বিশেষ প্রতিনিধি।।

আশুলিয়ায় স্বাস্থ্য বিভাগে সরকারী চাকরি করা বিবাহিত ছাত্রলীগের সভাপতি.নুরুজ্জামান,কাউকে তোয়াক্কা না করে দলীয় বিঁধিবিধান লঙ্ঘন করে বিক্রি করে দিচ্ছেন ছাত্রলীগের কমিটি।ছাত্রলীগের মত গুরুত্বপূর্ণ কমিটিকে পকেট কমিটিতে রুপান্তরিত করায়,জানেননা আওয়ামীলীগ,যুবলীগ,সেচ্ছাসেবকলীগ,প্রবীন রাজনৈতিক নেতাকর্মী মুক্তিযোদ্ধা সহ গনমান্য ব্যাক্তিবর্গ।কমিটিতে পদ পাওয়া যেন মামার বাড়ির ডাউল,আর পদ বিক্রয় করা যেন বাবার পৈত্রিক সম্পদ।এলাকার জামাত শিবিরের একাধিক মামলার আসামি, সরকার পতনের ডাক দেওয়া ব্যাক্তিদের দিয়ে কমিটি সাজানো এটা নিছক বিরোধী দলের সড়যন্ত্র মাত্র।বীর মুক্তিযোদ্ধা নুর হোসেন বলেনঃ কিছুদিন পুর্বে আশুলিয়া ৩ নং ওয়ার্ডের আগামী ইউপি সদস্য পদপ্রার্থী কামরুল ইসলাম উজ্জলের আপন চাচাতো ভাই, বি এন পি নেতা তাইজুলের নিজ বাড়িতে,প্যান্ডেল সাজিয়ে জিয়াউর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বি এন পির কমিটি সাজানো ও সরকার পতনের পরিকল্পনা কারীরা পুলিশের তোপের মুখে বন্ধ করলেও থেমে নেই তাদের তৎপরতা।তারা বিভিন্ন ভাবে চেষ্টা করছেন সরকারের উন্নয়নে বাঁধা গ্রস্থ করার জন্য।তারা বিবাহিত স্বাস্থ্যকম্পেলেক্সে চাকুরী করা নুরুজ্জামান কে অবৈধ পয়সার বিনিময়ে কিনে নিয়ে,তাকে দাবার গুটি সাজিয়ে বিরোধী দলের অনুসারীদের,ছাত্রলীগের মত দলে প্রেরন করছেন।এটা কোনো মতে মেনে নিতে পারছেননা নবীন প্রবীণ রাজনৈতিক নেতা মুক্তিযোদ্ধা সহ আওয়ামীলীগ ও আওয়ামিলীগের সহযোগী সংগঠনের সকল নেতাকর্মী সমর্থক বৃন্দ।আশুলিয়াবাসী সকলেই বিষয়টি সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগ ও আশুলিয়া থানা আওয়ামী লীগের উদ্ধতন নেতাকর্মীর সুদৃষ্টি কামনা করেন।অনতি বিলম্বে পকেট কমিটি থেকে ক্ষমতাসীন দলের সম্মান নষ্ট কারীদের প্রতি ব্যবস্থা গ্রহনের জোর দাবি জানান।এর পেছনের ইন্ধনকারীদের দল থেকে বহিষ্কার করে দলের ভাবমুর্তি ফিরিয়ে আনতে আশুলিয়ার সকল শ্রেনী পেশার মানুষ আকুল আবেদন।