ সম্পাদন করবে। সহজ কথায় ভিশন হচ্ছে স্বপ্ন দেখা আর মিশন হচ্ছে স্বপ্ন বাস্তবায়নে দৃঢ়তার সঙ্গে কিছু কাজ সম্পাদন করা। এ স্বপ্নটা কিন্তু কোনো ব্যক্তির বা বহিঃপ্রেরণাকারীর স্বপ্ন নয়; এ স্বপ্ন দেখতে হবে সংগঠনের সবাই মিলে, ফলে তার বাস্তবায়নও হবে সবার অংশীদারিত্বে। কাজেই একটি সংগঠনের ভিশন ও মিশন ঠিক করতে সব সদস্যর অংশগ্রহণ জরুরি। কিন্তু বর্তমান সময়ে সংগঠনের সভাপতি এবং সম্পাদক যে সিদ্ধান্ত নিবে সেটাই সবাইকে মেনে চলতে হয়; অন্যান্য সদস্যদের মতামতের কোন প্রয়োজন বা গুরুত্ব দেওয়া হয় না।

একটি সংগঠনে নানান পেশার মানুষ থাকতে পারে এবং তাদের মনে নানান রকমের প্রশ্ন থাকতে পারে। প্রশ্ন জাগে না তো স্বপ্নও জাগে না, স্বপ্ন নাই তো আপনি একটি নাবিকহীন বা বৈঠাহীন নৌকা। আপনার লক্ষ্য নাই তো আপনার গন্তব্যও নাই। ফলে সংগঠন গড়ে তোলার মূলেই রয়েছে সবার অংশীদারিত্বে ভিশন ও মিশন স্থির করা। সবার অংশগ্রহণে যখন সংগঠনের ভিশন ও মিশন তৈরি করা হয় তখন সেটি পূরণে সব একযোগে কাজ করে যেহেতু সবাই স্বপ্নপূরণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকে। এক্ষেত্রে সংগঠনের সকল সদস্যরা মিলে কর্মপদ্ধতি তৈরী করা জরুরী। আমরা জেনো সভাপতি আর সম্পাদক মুখি হয়ে না পড়ি, সবার মেধা ও সাংগঠনিক দক্ষতার বিকাশ ঘটাতে পারলেই সংগঠন শক্তিশালী হবে। আমাদের উচিৎ ব্যক্তির চেয়ে সংগঠনকে শক্তিশালী হিসেবে গড়ে তোলা। তবে আধুনিক রাজনীতিতে এটি হচ্ছে না বললেই চলে। এসব অনিয়মকে নিয়মে পরিবর্তন করা এখন সকলের দাবি।

চলতি সময়ে লোভ লালসার যে রাজনীতি চলছে সেটাকে আমরা সাংগঠনিক রাজনীতি বলতে পারি না। সমাজের সমস্যা খুঁজে বের করে সঠিক নির্ণয়ের মাধ্যমে নিঃস্বার্থভাবে সমাধান করার নামই রাজনীতি এবং এটাই প্রতিষ্ঠিত রাজনীতি বিজ্ঞান। সকল রাজনৈতিক কর্মী ও সংগঠনের এই পথেই হাটা উচিৎ, এতেই সমাজ ও রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার সুশৃঙ্খল বিন্যাস হবে। নিয়ম-নীতির বাইরে যারাই রাজনীতি করবেন তারা সংগঠনের প্রতি দায়িত্ববান নয় বলেই এমনটা করতে পারেন আর যারা সংগঠনের জন্য নিবেদিত তাঁরা কখনোই নিয়ম-নীতির বাইরে গিয়ে ব্যক্তিস্বার্থের কথা চিন্তাও করবে না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনাদর্শ অধ্যায়ন করলে আপনি রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশ ও জনগণকে সেবা দিতে পারবেন অফুরন্ত। যেমনটি মহান নেতা বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু তার জীবনকে উৎসর্গ করে গেছেন সমগ্র বাঙ্গালী জাতির জন্য। যেটি ইতিহাসের পাতায় স্বর্ন অক্ষরে মুর্দিত থাকবে-

“যতদিন রবে পদ্মা, মেঘনা, গৌরী, যমুনা বহমান

ততদিন রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান।

লেখকঃ বোরহান হাওলাদার( জসিম)

চেয়ারম্যান  জাতীয় বঙ্গ লীগ

(৭)( শেষ পাতা)

তালার রায়পুুরে পূজা মন্দিরের টিআর প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ করলেন মেম্বর বিকাশ মন্ডল।

শেখ সিরাজুল ইসলাম : সাতক্ষীরার তালায় ইউপি সদস্য কর্তৃক নিজেকে ভূয়া সভাপতি সাজিয়ে মন্দিরের উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের ঘটনায় জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগ হয়েছে।
অভিযোগে জানাগেছে, তালা উপজেলার ১২ নং খলিলনগর ইউনিযনের রায়পুর গ্রামের পূর্ব পাড়া বাসন্তী পূজা মন্দিরে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষনা-বেক্ষণ টিআর প্রকল্পের আওতায় ৫২ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়। কিন্তু স্থানীয় ৯নং ওযার্ড সদস্য বিকাশ চন্দ্র মন্ডল নিজেকে ঐ মন্দির কমিটির সভাপতি পরিচয় দিয়ে গোপনে কাউকে কিছু না-বলে চুপিসারে প্রকল্পের প্রথম কিস্তির ২৬ হাজার টাকা উত্তোলন করেন। এরপর তিনি কাউকে কিছু না বলে চুপিসারে মন্দিরের কোন প্রকার কাজ না করেই সমুদয় টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এবিষয়ে রায়পুর পূর্বপাড়া পূজা উদযাপন পরিচালনা পরিষদের সভাপতি দিপংকর গোলদার সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এব্যাপারে পূজা উদযাপন কমিটির সহ-সম্পাদক অর্জুন গোলদার জানান, পূজা মন্দিরের নামে কোন প্রকার বরাদ্দ হয়েছে কিনা সেটা তারা জানেননা। তবে কিছু দিন আগে বিষয়টি কমিটির সভাপতি দিপংকর গোলদার তাদেরকে অবহিতপূর্বক টাকাগুলি স্থানীয় ইউপি সদস্য বিকাশ মন্ডল নিজেকে সভাপতি পরিচয়ে উঠিয়েছেন বলে জানান।
সহ-সসভাপতি ভীম গোলদার, কোষাধ্যক্ষ আশিষ মুনি জানান, সদস্য জ্যোতিশ মন্ডল, বিনোদ বিহারী বাঁছাড়, রবীন্দ্র নাথ মন্ডল, পূজারী খগেন্দ্র নাথ মুনি, পংকজ মন্ডলসহ কমিটির অন্যান্যরা জানান, তাদের পূজা মন্দিরের নামে কোন বরাদ্দ হয়েছে কিনা সেটা তারা বলতে পারেননা। তবে কয়েক দিন আগে সভাপতি দিপংকরের মাধ্যমে বিষয়টি তারা অবগত হয়েছেন যে, তাদের ইউপি সদস্য বিকাশ মন্ডল বরাদ্দের ৫২ হাজার টাকার প্রথম কিস্তির ২৬ হাজার টাকা কাউকে না জানিয়ে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন।
এব্যাপারে পূজা পরিচালনা কমিটির সভাপতি দিপংকর গোলদার জানান, তিনি উক্ত রায়পুর পূর্বপাড়া বাসন্তী পূজা উদযাপন পরিচালনা পরিষদের নির্বাচিত বৈধ সভাপতি। সম্প্রতি তিনি অবগত হন যে, স্থানীয় ৯ নং ওয়ার্ড সদস্য বিকাশ মন্ডল নিজেকে পূজা মন্দিরের সভাপতি পরিচয় দিয়ে সেখানকার বরাদ্দের ৫২ হাজার টাকার মধ্যে প্রথম কিস্তির ২৬ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এব্যাপারে তিনি জেলা প্রশাসক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন বলেও জানান।
এব্যাপারে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য বিকাশ মন্ডলের কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি সভাপতি নাহয়েও টাকা উঠিয়েছি এটা সত্য, টাকা তোলা আমার ভুল হয়েছে। তিনি টাকা উত্তোলনের কথা স্বীকার করে বলেন, টাকাগুলি আমি উঠিয়ে রেখেছি। তবে কোন কাজ করেছেন কিনা জানতে চাইলে বলেন, এখনো কাজ করা হয়নি। কমিটির সভাপতি না হয়েও আপনি কিভাবে টাকা উঠালেন এমন প্রশ্নের তিনি কোন সঠিক জবাব দিতে পারেননি। এবিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) ওবাইদুর রহমানের কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি এ বিষয়ে আপনার সাথে পরে কথা বলব।

(৬) ( প্রথম পাতা)

গাজীপুর মহানগর ২ নং ওয়ার্ডের বিতর্কিত কাউন্সিলর মোন্তা আবারো প্রশ্ন বিদ্ধ।

বিশেষ প্রতিনিধি।।
গাজিপুর মহানগর ২ নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর মোন্তাজ উদ্দিন মোন্তা,করোনার টিকা দিতে বিতর্কে জড়িয়ে প্রশ্ন বিদ্ধ।বিএন পি থেকে আওয়ামী লীগ দলে এসে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভাবে বিতর্কে জড়িয়ে দলীয় ভাবমূর্তি নষ্ট করে চলেছেন।তিনি সরকার প্রদত্ত মহামারী করোনার টিকা নিজ ওয়ার্ডের মধ্যে প্রদান না করে,বিভিন্ন শিল্প কারখানায় পাঠিয়েছেন,এমন সংবাদের ভিত্তিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে জানাজানি হলে,ম্যাজিষ্টেটের সমন্বয়ে সো কেজ হইছে এমনটাই গুন্জন সোনা যাচ্ছে।কাউন্সিলর মোন্তা বিগত.দিনে কে এ সি শিল্প কারখানায় সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ঘটিয়ে এক ব্যাক্তিকে পঙ্গু করে দিয়েছেন,উক্ত বিষয় নিয়ে আদালতে একটি মামলাও চলমান,বিগত দিনে একাধিক মামলা ও বহু বিতর্কে জড়িয়ে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করে চলেছেন,বিগতদিনে দৈনিক সরোজমিন বার্তায় প্রকাশিত হয়েছিলো বি এন পির মোন্তার গায়ে এখন মুজিব কোট,একের পর এক তার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ হলেও,কোনো এক অদৃশ্য শক্তি খাটিয়ে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মত চলেন তিনি,বর্তমান নিবেদিত আওয়ামী লীগেরা,কাউন্সিলর মোন্তার বার বার বিতর্কে জড়ানোর বিষয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন,তার বিগত পরিচয় বিএনপি তবে তিনি প্রকাশ্য চলাচল করেন বি এন পি নেতাকর্মীদের সাথে,তার সকল কার্য পরিচালনা করেন বি এন পি সমর্থীত লোকজনে।দলীও সকল জিনিষ পত্র দলের লোক পাওয়ার আগেই দিয়ে থাকেন বি এন পি জামাত সমর্থীত লোকজনকে।এমন বিতর্কিত বিরোধী দলের প্রেতাত্মাকে অনতিবিলম্বে অপসারন চায় এলাকাবাসী,তার সকল অনিয়ম দুর্নীতির বিরুদ্ধে সঠিক পর্যবেক্ষন করে ব্যবস্থা গ্রহন করতে আওয়ামী লীগের উদ্ধতন নেতাকর্মীদের প্রতি অনুরোধ করেন এলাকার শিশু বৃদ্ধা ময়মুরুব্বি সহ সকল শ্রেনী পেশার মানুষ।

(৫)( প্রথম পাতা)

আশুলিয়ায় বাদল শেখের আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল।

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়া থানা আওয়ামী যুবলীগের অন্যতম সদস্য বাদল শেখের আয়োজনে ১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন,পাশাপাশি ১০০০ পরিবারের মধ্যে রান্না করা খাবার বিতরণ করেন।অনুষ্ঠানটি ১৫ ই আগস্ট ২০২১ রবিবার বাদ আসর আশুলিয়ার কাইছাবাড়ি বাদল শেখের অফিস সংলগ্নে অনুষ্ঠিত হয়।উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী আমজনতা ও স্থানীয় শিশু বৃদ্ধা ময়মুরুব্বি মুসল্লী বৃন্দ।আশুলিয়া থানা যুবলীগের অন্যতম সদস্য বাদল শেখ বলেন,আজ আমরা গভীর ভাবে শোকাহত,জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে ও তার পরিবার পরিবারবর্গকে,হায়নার দল বাংলার কুলাঙ্গার ঘাতক মোস্তাক বাহিনী ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট নৃশংস ভাবে হর্তা করেন।ওরা ভেবেছিলো বঙ্গবন্ধুকে মেরে সোনার বাংলাকে ধ্বংস করে দিবে,কিন্তুু ঘাতকের মনের আশাপূরণ হয়নি,কথায় বলে রাখে আল্লায় মারে কে।তারই রক্তে গড়া দুই কন্যা শেখ হাসিনা শেখ রেহানাকে আল্লাহ অশেষ মেহেরবানীতে বাঁচিয়ে রাখছেন,তারাই আজ বাংলার মানুষকে উন্নয়নের রোল মডেলে পৌছে দিতে,বাবার রেখে যাওয়া নৌকার বৈঠা শক্ত হাতে ধরে,বাংলার জনগনকে গন্তব্যে পৌছাতে সক্ষম হয়েছেন,নিজেদের সুখ স্বপ্ন বিসর্জন দিয়ে পিতার স্বপ্ন সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।আসুন আমরা দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে মন থেকে সকল হিংসা-বিদ্বেষ অহংকার ভুলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করি। আজকের এই শোকের দিনে বঙ্গবন্ধু ও তার নিহত পরিবারের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি,সেই সাথে কোটি বাঙালির হৃদয়ের স্পন্দন যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও ঢাকা দক্ষিন সিটি মেয়র ফজলে নুর তাপসের রোগমুক্তি কামনা করি,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের উত্তর উত্তর মঙ্গল কামনা করি,জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু জয় হোক এদেশের মেহনতী মানুষের।বক্তব্য শেষে কাইছাবাড়ি জামে মসজিদের ইমাম সাহেবের সমন্বয়ে দোয়াও মোনাজাত শেষে তাবারুক বিতরণের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি ঘোষণা করেন।

(৪)

( প্রথম পাতা)

আশুলিয়ায় আজাদ হারুন অর রশিদ উজ্জলের আয়োজনে,বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত।

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।
আশুলিয়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬ তম মৃত্যু বার্ষিকীতে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত,আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য পদপ্রার্থী, আজাদ হারুন অর রশিদ উজ্জলের আয়োজনে, ১৫ ই আগস্ট ২০২১ রবিবার আশুলিয়ার আউকপাড়ায় তার নিজস্ব অফিস সংলগ্নে  উক্ত মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন আশুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আমজাদ হোসেন,ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের সকল নেতাকর্মী আমজনতা,ও এলাকার শিশু বৃদ্ধা ময়মুরুব্বি গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রদান কালে আজাদ হারুন অর রশিদ উজ্জল বলেন,আজ ১৫ ই আগস্ট শোকের দিন, ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ও তার স পরিবারকে হর্তা করেন বাংলার নরপিশাচ হায়নার দল।ওরা চেয়েছিলো বাংলাকে মুছে ফেলতে,ওরা চেয়েছিলো বাঙালি জাতিকে পদদলিত করতে,কিন্তুু পারেনি কথায় বলে রাখে আল্লায় মারে কে,আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে তারই রক্তে গড়া দুই কন্যাকে,আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখছেন মানব কল্যানে মানুষের উপকারের জন্য।বাবার মৃত্যুর পরে বাবার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার জন্য,বাবার রেখে যাওয়া নৌকার হাল শক্ত করে ধরে,উন্নয়নের রোল মডেল নিয়ে গন্তবে পৌঁছে নিয়েছেন বাংলার জনগনকে।বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিজের সুখ স্বপ্ন বিসর্জন দিয়ে,আজ উন্নয়নশীল দেশে পরিনত করে চলেছেন,বর্তমান জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  আজ বক্তব্য দেওয়ার কিছু নাই আমরা জাতির জনকের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি,আল্লাহ তাকে বেহেশত নসিব করুন,দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে মন থেকে সকল হিংসা-বিদ্বেষ অহংকার ভুলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করি,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করি। সুখী সুন্দর জীবন গড়ি।এসময় আউকপাড়া জামে মসজিদের ইমাম সাহেবের  সমন্বয়ে দোয়াও মোনাজাত শেষে প্রচুর পরিমাণ  রান্না করা খাবার বিতরনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি ঘোষণা করেন।

(৩)( শেষ পাতা)

আশুলিয়ায় ইউপি সদস্য রুহুল আমিন মন্ডলের আয়োজনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ৪৬ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ রুহুল আমিন মন্ডলের আয়োজনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ৪৬ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন।উক্ত অনুষ্ঠানটি ১৭/০৮/২০২১ মঙ্গলবার আশুলিয়া ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের পাড়াগ্রাম জামে মসজিদ সংলগ্নে অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানে ইউপি সদস্য মোঃ রুহুল আমিন মন্ডলের সভাপতিত্বে,প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন,আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহাব উদ্দিন মাদবর,বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ৪ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হোসেন আলী মাস্টার,বিশেষ অতিথি হাজি রুস্তুুম আলী মাদবর,হাজি রমজান আলী,জহির মাদবর,বারেক মাদবর,মোঃ আলী মিয়া,দেলোয়ার হোসেন মাষ্টার,বরকত ডাঃ,ফজল দেওয়ান,আনিছুর রহমান রজ্জব,বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন,মোঃ আক্তার হোসেন,গোলাম রসুল,সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রদান কালে মোঃ রুহুল আমিন মন্ডল বলেন,জাতীয় শোক দিবস ১৫ ই আগস্ট আজকের এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে ও তার স পরিবারকে বাংলার নরপিশাচ হায়নার দল নির্মম ভাবে হর্তা করেছিলো,বাংলার আঁকাশে শোকের মাতামে অন্ধকার করে ঢেকে দিয়েছেন।ওরা চেয়েছিলো বাঙালি জাতিকে পদদলিত করতে,ওরা চেয়েছিলো সোনার বাংলাকে চুর্নবিচুর্ন করেদিতে,কিন্তুু ওদের সে আশা পূরন হয়নি,কথায় বলে রাখে আল্লায় মারে কে আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যাকে আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখছেন মানব কল্যানে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য,আজ ডিজিটাল বাংলার রুপকার বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া নৌকার হাল শক্ত করে ধরে উন্নয়নের রোল মডেল নিয়ে গন্তব্যে পৌছে দিয়েছেন ইনশাআল্লাহ।চেয়ারম্যান শাহাব উদ্দিন মাদবর বলেন,আজ বক্তিতা দেওয়ার দিন নয়,বাঙালি জাতির শোকের দিন,লজ্জার দিন,যে মানুষটা নিজের জীবন যৌবন বিসর্জন দিয়ে,বাঙালি জাতিকে স্বাধীন সর্বভৌমুহুর্ত লাল সবুজের পতাকা উপহার দিলেন,সোনার বাংলা উপহার দিলেন,পাক হানাদারেরা তাকে মারতে পারেনি তারা মারেনি,মারলো বাংলার কুলাঙ্গার ঘাতক বেইমানেরা,আজ আমরা দুখের সাথে বঙ্গবন্ধুর ও তার পরিবারের আত্মার মাগফিরাত কামনা করবো, শুধু আজ নয় প্রত্যেকটা দিনে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ওয়ান্তে জাতির জনকের জন্য দোয়া করবেন এটা আপনাদের নিকটে অনুরোধ করি,বাংলাদেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে, আসুন মন থেকে সকল হিংসা-বিদ্বেষ অহংকার ভুলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করি,জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করি।সুখী সুন্দর জীবন গড়ি,এসময় পাড়াগ্রাম জামে মসজিদের ইমাম সাহেবের সমন্বয়ে,দোয়া ও মোনাজাত শেষে প্রচুর পরিমাণ তাবারুক বিতরণের মধ্য দিয়ে,অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি ঘোষণা করেন।

(২)( শেষ পাতা)

ধামসোনা ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য শফি উদ্দিনের আয়োজনে,বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত।

 

 

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬ তম মৃত্যু বার্ষিকীতে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত,ধামসোনা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ সাইফুল ইসলামের নির্দেশে ইউপি সদস্য শফি উদ্দিনের আয়োজনে, ১৫ ই আগস্ট ২০২১ রবিবার ৯ নং ওয়ার্ড ঘোড়াপীর মাজার সংলগ্নে  উক্ত মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন আশুলিয়া থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ন আহবায়ক ও স্বনির্ভর ধামসোনা ইউনিয়ন পরিষদের সফল চেয়ারম্যান মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম  ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের সকল নেতাকর্মী আমজনতা,ও এলাকার শিশু বৃদ্ধা ময়মুরুব্বি গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।এসময় সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রদান কালে মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন আজ ১৫ ই আগস্ট শোকের দিন, ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ও তার স পরিবারকে হর্তা করেন বাংলার নরপিশাচ হায়নার দল।ওরা চেয়েছিলো বাংলাকে মুছে ফেলতে,ওরা চেয়েছিলো বাঙালি জাতিকে পদদলিত করতে,কিন্তুু পারেনি কথায় বলে রাখে আল্লায় মারে কে,আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে তারই রক্তে গড়া দুই কন্যাকে,আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখছেন মানব কল্যানে মানুষের উপকারের জন্য।বাবার মৃত্যুর পরে বাবার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার জন্য,বাবার রেখে যাওয়া নৌকার হাল শক্ত করে ধরে,উন্নয়নের রোল মডেল নিয়ে গন্তবে পৌঁছে নিয়েছেন বাংলার জনগনকে।বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিজের সুখ স্বপ্ন বিসর্জন দিয়ে,আজ উন্নয়নশীল দেশে পরিনত করে চলেছেন,বর্তমান জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  আজ বক্তব্য দেওয়ার কিছু নাই আমরা জাতির জনকের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি,আল্লাহ তাকে বেহেশত নসিব করুন,দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে মন থেকে সকল হিংসা-বিদ্বেষ অহংকার ভুলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করি,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করি। সুখী সুন্দর জীবন গড়ি।বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের সকল নেতাকর্মী আমজনতাদের উত্তর উত্তর মঙ্গল কামনা করি।এসময় ঘোড়াপীর মাজার  জামে মসজিদের ইমাম সাহেবের  সমন্বয়ে দোয়াও মোনাজাত শেষে প্রচুর পরিমাণ  রান্না করা খাবার বিতরনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি ঘোষণা করেন।

(১)( শেষ পাতা)

১৫ই আগস্ট শোক দিবস উপলক্ষে জনতা ব্যাংক মোংলা পোর্ট কম্পাউন্ড শাখার বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী পালন।

মোংলা থেকে ওমর ফারুক।।

১৫ই আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৬ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আজ সকাল ১১ টায় জনতা ব্যাংক লিমিটেড মোংলা পোর্ট কম্পাউন্ড শাখার উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়।
উক্ত বৃক্ষরোপণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, জনতা ব্যাংক লিমিটেড খুলনা বিভাগীয় কার্যালয় এর জি এম হুমায়ুন কবির চৌধুরী, মো: মিজানুর রহমান এসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার এরিয়া অফিস খুলনা, মো: আঃ হামিদ শেখ সিনিয়র পিন্সিপ্যাল অফিসার আইটি খালিশপুর শাখা, খুলনা, শেখ আবুল বাশার এসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার বাগেরহাট, জনতা ব্যাংক মোংলা পোর্ট কম্পাউন্ড শাখার ব্যবস্থাপক মো: ইদ্রিস আলী গাজী, মো: রকিবুল ইসলাম পিন্সিপ্যাল অফিসার মোংলা পোর্ট কম্পাউন্ড শাখা, মো:সানিয়াত রহমান সিনিয়র অফিসার মোংলা পোর্ট কম্পাউন্ড শাখা, বাপ্পা ঘোষ সিনিয়র অফিসার মোংলা পোর্ট কম্পাউন্ড শাখা সহ অন্যান্য কর্মচারীবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের শাহাদাৎ বরণকারী সদস্যদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়।

(হারানো বিজ্ঞপ্তি )

হারাইয়াছে: আমি মোঃসুরুজ আলী ,পিতাঃ মোঃরাজু মন্ডল গ্রামঃ-অমরপুর,ডাকঘরঃ-বাউসা,থানাঃ-বাঘা,জেলাঃ-রাজশাহী আমার নিজ নামীয় মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর বীমার মূল দলিল হারিয়ে গিয়েছে। পলিসি  নং-০911913-2 এর দলিলটি গত 21/06/2021 তারিখে তেঁতুলিয়া বাজার থেকে বাসায় ফেরার পথে হারিয়ে গেছে।

( শেষ পাতা)

ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি মোঃ নরজুল  ইসলাম কে  দৈনিক সময়ের কন্ঠ ও ভোরের ধ্বনি পত্রিকার,বিশ্বাস  প্রতিনিধি,বহিষ্কার করা হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক বোরহান হাওলাদার জসিম এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানেন, পত্রিকার নিয়মনীতি বহির্ভূত কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে পত্রিকার  ভ্রাম্যমান ও বিশ্বাস প্রতিনিধি  পদ থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়। উল্লেখ্য যে, সাংবাদিক মোঃ নরজুল  ইসলাম দীর্ঘ দিন ধরে হলুদ সাংবাদিকতা ও সাংবাদিকতার নীতি বিরোধী কাজে লিপ্ত রয়েছেন।

সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে

পত্রিকা  থেকে বহিষ্কার করা হয়। এব্যাপারে দৈনিক   সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক বোরহান হাওলাদার জসিম  বলেন, পত্রিকার নীতি বিরোধী কাজে জড়িত থাকায় মোঃ নরজুল ইসলাম কে  বহিষ্কার করা হয়েছে।

এবং তারবেপারে অনুসন্ধান চলছে

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ই-পেপার

আপডেট টাইম : ০৬:৫৫:০১ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট ২০২১


( প্রথম পাতা)

দৈনিক সময়ের কন্ঠ ফোরাম বাংলাদেশ জেলা  শাখার আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত।

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

আজ ১৬ আগষ্ট গাজীপুরের জেলায়।

১৫ আগষ্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ সকল শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও দুঃস্থদের মাঝে রান্না করা খাবার বিতরণ করেছেন।

প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার প্রকাশক ও সম্পাদক জনাব মোঃ বোরহান হাওলাদার (জসিম)
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোঃ অনিক সরকার
সাবেক সদস্য, বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ।
আরও উপস্থিত ছিলেন,
সাংবাদিক মোঃ রাসেল হোসাইন নুরানি।
আর এইচ নুরানি টিভি
সাংবাদিক মোঃ শেখ শহিদুল ইসলাম
দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার বিশেষ প্রতিনিধি।
সিনিয়র সাংবাদিক মোঃ শামীম হোসেন
বাংলাদেশ তৃনমূল সিনিয়র সভাপতি।
স্টাফ রিপোর্টার,মোসাঃ কাকলি আক্তার
সময়ের কন্ঠ পত্রিকা।
রিপোর্টার,মোঃ ফয়সাল আহমেদ (মুন্না)
দৈনিক আজকের আলোকিত সকাল পত্রিকা।
স্টাফ রিপোর্টার,মোসাঃ সাদিয়া আক্তার(কলি)
দৈনিক আমার দিগন্ত পত্রিকা।
সাংবাদিক মোঃ হিরা সরকার
সাপ্তাহিক বিশ্ব বাংলা পত্রিকা।
রিপোর্টার,মোসাঃ গোলাপি আক্তার (তিশা)
দৈনিক ভোরের ধ্বনি পত্রিকা।
সাংবাদিক মোঃ সেলিম বেপারী সহ গণমাধ্যম কর্মী।

আয়োজনেঃ
দৈনিক সময়ের কন্ঠ সাংবাদিক ফোরাম বাংলাদেশ গাজীপুর জেলা

(৮)  সম্পাদকীয় পাতায়

নিয়ম-নীতির বাইরে গিয়ে রাজনীতি করলে সমাজ ও রাষ্ট্র হুমকির মুখে পড়বেন।

নিয়ম-নীতির বাইরে গিয়ে রাজনীতি করলে সমাজ ও রাষ্ট্র হুমকির মুখে পড়বে!

রাজনীতি হচ্ছে প্রাচীনতম একটি শিল্প; যে শিল্প অনন্তকাল ধরে পৃথিবীতে আজ অব্দি প্রতিষ্ঠিত রয়েছে। যে কারণে আমরা অনেকেই রাজনীতি অনেক পছন্দ করি আবার অনেকেই খুব বেশী পছন্দ করি না। আসলে সব কিছুরই ভালো খারাপ দিক আছে । ঠিক তেমনি পলিটিক্স/রাজনীতিরও ভালো খারাপ দুই দিক আছে। এই ভালো খারাপ উভয় দিক নিয়ে বিভিন্ন লেখক ও কবিরা বিভিন্ন কথা বা উক্তি করেছেন। তার মধ্যে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছেন- রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের ৪টি জিনিসের প্রয়োজন, তা হচ্ছে: নেতৃত্ব, আদর্শ, নিঃস্বার্থ কর্মী এবং সংগঠন। কিন্তু বর্তমান সময়ে রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর মধ্যে ৪টি বিষয়ের একটিও পরিলক্ষিত হয় না।

নেতৃত্বঃ সঠিক নেতৃত্বের প্রভাবে একটি পরিবার, প্রতিষ্ঠান, দেশ এমনকি বিশ্বও বদলে যেতে পারে। পৃথিবীর ইতিহাস আসলে নেতৃত্বের ইতিহাস। একজন যোগ্য নেতা ও তাঁর নেতৃত্বের হাত ধরে একটি নতুন সভ্যতার জন্ম হতে পারে, শুরু হতে পারে নতুন যুগ। একজন মানুষের মাঝে যদি সঠিক নেতৃত্বের গুণাবলী থাকে তবে একদল অযোগ্য লোককেও তিনি অনেক বড় অর্জনের দিকে নিয়ে যেতে পারেন। এটা এমন একটা বিষয় যেটির মাধ্যমে সংগঠন ও সমাজ ব্যবস্থার উন্নতি হয়। নেতৃত্বগুনেই সমাজ ও রাষ্ট্রের নানাবিধ সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। অথচ বিংশ শতাব্দীর নেতৃত্ব দিচ্ছে কারা? যাদের দ্বারা সমস্যার সমাধান তো দূরেই থাক, তারা নিজেরাই বিভিন্নভাবে সমাজের সমস্যা সৃষ্টি করে রেখেছে। তাদের নেতৃত্বে যারা সমাজের সমাজপতি  তারাও নয়-ছয় করে সমাজের নেতৃত্ব দিচ্ছে। এসব অযোগ্য নেতৃত্বের কারণে নাগরিকদের ক্ষতি এবং দুর্ভোগের শেষ নেই। অযোগ্য নেতৃত্ব দিয়ে সমাজ ব্যবস্থা পরিচালিত হলে এর চেয়ে ভালো কিছু প্রত্যাশা করা যায় না। এহেন পরিস্থিতির পরিবর্তন করতে হলে অবশ্যই শিক্ষিত, মার্জিত এবং সাংগঠনিক দূরদর্শিতা সম্পূর্ণ নেতৃত্বের হাতে দায়িত্ব হস্তান্তর করতে হবে।

আদর্শঃ আপনি হয়-তো রাজনীতি সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি। রাজনীতি করছেন দেশ ও দেশের মানুষের কল্যাণের জন্য। রাজনৈতিক মানুষগুলো এমনই হয়, নিজের সুখ বিসর্জন দিয়েও কোন কোন ক্ষেত্রে কাজ করে যায়। যারা এই পথের পথিক তাঁরাই আদর্শবান আদর্শিক নেতা। যে কারণে বঙ্গবন্ধু অনুধাবন করেছেন আদর্শ ছাড়া রাজনীতি করা অসম্ভব। তবে বর্তমান প্রেক্ষাপটে রাজনৈতিক নেতাদের চরিত্রে আদর্শের উপস্থিতি তেমন একটা নেই বললেই চলে। ছোট থেকে বড়, কেন্দ্র থেকে ইউনিট কমিটির নেতাদের নব্বই ভাগের মধ্যেই আদর্শ নামক মহান শব্দের যোগাযোগ নেই। আদর্শের পথে উৎসাহ দিতে অবশ্যই  সঠিক সিদ্ধান্ত, নিয়মিত সভা-সেমিনার এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের উপর উপহার বা বনাস দেওয়া যেতে পারে। এই সিদ্ধান্ত যুগের সাথে চাহিদা সম্পন্ন সিদ্ধান্ত হবে বলে আমি মনে করি।

নিঃস্বার্থ কর্মীঃ বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘দেশ শাসন করতে হলে নিঃস্বার্থ কর্মী প্রয়োজন। হাওয়া-কথায় চলে না। সেদিন ছাত্ররা আমার সঙ্গে দেখা করতে এসেছিল। তাদের বলেছিলাম, আত্মসমালোচনা করো। মনে রেখো, আত্মসমালোচনা করতে না পারলে নিজেকে চিনতে পারবা না। তারপর আত্মসংযম করো, আর আত্মশুদ্ধি করো। তাহলেই দেশের মঙ্গল করতে পারবা।’ এমন আত্মসমালোচক-দেশপ্রেমিক নেতা সবার কাছে শ্রদ্ধার, ভালোবাসার ও আত্মশক্তির প্রতীক হয়ে থাকবেন চিরকাল। যিনি নিঃস্বার্থভাবে দেশ ও জনগণের জন্য যে পরিমাণ ত্যাগ স্বীকার করেছেন সেই বিবেচনায় বঙ্গবন্ধু তাঁর রাজনৈতিক জীবনে নিঃস্বার্থ কর্মীর উপাধি অলংকৃত করেছেন। কেননা বাঙালিকে অধিকার সচেতন করে তোলার ক্ষেত্রে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা অপরিসীম। হাজার বছর ধরে শোষিত বাঙালিকে তিনি শুধু স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বপ্নই দেখাননি; সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপদান করেছেন। বাঙালির অধিকার আদায়ের আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে গিয়ে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর হাতে বঙ্গবন্ধুকে বারবার নির্যাতিত হতে হয়েছে, কারাবরণ করতে হয়েছে। কিন্তু এরপরও তিনি মনোবল হারাননি; বরং প্রতিবারই আরও শক্তিশালী হয়ে ফিরে এসেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের সাংগঠনিক দক্ষতা, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও বিচক্ষণতা বাঙালিকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রই উপহার দেয়নি; অপ্রতিরোধ্য সোনার বাংলা গড়ে তোলার পথও দেখিয়েছে। যে দেশের জন্য তিনি ছাত্রজীবন থেকে দিয়ে গেছেন সেই তাঁকেই ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে হত্যা করা হয়। ঘাতকরা তাকে হত্যার মাধ্যমে হত্যা করতে চেয়েছিল বাঙালি জাতীয়তাবাদের আদর্শকে, পুনরুজ্জীবিত করতে চেয়েছিল মৌলবাদ আর স্বৈরাচারকে। কিন্তু জাতির পিতা তার কর্মের মাধ্যমেই কোটি বাঙালির হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন। হাজার চেষ্টা করেও তা মুছে ফেলা যাবে না। কিন্তু বর্তমানকালে নিঃস্বার্থ কর্মীর সংখ্যা হ্রাস পেয়েছে বহুগুণ। নিঃস্বার্থ কর্মী ছাড়া সংগঠন টিকিয়ে রাখা বা শক্তিশালী করা অসম্ভব। শীর্ষ নেতৃত্ব তার কর্মীর প্রতি দায়িত্ববান, যত্নশীল এবং সহনশীল আচরণ করলেই নিঃস্বার্থ কর্মী বৃদ্ধি পাবে।

সংগঠনঃ সংগঠনের সমৃদ্ধির জন্য যে কোনো ধরনের পরিবর্তন আনতে হলে নেতৃত্বকে দূরদর্শী হতে হয়। সে নেতাই দূরদর্শী যিনি ভবিষ্যৎকে পরিষ্কার দেখতে পান, বিশ্লেষণ করতে পারেন এবং ফলাফল অর্জনে লক্ষ্য স্থির করতে পারেন। যেমন বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের সুস্পষ্ট স্বাধীনতা দেখতে পেয়েছিলেন। আওয়ামী লীগ নামক সংগঠনের লক্ষ্য (ভিশন) এবং উদ্দেশ্য (মিশন) স্পষ্ট ধারণা ছিলো বলে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছিলো। লক্ষ্য বা ভিশন হচ্ছে একটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বক্তব্য যা একটি সংগঠন মধ্যবর্তী বা দীর্ঘমেয়াদে অর্জন করতে চায়। আর উদ্দেশ্য বা মিশন হচ্ছে লক্ষ্য পূরণে সংগঠনটি মধ্যবর্তী মেয়াদে বা দীর্ঘমেয়াদে কী কী কাজ সম্পাদন করবে। সহজ কথায় ভিশন হচ্ছে স্বপ্ন দেখা আর মিশন হচ্ছে স্বপ্ন বাস্তবায়নে দৃঢ়তার সঙ্গে কিছু কাজ সম্পাদন করা। এ স্বপ্নটা কিন্তু কোনো ব্যক্তির বা বহিঃপ্রেরণাকারীর স্বপ্ন নয়; এ স্বপ্ন দেখতে হবে সংগঠনের সবাই মিলে, ফলে তার বাস্তবায়নও হবে সবার অংশীদারিত্বে। কাজেই একটি সংগঠনের ভিশন ও মিশন ঠিক করতে সব সদস্যর অংশগ্রহণ জরুরি। কিন্তু বর্তমান সময়ে সংগঠনের সভাপতি এবং সম্পাদক যে সিদ্ধান্ত নিবে সেটাই সবাইকে মেনে চলতে হয়; অন্যান্য সদস্যদের মতামতের কোন প্রয়োজন বা গুরুত্ব দেওয়া হয় না।

একটি সংগঠনে নানান পেশার মানুষ থাকতে পারে এবং তাদের মনে নানান রকমের প্রশ্ন থাকতে পারে। প্রশ্ন জাগে না তো স্বপ্নও জাগে না, স্বপ্ন নাই তো আপনি একটি নাবিকহীন বা বৈঠাহীন নৌকা। আপনার লক্ষ্য নাই তো আপনার গন্তব্যও নাই। ফলে সংগঠন গড়ে তোলার মূলেই রয়েছে সবার অংশীদারিত্বে ভিশন ও মিশন স্থির করা। সবার অংশগ্রহণে যখন সংগঠনের ভিশন ও মিশন তৈরি করা হয় তখন সেটি পূরণে সব একযোগে কাজ করে যেহেতু সবাই স্বপ্নপূরণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকে। এক্ষেত্রে সংগঠনের সকল সদস্যরা মিলে কর্মপদ্ধতি তৈরী করা জরুরী। আমরা জেনো সভাপতি আর সম্পাদক মুখি হয়ে না পড়ি, সবার মেধা ও সাংগঠনিক দক্ষতার বিকাশ ঘটাতে পারলেই সংগঠন শক্তিশালী হবে। আমাদের উচিৎ ব্যক্তির চেয়ে সংগঠনকে শক্তিশালী হিসেবে গড়ে তোলা। তবে আধুনিক রাজনীতিতে এটি হচ্ছে না বললেই চলে। এসব অনিয়মকে নিয়মে পরিবর্তন করা এখন সকলের দাবি।

চলতি সময়ে লোভ লালসার যে রাজনীতি চলছে সেটাকে আমরা সাংগঠনিক রাজনীতি বলতে পারি না। সমাজের সমস্যা খুঁজে বের করে সঠিক নির্ণয়ের মাধ্যমে নিঃস্বার্থভাবে সমাধান করার নামই রাজনীতি এবং এটাই প্রতিষ্ঠিত রাজনীতি বিজ্ঞান। সকল রাজনৈতিক কর্মী ও সংগঠনের এই পথেই হাটা উচিৎ, এতেই সমাজ ও রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার সুশৃঙ্খল বিন্যাস হবে। নিয়ম-নীতির বাইরে যারাই রাজনীতি করবেন তারা সংগঠনের প্রতি দায়িত্ববান নয় বলেই এমনটা করতে পারেন আর যারা সংগঠনের জন্য নিবেদিত তাঁরা কখনোই নিয়ম-নীতির বাইরে গিয়ে ব্যক্তিস্বার্থের কথা চিন্তাও করবে না। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনাদর্শ অধ্যায়ন করলে আপনি রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশ ও জনগণকে সেবা দিতে পারবেন অফুরন্ত। যেমনটি মহান নেতা বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু তার জীবনকে উৎসর্গ করে গেছেন সমগ্র বাঙ্গালী জাতির জন্য। যেটি ইতিহাসের পাতায় স্বর্ন অক্ষরে মুর্দিত থাকবে-

“যতদিন রবে পদ্মা, মেঘনা, গৌরী, যমুনা বহমান

ততদিন রবে কীর্তি তোমার শেখ মুজিবুর রহমান।

লেখকঃ বোরহান হাওলাদার( জসিম)

চেয়ারম্যান  জাতীয় বঙ্গ লীগ

(৭)( শেষ পাতা)

তালার রায়পুুরে পূজা মন্দিরের টিআর প্রকল্পের টাকা আত্মসাৎ করলেন মেম্বর বিকাশ মন্ডল।

শেখ সিরাজুল ইসলাম : সাতক্ষীরার তালায় ইউপি সদস্য কর্তৃক নিজেকে ভূয়া সভাপতি সাজিয়ে মন্দিরের উন্নয়ন প্রকল্পের টাকা আত্মসাতের ঘটনায় জেলা প্রশাসক বরাবর অভিযোগ হয়েছে।
অভিযোগে জানাগেছে, তালা উপজেলার ১২ নং খলিলনগর ইউনিযনের রায়পুর গ্রামের পূর্ব পাড়া বাসন্তী পূজা মন্দিরে গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষনা-বেক্ষণ টিআর প্রকল্পের আওতায় ৫২ হাজার টাকা বরাদ্দ হয়। কিন্তু স্থানীয় ৯নং ওযার্ড সদস্য বিকাশ চন্দ্র মন্ডল নিজেকে ঐ মন্দির কমিটির সভাপতি পরিচয় দিয়ে গোপনে কাউকে কিছু না-বলে চুপিসারে প্রকল্পের প্রথম কিস্তির ২৬ হাজার টাকা উত্তোলন করেন। এরপর তিনি কাউকে কিছু না বলে চুপিসারে মন্দিরের কোন প্রকার কাজ না করেই সমুদয় টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এবিষয়ে রায়পুর পূর্বপাড়া পূজা উদযাপন পরিচালনা পরিষদের সভাপতি দিপংকর গোলদার সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
এব্যাপারে পূজা উদযাপন কমিটির সহ-সম্পাদক অর্জুন গোলদার জানান, পূজা মন্দিরের নামে কোন প্রকার বরাদ্দ হয়েছে কিনা সেটা তারা জানেননা। তবে কিছু দিন আগে বিষয়টি কমিটির সভাপতি দিপংকর গোলদার তাদেরকে অবহিতপূর্বক টাকাগুলি স্থানীয় ইউপি সদস্য বিকাশ মন্ডল নিজেকে সভাপতি পরিচয়ে উঠিয়েছেন বলে জানান।
সহ-সসভাপতি ভীম গোলদার, কোষাধ্যক্ষ আশিষ মুনি জানান, সদস্য জ্যোতিশ মন্ডল, বিনোদ বিহারী বাঁছাড়, রবীন্দ্র নাথ মন্ডল, পূজারী খগেন্দ্র নাথ মুনি, পংকজ মন্ডলসহ কমিটির অন্যান্যরা জানান, তাদের পূজা মন্দিরের নামে কোন বরাদ্দ হয়েছে কিনা সেটা তারা বলতে পারেননা। তবে কয়েক দিন আগে সভাপতি দিপংকরের মাধ্যমে বিষয়টি তারা অবগত হয়েছেন যে, তাদের ইউপি সদস্য বিকাশ মন্ডল বরাদ্দের ৫২ হাজার টাকার প্রথম কিস্তির ২৬ হাজার টাকা কাউকে না জানিয়ে উত্তোলন করে আত্মসাৎ করেছেন।
এব্যাপারে পূজা পরিচালনা কমিটির সভাপতি দিপংকর গোলদার জানান, তিনি উক্ত রায়পুর পূর্বপাড়া বাসন্তী পূজা উদযাপন পরিচালনা পরিষদের নির্বাচিত বৈধ সভাপতি। সম্প্রতি তিনি অবগত হন যে, স্থানীয় ৯ নং ওয়ার্ড সদস্য বিকাশ মন্ডল নিজেকে পূজা মন্দিরের সভাপতি পরিচয় দিয়ে সেখানকার বরাদ্দের ৫২ হাজার টাকার মধ্যে প্রথম কিস্তির ২৬ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এব্যাপারে তিনি জেলা প্রশাসক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন বলেও জানান।
এব্যাপারে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য বিকাশ মন্ডলের কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি সভাপতি নাহয়েও টাকা উঠিয়েছি এটা সত্য, টাকা তোলা আমার ভুল হয়েছে। তিনি টাকা উত্তোলনের কথা স্বীকার করে বলেন, টাকাগুলি আমি উঠিয়ে রেখেছি। তবে কোন কাজ করেছেন কিনা জানতে চাইলে বলেন, এখনো কাজ করা হয়নি। কমিটির সভাপতি না হয়েও আপনি কিভাবে টাকা উঠালেন এমন প্রশ্নের তিনি কোন সঠিক জবাব দিতে পারেননি। এবিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) ওবাইদুর রহমানের কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি এ বিষয়ে আপনার সাথে পরে কথা বলব।

(৬) ( প্রথম পাতা)

গাজীপুর মহানগর ২ নং ওয়ার্ডের বিতর্কিত কাউন্সিলর মোন্তা আবারো প্রশ্ন বিদ্ধ।

বিশেষ প্রতিনিধি।।
গাজিপুর মহানগর ২ নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর মোন্তাজ উদ্দিন মোন্তা,করোনার টিকা দিতে বিতর্কে জড়িয়ে প্রশ্ন বিদ্ধ।বিএন পি থেকে আওয়ামী লীগ দলে এসে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভাবে বিতর্কে জড়িয়ে দলীয় ভাবমূর্তি নষ্ট করে চলেছেন।তিনি সরকার প্রদত্ত মহামারী করোনার টিকা নিজ ওয়ার্ডের মধ্যে প্রদান না করে,বিভিন্ন শিল্প কারখানায় পাঠিয়েছেন,এমন সংবাদের ভিত্তিতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মধ্যে জানাজানি হলে,ম্যাজিষ্টেটের সমন্বয়ে সো কেজ হইছে এমনটাই গুন্জন সোনা যাচ্ছে।কাউন্সিলর মোন্তা বিগত.দিনে কে এ সি শিল্প কারখানায় সন্ত্রাসী কর্মকান্ড ঘটিয়ে এক ব্যাক্তিকে পঙ্গু করে দিয়েছেন,উক্ত বিষয় নিয়ে আদালতে একটি মামলাও চলমান,বিগত দিনে একাধিক মামলা ও বহু বিতর্কে জড়িয়ে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট করে চলেছেন,বিগতদিনে দৈনিক সরোজমিন বার্তায় প্রকাশিত হয়েছিলো বি এন পির মোন্তার গায়ে এখন মুজিব কোট,একের পর এক তার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ হলেও,কোনো এক অদৃশ্য শক্তি খাটিয়ে আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মত চলেন তিনি,বর্তমান নিবেদিত আওয়ামী লীগেরা,কাউন্সিলর মোন্তার বার বার বিতর্কে জড়ানোর বিষয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন,তার বিগত পরিচয় বিএনপি তবে তিনি প্রকাশ্য চলাচল করেন বি এন পি নেতাকর্মীদের সাথে,তার সকল কার্য পরিচালনা করেন বি এন পি সমর্থীত লোকজনে।দলীও সকল জিনিষ পত্র দলের লোক পাওয়ার আগেই দিয়ে থাকেন বি এন পি জামাত সমর্থীত লোকজনকে।এমন বিতর্কিত বিরোধী দলের প্রেতাত্মাকে অনতিবিলম্বে অপসারন চায় এলাকাবাসী,তার সকল অনিয়ম দুর্নীতির বিরুদ্ধে সঠিক পর্যবেক্ষন করে ব্যবস্থা গ্রহন করতে আওয়ামী লীগের উদ্ধতন নেতাকর্মীদের প্রতি অনুরোধ করেন এলাকার শিশু বৃদ্ধা ময়মুরুব্বি সহ সকল শ্রেনী পেশার মানুষ।

(৫)( প্রথম পাতা)

আশুলিয়ায় বাদল শেখের আয়োজনে বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল।

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়া থানা আওয়ামী যুবলীগের অন্যতম সদস্য বাদল শেখের আয়োজনে ১৫ ই আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন,পাশাপাশি ১০০০ পরিবারের মধ্যে রান্না করা খাবার বিতরণ করেন।অনুষ্ঠানটি ১৫ ই আগস্ট ২০২১ রবিবার বাদ আসর আশুলিয়ার কাইছাবাড়ি বাদল শেখের অফিস সংলগ্নে অনুষ্ঠিত হয়।উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী আমজনতা ও স্থানীয় শিশু বৃদ্ধা ময়মুরুব্বি মুসল্লী বৃন্দ।আশুলিয়া থানা যুবলীগের অন্যতম সদস্য বাদল শেখ বলেন,আজ আমরা গভীর ভাবে শোকাহত,জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে ও তার পরিবার পরিবারবর্গকে,হায়নার দল বাংলার কুলাঙ্গার ঘাতক মোস্তাক বাহিনী ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট নৃশংস ভাবে হর্তা করেন।ওরা ভেবেছিলো বঙ্গবন্ধুকে মেরে সোনার বাংলাকে ধ্বংস করে দিবে,কিন্তুু ঘাতকের মনের আশাপূরণ হয়নি,কথায় বলে রাখে আল্লায় মারে কে।তারই রক্তে গড়া দুই কন্যা শেখ হাসিনা শেখ রেহানাকে আল্লাহ অশেষ মেহেরবানীতে বাঁচিয়ে রাখছেন,তারাই আজ বাংলার মানুষকে উন্নয়নের রোল মডেলে পৌছে দিতে,বাবার রেখে যাওয়া নৌকার বৈঠা শক্ত হাতে ধরে,বাংলার জনগনকে গন্তব্যে পৌছাতে সক্ষম হয়েছেন,নিজেদের সুখ স্বপ্ন বিসর্জন দিয়ে পিতার স্বপ্ন সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।আসুন আমরা দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে মন থেকে সকল হিংসা-বিদ্বেষ অহংকার ভুলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করি। আজকের এই শোকের দিনে বঙ্গবন্ধু ও তার নিহত পরিবারের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি,সেই সাথে কোটি বাঙালির হৃদয়ের স্পন্দন যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও ঢাকা দক্ষিন সিটি মেয়র ফজলে নুর তাপসের রোগমুক্তি কামনা করি,বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের উত্তর উত্তর মঙ্গল কামনা করি,জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু জয় হোক এদেশের মেহনতী মানুষের।বক্তব্য শেষে কাইছাবাড়ি জামে মসজিদের ইমাম সাহেবের সমন্বয়ে দোয়াও মোনাজাত শেষে তাবারুক বিতরণের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি ঘোষণা করেন।

(৪)

( প্রথম পাতা)

আশুলিয়ায় আজাদ হারুন অর রশিদ উজ্জলের আয়োজনে,বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত।

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।
আশুলিয়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬ তম মৃত্যু বার্ষিকীতে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত,আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৩ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য পদপ্রার্থী, আজাদ হারুন অর রশিদ উজ্জলের আয়োজনে, ১৫ ই আগস্ট ২০২১ রবিবার আশুলিয়ার আউকপাড়ায় তার নিজস্ব অফিস সংলগ্নে  উক্ত মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন আশুলিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আমজাদ হোসেন,ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের সকল নেতাকর্মী আমজনতা,ও এলাকার শিশু বৃদ্ধা ময়মুরুব্বি গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রদান কালে আজাদ হারুন অর রশিদ উজ্জল বলেন,আজ ১৫ ই আগস্ট শোকের দিন, ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ও তার স পরিবারকে হর্তা করেন বাংলার নরপিশাচ হায়নার দল।ওরা চেয়েছিলো বাংলাকে মুছে ফেলতে,ওরা চেয়েছিলো বাঙালি জাতিকে পদদলিত করতে,কিন্তুু পারেনি কথায় বলে রাখে আল্লায় মারে কে,আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে তারই রক্তে গড়া দুই কন্যাকে,আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখছেন মানব কল্যানে মানুষের উপকারের জন্য।বাবার মৃত্যুর পরে বাবার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার জন্য,বাবার রেখে যাওয়া নৌকার হাল শক্ত করে ধরে,উন্নয়নের রোল মডেল নিয়ে গন্তবে পৌঁছে নিয়েছেন বাংলার জনগনকে।বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিজের সুখ স্বপ্ন বিসর্জন দিয়ে,আজ উন্নয়নশীল দেশে পরিনত করে চলেছেন,বর্তমান জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  আজ বক্তব্য দেওয়ার কিছু নাই আমরা জাতির জনকের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি,আল্লাহ তাকে বেহেশত নসিব করুন,দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে মন থেকে সকল হিংসা-বিদ্বেষ অহংকার ভুলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করি,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করি। সুখী সুন্দর জীবন গড়ি।এসময় আউকপাড়া জামে মসজিদের ইমাম সাহেবের  সমন্বয়ে দোয়াও মোনাজাত শেষে প্রচুর পরিমাণ  রান্না করা খাবার বিতরনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি ঘোষণা করেন।

(৩)( শেষ পাতা)

আশুলিয়ায় ইউপি সদস্য রুহুল আমিন মন্ডলের আয়োজনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ৪৬ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোঃ রুহুল আমিন মন্ডলের আয়োজনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের ৪৬ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী পালন।উক্ত অনুষ্ঠানটি ১৭/০৮/২০২১ মঙ্গলবার আশুলিয়া ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের পাড়াগ্রাম জামে মসজিদ সংলগ্নে অনুষ্ঠিত হয়।অনুষ্ঠানে ইউপি সদস্য মোঃ রুহুল আমিন মন্ডলের সভাপতিত্বে,প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন,আশুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহাব উদ্দিন মাদবর,বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ৪ নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য হোসেন আলী মাস্টার,বিশেষ অতিথি হাজি রুস্তুুম আলী মাদবর,হাজি রমজান আলী,জহির মাদবর,বারেক মাদবর,মোঃ আলী মিয়া,দেলোয়ার হোসেন মাষ্টার,বরকত ডাঃ,ফজল দেওয়ান,আনিছুর রহমান রজ্জব,বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসেন,মোঃ আক্তার হোসেন,গোলাম রসুল,সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রদান কালে মোঃ রুহুল আমিন মন্ডল বলেন,জাতীয় শোক দিবস ১৫ ই আগস্ট আজকের এই দিনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে ও তার স পরিবারকে বাংলার নরপিশাচ হায়নার দল নির্মম ভাবে হর্তা করেছিলো,বাংলার আঁকাশে শোকের মাতামে অন্ধকার করে ঢেকে দিয়েছেন।ওরা চেয়েছিলো বাঙালি জাতিকে পদদলিত করতে,ওরা চেয়েছিলো সোনার বাংলাকে চুর্নবিচুর্ন করেদিতে,কিন্তুু ওদের সে আশা পূরন হয়নি,কথায় বলে রাখে আল্লায় মারে কে আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যাকে আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখছেন মানব কল্যানে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য,আজ ডিজিটাল বাংলার রুপকার বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বঙ্গবন্ধুর রেখে যাওয়া নৌকার হাল শক্ত করে ধরে উন্নয়নের রোল মডেল নিয়ে গন্তব্যে পৌছে দিয়েছেন ইনশাআল্লাহ।চেয়ারম্যান শাহাব উদ্দিন মাদবর বলেন,আজ বক্তিতা দেওয়ার দিন নয়,বাঙালি জাতির শোকের দিন,লজ্জার দিন,যে মানুষটা নিজের জীবন যৌবন বিসর্জন দিয়ে,বাঙালি জাতিকে স্বাধীন সর্বভৌমুহুর্ত লাল সবুজের পতাকা উপহার দিলেন,সোনার বাংলা উপহার দিলেন,পাক হানাদারেরা তাকে মারতে পারেনি তারা মারেনি,মারলো বাংলার কুলাঙ্গার ঘাতক বেইমানেরা,আজ আমরা দুখের সাথে বঙ্গবন্ধুর ও তার পরিবারের আত্মার মাগফিরাত কামনা করবো, শুধু আজ নয় প্রত্যেকটা দিনে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ওয়ান্তে জাতির জনকের জন্য দোয়া করবেন এটা আপনাদের নিকটে অনুরোধ করি,বাংলাদেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে, আসুন মন থেকে সকল হিংসা-বিদ্বেষ অহংকার ভুলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করি,জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করি।সুখী সুন্দর জীবন গড়ি,এসময় পাড়াগ্রাম জামে মসজিদের ইমাম সাহেবের সমন্বয়ে,দোয়া ও মোনাজাত শেষে প্রচুর পরিমাণ তাবারুক বিতরণের মধ্য দিয়ে,অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি ঘোষণা করেন।

(২)( শেষ পাতা)

ধামসোনা ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য শফি উদ্দিনের আয়োজনে,বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফিরাত কামনায় মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত।

 

 

মোঃ আকরাম হোসেন বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়ায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৬ তম মৃত্যু বার্ষিকীতে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত,ধামসোনা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ সাইফুল ইসলামের নির্দেশে ইউপি সদস্য শফি উদ্দিনের আয়োজনে, ১৫ ই আগস্ট ২০২১ রবিবার ৯ নং ওয়ার্ড ঘোড়াপীর মাজার সংলগ্নে  উক্ত মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন আশুলিয়া থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ন আহবায়ক ও স্বনির্ভর ধামসোনা ইউনিয়ন পরিষদের সফল চেয়ারম্যান মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম  ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের সকল নেতাকর্মী আমজনতা,ও এলাকার শিশু বৃদ্ধা ময়মুরুব্বি গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ।এসময় সংক্ষিপ্ত বক্তব্য প্রদান কালে মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন আজ ১৫ ই আগস্ট শোকের দিন, ১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ও তার স পরিবারকে হর্তা করেন বাংলার নরপিশাচ হায়নার দল।ওরা চেয়েছিলো বাংলাকে মুছে ফেলতে,ওরা চেয়েছিলো বাঙালি জাতিকে পদদলিত করতে,কিন্তুু পারেনি কথায় বলে রাখে আল্লায় মারে কে,আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে তারই রক্তে গড়া দুই কন্যাকে,আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখছেন মানব কল্যানে মানুষের উপকারের জন্য।বাবার মৃত্যুর পরে বাবার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার জন্য,বাবার রেখে যাওয়া নৌকার হাল শক্ত করে ধরে,উন্নয়নের রোল মডেল নিয়ে গন্তবে পৌঁছে নিয়েছেন বাংলার জনগনকে।বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে নিজের সুখ স্বপ্ন বিসর্জন দিয়ে,আজ উন্নয়নশীল দেশে পরিনত করে চলেছেন,বর্তমান জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।  আজ বক্তব্য দেওয়ার কিছু নাই আমরা জাতির জনকের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি,আল্লাহ তাকে বেহেশত নসিব করুন,দেশের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে মন থেকে সকল হিংসা-বিদ্বেষ অহংকার ভুলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করি,প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করি। সুখী সুন্দর জীবন গড়ি।বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও আওয়ামী লীগের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের সকল নেতাকর্মী আমজনতাদের উত্তর উত্তর মঙ্গল কামনা করি।এসময় ঘোড়াপীর মাজার  জামে মসজিদের ইমাম সাহেবের  সমন্বয়ে দোয়াও মোনাজাত শেষে প্রচুর পরিমাণ  রান্না করা খাবার বিতরনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের পরিসমাপ্তি ঘোষণা করেন।

(১)( শেষ পাতা)

১৫ই আগস্ট শোক দিবস উপলক্ষে জনতা ব্যাংক মোংলা পোর্ট কম্পাউন্ড শাখার বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী পালন।

মোংলা থেকে ওমর ফারুক।।

১৫ই আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৬ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আজ সকাল ১১ টায় জনতা ব্যাংক লিমিটেড মোংলা পোর্ট কম্পাউন্ড শাখার উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়।
উক্ত বৃক্ষরোপণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, জনতা ব্যাংক লিমিটেড খুলনা বিভাগীয় কার্যালয় এর জি এম হুমায়ুন কবির চৌধুরী, মো: মিজানুর রহমান এসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার এরিয়া অফিস খুলনা, মো: আঃ হামিদ শেখ সিনিয়র পিন্সিপ্যাল অফিসার আইটি খালিশপুর শাখা, খুলনা, শেখ আবুল বাশার এসিস্ট্যান্ট জেনারেল ম্যানেজার বাগেরহাট, জনতা ব্যাংক মোংলা পোর্ট কম্পাউন্ড শাখার ব্যবস্থাপক মো: ইদ্রিস আলী গাজী, মো: রকিবুল ইসলাম পিন্সিপ্যাল অফিসার মোংলা পোর্ট কম্পাউন্ড শাখা, মো:সানিয়াত রহমান সিনিয়র অফিসার মোংলা পোর্ট কম্পাউন্ড শাখা, বাপ্পা ঘোষ সিনিয়র অফিসার মোংলা পোর্ট কম্পাউন্ড শাখা সহ অন্যান্য কর্মচারীবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের শাহাদাৎ বরণকারী সদস্যদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়।

(হারানো বিজ্ঞপ্তি )

হারাইয়াছে: আমি মোঃসুরুজ আলী ,পিতাঃ মোঃরাজু মন্ডল গ্রামঃ-অমরপুর,ডাকঘরঃ-বাউসা,থানাঃ-বাঘা,জেলাঃ-রাজশাহী আমার নিজ নামীয় মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানীর বীমার মূল দলিল হারিয়ে গিয়েছে। পলিসি  নং-০911913-2 এর দলিলটি গত 21/06/2021 তারিখে তেঁতুলিয়া বাজার থেকে বাসায় ফেরার পথে হারিয়ে গেছে।

( শেষ পাতা)

ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি মোঃ নরজুল  ইসলাম কে  দৈনিক সময়ের কন্ঠ ও ভোরের ধ্বনি পত্রিকার,বিশ্বাস  প্রতিনিধি,বহিষ্কার করা হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক বোরহান হাওলাদার জসিম এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানেন, পত্রিকার নিয়মনীতি বহির্ভূত কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে পত্রিকার  ভ্রাম্যমান ও বিশ্বাস প্রতিনিধি  পদ থেকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়। উল্লেখ্য যে, সাংবাদিক মোঃ নরজুল  ইসলাম দীর্ঘ দিন ধরে হলুদ সাংবাদিকতা ও সাংবাদিকতার নীতি বিরোধী কাজে লিপ্ত রয়েছেন।

সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে তাকে

পত্রিকা  থেকে বহিষ্কার করা হয়। এব্যাপারে দৈনিক   সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক বোরহান হাওলাদার জসিম  বলেন, পত্রিকার নীতি বিরোধী কাজে জড়িত থাকায় মোঃ নরজুল ইসলাম কে  বহিষ্কার করা হয়েছে।

এবং তারবেপারে অনুসন্ধান চলছে